বন্ধ থাকা সরকারি সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচলের জন্য পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৬ (২) ও ৯ ধারা অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার ভারতের জ্বালানিমন্ত্রী মনোহর লাল রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোর বিদ্যুৎমন্ত্রীর সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন। সেখানে তিনি কয়লার উৎস থেকে দূরে অবস্থিত রাজ্যগুলোকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পরামর্শ দেন। দেশের বিদ্যুতের চাহিদা দ্রুত বাড়ার বিষয়টি মাথায় রেখেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে এই গ্রহকে রক্ষা করতে হলে দেশগুলোকে তেল, গ্যাস ও কয়লার মতো জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার থেকে সরে আসতে হবে বলে মত দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আগের সরকারের সমন্বিত জ্বালানি ও বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনা (আইইপিএমপি) বাস্তবায়ন করতে দেশে নতুন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) প্রকল্প ও টার্মিনালের জন্য প্রায় ৫০ বিলিয়ন ডলার খরচ করতে হবে। এর ফলে অর্থনীতি বড় ধরনের ক্ষতি মুখে পড়বে বলে এক যৌথ গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। মার্কেট ফোর্সেস, ওয়াটারকিপার্স ব
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর দুটি ধারা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়েছে। এই বিষয়ে আগামী ১৪ নভেম্বর রায়ের জন্য দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।
আগামী ৭ নভেম্বরের মধ্যে বকেয়া বিল পরিশোধে ব্যবস্থা না নিলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ার আলটিমেটাম দিয়েছে ভারতের আদানি পাওয়ার। এরপরই বাংলাদেশ সরকার আদানি পাওয়ারকে বকেয়া ৮০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি বকেয়া পরিশোধের কাজ দ্রুত এগিয়ে নিচ্ছে।
৭ নভেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধের বিষয়ে ব্যবস্থা না নিলে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে ভারতীয় আদানি পাওয়ার। ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের লক্ষ্যে আসন্ন শীতকালে সরকারি দপ্তরগুলোতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র (এসি) যথাসম্ভব ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়।
জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান কারণ জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘বাংলাদেশে অনেক ধরনের পরিবেশগত সমস্যা বিদ্যমান, যা জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে জীবাশ্ম
নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলে জ্বালানিবাহী ট্যাঙ্কার বিস্ফোরণে অন্তত ৯৪ জন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত ট্যাঙ্কারটি থেকে জ্বালানি সংগ্রহের জন্য জড়ো হয়েছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ঠিক তখনই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
দুই সপ্তাহের ব্যবধানে জ্বালানি তেল ও এলপিজিবাহী চারটি জাহাজে আগুন লাগার ঘটনাকে দুর্ঘটনা বলে মনে করছে না সংশ্লিষ্টরা। সর্বশেষ গতকাল শনিবার দিবাগত গভীর রাতে সাগরে এলপিজি বহনকারী দুটি জাহাজে আগুন লাগে। রাত ১টার দিকে লাগা এ আগুন এখনো থেমে থেমে জ্বলছে। নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড ও চট্টগ্রাম বন্দরের টাগবোট আগুন
ভারতের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী আদানির সঙ্গে করা বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তি চাইলেই কি বাতিল করতে পারবে বাংলাদেশ। আবার এই চুক্তি টিকিয়ে রেখে কি দেশের কি লাভ হচ্ছে? এখন সেই হিসাব নিকাশ করছে অন্তর্বর্তী সরকার।
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের আশঙ্কার মধ্যেই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেশ বেড়েছে। ঘূর্ণিঝড় মিলটন আঘাত হানার আগে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জ্বালানি তেলের চাহিদা বৃদ্ধিও দাম বাড়ায় প্রভাব ফেলেছে। এ ছাড়া, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনে জ্বালানির ব্যবহার বাড়তে পারে এমন সম্ভাবনার
কৃষিক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার তেমন বাড়ছে না৷ জার্মানির এক কোম্পানি ইলেকট্রিক ট্রাক্টর তৈরি করে সেই ঘাটতি পূরণ করতে চাইছে৷ এক চাষি সেই প্রণালি কাজে লাগিয়ে সুবিধা পাচ্ছেন৷
জাতিসংঘের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা ২০২২ সালে বলেছিলেন, ৫০টি দরিদ্র দেশ দেউলিয়া হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। দেউলিয়া হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, জ্বালানি সংকট এবং ক্রমবর্ধমান ঋণের বোঝা। ইউএনডিপি প্রধান আচিম স্টেইনারের বিবৃতি আজও প্রাসঙ্গিক, কারণ বেশ কয়েকটি দেশ দেউলিয়া হয়ে গেছে, আবার অনেকেই দেউল
ইরানের প্রায় দুই শ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রতিশোধ হিসেবে ইসরায়েল তেহরানের জ্বালানি তেলের অবকাঠামোগুলোতে হামলা চালাতে চায়। আর বিষয়টি মূল্যায়ন করছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ কথা জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ
আগামীকাল ৪ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যে কেউ তথ্য-প্রমাণসহ অভিযোগ জাতীয় রিভিউ কমিটিতে দাখিল করতে পারবেন। পরবর্তীতে কমিটির সদস্যরা প্রয়োজনবোধে অভিযোগ দাখিলকারী ও অভিযুক্ত ব্যক্তি বা তাঁর প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে...