সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
গিলগামেশ: মৃত্যুর পিছু ধাওয়া করা এক ক্লান্ত রাজা
গিলগামেশ মূলত মেসোপটেমীয় পুরাণ। এটি লেখা হয়েছে আক্কাদীয় ভাষায়। পরে অবশ্য উপকথাটির নতুন নতুন বর্ণনা ও বয়ান তৈরি হয়েছে সুমেরীয়, আসিরীয় ও ব্যাবিলনীয় যুগে। মেসোপটেমিয়া সভ্যতা ইরাকের টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস (দজলা ও ফোরাত) নদীর মাঝে অবস্থিত। সুমেরীয়রা ছিল বহু ঈশ্বরবাদী ধর্মের অনুসারী।
ভুলোমনা অধ্যাপক
‘অ্যাবসেন্ট মাইন্ডেড প্রফেসর’ বলে যদি বাঙালি অধ্যাপকদের কথা ভাবেন কেউ, তাহলে নিঃসন্দেহে প্রথম যে নামটি মনে পড়বে, তিনি হলেন ড. কাজী মোতাহার হোসেন। একদিন তিনি চিৎকার করে মেয়েকে ডাকছিলেন, ‘সুম্মা, অ্যাই সুম্মা!’
নজরুলের প্রথম ও শেষ লেখা
নজরুলের মতো প্রাণোচ্ছল মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। হইহই করতে করতে কোথায় কখন গিয়ে বসে পড়ছেন আড্ডায়, তা কেউ আগে থেকে বলতে পারে না। লিখতে বসলেই তিনি অন্য মানুষ। বিস্তর চা আর পান তাকে দিয়ে লিখিয়ে নিতে পারত অনবদ্য সব লেখা
ক্যামেরাহীন কবি
কবিতাই তাঁর প্রকাশের জায়গা, কিন্তু গদ্যও লেখেন অনবদ্য। নির্মলেন্দু গুণ কখনো কখনো গদ্যে যা লিখে রেখেছেন, তা পড়ে ফেলা যায় সহজেই। কোথাও হোঁচট খেতে হয় না। মনে হয়, তিনি যেন সামনে দাঁড়িয়ে আড্ডার ছলে বলছেন কথাগুলো।
ফিনল্যান্ডের মেয়েটি
আনিকি পাসিভিকির সঙ্গে সৈয়দ মুজতবা আলীর দেখা হয়েছিল জেনেভার এক বড় হোটেলে। আরেক বাঙালি দম্পতি সঙ্গী ছিলেন তাঁর। রেস্তোরাঁয় খেতে গেলে তিনি মাঝেমধ্যেই লক্ষ করতেন এক দীর্ঘাঙ্গিনীকে।
মানুষের কাছে আসা
কোনো শিল্পীর জীবন নয়টা-পাঁচটা অফিস নয়—এ কথাই বললেন শাবানা আজমি। জীবন ও জগৎ সম্পর্কে জীবনের শুরুতে ধারণা ছিল কম। কিন্তু ধীরে ধীরে জীবনের পথে হাঁটতে হাঁটতেই চিনে নিলেন খোদ জীবনকেই। শিল্পী যদি খেটে খাওয়া মানুষের চরিত্রে অভিনয় করে ঘরে ফিরে এসির বাতাস খেতে খেতে আরাম করতে থাকে, তাহলে বোঝা যাবে, যে চরিত্রট
পিটার ব্রুকের প্রশ্ন
একসময় শাবানা আজমি আর ফারুখ শেখ ঢাকায় এসেছিলেন ‘তুমহারি অমৃতা’ নাটকটি নিয়ে। জাভেদ সিদ্দিকী তা ইংরেজিতে অনুবাদ করেছিলেন। শেরাটন আর জাদুঘর মিলনায়তনে হয়েছিল দুটি শো।
‘বিজয় নিশান উড়ছে ওই’
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের সেই ঘটনাটা কখনোই ভোলেননি অজিত রায়। এর আগে অবশ্য বলে নিতে হবে ২৫ মার্চের কথা। ধানমন্ডির ওয়েস্ট এন্ড স্ট্রিটে ছোট এক বাড়িতে তখন থাকতেন তিনি। সেদিনও শহীদ মিনারে ছিল অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠান শেষে আশরাফুল আলমসহ ফিরলেন বাড়ি।
‘আবসাৎ’
সৈয়দ মুজতবা আলী প্যারিসে গেছেন পড়াশোনা করতে। এদিক-ওদিক ঘুরে বেড়ান। নানা কিছুর সঙ্গে পরিচিত হন। রাস্তার ধারে শিল্পীদের দেখেন। একসময় আবিষ্কার করেন এই শিল্পীরাও দুভাগে বিভক্ত। এদের এক ভাগ ফুটপাতের রেলিংয়ের ওপর সাজিয়ে রাখেন তাঁদের চিত্রকর্ম। কেউ যদি কোনো ছবি সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে তিনি তাঁর ছবির আদ্য
মুক্তক ছন্দের জন্ম
পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত আছেন এমন দুজন মুসলিম লেখক এসেছেন শঙ্খ ঘোষের কাছে। সাহিত্য নিয়ে নানা আলোচনা হচ্ছে। হঠাৎ করে তাঁদের দিক থেকে উঠে এল এমন একটি বিষয়, যা শুনে অবাক হলেন শঙ্খ ঘোষ
আমার জন্য কী রেখে গেলেন
দিদি সুচরিতার সঙ্গে ভাব ছিল বলে বন্ধুবান্ধবসহ ভূমেন্দ্রের অধিকার ছিল ভাই জীবনানন্দ দাশের কাছাকাছি হওয়ার। দিদির সঙ্গে গেলে ঘরে বসার অনুমতি মিলত। একা গেলে দুই হাত ছড়িয়ে দরজার কাছে দাঁড়িয়ে কথা বলতেন। ভেতরে ঢুকতে দিতেন না। ভূমেন্দ্ররা ‘ময়ুখ’ সাময়িকীর জন্য কবিতা চাইতেন।
গোপন খবর
সাহিত্যিক নিমাই ভট্টাচার্য চাকরিজীবনের শুরুতে কলকাতার ছোটখাটো এক পত্রিকার খুবই অল্প বেতনের সাংবাদিক ছিলেন। দিল্লিতে ছিল পোস্টিং। ভারত-চীন যুদ্ধের আগে থমথমে পরিবেশ। সেটা ১৯৫৯-৬০ সালের দিকের কথা
‘নাই’ শব্দে টান
এমন অনেক লোকগীতি আছে, যার রচয়িতা কবি জসীমউদদীন। গানগুলোর প্রথম পঙ্ক্তি উচ্চারণ করলেই যে কেউ বলে উঠবে, ‘আরে! এ গান পল্লিকবির লেখা! জানা তো ছিল না!’
জীবনের পাঠ
পুত্রহারা হয়েছেন শওকত ওসমান। রাজারবাগের মোমেনবাগে থাকতেন তিনি। শোকগ্রস্ত মানুষেরা যাচ্ছে তাঁর বাড়িতে। বাড়িটি তখনো পুরোপুরি গড়ে ওঠেনি। তিন-চারটা ঘর হয়েছে মাত্র।
প্রথম বাঙালি গ্র্যাজুয়েট
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে আমরা ঔপন্যাসিক হিসেবেই চিনি। তাঁর বাবা যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ব্রিটিশ সরকারের একজন কর্মকর্তা ছিলেন। পরে হুগলির ডেপুটি কালেক্টর হন। বঙ্কিমচন্দ্রও বিএ পাস করে বাবার পথেই হাঁটেন।
আনিসুজ্জামানের ‘না’
পাকিস্তান লেখক সংঘের পূর্বাঞ্চল শাখার উদ্যোগে পাঁচ দিনব্যাপী মহাকবি স্মরণোৎসব হয়েছিল ১৯৬৮ সালের জুলাই মাসে। ৫ জুলাই ছিল রবীন্দ্র দিবস, ৬ জুলাই ইকবাল দিবস, ৭ জুলাই গালিব দিবস, ৮ জুলাই মাইকেল দিবস, ৯ জুলাই ছিল নজরুল দিবস।
আলাউদ্দিন খাঁর বড় ছেলে
উস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ খুব রাগী—নানাজনের কাছে শুনে বালক রবিশঙ্করের এ রকমই একটা ধারণা ছিল। ১৯৩৪ সালে উস্তাদকে রবি প্রথম দেখেন সেনেট হলে। এরপর ১৯৩৫ সালে আলাউদ্দিন খাঁ যখন রবিশঙ্করের বড় ভাই উদয় শঙ্করের ট্রুপে যোগ দেন, তখন থেকেই রবিশঙ্কর আলাউদ্দিন খাঁর সংস্পর্শে আসতে শুরু করেন। এই দুই মনীষীর বিশাল সাংস্