অনলাইন ডেস্ক
দরিদ্র দেশগুলোর জন্য আন্তর্জাতিক উন্নয়ন তহবিলের বরাদ্দ কাটছাঁট করে যুক্তরাজ্য অভ্যন্তরীণভাবে খরচ করে ফেলছে। এর ফলে দেশটির দেওয়া প্রকৃত বিদেশি সহায়তা ২৫ বছর আগের পর্যায়ে নেমেছে বলে উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা হিসাব দিয়েছেন।
ব্রিটেনের গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন বলছে, প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এর আগে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন তহবিলের এসব বরাদ্দ ছেঁটে দেশের স্বার্থে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছেন।
উন্নয়ন গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর গ্লোবাল ডেভেলপমেন্টের (সিজিডি) হিসাবে, এসব অর্থের একটা বড় অংশ ব্যয় করা হচ্ছে যুক্তরাজ্যে শরণার্থীদের আবাসনে। এসব শরণার্থীর বেশির ভাগ ইউক্রেন থেকে আসা।
চ্যান্সেলর থাকার সময় বিদেশি সহায়তার জন্য বরাদ্দ জাতীয় আয়ের দশমিক ৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনায় ঋষি সুনাক সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন। শুধু তাই নয়, নীতিমালা এদিক-সেদিক করে সহায়তার অর্থ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য দপ্তরের কাজে খরচ করার নজির তৈরি করেছিলেন।
বিদেশি সহায়তার জন্য যুক্তরাজ্যের মোট বরাদ্দ প্রায় ১১ বিলিয়ন পাউন্ড (টাকার অঙ্কে প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি)। এর ৪ বিলিয়ন পাউন্ড বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যয় হয়।
সিজিডির বিশ্লেষণ অনুযায়ী, বাকি ৭ বিলিয়ন পাউন্ড যুক্তরাজ্য সরাসরি বিতরণ করে। এর অর্ধেকের বেশি এ বছর দেশেই ব্যয় করা হবে, যার মধ্যে ৩ বিলিয়ন ব্যয় হবে শরণার্থীদের আবাসনে।
ওয়াশিংটন ও লন্ডনভিত্তিক সংস্থাটি বলছে, আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী উন্নয়ন সহায়তার অর্থ শরণার্থী আবাসনে ব্যবহারের অনুমোদন থাকলেও যুক্তরাজ্য জি-৭-এর মধ্যে একমাত্র ও বিশ্বের কয়েকটি দেশের একটি, যারা বিদ্যমান সহায়তা তহবিল থেকে ইউক্রেনীয় শরণার্থীদের সব খরচ মেটাচ্ছে।
সিজিডির পলিসি ফেলো রনিল দিসানায়েক বলেন, ‘বিশ্বের দরিদ্রতম মানুষের সহায়তার জন্য আলাদা করে রাখা এই উন্নয়ন বরাদ্দকে নানাভাবে সংকুচিত করা হচ্ছে। এই বরাদ্দকে প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ ছেঁটেও ক্ষান্ত হননি ঋষি সুনাক। এই তহবিল থেকে যখন যা প্রয়োজন তা অন্য দপ্তরকে নিতে দিয়েও চ্যান্সেলর হিসেবে নজির স্থাপন করেছেন তিনি।
‘সহায়তা হিসেবে আমরা জাতীয় বাজেটের দশমিক ৫ শতাংশ ব্যয় করি’—এ কথা বলাটা এখন অর্থহীন। কারণ বিশ্বজুড়ে অপরিমেয় সংকটের মুখোমুখি কোটি কোটি মানুষকে সহায়তা না করে এই তহবিলের বিপুল অংশ দেশেই খরচ করে ফেলা হচ্ছে।’
উন্নয়ন সহায়তা তহবিল ছাঁটাইয়ের কারণে যেসব টোরি এমপির তীব্র আপত্তির মুখে পড়েছিলেন সুনাক, তাঁদের একজন অ্যান্ড্রু মিচেলকে তিনি পররাষ্ট্র দপ্তরের উন্নয়নবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী নিয়োগ দিয়েছেন। এই নিয়োগকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ সাবেক আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী মিচেল ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে আন্তর্জাতিক সহায়তার বরাদ্দ দশমিক ৭ শতাংশে ফিরিয়ে নিতে তার দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সুনাকের ওপর চাপ বাড়াতে পারেন।
তবে টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন বলছে, যুক্তরাজ্যের বাজেটে কয়েক শ কোটি পাউন্ডের যে ‘ব্ল্যাক হোল’ তৈরি হয়েছে, তা পূরণের প্রচেষ্টায় আছেন সুনাক। তাই বছরে ৪ বিলিয়ন পাউন্ড জমাতে আরও অন্তত দুই বছর বিদেশি সহায়তার তহবিল আটকে রাখতে পারেন তিনি।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্লাভাৎনিক স্কুল অব গভর্নমেন্টের অর্থনৈতিক নীতি বিভাগের অধ্যাপক স্টেফান ডারকন বলেন, ‘দরিদ্রদের উপকার ও অর্থের যথাযথ ব্যয়ের ওপর জোরালো নজর রয়েছে মিচেলের। কিন্তু এখন বাজেট যেভাবে ব্যবস্থাপনা হচ্ছে, তাতে দুটোর কোনোটাই সম্ভব নয়।’
এক টুইটে তিনি বলেন, ‘যুক্তরাজ্যের ভেতরে ইউক্রেনের জন্য শরণার্থীসহ অন্যান্য ব্যয় বিবেচনা করলে এখন সহায়তার মোট পরিমাণ কমে জাতীয় আয়ের মাত্র দশমিক ৩ শতাংশে নামবে। সে হিসাবে এটা ১৯৯৭ সালের আগের পর্যায়ে নেমেছে।’
যুক্তরাজ্যে আবাসন ব্যয়ের দুর্বল ব্যবস্থাপনার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দায়ী করেন তিনি। সেই সঙ্গে আফ্রিকান ও এশীয় সংকট মোকাবিলার জন্য মানবিক ব্যয়ে আরও কাটছাঁট এবং যেসব কাজের জন্য যুক্তরাজ্য সুনাম অর্জন করেছে, সেসব খাতে অর্থ সরবরাহ আরও কমবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ ও উন্নয়ন দপ্তরে এক মুখপাত্র বলেন, বিদেশি উন্নয়ন সহায়তা তহবিল নিয়ে সরকার চাপে আছে। আফগানিস্তান ও ইউক্রেন থেকে শরণার্থী গ্রহণের ব্যয়সহ অন্যান্য অভিবাসনের সমস্যা এই সংকট তৈরি করেছে। একটা নির্দিষ্ট সময়ে কত শরণার্থী আসবে তা যেহেতু নিশ্চিত নয়, তাই ব্যয় নির্ধারণও সম্ভব নয়।
‘আমরা এখনো বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দাতা। ২০২১ সালে ১১ বিলিয়ন পাউন্ডের বেশি সহায়তায় ব্যয় করেছি। হর্ন অব আফ্রিকা (ইরিত্রিয়া, ইথিওপিয়া, জিবুতিও সোমালিয়া) ও পাকিস্তানে অভাবীদের সহায়তা দিয়েছে ইউকেএইড।’
দরিদ্র দেশগুলোর জন্য আন্তর্জাতিক উন্নয়ন তহবিলের বরাদ্দ কাটছাঁট করে যুক্তরাজ্য অভ্যন্তরীণভাবে খরচ করে ফেলছে। এর ফলে দেশটির দেওয়া প্রকৃত বিদেশি সহায়তা ২৫ বছর আগের পর্যায়ে নেমেছে বলে উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা হিসাব দিয়েছেন।
ব্রিটেনের গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন বলছে, প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এর আগে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন তহবিলের এসব বরাদ্দ ছেঁটে দেশের স্বার্থে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছেন।
উন্নয়ন গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর গ্লোবাল ডেভেলপমেন্টের (সিজিডি) হিসাবে, এসব অর্থের একটা বড় অংশ ব্যয় করা হচ্ছে যুক্তরাজ্যে শরণার্থীদের আবাসনে। এসব শরণার্থীর বেশির ভাগ ইউক্রেন থেকে আসা।
চ্যান্সেলর থাকার সময় বিদেশি সহায়তার জন্য বরাদ্দ জাতীয় আয়ের দশমিক ৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনায় ঋষি সুনাক সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন। শুধু তাই নয়, নীতিমালা এদিক-সেদিক করে সহায়তার অর্থ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য দপ্তরের কাজে খরচ করার নজির তৈরি করেছিলেন।
বিদেশি সহায়তার জন্য যুক্তরাজ্যের মোট বরাদ্দ প্রায় ১১ বিলিয়ন পাউন্ড (টাকার অঙ্কে প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি)। এর ৪ বিলিয়ন পাউন্ড বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যয় হয়।
সিজিডির বিশ্লেষণ অনুযায়ী, বাকি ৭ বিলিয়ন পাউন্ড যুক্তরাজ্য সরাসরি বিতরণ করে। এর অর্ধেকের বেশি এ বছর দেশেই ব্যয় করা হবে, যার মধ্যে ৩ বিলিয়ন ব্যয় হবে শরণার্থীদের আবাসনে।
ওয়াশিংটন ও লন্ডনভিত্তিক সংস্থাটি বলছে, আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী উন্নয়ন সহায়তার অর্থ শরণার্থী আবাসনে ব্যবহারের অনুমোদন থাকলেও যুক্তরাজ্য জি-৭-এর মধ্যে একমাত্র ও বিশ্বের কয়েকটি দেশের একটি, যারা বিদ্যমান সহায়তা তহবিল থেকে ইউক্রেনীয় শরণার্থীদের সব খরচ মেটাচ্ছে।
সিজিডির পলিসি ফেলো রনিল দিসানায়েক বলেন, ‘বিশ্বের দরিদ্রতম মানুষের সহায়তার জন্য আলাদা করে রাখা এই উন্নয়ন বরাদ্দকে নানাভাবে সংকুচিত করা হচ্ছে। এই বরাদ্দকে প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ ছেঁটেও ক্ষান্ত হননি ঋষি সুনাক। এই তহবিল থেকে যখন যা প্রয়োজন তা অন্য দপ্তরকে নিতে দিয়েও চ্যান্সেলর হিসেবে নজির স্থাপন করেছেন তিনি।
‘সহায়তা হিসেবে আমরা জাতীয় বাজেটের দশমিক ৫ শতাংশ ব্যয় করি’—এ কথা বলাটা এখন অর্থহীন। কারণ বিশ্বজুড়ে অপরিমেয় সংকটের মুখোমুখি কোটি কোটি মানুষকে সহায়তা না করে এই তহবিলের বিপুল অংশ দেশেই খরচ করে ফেলা হচ্ছে।’
উন্নয়ন সহায়তা তহবিল ছাঁটাইয়ের কারণে যেসব টোরি এমপির তীব্র আপত্তির মুখে পড়েছিলেন সুনাক, তাঁদের একজন অ্যান্ড্রু মিচেলকে তিনি পররাষ্ট্র দপ্তরের উন্নয়নবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী নিয়োগ দিয়েছেন। এই নিয়োগকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ সাবেক আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী মিচেল ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে আন্তর্জাতিক সহায়তার বরাদ্দ দশমিক ৭ শতাংশে ফিরিয়ে নিতে তার দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সুনাকের ওপর চাপ বাড়াতে পারেন।
তবে টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন বলছে, যুক্তরাজ্যের বাজেটে কয়েক শ কোটি পাউন্ডের যে ‘ব্ল্যাক হোল’ তৈরি হয়েছে, তা পূরণের প্রচেষ্টায় আছেন সুনাক। তাই বছরে ৪ বিলিয়ন পাউন্ড জমাতে আরও অন্তত দুই বছর বিদেশি সহায়তার তহবিল আটকে রাখতে পারেন তিনি।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্লাভাৎনিক স্কুল অব গভর্নমেন্টের অর্থনৈতিক নীতি বিভাগের অধ্যাপক স্টেফান ডারকন বলেন, ‘দরিদ্রদের উপকার ও অর্থের যথাযথ ব্যয়ের ওপর জোরালো নজর রয়েছে মিচেলের। কিন্তু এখন বাজেট যেভাবে ব্যবস্থাপনা হচ্ছে, তাতে দুটোর কোনোটাই সম্ভব নয়।’
এক টুইটে তিনি বলেন, ‘যুক্তরাজ্যের ভেতরে ইউক্রেনের জন্য শরণার্থীসহ অন্যান্য ব্যয় বিবেচনা করলে এখন সহায়তার মোট পরিমাণ কমে জাতীয় আয়ের মাত্র দশমিক ৩ শতাংশে নামবে। সে হিসাবে এটা ১৯৯৭ সালের আগের পর্যায়ে নেমেছে।’
যুক্তরাজ্যে আবাসন ব্যয়ের দুর্বল ব্যবস্থাপনার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দায়ী করেন তিনি। সেই সঙ্গে আফ্রিকান ও এশীয় সংকট মোকাবিলার জন্য মানবিক ব্যয়ে আরও কাটছাঁট এবং যেসব কাজের জন্য যুক্তরাজ্য সুনাম অর্জন করেছে, সেসব খাতে অর্থ সরবরাহ আরও কমবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ ও উন্নয়ন দপ্তরে এক মুখপাত্র বলেন, বিদেশি উন্নয়ন সহায়তা তহবিল নিয়ে সরকার চাপে আছে। আফগানিস্তান ও ইউক্রেন থেকে শরণার্থী গ্রহণের ব্যয়সহ অন্যান্য অভিবাসনের সমস্যা এই সংকট তৈরি করেছে। একটা নির্দিষ্ট সময়ে কত শরণার্থী আসবে তা যেহেতু নিশ্চিত নয়, তাই ব্যয় নির্ধারণও সম্ভব নয়।
‘আমরা এখনো বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দাতা। ২০২১ সালে ১১ বিলিয়ন পাউন্ডের বেশি সহায়তায় ব্যয় করেছি। হর্ন অব আফ্রিকা (ইরিত্রিয়া, ইথিওপিয়া, জিবুতিও সোমালিয়া) ও পাকিস্তানে অভাবীদের সহায়তা দিয়েছে ইউকেএইড।’
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
১ দিন আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৫ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
৮ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর বিশ্বের অনেক অঞ্চলে নতুন উদ্বেগ ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সতর্কভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, ইউক্রেন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, আর ইসরায়েল অনেকটা খুশিতে উদ্বেলিত। তবে বিশেষ নজরে আছে পারস্য উপসাগরীয় তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো।
৮ দিন আগে