অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ আফ্রিকায় গত ৩০ বছরের মধ্যে নির্বাচনে এবারই সবচেয়ে কম আসন পেয়েছে ক্ষমতাসীন আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস (এএনসি)। দেশটির প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা ওপরও ক্রমেই বাড়ছে চাপ। এ পরিস্থিতিতে ক্ষমতা ভাগাভাগিতে বাধ্য হচ্ছে এএনসি।
গত বুধবার অনুষ্ঠিত হওয়া ভোটের সব কটি আসনের ফলাফল অনুসারে, এএনসি পেয়েছে মাত্র ৪০ শতাংশ ভোট—যা গত নির্বাচনে পাওয়া ৫৮ শতাংশ ভোটের চেয়ে অনেকটাই কম। বিশ্লেষকেরা বলছেন, সবচেয়ে খারাপ ফলাফলের যে আশঙ্কা করেছিল এএনসি, সেখানেও ৪৫ শতাংশ ভোট পাওয়ার কথা বলা হয়েছিল। বাস্তব চিত্র তাই তার চেয়েও খারাপ।
১৯৯৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন দেশটির অবিসংবাদিত নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা। সেই নির্বাচন থেকে প্রতিবারই অন্তত ৫০ শতাংশের ওপর ভোট পেয়ে আসছে এএনসি। কিন্তু উচ্চ পর্যায়ের দুর্নীতি, বেকারত্ব ও অপরাধের কারণে সৃষ্ট ক্ষোভে দলটির প্রতি জনসমর্থন উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাচ্ছে।
জীবনযাত্রার ব্যয় নিয়ে সংকট এবং ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার কথা উল্লেখ করে এক নারী বিবিসিকে বলেন, তিনি ৩০ বছর ধরে এএনসিকে ভোট দিয়েছেন। কিন্তু এবারই প্রথম মধ্য-ডানপন্থী গণতান্ত্রিক জোটকে (ডিএ) ভোট দিয়েছেন। এএনসির আরও কম ভোট পাওয়া উচিত ছিল—এমন ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘এটি ভালো ফলাফল নয়। আমি তাদের (এএনসি) সরকারের বাইরে দেখতে চেয়েছিলাম। অন্য কাউকে সুযোগ দিতে হবে।’
গতকাল শনিবার দেশটির নির্বাচন কমিশন বলেছে, তারা স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যা ৬টায় পুরো ফল ঘোষণা করবে। কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তোলা সব আপত্তি পর্যালোচনা করা হবে এবং প্রয়োজনে পুনরায় ভোট গণনার আদেশ দেওয়া হবেও জানান কমিশন।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট রামাফোসাসহ এএনসি নেতৃত্ব বর্তমানে জোট গঠনের আলোচনার প্রস্তুতি নিচ্ছে। জোট গঠনের জন্য এএনসির সামনে আছে ২২ শতাংশ ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ডিএ জোট এবং ১৫ শতাংশ ভোট পাওয়া সাবেক প্রেসিডেন্ট জ্যাকব জুমার নেতৃত্বাধীন এমকে পার্টি। রেডিক্যাল ইকোনমিক ফ্রিডম ফাইটারস (ইএফএফ) পেয়েছে ৯ শতাংশ ভোট।
চূড়ান্ত ফলাফলের দুই সপ্তাহের মধ্যে নতুন পার্লামেন্টকে শপথ নিতে হবে এবং নতুন প্রেসিডেন্ট তখনই বেছে নেওয়া হবে।
ইএফএফ এবং এমকে পার্টি দুটোই শ্বেতাঙ্গদের মালিকানাধীন জমি দখল এবং দেশের খনি জাতীয়করণের পক্ষে। এই নীতি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ফেলেছে শঙ্কার মধ্যে। এমকে পার্টি বলেছে, তারা এএনসির সঙ্গে কাজ করার জন্য প্রস্তুত, তবে সেটা রামাফোসার নেতৃত্বে নয়।
২০১৮ সালে ক্ষমতাকেন্দ্রিক এক তিক্ত লড়াইয়ের পর জ্যাকব জুমাকে প্রেসিডেন্ট এবং এএনসি নেতার উভয় পদেই স্থলাভিষিক্ত করেন রামাফোসা।
এএনসি চেয়ারপারসন গেদে মানতাশি বলেছেন, তাঁর দলের ডিএর সঙ্গে জোট গঠনের সম্ভাবনা কম। তিনি বলেন, সমঝোতার ভিত্তিতে জোট গঠনের জন্য দলগুলোর মধ্যে নীতিগত সামঞ্জস্য থাকতে হবে।
অর্থনীতিতে কৃষ্ণাঙ্গদের ক্ষমতায়নের জন্য এএনসির নীতির বিরোধী ডিএ পার্টি। তাই এ নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা কম। এ ছাড়া, জোটের যেকোনো অংশীদারকে এএনসির জাতীয় স্বাস্থ্য বিমা (এনএইচআই) বিলের সঙ্গে সম্মত হতে হবে বলেও মন্তব্য করেন মানতাশি।
কৃষ্ণাঙ্গদের ক্ষমতায়নের ব্যাপারে এনএইচআই এবং এএনসির নীতির বিরোধিতা করে ডিএ পার্টি।
ডিএর সঙ্গে জোট গঠনে এএনসির অনিচ্ছ্বা সত্ত্বেও ডিএ নেতা জন স্টিনহুইসেন এখনই এর সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণ উড়িয়ে দিচ্ছেন না। বিবিসিকে তিনি বলেন, যেকোনো আলোচনার বিষয়ে বিবেচনা করার আগে সেই দলকে প্রাক্-নির্বাচন জোটের অংশীদারদের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। তবে ইএফএফ এবং এমকে পার্টিকে সম্ভাব্য জোটের অংশীদার হিসেবে দেখছেন না তিনি।
স্টিনহুইসেন বলেন, ‘আমি মনে করি, অস্থিতিশীলতা কখনোই দেশের সর্বোত্তম স্বার্থ নয়। এমকে পার্টি এবং ইএফএফের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার উগ্র বামদের সঙ্গে জোট গঠন সেই নীতি তৈরি করবে, যা জিম্বাবুয়ে ও ভেনেজুয়েলাকে ধ্বংস করেছে।’
দক্ষিণ আফ্রিকার পার্লামেন্ট এবং ৯টি প্রাদেশিক আইনসভার নির্বাচনে রেকর্ডসংখ্যক ৭০টি দল এবং ১১ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ডিএ তাদের মধ্যে ১০ জনের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে, যদি তারা এএনসিকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত ভোট পায়, তবে একটি জোট সরকার গঠন করা হবে। তবে এই চুক্তিতে ইএফএফ বা এমকে অন্তর্ভুক্ত নয়।
রাজনৈতিক দলগুলো যখন জোট গঠনে হোঁচট খাচ্ছে, তখন কেনিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় আফ্রিকান ইউনিয়ন নির্বাচন পর্যবেক্ষক মিশনের নেতৃত্ব দেওয়া উহুরু কেনিয়াত্তা জোট গঠনের জন্য কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘জোট সরকারগুলোকে মতবিরোধের পরিবর্তে সমঝোতার ক্ষেত্রগুলোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। আমি কেবল তাদের মঙ্গল কামনা করতে পারি এবং আশা করি, নেতৃত্ব জনগণের এই সিদ্ধান্তকে ইতিবাচকভাবে নেবে।’
দক্ষিণ আফ্রিকায় গত ৩০ বছরের মধ্যে নির্বাচনে এবারই সবচেয়ে কম আসন পেয়েছে ক্ষমতাসীন আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস (এএনসি)। দেশটির প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা ওপরও ক্রমেই বাড়ছে চাপ। এ পরিস্থিতিতে ক্ষমতা ভাগাভাগিতে বাধ্য হচ্ছে এএনসি।
গত বুধবার অনুষ্ঠিত হওয়া ভোটের সব কটি আসনের ফলাফল অনুসারে, এএনসি পেয়েছে মাত্র ৪০ শতাংশ ভোট—যা গত নির্বাচনে পাওয়া ৫৮ শতাংশ ভোটের চেয়ে অনেকটাই কম। বিশ্লেষকেরা বলছেন, সবচেয়ে খারাপ ফলাফলের যে আশঙ্কা করেছিল এএনসি, সেখানেও ৪৫ শতাংশ ভোট পাওয়ার কথা বলা হয়েছিল। বাস্তব চিত্র তাই তার চেয়েও খারাপ।
১৯৯৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন দেশটির অবিসংবাদিত নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা। সেই নির্বাচন থেকে প্রতিবারই অন্তত ৫০ শতাংশের ওপর ভোট পেয়ে আসছে এএনসি। কিন্তু উচ্চ পর্যায়ের দুর্নীতি, বেকারত্ব ও অপরাধের কারণে সৃষ্ট ক্ষোভে দলটির প্রতি জনসমর্থন উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাচ্ছে।
জীবনযাত্রার ব্যয় নিয়ে সংকট এবং ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার কথা উল্লেখ করে এক নারী বিবিসিকে বলেন, তিনি ৩০ বছর ধরে এএনসিকে ভোট দিয়েছেন। কিন্তু এবারই প্রথম মধ্য-ডানপন্থী গণতান্ত্রিক জোটকে (ডিএ) ভোট দিয়েছেন। এএনসির আরও কম ভোট পাওয়া উচিত ছিল—এমন ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘এটি ভালো ফলাফল নয়। আমি তাদের (এএনসি) সরকারের বাইরে দেখতে চেয়েছিলাম। অন্য কাউকে সুযোগ দিতে হবে।’
গতকাল শনিবার দেশটির নির্বাচন কমিশন বলেছে, তারা স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যা ৬টায় পুরো ফল ঘোষণা করবে। কয়েকটি রাজনৈতিক দলের তোলা সব আপত্তি পর্যালোচনা করা হবে এবং প্রয়োজনে পুনরায় ভোট গণনার আদেশ দেওয়া হবেও জানান কমিশন।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট রামাফোসাসহ এএনসি নেতৃত্ব বর্তমানে জোট গঠনের আলোচনার প্রস্তুতি নিচ্ছে। জোট গঠনের জন্য এএনসির সামনে আছে ২২ শতাংশ ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ডিএ জোট এবং ১৫ শতাংশ ভোট পাওয়া সাবেক প্রেসিডেন্ট জ্যাকব জুমার নেতৃত্বাধীন এমকে পার্টি। রেডিক্যাল ইকোনমিক ফ্রিডম ফাইটারস (ইএফএফ) পেয়েছে ৯ শতাংশ ভোট।
চূড়ান্ত ফলাফলের দুই সপ্তাহের মধ্যে নতুন পার্লামেন্টকে শপথ নিতে হবে এবং নতুন প্রেসিডেন্ট তখনই বেছে নেওয়া হবে।
ইএফএফ এবং এমকে পার্টি দুটোই শ্বেতাঙ্গদের মালিকানাধীন জমি দখল এবং দেশের খনি জাতীয়করণের পক্ষে। এই নীতি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ফেলেছে শঙ্কার মধ্যে। এমকে পার্টি বলেছে, তারা এএনসির সঙ্গে কাজ করার জন্য প্রস্তুত, তবে সেটা রামাফোসার নেতৃত্বে নয়।
২০১৮ সালে ক্ষমতাকেন্দ্রিক এক তিক্ত লড়াইয়ের পর জ্যাকব জুমাকে প্রেসিডেন্ট এবং এএনসি নেতার উভয় পদেই স্থলাভিষিক্ত করেন রামাফোসা।
এএনসি চেয়ারপারসন গেদে মানতাশি বলেছেন, তাঁর দলের ডিএর সঙ্গে জোট গঠনের সম্ভাবনা কম। তিনি বলেন, সমঝোতার ভিত্তিতে জোট গঠনের জন্য দলগুলোর মধ্যে নীতিগত সামঞ্জস্য থাকতে হবে।
অর্থনীতিতে কৃষ্ণাঙ্গদের ক্ষমতায়নের জন্য এএনসির নীতির বিরোধী ডিএ পার্টি। তাই এ নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা কম। এ ছাড়া, জোটের যেকোনো অংশীদারকে এএনসির জাতীয় স্বাস্থ্য বিমা (এনএইচআই) বিলের সঙ্গে সম্মত হতে হবে বলেও মন্তব্য করেন মানতাশি।
কৃষ্ণাঙ্গদের ক্ষমতায়নের ব্যাপারে এনএইচআই এবং এএনসির নীতির বিরোধিতা করে ডিএ পার্টি।
ডিএর সঙ্গে জোট গঠনে এএনসির অনিচ্ছ্বা সত্ত্বেও ডিএ নেতা জন স্টিনহুইসেন এখনই এর সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণ উড়িয়ে দিচ্ছেন না। বিবিসিকে তিনি বলেন, যেকোনো আলোচনার বিষয়ে বিবেচনা করার আগে সেই দলকে প্রাক্-নির্বাচন জোটের অংশীদারদের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। তবে ইএফএফ এবং এমকে পার্টিকে সম্ভাব্য জোটের অংশীদার হিসেবে দেখছেন না তিনি।
স্টিনহুইসেন বলেন, ‘আমি মনে করি, অস্থিতিশীলতা কখনোই দেশের সর্বোত্তম স্বার্থ নয়। এমকে পার্টি এবং ইএফএফের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার উগ্র বামদের সঙ্গে জোট গঠন সেই নীতি তৈরি করবে, যা জিম্বাবুয়ে ও ভেনেজুয়েলাকে ধ্বংস করেছে।’
দক্ষিণ আফ্রিকার পার্লামেন্ট এবং ৯টি প্রাদেশিক আইনসভার নির্বাচনে রেকর্ডসংখ্যক ৭০টি দল এবং ১১ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ডিএ তাদের মধ্যে ১০ জনের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে, যদি তারা এএনসিকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত ভোট পায়, তবে একটি জোট সরকার গঠন করা হবে। তবে এই চুক্তিতে ইএফএফ বা এমকে অন্তর্ভুক্ত নয়।
রাজনৈতিক দলগুলো যখন জোট গঠনে হোঁচট খাচ্ছে, তখন কেনিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় আফ্রিকান ইউনিয়ন নির্বাচন পর্যবেক্ষক মিশনের নেতৃত্ব দেওয়া উহুরু কেনিয়াত্তা জোট গঠনের জন্য কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘জোট সরকারগুলোকে মতবিরোধের পরিবর্তে সমঝোতার ক্ষেত্রগুলোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। আমি কেবল তাদের মঙ্গল কামনা করতে পারি এবং আশা করি, নেতৃত্ব জনগণের এই সিদ্ধান্তকে ইতিবাচকভাবে নেবে।’
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
১৬ ঘণ্টা আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৫ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
৭ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর বিশ্বের অনেক অঞ্চলে নতুন উদ্বেগ ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সতর্কভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, ইউক্রেন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, আর ইসরায়েল অনেকটা খুশিতে উদ্বেলিত। তবে বিশেষ নজরে আছে পারস্য উপসাগরীয় তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো।
৮ দিন আগে