আব্দুর রহমান
চার বছরের স্বেচ্ছানির্বাসন কাটিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই থেকে শনিবার পাকিস্তান ফিরেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। তাঁর আগমনে পাকিস্তানের রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে কী নাটক মঞ্চস্থ হবে তাই নিয়ে কল্পনা-জল্পনা চলছে।
সামরিক বাহিনীর প্রভাববলয়ে থাকা দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে রাজনৈতিক নাটকীয়তা নতুন নয়। দুর্নীর দায়ে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান দণ্ডিত হয়ে কারাগারে। আগামী জানুয়ারিতে নির্বাচন হবে। এমন পরিস্থিতিতে দেশে ফেরায় নওয়াজ আবার প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন বলেও গুঞ্জন উঠেছে।
আজ শনিবার ইসলামাবাদ বিমানবন্দরে পৌঁছালে সেখানে নওয়াজ শরিফকে তাঁর দল মুসলিম লীগের (নওয়াজ) হাজারো নেতা-কর্মী স্বাগত জানায়। ধারণা করা হচ্ছে, পাকিস্তানের অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া আগামী জাতীয় নির্বাচনে মুসলিম লীগের (নওয়াজ) নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণসহ সব কাজেই অংশ নেবেন। এমনকি তিনি নিজেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন।
বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়ে উঠে নওয়াজের দলের নেতা আমির মুকামের কথায়। তিনি পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর ছেলে বিলাওয়াল ভুট্টোর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিষয়টির দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, বিলাওয়ালের উচিত আরও অপেক্ষা করা।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ দুর্নীতির দায়ে জেলে ছিলেন। স্বাস্থ্যগত কারণে তাঁকে ২০১৯ সালে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। পরে নওয়াজ আর দেশে ফেরেননি। এর মধ্যে ২০১৮ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন ইমরান খান। কিন্তু তার সঙ্গে বনিবনা হয়নি দেশটির কায়েমি স্বার্থ গোষ্ঠীর। একদা দুর্নীতিবাজ নওয়াজকে তারা এবার ফেরার সুযোগ দিচ্ছেন। তাকে প্রধানমন্ত্রী করা হতে পারে বলেও বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করছেন।
দেশে ফেরার অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে নওয়াজ শরিফ দুবাই বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘চার বছর পর আজ আমি পাকিস্তানে ফিরছি। আমি যখন পাকিস্তান ছেড়ে যাচ্ছিলাম ৪ বছর আগে, তখন আমার মোটেও ভালো লাগেনি। কিন্তু আজ নিজেকে সুখী বলে মনে হচ্ছে।’ তবে সম্ভবত নওয়াজের এই ভালোলাগা যতেটা না ব্যক্তিগত অনুভূতি, তার চেয়ে অনেক বেশি রাজনৈতিক।
নওয়াজ আরও বলেন, ‘আমার আরও ভালো লাগত যদি দেশের পরিস্থিতি আমি যখন ক্ষমতায় ছিলাম—২০১৭ সালে—সেরকম থাকত। আমি দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি দেখে চিন্তিত ও হতাশ। যে দেশের সামনে এগিয়ে যাওয়ার কথা ছিল সেই দেশটি এখন খাত ধরে ধরে পিছিয়ে যাচ্ছে।’
দেশের বর্তমান পরিস্থিতিকে ‘উদ্বেগজনক’ আখ্যা দিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের পরিস্থিতি শোধরানোর যে উপায়গুলো আমাদের সামনে রয়েছে, তা আর হাত ফসকে যেতে দেওয়া উচিত হবে না।’
নওয়াজ শরিফের এই বক্তব্য পুরোপুরি রাজনৈতিক এবং বিষয়টি থেকে এটি অনুমান করা কষ্টকর নয় যে, তিনি আবারও পাকিস্তানের রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে আবারও হাজির হতে চান। তাঁর দল এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছে, ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনে নওয়াজ শরিফই হবেন তাদের দলের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী।
তবে সেপথে সম্ভবত বেশ কাঠখড় পোড়াতে হবে। কারণ, প্রথমত যে বিষয়টি তাঁকে মোকাবিলা করতে হবে তা হলো- তাঁর বিরুদ্ধে থাকা দুর্নীতির অভিযোগ ও সেই অভিযোগে সাজা খাটার দাগ নিজের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার থেকে মুছে ফেলা। এটি সম্ভব, কিন্তু সময়সাপেক্ষ।
তবে তিনি পাকিস্তানে আসার আগেই তাঁকে অগ্রিম জামিন দিয়ে এ বিষয়ে একটি নরম ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছে দেশটির বিচার বিভাগ। তবে তার চেয়েও বড় প্রশ্ন—পাকিস্তানের প্রায় সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী সেনাবাহিনী নওয়াজ শরিফের ব্যাপারে কোন অবস্থান নেবে?
নওয়াজের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও তাঁর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তাদের অনুমান—হয়তো নওয়াজের দেশের ফেরার বিষয়ে সেনাবাহিনীর সঙ্গে কোনো সমঝোতা হয়েছে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, নওয়াজ শরিফকে সেনাবাহিনী প্রধান হওয়ার পথে এগিয়ে দেবে।
এ বিষয়ে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের নেতা জুলফি বুখারি বলেন, ‘নওয়াজ শরিফ হয়তো এমপিও হয়ে যাবেন। কিন্তু আমি তাঁর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে দেখতে পাচ্ছি না। কারণ তাঁর বিরুদ্ধেও বেশ কিছু মামলা রয়েছে। আদালতের আদেশ অনুসারে তিনি আজীবন রাজনীতিতে অংশগ্রহণেরও অযোগ্য।’
এখন থেকে পাকিস্তানের রাজনীতিতে যা ঘটবে, সেগুলো নওয়াজের অনুকূলেই ঘটবে বিশ্লেষকের কারও কারও মত। তবে নওয়াজকে নিয়ে এখনও কোনো ইঙ্গিতও দেয়নি সেনাবাহিনী।
পাকিস্তানের রাজনীতি বিশ্লেষক ওয়াজাহাত মাসুদ বিবিসিকে বলেন, ‘আমাদের দেশের রাজনীতির প্রেক্ষাপট ও চিত্রনাট্য কোনোটিই বদলায়নি। কেবল রাজনৈতিক চরিত্রগুলো বদলেছে। ২০১৮ সালে ইমরান খান আর্মি এস্টাবলিশমেন্টের কাছ থেকে সুবিধা পেয়েছিলেন নির্বাচনের সময় আর এবার আর্মি নির্বাচনের ছক সাজাচ্ছে নওয়াজের জন্য।’
তথ্যসূত্র: বিবিসি, দ্য ডন ও জিও নিউজ
চার বছরের স্বেচ্ছানির্বাসন কাটিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই থেকে শনিবার পাকিস্তান ফিরেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। তাঁর আগমনে পাকিস্তানের রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে কী নাটক মঞ্চস্থ হবে তাই নিয়ে কল্পনা-জল্পনা চলছে।
সামরিক বাহিনীর প্রভাববলয়ে থাকা দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে রাজনৈতিক নাটকীয়তা নতুন নয়। দুর্নীর দায়ে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান দণ্ডিত হয়ে কারাগারে। আগামী জানুয়ারিতে নির্বাচন হবে। এমন পরিস্থিতিতে দেশে ফেরায় নওয়াজ আবার প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন বলেও গুঞ্জন উঠেছে।
আজ শনিবার ইসলামাবাদ বিমানবন্দরে পৌঁছালে সেখানে নওয়াজ শরিফকে তাঁর দল মুসলিম লীগের (নওয়াজ) হাজারো নেতা-কর্মী স্বাগত জানায়। ধারণা করা হচ্ছে, পাকিস্তানের অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া আগামী জাতীয় নির্বাচনে মুসলিম লীগের (নওয়াজ) নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণসহ সব কাজেই অংশ নেবেন। এমনকি তিনি নিজেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন।
বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়ে উঠে নওয়াজের দলের নেতা আমির মুকামের কথায়। তিনি পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর ছেলে বিলাওয়াল ভুট্টোর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিষয়টির দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, বিলাওয়ালের উচিত আরও অপেক্ষা করা।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ দুর্নীতির দায়ে জেলে ছিলেন। স্বাস্থ্যগত কারণে তাঁকে ২০১৯ সালে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। পরে নওয়াজ আর দেশে ফেরেননি। এর মধ্যে ২০১৮ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন ইমরান খান। কিন্তু তার সঙ্গে বনিবনা হয়নি দেশটির কায়েমি স্বার্থ গোষ্ঠীর। একদা দুর্নীতিবাজ নওয়াজকে তারা এবার ফেরার সুযোগ দিচ্ছেন। তাকে প্রধানমন্ত্রী করা হতে পারে বলেও বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করছেন।
দেশে ফেরার অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে নওয়াজ শরিফ দুবাই বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘চার বছর পর আজ আমি পাকিস্তানে ফিরছি। আমি যখন পাকিস্তান ছেড়ে যাচ্ছিলাম ৪ বছর আগে, তখন আমার মোটেও ভালো লাগেনি। কিন্তু আজ নিজেকে সুখী বলে মনে হচ্ছে।’ তবে সম্ভবত নওয়াজের এই ভালোলাগা যতেটা না ব্যক্তিগত অনুভূতি, তার চেয়ে অনেক বেশি রাজনৈতিক।
নওয়াজ আরও বলেন, ‘আমার আরও ভালো লাগত যদি দেশের পরিস্থিতি আমি যখন ক্ষমতায় ছিলাম—২০১৭ সালে—সেরকম থাকত। আমি দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি দেখে চিন্তিত ও হতাশ। যে দেশের সামনে এগিয়ে যাওয়ার কথা ছিল সেই দেশটি এখন খাত ধরে ধরে পিছিয়ে যাচ্ছে।’
দেশের বর্তমান পরিস্থিতিকে ‘উদ্বেগজনক’ আখ্যা দিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের পরিস্থিতি শোধরানোর যে উপায়গুলো আমাদের সামনে রয়েছে, তা আর হাত ফসকে যেতে দেওয়া উচিত হবে না।’
নওয়াজ শরিফের এই বক্তব্য পুরোপুরি রাজনৈতিক এবং বিষয়টি থেকে এটি অনুমান করা কষ্টকর নয় যে, তিনি আবারও পাকিস্তানের রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে আবারও হাজির হতে চান। তাঁর দল এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছে, ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনে নওয়াজ শরিফই হবেন তাদের দলের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী।
তবে সেপথে সম্ভবত বেশ কাঠখড় পোড়াতে হবে। কারণ, প্রথমত যে বিষয়টি তাঁকে মোকাবিলা করতে হবে তা হলো- তাঁর বিরুদ্ধে থাকা দুর্নীতির অভিযোগ ও সেই অভিযোগে সাজা খাটার দাগ নিজের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার থেকে মুছে ফেলা। এটি সম্ভব, কিন্তু সময়সাপেক্ষ।
তবে তিনি পাকিস্তানে আসার আগেই তাঁকে অগ্রিম জামিন দিয়ে এ বিষয়ে একটি নরম ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছে দেশটির বিচার বিভাগ। তবে তার চেয়েও বড় প্রশ্ন—পাকিস্তানের প্রায় সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী সেনাবাহিনী নওয়াজ শরিফের ব্যাপারে কোন অবস্থান নেবে?
নওয়াজের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও তাঁর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তাদের অনুমান—হয়তো নওয়াজের দেশের ফেরার বিষয়ে সেনাবাহিনীর সঙ্গে কোনো সমঝোতা হয়েছে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, নওয়াজ শরিফকে সেনাবাহিনী প্রধান হওয়ার পথে এগিয়ে দেবে।
এ বিষয়ে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের নেতা জুলফি বুখারি বলেন, ‘নওয়াজ শরিফ হয়তো এমপিও হয়ে যাবেন। কিন্তু আমি তাঁর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে দেখতে পাচ্ছি না। কারণ তাঁর বিরুদ্ধেও বেশ কিছু মামলা রয়েছে। আদালতের আদেশ অনুসারে তিনি আজীবন রাজনীতিতে অংশগ্রহণেরও অযোগ্য।’
এখন থেকে পাকিস্তানের রাজনীতিতে যা ঘটবে, সেগুলো নওয়াজের অনুকূলেই ঘটবে বিশ্লেষকের কারও কারও মত। তবে নওয়াজকে নিয়ে এখনও কোনো ইঙ্গিতও দেয়নি সেনাবাহিনী।
পাকিস্তানের রাজনীতি বিশ্লেষক ওয়াজাহাত মাসুদ বিবিসিকে বলেন, ‘আমাদের দেশের রাজনীতির প্রেক্ষাপট ও চিত্রনাট্য কোনোটিই বদলায়নি। কেবল রাজনৈতিক চরিত্রগুলো বদলেছে। ২০১৮ সালে ইমরান খান আর্মি এস্টাবলিশমেন্টের কাছ থেকে সুবিধা পেয়েছিলেন নির্বাচনের সময় আর এবার আর্মি নির্বাচনের ছক সাজাচ্ছে নওয়াজের জন্য।’
তথ্যসূত্র: বিবিসি, দ্য ডন ও জিও নিউজ
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
১৭ ঘণ্টা আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৫ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
৭ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর বিশ্বের অনেক অঞ্চলে নতুন উদ্বেগ ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সতর্কভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, ইউক্রেন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, আর ইসরায়েল অনেকটা খুশিতে উদ্বেলিত। তবে বিশেষ নজরে আছে পারস্য উপসাগরীয় তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো।
৮ দিন আগে