আষাঢ়ের মাঝামাঝি। তবু খরতাপে পুড়ছে সব। মাঝে মাঝে ঘন মেঘ দেখা দেয় বটে, তাতেও গরমে স্বস্তি নেই নগরে। কখনো কখনো বৃষ্টি নামে, তবে ঝমঝমিয়ে বাদলধারা এখনো বইছে না। এমন দিনে বর্ষার গানের আসর বসিয়েছে ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫ তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে ছায়ানট আয়োজন করেছে তিন দিনব্যাপী নজরুল উৎসব। আগামী শুক্র, শনি ও রোববার (২৪,২৫ ও ২৬ মে) ছায়ানট মিলনায়তনে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হবে...
সূর্য উঠে গেছে ততক্ষণে। রমনার বটমূলে প্রস্তুত ছায়ানটের শিল্পীরা। ভোরের আলো ফুটতেই বাঁশির সুরে ভেসে এল রাগ ‘আহির ভৈরব’। বৈশাখী পোশাকে হাজির শত শত নারী-পুরুষ। এই সাতসকালে হাজির হয়েছে শিশুরাও। রমনা লেকের পাড়ে নিজেদের পরিবার নিয়ে বসেছে সবাই। কেউ বসেছে বটমূলের সামনে। ভোরের স্নিগ্ধ আলো ছাড়িয়ে সূর্যের তেজ
শোভাযাত্রার উপজীব্য হলো অন্ধকারকে কাটিয়ে আলোর দিকে ধাবিত হওয়া। প্রতিবারের মতো এবারও চারুকলা অনুষদ দিবসটি উদ্যাপন করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়েছে...
রাত পেরোলেই বাংলা নতুন বছর শুরু। ১৪৩১ সালকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত আপামর বাঙালি। প্রতিবারের মতো এবারও রমনার বটমূলে ছায়ানটের আয়োজনে থাকছে বর্ষবরণ। তারই চূড়ান্ত মহড়া হলো আজ শনিবার চৈত্রসংক্রান্তিতে...
সালমা শবনম ও মজুমদার বিপ্লব বসলেন বেদিতে। তাঁদের পেছনে একদল শিল্পী। পেছনে লালরঙা ব্যাকড্রপে পতাকা হাতে মানুষের গ্রাফিতি। লেখা, ‘জনসমুদ্রে জাগিল জোয়ার’। দুজনের পাঠে আর শিল্পীদের সুরে উঠে এল বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস, বাঙালির ধারাবাহিক সাংস্কৃতিক সংগ্রামের কথা।
আজ পয়লা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন। তবলা ও সারেঙ্গি বাজিয়ে আহির ভৈরব সুরে নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩০ বরণ করে নেওয়া হয়। বছরের প্রথম সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩০ বরণ করে নেওয়ার আনুষ্ঠানিকতা শুরু করে ছায়ানট। সুরের মূর্ছনায় বিগলিত হতে থাকে রমনার বটমূল ও সকালের পরিবেশ
আজ পয়লা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন। সূর্যের হাসির আলোকছটা যখন সকালের সোনারোদ হয়ে বটের পাতার ফাঁক দিয়ে ঝিলিক দিতে শুরু করেছে, তখন যন্ত্রবাদনের মধ্য দিয়ে রমনার বটমূলে শুরু হয়েছে নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩০ বরণ করে নেওয়ার আয়োজন। সদ্যগত বছরের জড়া-ক্লান্তি আর অশনি কাটিয়ে ছায়ানটের শিল্পী দল গেয়ে ওঠে ‘ধ্বনিল