জাহাঙ্গীর আলম
দেশে দেশে যুগে যুগে কর্তৃপক্ষ জনতার সামনে খালি মুলা ঝোলায় কেন? পৃথিবীতে এত সুদর্শন উপাদেয় মূল্যবান সবজি থাকতে এই সাদা লম্বা ফ্যাসফ্যাসে আকর্ষণহীন সবজিটাই কেন ঝোলাতে চায় তারা?
মূলজাতীয় এই সবজি নিয়ে উঁচু মহলে নাক উঁচু ভাব থাকলেও তৃণমূলে কিন্তু এর নানা পদের রেসিপি আছে। ভাজি, ঝোল, চচ্চড়ি, শুঁটকি এমনকি একথালা ভর্তা-ভাতের সঙ্গে আস্ত কাঁচা মুলা চিবিয়ে খাওয়ার দৃশ্য দেখলে ক্ষুধামান্দ্য রোগে আক্রান্ত বেচারা কোটিপতির জিভেও বানের মতো জল আসবে নিশ্চিত!
তৃণমূলের এই মুলাপ্রীতির (নাকি পেটের দায়!) কারণে মুলা ঝোলানোর তুলনা এসেছে কি না, কে জানে। পত্রপত্রিকায় ব্যঙ্গচিত্রে যেভাবে বিশেষ প্রাণীর (পড়ুন—গাধা) পিঠে চড়ে তাকেই কঞ্চির আগায় বাঁধা আস্ত মুলা দেখানো হয়, তাতে তো মনে হয় আমজনতাকে তারা ওই বিশেষ প্রাণীই মনে করে!
তবে এই যে জৌলুশহীন জাতপাতহীন একটা সবজির এমন রাজনৈতিক মূল্য অর্জন, সম্ভবত আর কোনো সবজির ক্ষেত্রে এমন দক্ষিণা জোটেনি; সেটা কোনো ভাগ্যগুণে, নাকি পূর্বপুরুষের কোনো পুণ্যের জোরে না চাইতেই ঘরে এসে জুটল, সে নিয়ে একটু আলো ও চনা করা যাক।
প্রত্নতাত্ত্বিকেরা প্রকৃত বুনো জাতের মুলার নমুনা পেয়েছেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। সে হিসেবে এই অঞ্চলকেই মুলার আদিভূমি বলা যেতে পারে। তবে প্রথম ইতিহাসের পাতায় স্থান পায় ৩০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে। খ্রিষ্টীয় সালের প্রথম শতকে গ্রিক ও রোমান কৃষিবিদেরা প্রথম ছোট, বড়, লম্বা, খাটো, গোল, পানসে, মিষ্টি ও ঝাল মুলা জাতের শ্রেণিবিন্যাস করেন।
আদিকাল থেকেই জাতভেদে সারা বছরই চাষ হয় মুলার। এক মাস থেকে দুই বছর পর্যন্ত সময় লাগে সংগ্রহের উপযুক্ত হতে। তবে বেশি সময় মাটির নিচে রাখলে তিতা হয়ে যায়। সালাদ, রান্না বা শাক হিসেবে খাওয়া হয়। আবার তেলের জন্য মুলার একটি জাতের বীজও উৎপাদন করা হয়।
মুলার ব্যবহার নিয়ে বলতে গেলে অবধারিতভাবেই এসে যায় গ্রিস দেশের প্রসঙ্গ। সেখানে মুলা শুধু খাওয়াই হতো না, বিশেষ কাজেও ব্যবহার করা হতো!
ইংরেজিতে ‘রাফানিডোসিস’ নামে একটি শব্দ আছে। সোজা বাংলায় এর মানে যা দাঁড়ায়, তার সঙ্গে বাঁশ দেওয়ার, মানে যেভাবে দেয় আরকি, তার সঙ্গে প্রচণ্ড মিল আছে! উৎসাহ বেশি থাকলে গুগল করে অর্থ দেখে নিতে পারেন। গ্রিক নাট্যকার অ্যারিস্টোফেনিস (৪৪৬-৩৮৬ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ) তাঁর রচনায় ইঙ্গিত দিয়েছেন, ৫০০ ও ৪০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের সেই ক্ল্যাসিক্যাল এথেন্সে ব্যভিচারের শাস্তি নাকি এ রকম ছিল। প্রহসন নাটকে সিদ্ধহস্ত অ্যারিস্টোফেনিসের পক্ষেই এমন শাস্তির দৃশ্য বর্ণনা করা সম্ভব! আহা, শরীরের আকারই যখন মুলার শত্রু!
তবে অ্যারিস্টোফেনিস তাঁর ‘মেঘদল’ (বাংলা করলে আরকি!) নামক হাস্যরসাত্মক নাটকে রূপকার্থে ‘সঠিক’ আর ‘ভুল’-এর মধ্যকার বিতর্কে এমন একটি বিষয়ের অবতারণা করেছেন। ফলে সত্যি সত্যি এমন শাস্তির বিধান এথেন্সে ছিল কি না আর থাকলেও সেটি কখনো প্রয়োগ করা হয়েছে কি না, তা স্পষ্ট নয়। অথবা এটিকে সাধারণভাবে ভরা মজলিশে কাউকে অপমান করা বোঝাতেও ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে।
মুলা নিয়ে গল্পটা তরল রাখতে চাইলেও ইতিহাস আমাদের কর্তৃপক্ষের বর্বরতার ইতিহাস শুনিয়ে হয়তো বিষণ্নতায় ডুবিয়ে দিল! নাহ, এটা শুধু মানুষের জন্য নয়, মুলার জন্যও অপমানজনক। একটা নিরীহ সবজি কোনোভাবেই এমন রাজদণ্ড হয়ে জীবন কাটাতে পারে না! ধারণা করি, এই অপমান সইতে না পেরেই ভূমধ্যসাগরে আত্মাহুতি দিয়েছিল সাদা ধবধবে দীর্ঘদেহী মুলা। কিন্তু বিধিবাম! এসে পড়েছে ভারতবর্ষে। এই দীর্ঘ দমবন্ধ সমুদ্রসফরে সেলুলোজের শরীর হারিয়ে এক বিমূর্ত দণ্ডে পরিণত হলো মুলা। এই মুলা এখানে কেউ ঝুলায়, কেউ ‘ভরে’ দেয়।
আত্মহত্যার পাপে মর্যাদা উদ্ধারের সব আশাই ম্রিয়মাণ হলো তার। এই রাজ্যে কখনো প্রধান ফসলের মর্যাদা পায়নি সে। উপমহাদেশের কামেল কৃষিবিদেরা একে মূলত আচ্ছাদন ফসল (কভার ক্রপ) হিসেবেই কিতাবে লিখে রেখেছেন। শরীরের অধিকাংশজুড়ে পানি নিয়ে হেঁশেলেও আদর পাওয়ার দুরাশা করেনি সে।
ঢাকায় ভরা মৌসুমেও ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও গ্রামে এখনো মূলত ছাগলের খাদ্য! গরিবেরা তো সালাদ বোঝে না, ওই কাঁচাই চিবিয়ে খায়। ফলে ব্যতিক্রম হিসেবে শুধু তাদের জন্যই কর্তৃপক্ষ অত সব সবজি রেখে মুলাই ঝুলিয়ে থাকে বোধকরি! গরিবকে তবে কর্তৃপক্ষ কী হিসেবে দেখে, তা বুঝতে হয়তো ভাবতে হয় না খুব বেশি। হয় ছা, নয় গা!
সে যাই হোক, প্রাচীন গ্রিস, রোম, মিসরে কিন্তু মুলা মানুষের অন্যতম প্রধান খাদ্য ছিল। গ্রিসে পিরামিড নির্মাণের শ্রমিকদের মজুরি হিসেবে পেঁয়াজ, রসুনের পাশাপাশি মুলাও দেওয়া হতো।
তা ছাড়া মুলায় আছে অ্যাসকরবিক অ্যাসিড, ফোলিক অ্যাসিড ও প্রচুর খনিজ।
নিজের ছাদবাগানে লাগাতে পারেন গোল বা লম্বা মুলা। সাদা, লাল বা কালোর মধ্য থেকে বেছে নিতে পারেন পছন্দের রং। বাজার থেকে কেনার সময় কচি ও ওজনে ভারী মুলাটি কিনুন, তাতে ভেতরে ফাঁপা থাকার সম্ভাবনা কম। মাথাটি কেটে পলিথিনে ভরে ফ্রিজে দুই সপ্তাহ অথবা শীতকালে ভেজা বালুতে অথবা ঠান্ডা মেঝেতে সংরক্ষণ করতে পারেন মাসখানেক।
রেসিপি জানা থাকলে খেয়ে নিশ্চয়ই বলবেন, বদহজমের অনুভূতি দেওয়ার দোষ কিছুটা থাকলেও মুলা মোটেও ফেলনা নয়! কর্তৃপক্ষের দণ্ড হয়ে অপমানের জীবন কাটানো তার নিয়তি হতে পারে না!
দেশে দেশে যুগে যুগে কর্তৃপক্ষ জনতার সামনে খালি মুলা ঝোলায় কেন? পৃথিবীতে এত সুদর্শন উপাদেয় মূল্যবান সবজি থাকতে এই সাদা লম্বা ফ্যাসফ্যাসে আকর্ষণহীন সবজিটাই কেন ঝোলাতে চায় তারা?
মূলজাতীয় এই সবজি নিয়ে উঁচু মহলে নাক উঁচু ভাব থাকলেও তৃণমূলে কিন্তু এর নানা পদের রেসিপি আছে। ভাজি, ঝোল, চচ্চড়ি, শুঁটকি এমনকি একথালা ভর্তা-ভাতের সঙ্গে আস্ত কাঁচা মুলা চিবিয়ে খাওয়ার দৃশ্য দেখলে ক্ষুধামান্দ্য রোগে আক্রান্ত বেচারা কোটিপতির জিভেও বানের মতো জল আসবে নিশ্চিত!
তৃণমূলের এই মুলাপ্রীতির (নাকি পেটের দায়!) কারণে মুলা ঝোলানোর তুলনা এসেছে কি না, কে জানে। পত্রপত্রিকায় ব্যঙ্গচিত্রে যেভাবে বিশেষ প্রাণীর (পড়ুন—গাধা) পিঠে চড়ে তাকেই কঞ্চির আগায় বাঁধা আস্ত মুলা দেখানো হয়, তাতে তো মনে হয় আমজনতাকে তারা ওই বিশেষ প্রাণীই মনে করে!
তবে এই যে জৌলুশহীন জাতপাতহীন একটা সবজির এমন রাজনৈতিক মূল্য অর্জন, সম্ভবত আর কোনো সবজির ক্ষেত্রে এমন দক্ষিণা জোটেনি; সেটা কোনো ভাগ্যগুণে, নাকি পূর্বপুরুষের কোনো পুণ্যের জোরে না চাইতেই ঘরে এসে জুটল, সে নিয়ে একটু আলো ও চনা করা যাক।
প্রত্নতাত্ত্বিকেরা প্রকৃত বুনো জাতের মুলার নমুনা পেয়েছেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। সে হিসেবে এই অঞ্চলকেই মুলার আদিভূমি বলা যেতে পারে। তবে প্রথম ইতিহাসের পাতায় স্থান পায় ৩০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে। খ্রিষ্টীয় সালের প্রথম শতকে গ্রিক ও রোমান কৃষিবিদেরা প্রথম ছোট, বড়, লম্বা, খাটো, গোল, পানসে, মিষ্টি ও ঝাল মুলা জাতের শ্রেণিবিন্যাস করেন।
আদিকাল থেকেই জাতভেদে সারা বছরই চাষ হয় মুলার। এক মাস থেকে দুই বছর পর্যন্ত সময় লাগে সংগ্রহের উপযুক্ত হতে। তবে বেশি সময় মাটির নিচে রাখলে তিতা হয়ে যায়। সালাদ, রান্না বা শাক হিসেবে খাওয়া হয়। আবার তেলের জন্য মুলার একটি জাতের বীজও উৎপাদন করা হয়।
মুলার ব্যবহার নিয়ে বলতে গেলে অবধারিতভাবেই এসে যায় গ্রিস দেশের প্রসঙ্গ। সেখানে মুলা শুধু খাওয়াই হতো না, বিশেষ কাজেও ব্যবহার করা হতো!
ইংরেজিতে ‘রাফানিডোসিস’ নামে একটি শব্দ আছে। সোজা বাংলায় এর মানে যা দাঁড়ায়, তার সঙ্গে বাঁশ দেওয়ার, মানে যেভাবে দেয় আরকি, তার সঙ্গে প্রচণ্ড মিল আছে! উৎসাহ বেশি থাকলে গুগল করে অর্থ দেখে নিতে পারেন। গ্রিক নাট্যকার অ্যারিস্টোফেনিস (৪৪৬-৩৮৬ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ) তাঁর রচনায় ইঙ্গিত দিয়েছেন, ৫০০ ও ৪০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের সেই ক্ল্যাসিক্যাল এথেন্সে ব্যভিচারের শাস্তি নাকি এ রকম ছিল। প্রহসন নাটকে সিদ্ধহস্ত অ্যারিস্টোফেনিসের পক্ষেই এমন শাস্তির দৃশ্য বর্ণনা করা সম্ভব! আহা, শরীরের আকারই যখন মুলার শত্রু!
তবে অ্যারিস্টোফেনিস তাঁর ‘মেঘদল’ (বাংলা করলে আরকি!) নামক হাস্যরসাত্মক নাটকে রূপকার্থে ‘সঠিক’ আর ‘ভুল’-এর মধ্যকার বিতর্কে এমন একটি বিষয়ের অবতারণা করেছেন। ফলে সত্যি সত্যি এমন শাস্তির বিধান এথেন্সে ছিল কি না আর থাকলেও সেটি কখনো প্রয়োগ করা হয়েছে কি না, তা স্পষ্ট নয়। অথবা এটিকে সাধারণভাবে ভরা মজলিশে কাউকে অপমান করা বোঝাতেও ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে।
মুলা নিয়ে গল্পটা তরল রাখতে চাইলেও ইতিহাস আমাদের কর্তৃপক্ষের বর্বরতার ইতিহাস শুনিয়ে হয়তো বিষণ্নতায় ডুবিয়ে দিল! নাহ, এটা শুধু মানুষের জন্য নয়, মুলার জন্যও অপমানজনক। একটা নিরীহ সবজি কোনোভাবেই এমন রাজদণ্ড হয়ে জীবন কাটাতে পারে না! ধারণা করি, এই অপমান সইতে না পেরেই ভূমধ্যসাগরে আত্মাহুতি দিয়েছিল সাদা ধবধবে দীর্ঘদেহী মুলা। কিন্তু বিধিবাম! এসে পড়েছে ভারতবর্ষে। এই দীর্ঘ দমবন্ধ সমুদ্রসফরে সেলুলোজের শরীর হারিয়ে এক বিমূর্ত দণ্ডে পরিণত হলো মুলা। এই মুলা এখানে কেউ ঝুলায়, কেউ ‘ভরে’ দেয়।
আত্মহত্যার পাপে মর্যাদা উদ্ধারের সব আশাই ম্রিয়মাণ হলো তার। এই রাজ্যে কখনো প্রধান ফসলের মর্যাদা পায়নি সে। উপমহাদেশের কামেল কৃষিবিদেরা একে মূলত আচ্ছাদন ফসল (কভার ক্রপ) হিসেবেই কিতাবে লিখে রেখেছেন। শরীরের অধিকাংশজুড়ে পানি নিয়ে হেঁশেলেও আদর পাওয়ার দুরাশা করেনি সে।
ঢাকায় ভরা মৌসুমেও ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও গ্রামে এখনো মূলত ছাগলের খাদ্য! গরিবেরা তো সালাদ বোঝে না, ওই কাঁচাই চিবিয়ে খায়। ফলে ব্যতিক্রম হিসেবে শুধু তাদের জন্যই কর্তৃপক্ষ অত সব সবজি রেখে মুলাই ঝুলিয়ে থাকে বোধকরি! গরিবকে তবে কর্তৃপক্ষ কী হিসেবে দেখে, তা বুঝতে হয়তো ভাবতে হয় না খুব বেশি। হয় ছা, নয় গা!
সে যাই হোক, প্রাচীন গ্রিস, রোম, মিসরে কিন্তু মুলা মানুষের অন্যতম প্রধান খাদ্য ছিল। গ্রিসে পিরামিড নির্মাণের শ্রমিকদের মজুরি হিসেবে পেঁয়াজ, রসুনের পাশাপাশি মুলাও দেওয়া হতো।
তা ছাড়া মুলায় আছে অ্যাসকরবিক অ্যাসিড, ফোলিক অ্যাসিড ও প্রচুর খনিজ।
নিজের ছাদবাগানে লাগাতে পারেন গোল বা লম্বা মুলা। সাদা, লাল বা কালোর মধ্য থেকে বেছে নিতে পারেন পছন্দের রং। বাজার থেকে কেনার সময় কচি ও ওজনে ভারী মুলাটি কিনুন, তাতে ভেতরে ফাঁপা থাকার সম্ভাবনা কম। মাথাটি কেটে পলিথিনে ভরে ফ্রিজে দুই সপ্তাহ অথবা শীতকালে ভেজা বালুতে অথবা ঠান্ডা মেঝেতে সংরক্ষণ করতে পারেন মাসখানেক।
রেসিপি জানা থাকলে খেয়ে নিশ্চয়ই বলবেন, বদহজমের অনুভূতি দেওয়ার দোষ কিছুটা থাকলেও মুলা মোটেও ফেলনা নয়! কর্তৃপক্ষের দণ্ড হয়ে অপমানের জীবন কাটানো তার নিয়তি হতে পারে না!
হঠাৎ বাথরুমে ঢুকে যদি আবিষ্কার করেন বিশাল একটি সাপ কুণ্ডলী পাকিয়ে পড়ে আছে কী অবস্থা হবে বলুন তো? ঠিক এমনটাই ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ক্যারোলাইনার এক নারীর ক্ষেত্রে। ভোরে বাথরুমে ঢুকতেই তিনি আবিষ্কার টয়লেটের পেছনে আরাম করে বিশ্রাম নিচ্ছে সরীসৃপটি।
৫ দিন আগেসিভি বা কোনো লেখার সারসংক্ষেপ তৈরির মতো বিভিন্ন কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির ব্যবহার করার কথা শুনে থাকবেন। তবে চ্যাটবটটি অদ্ভুতভাবে ব্যবহার করেন ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী লিলি অ্যালেন। স্বামীর সঙ্গে ঝগড়ায় চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে করেন তিনি।
৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ১১ বছর বয়স্ক এক বালিকার পোষা ছাগলকে ধরে পরে জবাই করা হয়। এ কাজে সহায়তা করার অভিযোগ উঠে শাস্টা কাউন্টি শেরিফ অফিসের বিরুদ্ধে। এ অভিযোগ প্রমাণিত হলে শেরিফ অফিসকে তিন লাখ ডলার বা তিন কোটি ৫৮ লাখ টাকা জরিমানা দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
৮ দিন আগেমার্কিন প্রেসিডেন্টদের অনেকেই জীবনের কোনো না কোনো সময় বিচিত্র সব পেশার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এগুলোর কিছু কিছু এতটাই অস্বাভাবিক যে বিশ্বাসই করতে চাইবে না মন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ আমরা পরিচয় করিয়ে দেব এমনই ১০ মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং তাঁদের বিচিত্র পেশার সঙ্গে। লেখাটি কোনো পেশাই যে
১০ দিন আগে