যশোরের খেজুরের গুড়, রাজশাহীর মিষ্টি পান ও জামালপুরের নকশিকাঁথা বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে অনুমোদন পেয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার নতুন তিনটি জিআই পণ্য নিবন্ধনের জন্য জার্নালে প্রকাশিত হয়। এ নিয়ে বাংলাদেশে অনুমোদিত জিআই পণ্যের সংখ্যা বেড়ে ৩১-এ দাঁড়াল।
বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে আরও চারটি পণ্যকে অনুমোদন দিয়ে জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে। পণ্য চারটি হলো—রংপুরের হাঁড়িভাঙা আম, মৌলভীবাজারের আগর, মৌলভীবাজারের আগর-আতর ও মুক্তাগাছার মণ্ডা। এ নিয়ে বাংলাদেশে অনুমোদিত জিআই পণ্যের সংখ্যা দাঁড়াল ২৮। আজ সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়।
বহুল আলোচিত টাঙ্গাইল শাড়িসহ সদ্য নিবন্ধিত তিনটি পণ্যের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) সনদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
জিওগ্র্যাফিক্যাল ইন্ডিকেশন (জিআই) বা ভৌগোলিক নির্দেশক আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এমন এক চিহ্ন, যা ভৌগোলিকভাবে ও ঐতিহ্যগতভাবে পাওয়া পণ্যে ব্যবহার করা হয়। সেই সব পণ্য উৎপাদনে নির্দিষ্ট পরিবেশ, আবহাওয়া ও সংস্কৃতি ভূমিকা রাখে বলে এই ট্যাগ দেওয়া হয়। জিআই ট্যাগ পাওয়া পণ্যে ভৌগোলিক গুণ, মান ও স্বতন্ত্র বৈশিষ্
টাঙ্গাইল শাড়িকে নিজেদের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিতে গিয়ে ভারত অর্ধসত্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্যের আশ্রয় নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, টাঙ্গাইল শাড়ি কখনোই ভারতের জিআই পণ্য হতে পারে না। বাংলাদেশের উচিত দ্রুত এ বিষয়ে ভারতের আদালতে মামলা করা। ভারত
ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইল শাড়ির ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) স্বীকৃতি ভারত নেওয়ার ঘটনায় প্রতিবাদ ও ক্ষোভ জানিয়েছেন টাঙ্গাইলের ব্যবসায়ী ও বিশিষ্টজনেরা। আজ শনিবার দুপুরে দ্রুত ভারতের জিআই বাতিল করে টাঙ্গাইল শাড়িকে বাংলাদেশি পণ্য হিসেবে জিআই স্বীকৃতির দাবিতে মানববন্ধন করেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে কেউ কেউ চায় এখানে এমন একটা সরকার আসুক—যারা তাদের পদলেহন করবে। বড় দেশগুলো মোড়লিপনা সব জায়গায় করে থাকে। এরা যাদের বন্ধু হয়, তাদের আর শত্রু লাগে না।’
কাঁচা ছানা থেকে তৈরি মিষ্টান্ন কাঁচাগোল্লা গোলাকার নয়। কিন্তু চিনি মেশানো কাঁচা ছানা ছোট বলের মতো তৈরির পর ‘নাটোরের কাঁচাগোল্লা’ নামে বিক্রি ঠেকাতে ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে এবার মিলল স্বীকৃতি।
মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় প্রতিটি দেশ তেল-গ্যাসসহ নানা ধরনের প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। অঞ্চলটির ভৌগোলিক গুরুত্বও অপরিসীম। তাই যুগে যুগে বিশ্বশক্তিদের আকৃষ্ট করেছে অস্থিতিশীল এই অঞ্চলটি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর...
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে একসময় ঢাকা ছিল বিশ্বের অন্যতম সুন্দর পরিবেশের শহর। কিন্তু অপরিকল্পিত নগরায়ণের কারণে শহরের সামগ্রিক পরিবেশের দ্রুত অবনতি হয়েছে। শুধু রাজধানী ঢাকা নয়, বাংলাদেশের সব মহানগরীর নাগরিক সমস্যাই চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। গবেষকেরা এর সমাধান খুঁজছেন...
ভৌগোলিক অবস্থান, ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, ভঙ্গুর অবকাঠামো, দারিদ্র্য, দীর্ঘমেয়াদি লবণাক্ততা, সংকটাপন্ন কৃষি প্রভৃতির কারণে সাতক্ষীরা, খুলনা ও বাগেরহাটের উপকূলীয় এলাকা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ। তাই দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় এলাকাকে বিশেষ ঝুঁকিপূর্ণ বা জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা ঘোষণা করে দীর্ঘমেয়াদি মহাপরিকল্পনার
আমাদের দুর্যোগ মোকাবিলায় যে সক্ষমতা সে সক্ষমতা আজকে সারা বিশ্বে সমাদৃত। যে কারণে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গ্লোবাল অ্যাডাপটেশন সেন্টারের কার্যালয় বাংলাদেশে স্থাপন করা হয়েছে। আমাদের এত ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও একটা ছোট ভৌগোলিক সীমারেখায় বিশাল জনগোষ্ঠী নিয়েও প্রতিনিয়ত প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করেও আমরা