নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অবশেষে ২৩ জন নাবিকসহ জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হয়েছে জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজ থেকে নেমে যাওয়ার সময় ক্যাপ্টেনের হাতে একটি চিঠি দেয় জলদস্যুদের প্রধান। স্থানীয় ভাষায় লেখা সেই চিঠিটি দুবাই পর্যন্ত যাওয়ার পথে নিরাপত্তা পাস হিসেবে কাজ করবে বলে জানিয়েছে তারা।
পথে যদি আবার কোনো দস্যুর কবলে পড়ে, তাহলে ওই চিঠি দেখালেই তাদের ছেড়ে দেবে বলে জানিয়েছে সোমালি ওই দস্যুপ্রধান। এ তথ্য আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কেএসআরএম গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এসআর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী মেহেরুল করিম।
মেহেরুল করিম বলেন, ‘জাহাজটি এখন দুবাইয়ের পথে। দুবাইয়ে পৌঁছতে ১৯-২০ এপ্রিল লাগতে পারে। তারপর সেখান থেকে মূলত দেশে ফিরবেন নাবিকেরা।’
মেহেরুল করিম আরও বলেন, ‘শিপ থেকে নামার আগে ক্যাপ্টেনকে একটি চিঠি দিয়েছে জলদস্যুদের প্রধান। স্থানীয় ভাষায় লেখা ওই চিঠিটি অর্থ মূলত এ রকম— এ আপনারা এখন নিরাপদ। দুবাই পর্যন্ত আপনারা নিরাপদে যেতে পারবেন। নতুন করে আর দস্যুদের কবলে পড়তে হবে না। পড়লেও এ চিঠি দেখালে তারা ছেড়ে দেবে।’
মেহেরুল করিম জানান, মুক্তিপণ পাওয়ার পর শনিবার সোমালিয়ান সময় রাত ১২টা এবং বাংলাদেশ সময় রাত ৩টায় জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ থেকে একে একে নেমে যায় জলদস্যুরা। তখন জাহাজটির ৬৫ জন দস্যু নেমে বোট নিয়ে চলে যায়। নামার আগে দস্যুদের প্রধান জাহাজের ক্যাপ্টেনকে চিঠিটি ধরিয়ে দেন।
এদিকে মুক্তিপণ হিসেবে কী পরিমাণ অর্থ দিতে হয়েছে, সে বিষয়ে জাহাজটির মালিকপক্ষ স্পষ্ট করে কিছু জানায়নি। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গেছে ৫০ লাখ ডলারের বিনিময়ে মুক্তি মিলেছে ২৩ নাবিকসহ জাহাজটি।
উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ ২৩ জন বাংলাদেশি নাবিকসহ ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়ে কেএসআরএম গ্রুপের মালিকানাধীন এমভি আবদুল্লাহ নামের ওই জাহাজ। এর পর থেকে জাহাজটির মালিকপক্ষ ও সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের উদ্ধারে নানা তৎপরতা শুরু হয়। অবশেষে ৩৩ দিন পর উদ্ধার হলো জাহাজটি।
অবশেষে ২৩ জন নাবিকসহ জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হয়েছে জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজ থেকে নেমে যাওয়ার সময় ক্যাপ্টেনের হাতে একটি চিঠি দেয় জলদস্যুদের প্রধান। স্থানীয় ভাষায় লেখা সেই চিঠিটি দুবাই পর্যন্ত যাওয়ার পথে নিরাপত্তা পাস হিসেবে কাজ করবে বলে জানিয়েছে তারা।
পথে যদি আবার কোনো দস্যুর কবলে পড়ে, তাহলে ওই চিঠি দেখালেই তাদের ছেড়ে দেবে বলে জানিয়েছে সোমালি ওই দস্যুপ্রধান। এ তথ্য আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কেএসআরএম গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এসআর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী মেহেরুল করিম।
মেহেরুল করিম বলেন, ‘জাহাজটি এখন দুবাইয়ের পথে। দুবাইয়ে পৌঁছতে ১৯-২০ এপ্রিল লাগতে পারে। তারপর সেখান থেকে মূলত দেশে ফিরবেন নাবিকেরা।’
মেহেরুল করিম আরও বলেন, ‘শিপ থেকে নামার আগে ক্যাপ্টেনকে একটি চিঠি দিয়েছে জলদস্যুদের প্রধান। স্থানীয় ভাষায় লেখা ওই চিঠিটি অর্থ মূলত এ রকম— এ আপনারা এখন নিরাপদ। দুবাই পর্যন্ত আপনারা নিরাপদে যেতে পারবেন। নতুন করে আর দস্যুদের কবলে পড়তে হবে না। পড়লেও এ চিঠি দেখালে তারা ছেড়ে দেবে।’
মেহেরুল করিম জানান, মুক্তিপণ পাওয়ার পর শনিবার সোমালিয়ান সময় রাত ১২টা এবং বাংলাদেশ সময় রাত ৩টায় জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ থেকে একে একে নেমে যায় জলদস্যুরা। তখন জাহাজটির ৬৫ জন দস্যু নেমে বোট নিয়ে চলে যায়। নামার আগে দস্যুদের প্রধান জাহাজের ক্যাপ্টেনকে চিঠিটি ধরিয়ে দেন।
এদিকে মুক্তিপণ হিসেবে কী পরিমাণ অর্থ দিতে হয়েছে, সে বিষয়ে জাহাজটির মালিকপক্ষ স্পষ্ট করে কিছু জানায়নি। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গেছে ৫০ লাখ ডলারের বিনিময়ে মুক্তি মিলেছে ২৩ নাবিকসহ জাহাজটি।
উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ ২৩ জন বাংলাদেশি নাবিকসহ ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়ে কেএসআরএম গ্রুপের মালিকানাধীন এমভি আবদুল্লাহ নামের ওই জাহাজ। এর পর থেকে জাহাজটির মালিকপক্ষ ও সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের উদ্ধারে নানা তৎপরতা শুরু হয়। অবশেষে ৩৩ দিন পর উদ্ধার হলো জাহাজটি।
রাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনওগাঁর মান্দায় একটি ক্লাবের কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ৫টি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের মারধরে চারজন আহত হন।
২ ঘণ্টা আগেজামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
২ ঘণ্টা আগে