নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ দেশ। এখানে নিয়মিতই ঘূর্ণিঝড়, বন্যা হয়ে থাকে। কিন্তু সফলতার সঙ্গে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় বাংলাদেশকে রোল মডেল বলা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্ব এখন বাংলাদেশকে দুর্যোগ মোকাবিলার একটা দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখে। আমাদের সক্ষমতা আজকে সারা বিশ্বে সমাদৃত।
রবিবার মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ১৭৫টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৫০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ঢাকার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন, নোয়াখালীর সুবর্ণচর, বরিশালের উজিরপুর ও গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলার অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়াল যুক্ত হন শেখ হাসিনা।
তিনি ১১০টি বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, ৩০টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র, ৩০টি জেলা ত্রাণ গুদাম-কাম-দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্যকেন্দ্র ও ৫টি মুজিব কিল্লার উদ্বোধন এবং ৫০টি মুজিব কিল্লার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দুর্যোগ মোকাবিলায় যে সক্ষমতা সে সক্ষমতা আজকে সারা বিশ্বে সমাদৃত। যে কারণে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গ্লোবাল অ্যাডাপটেশন সেন্টারের কার্যালয় বাংলাদেশে স্থাপন করা হয়েছে। আমাদের এত ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও একটা ছোট ভৌগোলিক সীমারেখায় বিশাল জনগোষ্ঠী নিয়েও প্রতিনিয়ত প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করেও আমরা মানুষের জীবন রক্ষা করতে পারছি।
সরকার প্রধান বলেন, সে কারণে আমাদের ওপর দায়িত্ব পড়েছে এখন সারা বিশ্বে কীভাবে দুর্যোগ মোকাবিলা করা যেতে পারে তার পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন করা, মনিটরিং করা। প্রাকৃতিক দুর্যোগ তো বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে আসে এটা নিয়ে কাজ করার জন্য গ্লোবাল এডুকেশন সেন্টারের কার্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। বিশ্ব এখন বাংলাদেশকে দুর্যোগ মোকাবিলার একটা দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখে। বাংলাদেশের জন্য, বাংলাদেশের জনগণের জন্য অত্যন্ত সম্মানজনক বলে আমরা মনে করি।
পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি সতর্ক করছি আরেকটা ঘূর্ণিঝড় কিন্তু আসছে। সেটা কেবল তৈরি হচ্ছে, কত দূর যাবে এখন আধুনিক প্রযুক্তির কারণে আমরা অনেক আগে থেকে জানতে পারি। সেই বিষয়ে যথেষ্ট সতর্কতা আমরা নিতে শুরু করেছি। যে কোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় সকলে সতর্ক থাকবেন, সচেতন থাকবেন।
তিনি বলেন, আমরা এখন একটা দুর্যোগ মোকাবিলা করছি, যেটায় আজকে সারা বিশ্ব স্থবির হয়ে আছে। সেটা হচ্ছে করোনা ভাইরাস। এই করোনা ভাইরাস মানুষের জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করছে। কত আপনজনকে আমাদের হারাতে হলও, কত মানুষের মৃত্যু আজকে আমাদের দেখতে হলও। এটা সত্যি খুব দুঃখজনক। আমি সবাইকে অনুরোধ করবো, যে প্রত্যেকে আপনারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন। আমরা যে সমস্ত নির্দেশনা দিচ্ছি।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা জানি কষ্ট হচ্ছে কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে আমরা সব ধরনের চেষ্টা করে যাচ্ছি সেই কষ্টটা লাঘব করতে। তারপরও সকলের সহযোগিতা চাই, আপনারা যদি সুরক্ষিত থাকেন। আপনি নিজে শুধু সুরক্ষিত থাকছেন না, আপনারা আশপাশে পরিবার তাদের সুরক্ষিত করছেন। এই কথাটা মনে রেখে স্বাস্থ্য বিধি মেনে আপনারা চলবেন। মাস্ক পরা, এমনকি যারা টিকা নিয়েছেন তাদেরও আমি বলব মাস্ক পরা। নিজের বাড়িঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। আমরা যেন এই দুর্যোগটাও মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে পারি।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ মানুষের জন্য কাজ করছে। এই কাজের মধ্য দিয়ে দেশকে উন্নয়নশীল দেশে হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছি। খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থান দেওয়ারও ব্যবস্থা করছি। সেমি পাকাঘর ও দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষম ঘর করে দিচ্ছি। দুর্যোগকালীন মানুষের কাছে দ্রুত খাদ্য পৌঁছাতে ত্রাণ গুদামের ব্যবস্থা করেছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা জানি, এটি একটি বদ্বীপ, প্রতিনিয়ত দুর্যোগ মোকাবিলা করতে হবে। মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগও আসে। সবই মোকাবিলা করে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, বাঙালিকে দাবায়ে রাখতে পারবা না। আসলেই আমাদের দাবিয়ে রাখা যায়নি। যাবেও না। আমরা সব দুর্যোগ-সংকট মোকাবিলা করে এগিয়ে যাচ্ছি।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশকে আমরা গড়ে তুলতে চাই শুধু এই দক্ষিণ এশিয়ায় নয় সারা বিশ্বে একটা উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে আমরা বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে চাই। জাতির পিতা এই দেশ স্বাধীন করে দিয়ে গেছে। কাজেই স্বাধীন দেশকে আমরা উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ হিসেবে আমরা গড়ে তুলব।
গণভবন প্রান্ত থেকে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস। বক্তব্য রাখেন দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান ও মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোহসীন। পরে প্রধানমন্ত্রী উপকারভোগীদের সঙ্গে কথা বলেন।
ঢাকা: ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ দেশ। এখানে নিয়মিতই ঘূর্ণিঝড়, বন্যা হয়ে থাকে। কিন্তু সফলতার সঙ্গে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় বাংলাদেশকে রোল মডেল বলা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্ব এখন বাংলাদেশকে দুর্যোগ মোকাবিলার একটা দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখে। আমাদের সক্ষমতা আজকে সারা বিশ্বে সমাদৃত।
রবিবার মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ১৭৫টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৫০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ঢাকার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন, নোয়াখালীর সুবর্ণচর, বরিশালের উজিরপুর ও গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলার অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়াল যুক্ত হন শেখ হাসিনা।
তিনি ১১০টি বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, ৩০টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র, ৩০টি জেলা ত্রাণ গুদাম-কাম-দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্যকেন্দ্র ও ৫টি মুজিব কিল্লার উদ্বোধন এবং ৫০টি মুজিব কিল্লার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দুর্যোগ মোকাবিলায় যে সক্ষমতা সে সক্ষমতা আজকে সারা বিশ্বে সমাদৃত। যে কারণে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গ্লোবাল অ্যাডাপটেশন সেন্টারের কার্যালয় বাংলাদেশে স্থাপন করা হয়েছে। আমাদের এত ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও একটা ছোট ভৌগোলিক সীমারেখায় বিশাল জনগোষ্ঠী নিয়েও প্রতিনিয়ত প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করেও আমরা মানুষের জীবন রক্ষা করতে পারছি।
সরকার প্রধান বলেন, সে কারণে আমাদের ওপর দায়িত্ব পড়েছে এখন সারা বিশ্বে কীভাবে দুর্যোগ মোকাবিলা করা যেতে পারে তার পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন করা, মনিটরিং করা। প্রাকৃতিক দুর্যোগ তো বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে আসে এটা নিয়ে কাজ করার জন্য গ্লোবাল এডুকেশন সেন্টারের কার্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। বিশ্ব এখন বাংলাদেশকে দুর্যোগ মোকাবিলার একটা দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখে। বাংলাদেশের জন্য, বাংলাদেশের জনগণের জন্য অত্যন্ত সম্মানজনক বলে আমরা মনে করি।
পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি সতর্ক করছি আরেকটা ঘূর্ণিঝড় কিন্তু আসছে। সেটা কেবল তৈরি হচ্ছে, কত দূর যাবে এখন আধুনিক প্রযুক্তির কারণে আমরা অনেক আগে থেকে জানতে পারি। সেই বিষয়ে যথেষ্ট সতর্কতা আমরা নিতে শুরু করেছি। যে কোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় সকলে সতর্ক থাকবেন, সচেতন থাকবেন।
তিনি বলেন, আমরা এখন একটা দুর্যোগ মোকাবিলা করছি, যেটায় আজকে সারা বিশ্ব স্থবির হয়ে আছে। সেটা হচ্ছে করোনা ভাইরাস। এই করোনা ভাইরাস মানুষের জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করছে। কত আপনজনকে আমাদের হারাতে হলও, কত মানুষের মৃত্যু আজকে আমাদের দেখতে হলও। এটা সত্যি খুব দুঃখজনক। আমি সবাইকে অনুরোধ করবো, যে প্রত্যেকে আপনারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন। আমরা যে সমস্ত নির্দেশনা দিচ্ছি।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা জানি কষ্ট হচ্ছে কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে আমরা সব ধরনের চেষ্টা করে যাচ্ছি সেই কষ্টটা লাঘব করতে। তারপরও সকলের সহযোগিতা চাই, আপনারা যদি সুরক্ষিত থাকেন। আপনি নিজে শুধু সুরক্ষিত থাকছেন না, আপনারা আশপাশে পরিবার তাদের সুরক্ষিত করছেন। এই কথাটা মনে রেখে স্বাস্থ্য বিধি মেনে আপনারা চলবেন। মাস্ক পরা, এমনকি যারা টিকা নিয়েছেন তাদেরও আমি বলব মাস্ক পরা। নিজের বাড়িঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। আমরা যেন এই দুর্যোগটাও মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে পারি।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ মানুষের জন্য কাজ করছে। এই কাজের মধ্য দিয়ে দেশকে উন্নয়নশীল দেশে হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছি। খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থান দেওয়ারও ব্যবস্থা করছি। সেমি পাকাঘর ও দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষম ঘর করে দিচ্ছি। দুর্যোগকালীন মানুষের কাছে দ্রুত খাদ্য পৌঁছাতে ত্রাণ গুদামের ব্যবস্থা করেছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা জানি, এটি একটি বদ্বীপ, প্রতিনিয়ত দুর্যোগ মোকাবিলা করতে হবে। মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগও আসে। সবই মোকাবিলা করে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, বাঙালিকে দাবায়ে রাখতে পারবা না। আসলেই আমাদের দাবিয়ে রাখা যায়নি। যাবেও না। আমরা সব দুর্যোগ-সংকট মোকাবিলা করে এগিয়ে যাচ্ছি।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশকে আমরা গড়ে তুলতে চাই শুধু এই দক্ষিণ এশিয়ায় নয় সারা বিশ্বে একটা উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে আমরা বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে চাই। জাতির পিতা এই দেশ স্বাধীন করে দিয়ে গেছে। কাজেই স্বাধীন দেশকে আমরা উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ হিসেবে আমরা গড়ে তুলব।
গণভবন প্রান্ত থেকে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস। বক্তব্য রাখেন দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান ও মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোহসীন। পরে প্রধানমন্ত্রী উপকারভোগীদের সঙ্গে কথা বলেন।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৬ ঘণ্টা আগে