ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নরসুন্দা নদীকে কাজে লাগিয়ে ইজারাবিহীন শত শত কোটি টাকার পাথর আমদানি-রপ্তানির ব্যবসা করছেন স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি। এতে উপজেলায় বাণিজ্যিক সুবিধা বাড়লেও সরকার কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে। অন্যদিকে পাথরের স্তূপে নরসুন্দার পানিপ্রবাহের পথ বন্ধ হও
নির্মল হাওয়ায় আনন্দময় সময় কাটানোর উল্লেখ্যযোগ্য একটি স্থান হলো কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা লেকসিটির গুরুদয়াল মুক্তমঞ্চ। নগরজীবনের ক্লান্তি এড়াতে মুক্তমঞ্চের আশপাশের এলাকাজুড়ে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত হাজারো লোক ভিড় করে।
‘আগে যাইতাম নৌকা দিয়া। এহন (এখন) সেতু হইছে, তাতে উঠি মই দিয়া। নামি আবার সেই মই দিয়াই। অনেক টাহা খরচ কইরা কী লাভ হইল সেতু দিয়া?’ কথাগুলো বলেন ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার কালীগঞ্জ বাজারের বাসিন্দা ষাটোর্ধ্ব আব্দুল আজিদ।
কিশোরগঞ্জে নরসুন্দা নদী প্রকল্পের নকশা অনুযায়ী পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন, অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ ও ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে নাগরিক অধিকার সুরক্ষা মঞ্চ। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জেলা শহরের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম চত্বরে সংবাদ সম্মেলন করে সংগঠনটি।
কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে নরসুন্দা নদী। একসময়ের প্রায় ৫৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই খরস্রোতা নদী এখন হয়ে উঠেছে ময়লার ভাগাড়। বেশ কয়েক বছর আগে হোসেনপুর উপজেলার কাওনা এলাকায় বাঁধ দেওয়ার পর নদীটি হারিয়েছে প্রাণ
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ার সীমান্ত দিয়ে বয়ে চলা ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে নরসুন্দার শুরু। প্রায় ৫৮ কিলোমিটার বয়ে চলে জেলার ইটনা উপজেলার বাদলার কাছে ধনু নদীর সঙ্গে সংযুক্ত এটি। বেশ কয়েক বছর আগে হোসেনপুরের কাওনা এলাকায় বাঁধ দেওয়ার পর নদীটি প্রাণ হারায়। এটি এখন অঘোষিত ময়লার ভাগাড়