সবুজ শর্মা শাকিল, সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম)
সরকারি চাকরির তথ্য গোপন করে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম–৪ (সীতাকুণ্ড) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন মো. সালাউদ্দিন। নির্বাচনী হলফনামায় ১ শতাংশ ভোটারের তালিকা জমায় ত্রুটির কারণে প্রার্থিতা বাতিল হলে পরে উচ্চ আদালতের রায়ে ফিরে পেয়েছেন তিনি। আগামীকাল সোমবার থেকে পুরোদমে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে চাকরিতে যোগ দেওয়ার আগে পুলিশ সদস্য ছিলেন মো. সালাউদ্দিন। ২০১০ সালে স্বেচ্ছায় অবসরে যান। এরপর ২০১১ সালে স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে সীতাকুণ্ড স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগ দেন। চাকরি থেকে অব্যাহতি না নিয়েই দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম–৪ (সীতাকুণ্ড) আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নিতে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
মনোনয়নপত্রে তিনি নিজেকে ফার্মেসি ব্যবসায়ী উল্লেখ করে কাগজপত্র দাখিল করলেও পুলিশের চাকরি থেকে অবসর নেওয়া এবং স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে কর্মরত থাকার কথা আড়াল করেছেন। তবে প্রার্থিতা যাচাই-বাছাইকালে ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থন সংগ্রহে ত্রুটির কারণে মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে তিনি নির্বাচন কমিশনে আপিল করেন। সেখানেও প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল থাকে। এরপর উচ্চ আদালতে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পান সালাউদ্দিন।
গত শুক্রবার বিকেলে রায়ের কপি রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে দাখিল করেন সালাউদ্দিন। গতকাল শনিবার বিকেলে রকেট প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ফিরে আসেন তিনি।
তাঁর বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হয় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন তাঁর হাসপাতালের স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে কর্মরত। তিনি বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কাউকে না জানিয়ে চট্টগ্রাম–৪ আসনে সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। বিষয়টি জানার পর চট্টগ্রাম সিভিল সার্জনের পাশাপাশি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কেএম রফিকুল ইসলামকে জানান।
এ ছাড়া গত ১১ নভেম্বর ও গত ১৮ ডিসেম্বর সালাউদ্দিনকে পরপর দুটি কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন ডা. নুর উদ্দিন রাশেদের। কর্মস্থলে অনুপস্থিতির কারণ জানতে চাওয়া হয় তাঁর কাছে। কিন্তু তিনি নোটিশের সুনির্দিষ্ট কোনো জবাবও দেননি।
সর্বশেষ আজ রোববার তাঁকে তৃতীয়বারের মতো কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। পরপর তিনবার কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলেও জবাব না দেওয়ার পাশাপাশি এখনো কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন সালাউদ্দিন।
ডা. নুর উদ্দিন রাশেদ আরও বলেন, এরই মধ্যে ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে নির্বাচন কমিশন থেকে সালাউদ্দিনের নাম পাঠানো হয়েছে। এরপর সালাউদ্দিনের হাসপাতালে অনুপস্থিতি ও সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণের বিষয়টি উল্লেখ করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি।
পাশাপাশি সরকারি চাকরিতে কর্মরত থাকা অবস্থায় বিধি পরিপন্থীভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্বাচন কমিশন সচিব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর পরিচালক (প্রশাসন), চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য), চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও ইউএনওসহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। চাকরিতে কর্মরত থাকাকালে তথ্য আড়াল করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা সরকারি চাকরি বিধিমালা ভঙ্গ করার শামিল।’ সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে তিনি বিভাগীয় কমিশনার ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
সালাউদ্দিনের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সীতাকুণ্ডের ইউএনও কে এম রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা যে লিখিত অভিযোগ করেছেন সেটির অনুলিপি এখনো তাঁর হাতে পৌঁছায়নি। অভিযোগ হাতে পেলে ব্যবস্থা নিতে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচন কমিশনকে তিনি লিখিতভাবে জানাবেন।
সরকারি চাকরিতে থেকেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া মো. সালাউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি উচ্চ আদালতের রায়ে রকেট প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আগামীকাল সোমবার থেকে জনসংযোগে নামবেন। তবে সরকারি চাকরির তথ্য গোপন করার বিষয়ে জানতে চাইলে মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক সমস্যার কথা বলে সংযোগ কেটে দেন। পরে তাঁর ব্যবহৃত নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম–৪ আসনে আটজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদ্য পদত্যাগ করা উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম আল মামুন। এ ছাড়া লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব দিদারুল কবির, চেয়ার প্রতীকে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটি পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মো. মোজাম্মেল হোসেন, ডাব প্রতীকে বাংলাদেশ কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মো. শহীদুল ইসলাম চৌধুরী, সোনালী আঁশ প্রতীকে তৃণমূল বিএনপির সদস্য খোকন চৌধুরী, টেলিভিশন প্রতীকে বিএনএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আকতার হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ঈগল প্রতীকে নির্বাচন করছেন মো. ইমরান ও রকেট প্রতীকে মো. সালাউদ্দিন।
সরকারি চাকরির তথ্য গোপন করে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম–৪ (সীতাকুণ্ড) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন মো. সালাউদ্দিন। নির্বাচনী হলফনামায় ১ শতাংশ ভোটারের তালিকা জমায় ত্রুটির কারণে প্রার্থিতা বাতিল হলে পরে উচ্চ আদালতের রায়ে ফিরে পেয়েছেন তিনি। আগামীকাল সোমবার থেকে পুরোদমে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে চাকরিতে যোগ দেওয়ার আগে পুলিশ সদস্য ছিলেন মো. সালাউদ্দিন। ২০১০ সালে স্বেচ্ছায় অবসরে যান। এরপর ২০১১ সালে স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে সীতাকুণ্ড স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগ দেন। চাকরি থেকে অব্যাহতি না নিয়েই দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম–৪ (সীতাকুণ্ড) আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নিতে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
মনোনয়নপত্রে তিনি নিজেকে ফার্মেসি ব্যবসায়ী উল্লেখ করে কাগজপত্র দাখিল করলেও পুলিশের চাকরি থেকে অবসর নেওয়া এবং স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে কর্মরত থাকার কথা আড়াল করেছেন। তবে প্রার্থিতা যাচাই-বাছাইকালে ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থন সংগ্রহে ত্রুটির কারণে মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে তিনি নির্বাচন কমিশনে আপিল করেন। সেখানেও প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল থাকে। এরপর উচ্চ আদালতে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পান সালাউদ্দিন।
গত শুক্রবার বিকেলে রায়ের কপি রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে দাখিল করেন সালাউদ্দিন। গতকাল শনিবার বিকেলে রকেট প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ফিরে আসেন তিনি।
তাঁর বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হয় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন তাঁর হাসপাতালের স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে কর্মরত। তিনি বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কাউকে না জানিয়ে চট্টগ্রাম–৪ আসনে সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। বিষয়টি জানার পর চট্টগ্রাম সিভিল সার্জনের পাশাপাশি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কেএম রফিকুল ইসলামকে জানান।
এ ছাড়া গত ১১ নভেম্বর ও গত ১৮ ডিসেম্বর সালাউদ্দিনকে পরপর দুটি কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন ডা. নুর উদ্দিন রাশেদের। কর্মস্থলে অনুপস্থিতির কারণ জানতে চাওয়া হয় তাঁর কাছে। কিন্তু তিনি নোটিশের সুনির্দিষ্ট কোনো জবাবও দেননি।
সর্বশেষ আজ রোববার তাঁকে তৃতীয়বারের মতো কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। পরপর তিনবার কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলেও জবাব না দেওয়ার পাশাপাশি এখনো কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন সালাউদ্দিন।
ডা. নুর উদ্দিন রাশেদ আরও বলেন, এরই মধ্যে ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে নির্বাচন কমিশন থেকে সালাউদ্দিনের নাম পাঠানো হয়েছে। এরপর সালাউদ্দিনের হাসপাতালে অনুপস্থিতি ও সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণের বিষয়টি উল্লেখ করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি।
পাশাপাশি সরকারি চাকরিতে কর্মরত থাকা অবস্থায় বিধি পরিপন্থীভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্বাচন কমিশন সচিব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর পরিচালক (প্রশাসন), চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য), চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও ইউএনওসহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। চাকরিতে কর্মরত থাকাকালে তথ্য আড়াল করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা সরকারি চাকরি বিধিমালা ভঙ্গ করার শামিল।’ সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে তিনি বিভাগীয় কমিশনার ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
সালাউদ্দিনের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সীতাকুণ্ডের ইউএনও কে এম রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা যে লিখিত অভিযোগ করেছেন সেটির অনুলিপি এখনো তাঁর হাতে পৌঁছায়নি। অভিযোগ হাতে পেলে ব্যবস্থা নিতে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচন কমিশনকে তিনি লিখিতভাবে জানাবেন।
সরকারি চাকরিতে থেকেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া মো. সালাউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি উচ্চ আদালতের রায়ে রকেট প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আগামীকাল সোমবার থেকে জনসংযোগে নামবেন। তবে সরকারি চাকরির তথ্য গোপন করার বিষয়ে জানতে চাইলে মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক সমস্যার কথা বলে সংযোগ কেটে দেন। পরে তাঁর ব্যবহৃত নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম–৪ আসনে আটজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদ্য পদত্যাগ করা উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম আল মামুন। এ ছাড়া লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব দিদারুল কবির, চেয়ার প্রতীকে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটি পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মো. মোজাম্মেল হোসেন, ডাব প্রতীকে বাংলাদেশ কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মো. শহীদুল ইসলাম চৌধুরী, সোনালী আঁশ প্রতীকে তৃণমূল বিএনপির সদস্য খোকন চৌধুরী, টেলিভিশন প্রতীকে বিএনএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আকতার হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ঈগল প্রতীকে নির্বাচন করছেন মো. ইমরান ও রকেট প্রতীকে মো. সালাউদ্দিন।
রাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২১ মিনিট আগেনওগাঁর মান্দায় একটি ক্লাবের কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ৫টি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের মারধরে চারজন আহত হন।
২৮ মিনিট আগেজামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
১ ঘণ্টা আগে