বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা কমলা হ্যারিস ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তিনি অতীতে একাধিকবার নিজের হিন্দু পরিচয় নিয়ে কথা বলেছেন। তবে, তিনি নামে হিন্দু হলেও কাজে-কর্মে তার প্রমাণ পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রেরই এক হিন্দু নেতা। শলভ কুমার নামে ওই নেতা অভিযোগ করে
জয়পুরহাটে পুকুর দখল নিয়ে ‘হিন্দু-মুসলমান’ সংঘর্ষ হয়েছে। শুক্রবার (১ নভেম্বর) সদর উপজেলার পশ্চিম তেঁতুলিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে
প্রত্যেক মুসলমানের চূড়ান্ত লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ও একান্ত আশা-আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে জান্নাতের মেহমান হওয়া। কেননা জান্নাত অনন্ত সুখ, শান্তি ও অসংখ্য নিয়ামতের জায়গা। আল্লাহ তাআলা নিজেই জান্নাতের দিকে বান্দাদের ডেকেছেন। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ শান্তির ঘরের দিকে ডাকছেন।’ (সুরা ইউনুস: ২৫)
ভারতের আসাম রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানিয়েছেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে হিন্দুরা হয়তো ভারতে (আসামে) বেশি অনুপ্রবেশের চেষ্টা করবে। কিন্তু তাঁর সেই অনুমান ভুল। তিনি জানিয়েছেন, বাংলাদেশি হিন্দু বা মুসলমান নয়, বরং রোহিঙ্গারা আসামে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে বেশি।
মসজিদ পবিত্রতম স্থান। একে সম্মান করা এবং এর পবিত্রতা রক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব। এটি আল্লাহভীতির অন্যতম আলামত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যে আল্লাহর নিদর্শনকে সম্মান করে, নিঃসন্দেহে তা অন্তরের তাকওয়া থেকেই।’ (সুরা হজ: ৩২)
ভারতীয় মুসলমানেরা কষ্ট সহ্য করছেন বলে মন্তব্য করেছিলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা সেই মন্তব্য নিয়ে মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড়িয়ে গেছে ভারত ও ইরান। চরম উত্তপ্ত অবস্থায় পৌঁছে গেছে পরিস্থিতি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জা
ইন্দোনেশিয়া সফরে গেছেন ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস (৮৭)। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোতে ১১ দিনব্যাপী সফরের অংশ হিসেবে গত মঙ্গলবার দেশটিতে যান তিনি। সফরের তৃতীয় দিনে গতকাল বৃহস্পতিবার জাকার্তায় অবস্থিত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে বড় মসজিদ ইসতিকলাল মসজিদ পরিদর্শন ক
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ। শরিয়ত নির্ধারিত সময়ে এসব নামাজ আদায় করতে হয়। ফজর, জোহর, আসর, মাগরিব ও এশা—প্রতি ওয়াক্তের নামাজের জন্য রয়েছে আলাদা সময়সীমা, যা আমরা নামাজের স্থায়ী ক্যালেন্ডারের মাধ্যমে জানতে পারি। তবে এই নির্দিষ্ট সময়ের শুরুতে, মাঝামাঝি নাকি শেষে নামাজ আদ
পৃথিবীর কয়েকটি দেশেই কেবল এই দিবস পালিত হয়। বিশেষ করে ইরাক, ইরান, ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মুসলমানদের একটি অংশের কাছে এটি তাৎপর্যপূর্ণ দিন। প্রচলিত কিছু ধর্মীয় কিতাবেও এই দিবসের গুরুত্বের কথা পাওয়া যায়। যেমন—‘বারো চান্দের ফজিলত’ কিতাবে এ সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘নবী করিম (সা.) দুনিয়া থেকে বিদায় নেওয়
১৯৯৫ সালের আজকের দিনে অর্থাৎ ১১ জুলাই সার্ব বাহিনীর হাতে ৮ হাজারের মতো বসনীয় মুসলমান পুরুষ এবং কিশোর ও বালক খুন হয়। স্রেব্রেনিসা শহরের এই হত্যাকাণ্ডকে গণহত্যার স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ। এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের সবচেয়ে ভয়াবহ গণনৃশংসতা হিসেবে বিবেচিত হয়।
জুমার দিন মুসলমানদের জন্য সাপ্তাহিক ঈদের দিন। ঈদের নামাজের মতোই আনন্দ-উৎসবে ছোট-বড় সবাই জুমার নামাজ আদায়ে মসজিদে সমবেত হয়। জুমার নামাজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতীক হিসেবে মুসলিম ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। এ নামাজ আদায় অন্যতম একটি ফরজ ইবাদত। নানাবিধ বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ জুমার নামাজ। এখানে ৭
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ভারতের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের কথা। বিশেষ করে খ্রিষ্টান ও মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের ওপর প্রাণনাশকারী হামলা, আক্রমণ, তাদের সম্পত্তিতে ভাঙচুরের কথাও উঠে এসেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ
প্রত্যেক ইমানদার মুসলমানের মনে পরকালে জান্নাত লাভের পরম তৃষ্ণা থাকে। জান্নাত লাভের জন্য তাঁদের চেষ্টারও কমতি থাকে না। রাসুল (সা.) নিজ উম্মতকে জান্নাত লাভের দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন এবং বিভিন্ন সময় জান্নাত লাভের সহজ আমল বাতলে দিয়েছেন।
চলতি বছর প্রায় ২০ লাখ মুসলমান বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পবিত্র হজে অংশ নিতে সৌদি আরব গিয়েছেন। দেশটির কর্তৃপক্ষের জন্য এই বিশালসংখ্যক মানুষকে সেবা দেওয়া চ্যালেঞ্জের ব্যাপার হলেও অন্যান্য বছরের চেয়ে এ বছর তা তুলনামূলক সহজ হয়েছে বলা যায়। মূলত কয়েক বছর ধরে সৌদি আরব হজের সেবা কার্যক্রমে যুক্ত করেছে
ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা মুসলমানদের দুটি বড় উৎসব। বাংলাদেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিসেবে মুসলমানদের অবস্থান। ফলে এ দুটি ধর্মীয় উৎসব ঘিরে গোটা দেশই যেন ব্যতিব্যস্ত হয়ে ওঠে, উৎসবমুখর হয়ে ওঠে। বিশেষ করে ব্যবসায়ীরা এ দুটি উৎসবকে কেন্দ্র করে সারা
সৌদি আরবে হজ পালনের সময় তীব্র গরমে জর্ডানের ১৪ এবং ইরানের অন্তত পাঁচ হজযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। জর্ডানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশটির কমপক্ষে ১৪ হজযাত্রীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে আরও ১৭ জনের নিখোঁজ হওয়ার খবর দিয়েছে।