বাজারে স্বস্তি ফেরাতে চাল, পেঁয়াজ ও আলুর শুল্ক প্রত্যাহার, টাস্কফোর্স গঠন করে অভিযান, কিছু পণ্যের দাম বেঁধে দেওয়া হলেও ভোক্তার স্বস্তি মিলছে না। চাল, পেঁয়াজ ও আলুর দাম কমেনি। উল্টো আলু, ভোজ্যতেল, আটা, কিছু সবজি, কাঁচা মরিচ, ব্রয়লার মুরগিসহ বেশ কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। গত এক সপ্তাহে আলুর দাম কেজিতে
ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা মহানগরীর ৪৫টি পয়েন্টে ওএমএসের খাদ্য সামগ্রী বিক্রি করা হচ্ছে। এই কর্মসূচির আওতায় দিনে ১২-১৩ হাজার নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় কৃষিপণ্য বিক্রি করছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।
হাকিমপুরের হিলিবাজারে পাইকারি পেঁয়াজ ব্যবসায়ী ফেরদৌস রহমান বলেন, ‘বন্দরে আমদানিকারকেরা হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার বন্দরে পাইকারিতে যেসব পেঁয়াজ ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কেজি হিসেবে কিনেছি, আজ সেই পেঁয়াজ ১০৩ থেকে ১০৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। হঠাৎ দাম বেড়ে যাওয়ায় পেঁয়াজ কিনতে ও বিক্রি করতে আমাদে
উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত কৃষকের বাজারে পণ্য কিনতে এসেছিলেন হতদরিদ্র সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালাক নাসির উদ্দিন। তিনি বাজার ঘুরে সবজি, ডিমের পাশাপাশি কিনেছেন বেশ কয়েকটি পণ্য।
রাজশাহী থেকে আগামী শনিবার চালু হচ্ছে কৃষিপণ্য স্পেশাল ট্রেন। এই ট্রেনের মাধ্যমে রাজশাহী অঞ্চলের কৃষিপণ্য স্বল্পমূল্যে ঢাকায় পরিবহন করা যাবে।
সবজিচাষি আব্দুল আলিম বলেন, ‘আপনার কাছেই প্রথম শুনলাম ট্রেনের কথা। কবে থেকে চালু হবে বা হয়েছে জানিনে।’
অক্টোবরের তৃতীয় কিংবা কার্তিকের প্রথম সপ্তাহ চলছে। অন্য বছরগুলোতে এই সময়ে খেত ও পাইকারি হাট শীতের আগাম সবজিতে ভরা থাকত। তবে এবার এখনো তেমনটা দেখা যাচ্ছে না। এমনকি অনেক কৃষককে এখনো শীতের সবজির জন্য খেত প্রস্তুত করতেও দেখা গেছে।
কাঁচাবাজারে গিয়ে সবজির দাম শুনলে ক্রেতাদের চোখেমুখে পানি ছিটানোর প্রয়োজন হয়। প্রতিটি সবজির দাম কেবল বাড়ছে আর বাড়ছে। একমাত্র কাঁচা পেঁপে ছাড়া আর কোনো সবজির কেজি ১০০ টাকার নিচে নেই।
বগুড়ার মহাস্থান হাটে পাইকারি বাজারে কৃষক পটল বিক্রি করছে ৪৫ টাকা কেজি দরে। সেই পটল ওই হাটের খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি। আর ১০ কিলোমিটার দুরে বগুড়া শহরের রাজাবাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি। শহরের অন্যান্য বাজারে পটল বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি দরে। এভাবে হাত বদল হলেই প্রতিটি সবজির দাম বাড়ছে কেজি
বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষে বাড়ির আনাচকানাচে প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি রান্নার প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। সাতক্ষীরার শ্যামনগরে অচাষকৃত এসব বুনো শাকসবজি রান্নার প্রতিযোগিতায় ১২ জন নারী অংশ নেন। গতকাল বুধবার উপজেলার সোনামুগারী গ্রামে এই প্রতিযোগিতা হয়।
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার সৈয়দপুরের মনির হোসেন, রহমত আলীসহ কয়েকজন কৃষক গতকাল বুধবার সকালে নিমসার বাজারে প্রতি কেজি ধনেপাতা ৭০-৮০ ও কাঁচা মরিচ ৮০-১৫০ টাকায় বিক্রি করে যান। বাজারের মো. নজরুল মিয়া ও ইকরাম মুন্সীর মতো আড়তদারেরা পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছে কেজিপ্রতি ধনেপাতা ১০০ ও কাঁচা মরিচ ২০০-২৩০ টাকায় বিক
রাজধানীর বনশ্রীতে গতকাল মঙ্গলবার একটি ভ্যান থেকে সবজি কিনছিলেন গৃহিণী আয়েশা আহমেদ। বরবটি, ঢ্যাঁড়স, বেগুন ও পটোল—এ চার সবজির প্রতি পদই ২৫০ গ্রাম কেনেন তিনি। এই গৃহিণী বলেন, ‘বাজারে ১২০ টাকার নিচে সবজি নাই। দাম বাড়তি, তাই কেনার পরিমাণও কমিয়ে দিলাম। আগে এক কেজির নিচে সবজি কিনতাম না। এখন ২৫০ গ্রাম দিয়
ঊর্ধ্বমুখী দ্রব্যমূল্যের বাজার সহনীয় করতে সবজি খোলাবাজারে বিক্রির (ওএমএস) সিদ্ধান্ত নিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে আলু, পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচ কিনে রাজধানীর নির্দিষ্ট ২০টি স্থানে বিক্রি করবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। আগামীকাল মঙ্গলবার খাদ্য অধিদপ্তরের সামনে বিক্রয় কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উ
পুরোনো বাজারের খুচরা বিক্রেতা রশিদ মিয়া বলেন, ‘দুই সপ্তাহ ধরে প্রতিদিনই বৃষ্টি হচ্ছে। তবে দুই দিন ধরে বৃষ্টি নে। এর আগে এক মাস বৃষ্টি হয়েছে এলাকায়। ফলে সবজির এলাকা আলিধানী, বেলনগর, হাজিপুর, শিবরামপুর, শালিখার তালখড়িসহ নানা জায়গায় পানি জমেছে। এ জন্য সেখান থেকে সবজি কম আসছে। সামনে নতুন করে সবজি জমিতে
সবজির জন্য প্রসিদ্ধ নরসিংদী জেলায় কয়েক দফায় টানা বৃষ্টির কারণে ভরা মৌসুমেও উৎপাদন কম। চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম হওয়ায় এর প্রভাব পড়েছে স্থানীয় বাজারগুলোতে। ফলে সব ধরনের সবজির দাম বেশ ঊর্ধ্বমুখী।
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যার কারণে বাজারে শাকসবজি থেকে শুরু করে সব ধরনের কাঁচা পণ্যের দাম বাড়তি এখন। এবার বন্যার অজুহাতে চালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে মানভেদে চালের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ২ থেকে ৫ টাকা।
যশোরে সাম্প্রতিক টানা ভারী বৃষ্টিতে সবজির খেত ও বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কয়েক দফায় সবজির চারা রোপণ করা হলেও বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে তা পচে যাচ্ছে। তাই বারবার সবজির চারা রোপণ করতে গিয়ে দ্বিগুণ খরচ করতে হচ্ছে কৃষকদের।