আজিজ খান রয়টার্সকে বলেন, ‘নীতিমালার পরিবর্তনের পর আমাদের ভারতীয় অংশীদাররা হয়তো ভারতেই বিক্রি করতে বেশি আগ্রহী হবেন। আমাদের কোম্পানি বাংলাদেশে সঞ্চালন লাইন তৈরিতে বিনিয়োগ করবে এবং তাহলে এ ক্ষেত্রে আমাদের আরও ঝুঁকির মুখে পড়তে হবে
সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারের অন্যতম বড় বাধা— সোলার প্যানেলের বিশাল আকার। এর একটি সমাধান দিয়েছেন অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা। তাঁরা সূর্যের আলো শোষনকারী উপাদান দিয়ে তৈরি করেছেন অতি-পাতলা ফিল্ম বা ঝিল্লী, যা বিশাল সোলার প্যানেলের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। যেকোনো কিছুর ওপর বসালেই এটি সোলার প্যানেল
পত্রপত্রিকার খবর মোতাবেক ২০২৪ সালের মে মাসে বাংলাদেশে মাত্র ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের মতো বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে নবায়নযোগ্য উৎসগুলো থেকে। অথচ বাংলাদেশের ‘সাসটেইনেবল অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি’ তাদের ঘোষিত ন্যাশনাল সোলার এনার্জি রোডম্যাপে ৩০ হাজার মেগাওয়াটের সোলার এনার্জির টার্গেট অর্জন
রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (ইপিজেড) মাত্র ৩০ শতাংশ জায়গা ব্যবহার করে কমপক্ষে ৩৩৩ মেগাওয়াট অতিরিক্ত সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। নেট মিটারিং ব্যবস্থায় অযৌক্তিক প্রতিবন্ধকতা দূর করে উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করা সম্ভব। গতকাল শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ডেইলি স্টার সেন্টারে বেসরকারি সংস্থা চেঞ্জ ইনিশিয়
নীতিমালায় বলা হচ্ছে, সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প করতে হলে প্রতি মেগাওয়াটের জন্য ৩ একর জমি দেখাতে হবে, কিন্তু ১ দশমিক ৬ একরে ১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। অবশ্যই এই নীতিমালা পরিবর্তন করা দরকার। বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় এমন অসামঞ্জস্য নীতি থাকতে পারে না...
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সারা বিশ্বই ঝুঁকছে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে। তার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছে। গত ১৫ বছরে নির্মিত হয়েছে ১০টি বিদ্যুৎকেন্দ্র।
বিদ্যুৎ সরবরাহে সমস্যার কারণে এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর চাঁদে অবতরণকারী জাপানের মনুষ্যহীন চন্দ্রযান ল্যান্ডার স্লিম বা ‘মুন স্নাইপার’ আবার কাজ শুরু করেছে। জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জাক্সা) বলেছে, তারা গতকাল রোববার ল্যান্ডারের সঙ্গে পুনরায় যোগাযোগ স্থাপন করেছে। এতে ত্রুটি ঠিক হওয়ার ইঙ্গিত
ময়মনসিংহ, কক্সবাজার ও বাগেরহাটে চারটি সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। আজ বুধবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে সরকারের ব্যয় হবে ১৪ হাজার ৬১ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
চীনের সঙ্গে যৌথ মালিকানায় জামালপুরের মাদারগঞ্জে ১০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে একটি সোলার পাওয়ার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করা। সাড়ে ৩০০ একর জমিতে এই সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্র হবে চীনা কোম্পানি সিআরইসি ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি কোম্পানি এবং বাংলাদেশের বি আর পাওয়ারজেন লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগে।
যুক্তরাষ্ট্রসহ জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর তীব্রভাবে নির্ভরশীল দেশগুলো যখন বিকল্প জ্বালানি উৎসগুলোকে সমর্থন করছে, তখন এ ধরনের উৎসকেও জলবায়ুর জন্য ক্রমবর্ধমান হুমকি হিসেবে ইঙ্গিত করেছে তেলসমৃদ্ধ সৌদি আরব। দেশটির মতে, বায়ু ও সৌরশক্তিও জলবায়ুর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। শুধু তাই নয়, এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অ
বর্তমান বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় নবায়নযোগ্য শক্তির অন্যতম উৎস সৌরবিদ্যুৎ বা সোলার প্যানেল। ইট-কাঠের শহরে সবুজায়নের অন্যতম উপায় ছাদবাগান। এই দুটি বিষয়কে একই সঙ্গে আনা যায় কি না, তা নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে; বিশেষ করে ইউরোপের দেশগুলোয়।
বাংলাদেশের বিদ্যুতের চাহিদা রেখা বিশ্লেষণ করে আইইইএফএ বলছে, বিদ্যমান বিদ্যুৎ কাঠামোতে অনায়াসে আরও ১৭০০-৩৪০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ যোগ হতে পারে। এতে করে দিনের বেলায় সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা পূর্ণ করা সম্ভব। পাশাপাশি বিদ্যুতের দামও কমানো সম্ভব। একইভাবে সন্ধ্যায় ২৫০০ থেকে ৪০০০ মেগাওয়াট বায়ু বিদ্যুৎ সরবর
সম্প্রতি বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে-সৌরবিদ্যুতের উৎপাদন বাড়াতে বিভিন্ন দেশে বিপুল পরিমাণ সৌর প্যানেল বসানো হচ্ছে। এসব প্যানেল ২৫ থেকে ৩০ বছরের মধ্যেই অকেজো হয়ে যাবে।
সৌরবিদ্যুতের প্যানেল আছে, কিন্তু বাতি নেই। আবার কোথাও বাতি আছে, কিন্তু প্যানেল গায়েব। বহু সড়কবাতি ব্যাটারি ও লাইটহীন। স্ট্রিটের ব্যাটারি বক্সে দেখা মিলছে পাখির বাসার। কোথাও ঝড় বা বর্ষার পানিতে হেলে পড়ে আছে সড়কবাতি। রক্ষণাবেক্ষণের বালাই নেই। অবাধে চুরি হচ্ছে ব্যাটারি ও সোলার প্যানেল।
তুরস্কের মধ্যাঞ্চলের কনিয়া প্রদেশে সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি তৈরি করেছে তুরস্কের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান কালিয়ন হোল্ডিংয়ের কালিয়ন এনার্জি। এখান থেকে ১ হাজার ৩৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে...
চলতি সপ্তাহে ওয়ান ল্যাব একই ধরনের অতি-পাতলা একটি নতুন সৌর কোষের উপাদানের কথা জানিয়েছে। এটি প্রচলিত সৌর কোষের ওজনের একশ ভাগের এক ভাগ। পাশাপাশি সাধারণ সৌর প্রযুক্তির তুলনায় প্রতি-কিলোগ্রামে প্রায় ১৮ গুণ বেশি বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। শুধু তাই নয়, এর উৎপাদন পদ্ধতির কারণে বড় আকারে উৎপাদনে যাওয়া সহজ হবে।
অব্যাহত লোডশেডিং ও ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে জমিতে সেচ দেওয়া নিয়ে যখন কৃষকেরা চিন্তিত তখন নীলফামারীর সৈয়দপুরে আশার আলো দেখাচ্ছে সৌরবিদ্যুৎচালিত পাতকুয়া।