অনলাইন ডেস্ক
২০২২ সালের মাঝামাঝিতে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ৬ বছরের জন্য ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট হয়েছেন ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র। তাঁর বিজয়ের এখনো দুই বছর পূর্তি হয়নি। এরই মধ্যে ২০২৮ সালের নির্বাচন নিয়ে মাথা ঘামাতে শুরু করে দিয়েছে ফিলিপিনোরা। সেই নির্বাচনে কাকে ভোট দেবেন—এমন একটি জরিপের ফলাফলে সবার ওপরে অবস্থান করছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট দুতার্তের কন্যা সারা দুতার্তে-কার্পিও। বর্তমানে তিনি ফিলিপাইনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শিক্ষাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আজ শুক্রবার টাইম-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিপাইনের জনমত নিয়ে কাজ করে ‘ডব্লিউআর নুমেরো রিসার্চ’ নামে একটি সংস্থা। সম্প্রতি এই সংস্থাটি ২০২৮ সালের সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের নিয়ে একটি জরিপ পরিচালনা করেছিল। গত ডিসেম্বরের এই জরিপে দেখা গেছে, উত্তরদাতাদের মধ্যে ৩৬ শতাংশই সারা দুতার্তেকে ভোট দিয়েছেন।
এর আগে গত বছরের জুলাই মাসেও সোশ্যাল ওয়েদার স্টেশন্স নামে আরেকটি পরিসংখ্যান সংস্থার জরিপে সারা দুতার্তেকে সবচেয়ে পছন্দের প্রার্থী হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন অংশগ্রহণকারীরা।
উভয় জরিপেই দেখা গেছে, সারা দুতার্তের পেছনে রয়েছেন দেশটির সিনেটর রাফি তুলফো। কড়া ভাষায় কথা বলা এই সিনেটর ও সাবেক সম্প্রচারক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিপুল জনপ্রিয়। জরিপে রাফির পরই অবস্থান করছেন ফিলিপাইনের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং নেতৃস্থানীয় বিরোধী ব্যক্তিত্ব লেনি রোব্রেডো। সর্বশেষ জরিপে রাফি তুলফোকে সমর্থন করেছেন ২৩ শতাংশ অংশগ্রহণকারী এবং লেনি রোব্রেডোকে সমর্থন করেছেন ৯ শতাংশ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৪৫ বছর বয়সী সারা দুতার্তে ২০২২ সালের নির্বাচনের আগেও বিভিন্ন জরিপে সবার ওপরে অবস্থান করছিলেন। তবে সে সময় সবাইকে অবাক করে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী না হয়ে তিনি বর্তমান প্রেসিডেন্ট মার্কোসের রানিং ম্যাট অর্থাৎ ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তাঁর ওই সিদ্ধান্ত পরবর্তীতে খুব প্রশংসিত হয়েছিল। কারণ মার্কোসের সঙ্গে জোট বেঁধে তিনি কার্যত বিরোধী দলগুলোকে কোণঠাসা অবস্থায় নিয়ে গিয়েছিলেন।
মার্কোস জুনিয়র এবং সারা দুতার্তে—উভয়ের বাবাই ফিলিপাইনের নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং তাঁদের বিরুদ্ধে দেশে ‘গণহত্যার’ চালানোরও অভিযোগ আছে। সারার বাবা রদ্রিগো দুতার্তে দেশজুড়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন এবং এই যুদ্ধে ফিলিপাইনের অসংখ্য মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল। আর মার্কোস জুনিয়রের বাবা দেশটির প্রয়াত স্বৈরশাসক ফার্দিনান্দ মার্কোস সিনিয়র ১৯৬৫ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বহু অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছিলেন। তারপরও দুই নেতার সন্তানই দেশে বিপুল জনপ্রিয়তা উপভোগ করছেন।
২০২২ সালের মাঝামাঝিতে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ৬ বছরের জন্য ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট হয়েছেন ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র। তাঁর বিজয়ের এখনো দুই বছর পূর্তি হয়নি। এরই মধ্যে ২০২৮ সালের নির্বাচন নিয়ে মাথা ঘামাতে শুরু করে দিয়েছে ফিলিপিনোরা। সেই নির্বাচনে কাকে ভোট দেবেন—এমন একটি জরিপের ফলাফলে সবার ওপরে অবস্থান করছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট দুতার্তের কন্যা সারা দুতার্তে-কার্পিও। বর্তমানে তিনি ফিলিপাইনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শিক্ষাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আজ শুক্রবার টাইম-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিপাইনের জনমত নিয়ে কাজ করে ‘ডব্লিউআর নুমেরো রিসার্চ’ নামে একটি সংস্থা। সম্প্রতি এই সংস্থাটি ২০২৮ সালের সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের নিয়ে একটি জরিপ পরিচালনা করেছিল। গত ডিসেম্বরের এই জরিপে দেখা গেছে, উত্তরদাতাদের মধ্যে ৩৬ শতাংশই সারা দুতার্তেকে ভোট দিয়েছেন।
এর আগে গত বছরের জুলাই মাসেও সোশ্যাল ওয়েদার স্টেশন্স নামে আরেকটি পরিসংখ্যান সংস্থার জরিপে সারা দুতার্তেকে সবচেয়ে পছন্দের প্রার্থী হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন অংশগ্রহণকারীরা।
উভয় জরিপেই দেখা গেছে, সারা দুতার্তের পেছনে রয়েছেন দেশটির সিনেটর রাফি তুলফো। কড়া ভাষায় কথা বলা এই সিনেটর ও সাবেক সম্প্রচারক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিপুল জনপ্রিয়। জরিপে রাফির পরই অবস্থান করছেন ফিলিপাইনের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং নেতৃস্থানীয় বিরোধী ব্যক্তিত্ব লেনি রোব্রেডো। সর্বশেষ জরিপে রাফি তুলফোকে সমর্থন করেছেন ২৩ শতাংশ অংশগ্রহণকারী এবং লেনি রোব্রেডোকে সমর্থন করেছেন ৯ শতাংশ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৪৫ বছর বয়সী সারা দুতার্তে ২০২২ সালের নির্বাচনের আগেও বিভিন্ন জরিপে সবার ওপরে অবস্থান করছিলেন। তবে সে সময় সবাইকে অবাক করে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী না হয়ে তিনি বর্তমান প্রেসিডেন্ট মার্কোসের রানিং ম্যাট অর্থাৎ ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তাঁর ওই সিদ্ধান্ত পরবর্তীতে খুব প্রশংসিত হয়েছিল। কারণ মার্কোসের সঙ্গে জোট বেঁধে তিনি কার্যত বিরোধী দলগুলোকে কোণঠাসা অবস্থায় নিয়ে গিয়েছিলেন।
মার্কোস জুনিয়র এবং সারা দুতার্তে—উভয়ের বাবাই ফিলিপাইনের নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং তাঁদের বিরুদ্ধে দেশে ‘গণহত্যার’ চালানোরও অভিযোগ আছে। সারার বাবা রদ্রিগো দুতার্তে দেশজুড়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন এবং এই যুদ্ধে ফিলিপাইনের অসংখ্য মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল। আর মার্কোস জুনিয়রের বাবা দেশটির প্রয়াত স্বৈরশাসক ফার্দিনান্দ মার্কোস সিনিয়র ১৯৬৫ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বহু অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছিলেন। তারপরও দুই নেতার সন্তানই দেশে বিপুল জনপ্রিয়তা উপভোগ করছেন।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
২০ ঘণ্টা আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৫ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
৭ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর বিশ্বের অনেক অঞ্চলে নতুন উদ্বেগ ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সতর্কভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, ইউক্রেন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, আর ইসরায়েল অনেকটা খুশিতে উদ্বেলিত। তবে বিশেষ নজরে আছে পারস্য উপসাগরীয় তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো।
৮ দিন আগে