অনলাইন ডেস্ক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারোর হাজার হাজার সমর্থক তাদের নেতার প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করতে রোববার দেশটির রিও ডি জেনেরিও শহরের রাস্তায় নেমে এসেছিলেন। তবে বলসোনারোর অসংখ্য সমর্থক এদিন টেক বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্কের ছবিযুক্ত প্ল্যাকার্ডও বহন করছিলেন। তাদের অতি-ডানপন্থী আন্দোলনের নতুন নায়ক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন ইলন মাস্ক। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া এবং আমেরিকার বাসিন্দা মাস্ক কীভাবে বলসোনারো সমর্থকদের কাছে এত প্রিয় হলেন?
এ বিষয়ে দ্য গার্ডিয়ান বলেছে, গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই ইলন মাস্ক তাঁর মালিকানাধীন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক অ্যাক্স মাধ্যমে বলসোনারোর চিরশত্রু ব্রাজিলের সুপ্রিম কোর্টের বিচারক আলেকজান্দ্রে ডি মোরেসকে তীব্রভাবে আঘাত করছেন। এই বিচারক মোরেস সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর বিরুদ্ধে একাধিক তদন্তের সূত্রপাত করেছেন। এসব তদন্ত সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে কারাগারেও পাঠাতে পারে। এর মধ্যে একটি অভিযোগ হলো—গত বছরের ৮ জানুয়ারি ব্রাসিলিয়ায় দক্ষিণপন্থী বিদ্রোহের আগে কথিত অভ্যুত্থান চক্রান্তের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলসোনারো।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি মাসের শুরু থেকেই মোরেসের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখিয়েছেন মাস্ক। তিনি মোরেসকে ‘ব্রাজিলের ডার্থ ভাডার’ বলে আখ্যা দিয়েছেন এবং তাঁর কর্মকাণ্ডকে নিষ্ঠুর একনায়কের সঙ্গে তুলনা করেছেন। এক টুইটে মাস্ক লিখেছেন, ‘এই বিচারক নির্লজ্জভাবে এবং বারবার ব্রাজিলের সংবিধান ও জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। তার পদত্যাগ করা উচিত, নয়তো অভিশংসন করা উচিত।’
মাস্কের আক্রমণের প্রতিক্রিয়ায় বিচারক মোরেস অনলাইনে ভুয়া খবর প্রচারের তদন্তে অ্যাক্স মালিক ইলন মাস্ককে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। পাশাপাশি মাস্কের ভূমিকা প্রগতিশীল ব্রাজিলিয়ানদেরও ক্ষুব্ধ করেছে। তারা সন্দেহ করছেন—মাস্কের ভূমিকা ব্রাজিলের বামপন্থী সরকারকে দুর্বল করার জন্য একটি আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ।
ব্রাজিলের ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির প্রধান গ্লেসি হফম্যান বলেছেন—‘মাস্কের নির্মম আক্রমণ ছিল ব্রাজিলের অতি ডানপন্থাকে শক্তিশালী করার জন্য ডিজাইন করা। যা আইনের শাসনের ওপর একটি আক্রমণ।’
বর্তমান প্রেসিডেন্ট লুলা ডা সিলভার স্ত্রী ও ফার্স্ট লেডি জানজা লুলা ডা সিলভা অ্যাক্স মাধ্যমকে গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে একটি সমন্বিত অভিযানের অংশ হিসেবে অভিযুক্ত করেছেন।
তবে মাস্কের আক্রমণাত্মক বিভিন্ন মন্তব্য বলসোনারোর সমর্থকদের খুব রোমাঞ্চিত করেছে। তারা বিচারক মোরেসের বিরুদ্ধে ডানপন্থী প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ এবং কর্মীদের বিরুদ্ধে সংবিধানবিরোধী ধর্মযুদ্ধ চালানোর অভিযোগ করে আসছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মোরেস অ্যাক্স সহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে বলসোনারোর সহযোগী বা সমর্থকদের কয়েক ডজন অ্যাকাউন্ট ব্লক করার নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি বলসোনারোর সঙ্গে যুক্ত একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারেরও নির্দেশ দিয়েছেন।
রোববার ইলন মাস্কের ছবিযুক্ত প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে হাজার হাজার বলসোনারো অনুসারী উভয়কে শ্রদ্ধা জানাতে রিওর কোপাকাবানা সমুদ্র সৈকতে জমায়েত হয়েছিলেন। সমাবেশে ইলন মাস্কের ছবি হাতে ৬৮ বছর বয়সী আলফ্রেডো কুইরোজ বলেন, ‘আমাদের দেশে এই নির্লজ্জ রক্তাক্ত স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে তিনি (মাস্ক) ব্রাজিলকে সমর্থন করছেন।’
ব্রাজিল ফুটবল দলের একটি উজ্জ্বল হলুদ শার্ট পরা ৫১ বছর বয়সী বলসোনারিস্তা সার্জিও গালভাও বলেন, ‘ইলন মাস্ক আমাদের জন্য একজন অপরিহার্য মানুষ। ব্রাজিলের স্বৈরাচারী শাসনের বিষয়টি প্রকাশ করতে ঈশ্বর এই ব্যক্তিকে ব্যবহার করেছেন। তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার।’
গালভাও আরও বলেন, ‘আমরা বলসোনারোকে আবার ক্ষমতায় চাই।’
সমাবেশে উপস্থিত হয়ে ইলন মাস্কের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো নিজেও। তিনি ঘোষণা করে—‘মাস্ক এমন একজন ব্যক্তি যিনি সত্যিই আমাদের সবার স্বাধীনতার কথা চিন্তা করেন।’
ইলন মাস্কের জন্য এক রাউন্ড করতালির আহ্বান জানানোর আগে তাঁর প্রসঙ্গে বলসোনারো বলেন, ‘তিনি সেই ব্যক্তি যিনি দেখানোর সাহস পেয়েছেন—আমাদের গণতন্ত্র কোন দিকে যাচ্ছে এবং আমরা কতটা স্বাধীনতা হারিয়েছি।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত রোববার সমুদ্রের তীরে সংহতি সমাবেশটি ছিল কারাবাসের ক্রমবর্ধমান সম্ভাবনার মুখে রাজনৈতিক শক্তি প্রদর্শনের জন্য বলসোনারোর সর্বশেষ প্রচেষ্টা।
বলসোনারো ২০১৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ইতিমধ্যেই তাঁকে ভবিষ্যতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং তাঁকে আরও একাধিক গুরুতর অপরাধমূলক তদন্তের মুখোমুখি করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগটি হলো—২০২২ সালে লুলার কাছে নির্বাচনে হারার পর সরকারকে উৎখাত করার কথিত প্রচেষ্টার সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলসোনারো।
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারোর হাজার হাজার সমর্থক তাদের নেতার প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করতে রোববার দেশটির রিও ডি জেনেরিও শহরের রাস্তায় নেমে এসেছিলেন। তবে বলসোনারোর অসংখ্য সমর্থক এদিন টেক বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্কের ছবিযুক্ত প্ল্যাকার্ডও বহন করছিলেন। তাদের অতি-ডানপন্থী আন্দোলনের নতুন নায়ক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন ইলন মাস্ক। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া এবং আমেরিকার বাসিন্দা মাস্ক কীভাবে বলসোনারো সমর্থকদের কাছে এত প্রিয় হলেন?
এ বিষয়ে দ্য গার্ডিয়ান বলেছে, গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই ইলন মাস্ক তাঁর মালিকানাধীন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক অ্যাক্স মাধ্যমে বলসোনারোর চিরশত্রু ব্রাজিলের সুপ্রিম কোর্টের বিচারক আলেকজান্দ্রে ডি মোরেসকে তীব্রভাবে আঘাত করছেন। এই বিচারক মোরেস সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর বিরুদ্ধে একাধিক তদন্তের সূত্রপাত করেছেন। এসব তদন্ত সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে কারাগারেও পাঠাতে পারে। এর মধ্যে একটি অভিযোগ হলো—গত বছরের ৮ জানুয়ারি ব্রাসিলিয়ায় দক্ষিণপন্থী বিদ্রোহের আগে কথিত অভ্যুত্থান চক্রান্তের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলসোনারো।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি মাসের শুরু থেকেই মোরেসের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখিয়েছেন মাস্ক। তিনি মোরেসকে ‘ব্রাজিলের ডার্থ ভাডার’ বলে আখ্যা দিয়েছেন এবং তাঁর কর্মকাণ্ডকে নিষ্ঠুর একনায়কের সঙ্গে তুলনা করেছেন। এক টুইটে মাস্ক লিখেছেন, ‘এই বিচারক নির্লজ্জভাবে এবং বারবার ব্রাজিলের সংবিধান ও জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। তার পদত্যাগ করা উচিত, নয়তো অভিশংসন করা উচিত।’
মাস্কের আক্রমণের প্রতিক্রিয়ায় বিচারক মোরেস অনলাইনে ভুয়া খবর প্রচারের তদন্তে অ্যাক্স মালিক ইলন মাস্ককে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। পাশাপাশি মাস্কের ভূমিকা প্রগতিশীল ব্রাজিলিয়ানদেরও ক্ষুব্ধ করেছে। তারা সন্দেহ করছেন—মাস্কের ভূমিকা ব্রাজিলের বামপন্থী সরকারকে দুর্বল করার জন্য একটি আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ।
ব্রাজিলের ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির প্রধান গ্লেসি হফম্যান বলেছেন—‘মাস্কের নির্মম আক্রমণ ছিল ব্রাজিলের অতি ডানপন্থাকে শক্তিশালী করার জন্য ডিজাইন করা। যা আইনের শাসনের ওপর একটি আক্রমণ।’
বর্তমান প্রেসিডেন্ট লুলা ডা সিলভার স্ত্রী ও ফার্স্ট লেডি জানজা লুলা ডা সিলভা অ্যাক্স মাধ্যমকে গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে একটি সমন্বিত অভিযানের অংশ হিসেবে অভিযুক্ত করেছেন।
তবে মাস্কের আক্রমণাত্মক বিভিন্ন মন্তব্য বলসোনারোর সমর্থকদের খুব রোমাঞ্চিত করেছে। তারা বিচারক মোরেসের বিরুদ্ধে ডানপন্থী প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ এবং কর্মীদের বিরুদ্ধে সংবিধানবিরোধী ধর্মযুদ্ধ চালানোর অভিযোগ করে আসছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মোরেস অ্যাক্স সহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে বলসোনারোর সহযোগী বা সমর্থকদের কয়েক ডজন অ্যাকাউন্ট ব্লক করার নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি বলসোনারোর সঙ্গে যুক্ত একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারেরও নির্দেশ দিয়েছেন।
রোববার ইলন মাস্কের ছবিযুক্ত প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে হাজার হাজার বলসোনারো অনুসারী উভয়কে শ্রদ্ধা জানাতে রিওর কোপাকাবানা সমুদ্র সৈকতে জমায়েত হয়েছিলেন। সমাবেশে ইলন মাস্কের ছবি হাতে ৬৮ বছর বয়সী আলফ্রেডো কুইরোজ বলেন, ‘আমাদের দেশে এই নির্লজ্জ রক্তাক্ত স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে তিনি (মাস্ক) ব্রাজিলকে সমর্থন করছেন।’
ব্রাজিল ফুটবল দলের একটি উজ্জ্বল হলুদ শার্ট পরা ৫১ বছর বয়সী বলসোনারিস্তা সার্জিও গালভাও বলেন, ‘ইলন মাস্ক আমাদের জন্য একজন অপরিহার্য মানুষ। ব্রাজিলের স্বৈরাচারী শাসনের বিষয়টি প্রকাশ করতে ঈশ্বর এই ব্যক্তিকে ব্যবহার করেছেন। তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার।’
গালভাও আরও বলেন, ‘আমরা বলসোনারোকে আবার ক্ষমতায় চাই।’
সমাবেশে উপস্থিত হয়ে ইলন মাস্কের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো নিজেও। তিনি ঘোষণা করে—‘মাস্ক এমন একজন ব্যক্তি যিনি সত্যিই আমাদের সবার স্বাধীনতার কথা চিন্তা করেন।’
ইলন মাস্কের জন্য এক রাউন্ড করতালির আহ্বান জানানোর আগে তাঁর প্রসঙ্গে বলসোনারো বলেন, ‘তিনি সেই ব্যক্তি যিনি দেখানোর সাহস পেয়েছেন—আমাদের গণতন্ত্র কোন দিকে যাচ্ছে এবং আমরা কতটা স্বাধীনতা হারিয়েছি।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, গত রোববার সমুদ্রের তীরে সংহতি সমাবেশটি ছিল কারাবাসের ক্রমবর্ধমান সম্ভাবনার মুখে রাজনৈতিক শক্তি প্রদর্শনের জন্য বলসোনারোর সর্বশেষ প্রচেষ্টা।
বলসোনারো ২০১৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ইতিমধ্যেই তাঁকে ভবিষ্যতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং তাঁকে আরও একাধিক গুরুতর অপরাধমূলক তদন্তের মুখোমুখি করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগটি হলো—২০২২ সালে লুলার কাছে নির্বাচনে হারার পর সরকারকে উৎখাত করার কথিত প্রচেষ্টার সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলসোনারো।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
১৯ ঘণ্টা আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৫ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
৭ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর বিশ্বের অনেক অঞ্চলে নতুন উদ্বেগ ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সতর্কভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, ইউক্রেন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, আর ইসরায়েল অনেকটা খুশিতে উদ্বেলিত। তবে বিশেষ নজরে আছে পারস্য উপসাগরীয় তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো।
৮ দিন আগে