আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের আম আদমি পার্টি (এএপি) গুজরাটে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দলের পক্ষ হয়ে কাজ করার জন্য নানাভাবে উদ্বুদ্ধ করেছে। তাই রাজ্যটির আগামী ডিসেম্বরের বিধানসভা নির্বাচনে দলটিকে লড়াইয়ের অনুমতি না দিতে গত বৃহস্পতিবার স্থানীয় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে চিঠি লিখেছেন ৫৬ জন সাবেক আমলা ও কূটনীতিক।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘গুজরাটের রাজকোট শহরে এএপির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল ৩ সেপ্টেম্বর এক সমাবেশে আসন্ন নির্বাচনে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজের দলের পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। বক্তৃতায় একাধিকবার তিনি এ আহ্বান জানান। সুনির্দিষ্টভাবে তিনি পুলিশ, বাসার পাহারাদার এবং অঙ্গনওয়ারি কর্মীদের (চাইল্ড কেয়ার কর্মী) এএপিকে জয়যুক্ত করার জন্য কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। এটা সংবিধানের লঙ্ঘন। তাই আগামী নির্বাচনে আমরা দলটিকে নির্বাচনের বাইরে রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।’
ইসির কাছে লেখা চিঠিতে যাঁরা সই করেছেন তাঁদের মধ্যে ভারতের প্রশাসনিক সার্ভিসের সাবেক কর্মকর্তা এম মদন গোপাল, আনন্দ বোস, আরডি কাপুর, সুভাষ চন্দ্র, কে শ্রীধর রাও, সিএস খয়েরওয়াল এবং প্রাক্তন কূটনীতিক নিরঞ্জন দেশাই অন্যতম।
এএপির বিরুদ্ধে এসব সাবেক আমলা ও কূটনীতিকের অভিযোগ, দলটি আমলাতন্ত্রের মধ্যে রাজনীতিকে টেনে আনার চেষ্টা করছে, নষ্ট করছে আমলাতন্ত্রের নিরপেক্ষতা। এ ধরনের চেষ্টা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। তাঁরা লিখেছেন, ‘আমরা জোর দিয়ে বলতে চাই, আমলাতন্ত্র কোনো দলের হয়ে কাজ করবে না। আমলারা সরকার ও জনগণের স্বার্থ দেখবেন। সংসদে পাস হওয়া নীতি বাস্তবায়ন করবেন। ৩ সেপ্টেম্বরের ভাষণে কেজরিওয়ালের আহ্বান রিপ্রেজেন্টেশন অব দ্য পিপল অ্যাক্ট ১৯৫১-এর বিরোধী।’
দিল্লিতে এএপি ক্ষমতায় রয়েছে প্রায় এক দশক। সম্প্রতি পাঞ্জাবেও দলটি সরকার গঠন করেছে। এবার বিজেপির ঘাঁটি গুজরাট রাজ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে চায় দলটি।
গুজরাটে এক সময় কংগ্রেস শক্তিশালী থাকলেও সেখানে দলটির বর্তমান অবস্থান দুর্বল। এ সুযোগে ডিসেম্বরের বিধানসভা নির্বাচনে সেখানে সরকার গঠন করতে না পারলেও প্রধান বিরোধী দল হতে চায় এএপি। এ জন্য সম্প্রতি সেখানে বেশ কয়েকটি সমাবেশে অংশ নিয়েছেন কেজরিওয়াল।
ভারতের আম আদমি পার্টি (এএপি) গুজরাটে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দলের পক্ষ হয়ে কাজ করার জন্য নানাভাবে উদ্বুদ্ধ করেছে। তাই রাজ্যটির আগামী ডিসেম্বরের বিধানসভা নির্বাচনে দলটিকে লড়াইয়ের অনুমতি না দিতে গত বৃহস্পতিবার স্থানীয় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে চিঠি লিখেছেন ৫৬ জন সাবেক আমলা ও কূটনীতিক।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘গুজরাটের রাজকোট শহরে এএপির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল ৩ সেপ্টেম্বর এক সমাবেশে আসন্ন নির্বাচনে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজের দলের পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। বক্তৃতায় একাধিকবার তিনি এ আহ্বান জানান। সুনির্দিষ্টভাবে তিনি পুলিশ, বাসার পাহারাদার এবং অঙ্গনওয়ারি কর্মীদের (চাইল্ড কেয়ার কর্মী) এএপিকে জয়যুক্ত করার জন্য কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। এটা সংবিধানের লঙ্ঘন। তাই আগামী নির্বাচনে আমরা দলটিকে নির্বাচনের বাইরে রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।’
ইসির কাছে লেখা চিঠিতে যাঁরা সই করেছেন তাঁদের মধ্যে ভারতের প্রশাসনিক সার্ভিসের সাবেক কর্মকর্তা এম মদন গোপাল, আনন্দ বোস, আরডি কাপুর, সুভাষ চন্দ্র, কে শ্রীধর রাও, সিএস খয়েরওয়াল এবং প্রাক্তন কূটনীতিক নিরঞ্জন দেশাই অন্যতম।
এএপির বিরুদ্ধে এসব সাবেক আমলা ও কূটনীতিকের অভিযোগ, দলটি আমলাতন্ত্রের মধ্যে রাজনীতিকে টেনে আনার চেষ্টা করছে, নষ্ট করছে আমলাতন্ত্রের নিরপেক্ষতা। এ ধরনের চেষ্টা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। তাঁরা লিখেছেন, ‘আমরা জোর দিয়ে বলতে চাই, আমলাতন্ত্র কোনো দলের হয়ে কাজ করবে না। আমলারা সরকার ও জনগণের স্বার্থ দেখবেন। সংসদে পাস হওয়া নীতি বাস্তবায়ন করবেন। ৩ সেপ্টেম্বরের ভাষণে কেজরিওয়ালের আহ্বান রিপ্রেজেন্টেশন অব দ্য পিপল অ্যাক্ট ১৯৫১-এর বিরোধী।’
দিল্লিতে এএপি ক্ষমতায় রয়েছে প্রায় এক দশক। সম্প্রতি পাঞ্জাবেও দলটি সরকার গঠন করেছে। এবার বিজেপির ঘাঁটি গুজরাট রাজ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে চায় দলটি।
গুজরাটে এক সময় কংগ্রেস শক্তিশালী থাকলেও সেখানে দলটির বর্তমান অবস্থান দুর্বল। এ সুযোগে ডিসেম্বরের বিধানসভা নির্বাচনে সেখানে সরকার গঠন করতে না পারলেও প্রধান বিরোধী দল হতে চায় এএপি। এ জন্য সম্প্রতি সেখানে বেশ কয়েকটি সমাবেশে অংশ নিয়েছেন কেজরিওয়াল।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
২০ ঘণ্টা আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৫ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
৭ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর বিশ্বের অনেক অঞ্চলে নতুন উদ্বেগ ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সতর্কভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, ইউক্রেন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, আর ইসরায়েল অনেকটা খুশিতে উদ্বেলিত। তবে বিশেষ নজরে আছে পারস্য উপসাগরীয় তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো।
৮ দিন আগে