আমিনুল ইসলাম নাবিল
মহামারি করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে যুক্তরাজ্যে। গত মে মাসে দেশটির বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ১ শতাংশে, যা গত ৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। যুক্তরাজ্যের মুদ্রাস্ফীতির হার এ বছর শেষে দুই অঙ্কে পৌঁছাতে পারে বলে সতর্ক করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
অর্থনৈতিক এমন সংকটময় পরিস্থিতিতে দেশটিতে আসছে নতুন নেতৃত্ব। নানা ধাপ পেরিয়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে এখন পর্যন্ত টিকে আছেন পাঁচজন। তাঁরা হলেন ঋষি সুনাক, পেনি মরডান্ট, লিজ ট্রাস, কেমি ব্যাডেনোচ ও টম টুগেনধাত।
৫ জুলাই অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের কাছে তাঁদের পদত্যাগপত্র জমা দেন। দুই মন্ত্রীর পদত্যাগে চাপে পড়েন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। এরপর নাটকীয়ভাবে একে একে মন্ত্রিসভার বাকি সদস্যরাও পদত্যাগের ঘোষণা দিতে থাকেন। নিজ দল কনজারভেটিভ পার্টির এমপিদের সমর্থন হারিয়ে ৭ জুলাই পদত্যাগের ঘোষণা দেন বরিস জনসন।
সে সময় ঋষি সুনাক বলেছিলেন, যেভাবে সরকার চলছে, সেভাবে চলতে পারে না। বরিস জনসন সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে যথাযথ দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেননি।
বরিস জনসন পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই আলোচনায় উঠে আসেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক। এর আগে যুক্তরাজ্যে নন-ব্রিটিশ কেউ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার নজির নেই। ফলে অন্য প্রার্থীদের তুলনায় ঋষি সুনাককে নিয়ে আলোচনাটা বেশি হচ্ছে।
কনজারভেটিভ পার্টিতে যে ঋষি সুনাকের জনপ্রিয়তা আছে, সেটি বলার অপেক্ষা রাখে না। ঋষি সুনাকের পদত্যাগের ঘোষণার পরই তো মূলত বরিস জনসনের সাম্রাজ্য তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক যে জনপ্রিয়, এটি এখন আর শুধু আলোচনার মাঝেই সীমাবদ্ধ নেই। যুক্তরাজ্যের নিয়ম অনুযায়ী, এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী খুঁজে পেতে কয়েক রাউন্ডে ভোট হয়ে থাকে। প্রথম দুই রাউন্ড ভোট এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। দুই রাউন্ডের ভোটেই শীর্ষে আছেন ঋষি সুনাক। প্রথম রাউন্ডে তিনি পেয়েছেন ৮৮ এমপির ভোট, আর দ্বিতীয় রাউন্ডে পেয়েছেন ১০১ এমপির ভোট।
আলোচনা, জনপ্রিয়তা ও প্রথম দুই রাউন্ডের ভোটে স্পষ্টত এগিয়ে থাকলেও ঋষি সুনাকই যে প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন, এটি এখনই নিশ্চিত করে বলার সময় আসেনি। কারণ, ঋষি সুনাকের সামনের পথটা বেশ জটিল। দ্বিতীয় রাউন্ডের পর থেকে ভোটের নিয়ম পাল্টে যায়। পরের রাউন্ডগুলোতে যে প্রার্থী সবচেয়ে কম ভোট পাবেন, তিনি সরে যাবেন লড়াইয়ের ময়দান থেকে। এভাবে দুজন প্রার্থী পাওয়া পর্যন্ত ভোট চলবে। যখন দুজন প্রার্থী বাকি থাকবে, তখন অন্য এমপিদের সঙ্গে সারা দেশের কনজারভেটিভ পার্টির সদস্যরা ভোট দিয়ে একজনকে বিজয়ী করবেন।
প্রথম ও দ্বিতীয় রাউন্ডে এমপিদের ভোটে বাধা টপকালেও যখন সারা দেশের কনজারভেটিভ পার্টির প্রায় ২ লাখ সদস্য ভোট দেবেন, তখন বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বেন ঋষি সুনাক। কারণ, নন-ব্রিটিশ হওয়ায় কিছুটা ব্যাকফুটেই থাকবেন তিনি।
অন্যদিকে প্রথম ও দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোটে যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে আছেন বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মরডান্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস। বরিস জনসনের উত্তরসূরি হিসেবে তাঁদের নামও বেশ জোরেশোরে শোনা যাচ্ছে। রাউন্ড যত এগোবে, তাঁদের ভালো করার সম্ভাবনা ততই বাড়তে থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বরিস জনসনের কঠোর সমালোচনাকারী হওয়ায় পেনি মরডান্ট কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবেন। কনজারভেটিভ পার্টির জনসনবিরোধীদের বড় একটা অংশ পেনি মরডান্টের দিকে ঝুঁকতে পারেন। আরেক পদপ্রার্থী লিজ ট্রাসের পাল্লাও ধীরে ধীরে ভারী হয়ে উঠছে। কেননা, কনজারভেটিভ পার্টির প্রভাবশালী এমপিরা তাঁকে সমর্থন দিচ্ছেন। এমনকি দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বাদ পড়া সুয়েলা ব্র্যাভারম্যানও লিজ ট্রাসকে সমর্থনের ঘোষণা দিয়েছেন। আর দ্বিতীয় রাউন্ডের বাধা টপকানো স্থানীয় সরকারমন্ত্রী কেমি ব্যাডেনোচকে লিজ ট্রাসের প্রতি সমর্থন জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন সাবেক ব্রেক্সিটমন্ত্রী লর্ড ফ্রস্ট।
নন-ব্রিটিশ হওয়া ছাড়াও ঋষি সুনাকের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে তাঁর বিরুদ্ধে থাকা নানা সমালোচনা। তাঁর ধনাঢ্য স্ত্রীর কর নিয়ে করা বিতর্কিত মন্তব্যের কারণে ঋষি সুনাককে নিয়ে সমালোচনা আছে। এ ছাড়া লকডাউনের বিধি ভঙ্গ করে বরিস জনসনের সঙ্গে পার্টিতে যোগ দিয়েও সমালোচিত হয়েছিলেন তিনি।
উল্লেখ্য, ১৮,১৯ ও ২০ জুলাই যথাক্রমে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম রাউন্ডের ভোট অনুষ্ঠিত হবে। ২১ জুলাই চূড়ান্ত দুই প্রার্থী নির্ধারণ করা হবে। আর আগামী ৫ সেপ্টেম্বর বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি ও দ্য গার্ডিয়ান
মহামারি করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে যুক্তরাজ্যে। গত মে মাসে দেশটির বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ১ শতাংশে, যা গত ৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। যুক্তরাজ্যের মুদ্রাস্ফীতির হার এ বছর শেষে দুই অঙ্কে পৌঁছাতে পারে বলে সতর্ক করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
অর্থনৈতিক এমন সংকটময় পরিস্থিতিতে দেশটিতে আসছে নতুন নেতৃত্ব। নানা ধাপ পেরিয়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে এখন পর্যন্ত টিকে আছেন পাঁচজন। তাঁরা হলেন ঋষি সুনাক, পেনি মরডান্ট, লিজ ট্রাস, কেমি ব্যাডেনোচ ও টম টুগেনধাত।
৫ জুলাই অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের কাছে তাঁদের পদত্যাগপত্র জমা দেন। দুই মন্ত্রীর পদত্যাগে চাপে পড়েন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। এরপর নাটকীয়ভাবে একে একে মন্ত্রিসভার বাকি সদস্যরাও পদত্যাগের ঘোষণা দিতে থাকেন। নিজ দল কনজারভেটিভ পার্টির এমপিদের সমর্থন হারিয়ে ৭ জুলাই পদত্যাগের ঘোষণা দেন বরিস জনসন।
সে সময় ঋষি সুনাক বলেছিলেন, যেভাবে সরকার চলছে, সেভাবে চলতে পারে না। বরিস জনসন সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে যথাযথ দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেননি।
বরিস জনসন পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই আলোচনায় উঠে আসেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক। এর আগে যুক্তরাজ্যে নন-ব্রিটিশ কেউ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার নজির নেই। ফলে অন্য প্রার্থীদের তুলনায় ঋষি সুনাককে নিয়ে আলোচনাটা বেশি হচ্ছে।
কনজারভেটিভ পার্টিতে যে ঋষি সুনাকের জনপ্রিয়তা আছে, সেটি বলার অপেক্ষা রাখে না। ঋষি সুনাকের পদত্যাগের ঘোষণার পরই তো মূলত বরিস জনসনের সাম্রাজ্য তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক যে জনপ্রিয়, এটি এখন আর শুধু আলোচনার মাঝেই সীমাবদ্ধ নেই। যুক্তরাজ্যের নিয়ম অনুযায়ী, এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী খুঁজে পেতে কয়েক রাউন্ডে ভোট হয়ে থাকে। প্রথম দুই রাউন্ড ভোট এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। দুই রাউন্ডের ভোটেই শীর্ষে আছেন ঋষি সুনাক। প্রথম রাউন্ডে তিনি পেয়েছেন ৮৮ এমপির ভোট, আর দ্বিতীয় রাউন্ডে পেয়েছেন ১০১ এমপির ভোট।
আলোচনা, জনপ্রিয়তা ও প্রথম দুই রাউন্ডের ভোটে স্পষ্টত এগিয়ে থাকলেও ঋষি সুনাকই যে প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন, এটি এখনই নিশ্চিত করে বলার সময় আসেনি। কারণ, ঋষি সুনাকের সামনের পথটা বেশ জটিল। দ্বিতীয় রাউন্ডের পর থেকে ভোটের নিয়ম পাল্টে যায়। পরের রাউন্ডগুলোতে যে প্রার্থী সবচেয়ে কম ভোট পাবেন, তিনি সরে যাবেন লড়াইয়ের ময়দান থেকে। এভাবে দুজন প্রার্থী পাওয়া পর্যন্ত ভোট চলবে। যখন দুজন প্রার্থী বাকি থাকবে, তখন অন্য এমপিদের সঙ্গে সারা দেশের কনজারভেটিভ পার্টির সদস্যরা ভোট দিয়ে একজনকে বিজয়ী করবেন।
প্রথম ও দ্বিতীয় রাউন্ডে এমপিদের ভোটে বাধা টপকালেও যখন সারা দেশের কনজারভেটিভ পার্টির প্রায় ২ লাখ সদস্য ভোট দেবেন, তখন বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বেন ঋষি সুনাক। কারণ, নন-ব্রিটিশ হওয়ায় কিছুটা ব্যাকফুটেই থাকবেন তিনি।
অন্যদিকে প্রথম ও দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোটে যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে আছেন বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মরডান্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস। বরিস জনসনের উত্তরসূরি হিসেবে তাঁদের নামও বেশ জোরেশোরে শোনা যাচ্ছে। রাউন্ড যত এগোবে, তাঁদের ভালো করার সম্ভাবনা ততই বাড়তে থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বরিস জনসনের কঠোর সমালোচনাকারী হওয়ায় পেনি মরডান্ট কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবেন। কনজারভেটিভ পার্টির জনসনবিরোধীদের বড় একটা অংশ পেনি মরডান্টের দিকে ঝুঁকতে পারেন। আরেক পদপ্রার্থী লিজ ট্রাসের পাল্লাও ধীরে ধীরে ভারী হয়ে উঠছে। কেননা, কনজারভেটিভ পার্টির প্রভাবশালী এমপিরা তাঁকে সমর্থন দিচ্ছেন। এমনকি দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বাদ পড়া সুয়েলা ব্র্যাভারম্যানও লিজ ট্রাসকে সমর্থনের ঘোষণা দিয়েছেন। আর দ্বিতীয় রাউন্ডের বাধা টপকানো স্থানীয় সরকারমন্ত্রী কেমি ব্যাডেনোচকে লিজ ট্রাসের প্রতি সমর্থন জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন সাবেক ব্রেক্সিটমন্ত্রী লর্ড ফ্রস্ট।
নন-ব্রিটিশ হওয়া ছাড়াও ঋষি সুনাকের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে তাঁর বিরুদ্ধে থাকা নানা সমালোচনা। তাঁর ধনাঢ্য স্ত্রীর কর নিয়ে করা বিতর্কিত মন্তব্যের কারণে ঋষি সুনাককে নিয়ে সমালোচনা আছে। এ ছাড়া লকডাউনের বিধি ভঙ্গ করে বরিস জনসনের সঙ্গে পার্টিতে যোগ দিয়েও সমালোচিত হয়েছিলেন তিনি।
উল্লেখ্য, ১৮,১৯ ও ২০ জুলাই যথাক্রমে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম রাউন্ডের ভোট অনুষ্ঠিত হবে। ২১ জুলাই চূড়ান্ত দুই প্রার্থী নির্ধারণ করা হবে। আর আগামী ৫ সেপ্টেম্বর বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি ও দ্য গার্ডিয়ান
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
২ দিন আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
৮ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর বিশ্বের অনেক অঞ্চলে নতুন উদ্বেগ ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সতর্কভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, ইউক্রেন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, আর ইসরায়েল অনেকটা খুশিতে উদ্বেলিত। তবে বিশেষ নজরে আছে পারস্য উপসাগরীয় তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো।
৯ দিন আগে