গ্রীষ্মকালে কমবেশি পেটের সমস্যা হতে পারে। তাপমাত্রার পারদ যত চড়বে, তত প্রভাবিত হবে শরীরের হজমক্ষমতা। গরম বাড়লে পরিপাকতন্ত্রের গতি ধীর হয়ে যায়। সেখান থেকেই হজমসংক্রান্ত নানান জটিলতার সৃষ্টি হয়। বদহজম, খাদ্যে বিষক্রিয়া, ক্ষুধা মরে যাওয়ার মতো একাধিক সমস্যা দেখা দেয় এ সময়। এসব সমস্যা বেশি হলে একটা সময় ড
গ্রীষ্মকালে চোখে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা বেড়ে যায়। চোখ ওঠা এমন একটি সমস্যা।
গ্রীষ্মের দুপুরে তৃষ্ণা মেটাতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত। এখন বাজারে কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচা আম দিয়ে সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন টক মিষ্টি ঠান্ডা শরবত। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সারাহ্ জীনাত।
গাছ লাগানো ভালো। প্রতিবছর ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে নানা দেশেই আজকাল গাছ রোপণের রেকর্ড হচ্ছে। কিন্তু এভাবে গাছ রোপণ কি আসলেই জলবায়ু পরিবর্তন ঠেকানোর জন্য যথেষ্ট? এতে কি গ্রীষ্মকালের প্রচণ্ড গরম সহনীয় পর্যায়ে আনা সম্ভব।
গ্রীষ্ম না এলেও চৈত্রের শেষে বেড়েছে গরম। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে তীব্র লোডশেডিং। রাজধানী ঢাকায় লোডশেডিংয়ের পরিমাণ কম হলেও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এর পরিমাণ ব্যাপক। উপজেলা পর্যায়ে কোথাও কোথাও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। মধ্যরাতেও লোডশেডিং হচ্ছে।
ঈদুল ফিতর কয়েক বছর ধরেই গ্রীষ্মকালে পড়ছে। এবার গ্রীষ্মকালে না হলেও ঠিক চৈত্রের শেষ ভাগে। ফলে গরম থেকে রেহাই মিলবে না। তবে উৎসব বলে কথা, নতুন কেনাকাটা ও সাজসজ্জা কোনোটারই কি কমতি রাখা যায়? তবে যেহেতু আবহাওয়া উত্তপ্তই থাকবে বলে ধরে নেওয়া যায়, সে ক্ষেত্রে উৎসবের পোশাক হওয়া চাই আরামদায়ক। এমন পোশাক বেছে
আর কয়েক দিন পর আসতে চলেছে গ্রীষ্ম। জানা যাচ্ছে, এবার গরমের তীব্রতা হবে বেশি। সেটা বোঝা যাচ্ছে এর মধ্যেই। একটু একটু করে গরমের তীব্রতা বাড়ছে প্রতিদিনই। এমন গরম থেকে বাঁচতে এই আধুনিক সময়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হলো শীতাতপনিয়ন্ত্রণ। তার জন্য আছে যন্ত্র, যেটাকে আমরা এয়ারকন্ডিশনার বা সংক্ষেপে এসি বলে চিনি।
ফ্যান জোরে চালালে বা আস্তে চালালে বিদ্যুৎ খরচে হেরফের হয় কি না—এ নিয়ে অনেকের মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে। অনেকে বলেন, ফ্যান জোরে ঘুরুক আর আস্তে ঘুরুক বিদ্যুৎ খরচ সমান হয়। আসলেই কি তাই? বিষয়টি বুঝতে হলে কিছু বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা দরকার।
শীতকালের তুলনায় গরমকালে হাত ও পায়ের নখ দ্রুত বাড়ে। এমনকি শীতের দেশের চেয়ে গরমের দেশে নখ তাড়াতাড়ি বড় হয়। এই অদ্ভুত বিষয়টি রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি থেকে শুরু করে ফল ও শাকসবজি খাওয়ার মতো বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে।
দিনাজপুর শহরের রামনগর এলাকার বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম। গতকাল সোমবার ব্যক্তিগত কাজ সেরে রাত সাড়ে এগারোটার দিকে বাসায় ফেরেন। বাসার গেটে দাঁড়াতেই চলে যায় বিদ্যুৎ। ঘামে ভেজা শরীর নিয়ে বাসায় ঢোকোন। গরমে টিকতে না পেরে টিউবওয়েলের ঠান্ডা পানিতে গোসল সেরে বাইরে বসে বিদ্যুতের অপেক্ষা করতে থাকেন। এক ঘণ্টা পর বিদ্
এবারের গরমে রয়েছে ভিন্নতা। অধিকাংশ মানুষ বলছেন, গরমে তাঁদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে, ঠোঁট ফাটছে এবং ত্বকে টান ধরছে। এর কারণ, এখনকার গরমে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কম থাকা। গরমে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে কিছু বিষয় খেয়াল রাখলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
‘দেশে উন্নতজাতের গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের চাষ করা হচ্ছে। এ জন্য চাষিদের প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। তাই দেশে আর পেঁয়াজের সংকট থাকবে না। আমরা বিদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি করতে পারব’-বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০২২ সালের ছুটি তালিকায় গ্রীষ্মকালীন ছুটি ১৬ থেকে ২৩ মে নির্ধারিত ছিল। শিক্ষকদের শ্রান্তি বিনোদন ছুটির সুবিধার্থে আগে নির্ধারিত গ্রীষ্মকালীন ছুটি ১৬ থেকে ২৩ মের পরিবর্তে ২৮ জুন থেকে ৫ জুলাই পর্যন্ত সমন্বয় করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
আগামী ৩ জুলাই থেকে গ্রীষ্মকালীন অবকাশ ও পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১২ দিন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাককানইবি) ছুটি থাকবে। তবে আগামী ৫ জুলাই থেকে দাপ্তরিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। একাডেমিক ছুটি শেষ হবে আগামী ১৪ জুলাই।
গ্রীষ্ম মৌসুমে দেশটির অধিকাংশ নদী–নালা শুকিয়ে যাওয়ায় এই সমস্যা আরও প্রকট হয়ে উঠে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৪৭ সালে যেখানে প্রতিবছর মাথাপিছু পানির প্রাপ্যতা ছিল ৬০৪২ ঘনমিটার সেখানে এই বছর সেটা দাঁড়িয়েছে মাত্র ১৪৮৬ ঘনমিটারে। এ থেকে সহজেই বোঝা যায়
গ্রীষ্মকালে প্রচণ্ড গরম আর কালবৈশাখী ঝড়ের সঙ্গে দিনাজপুরবাসী পরিচিত হলেও এই সময়ে কুয়াশার সঙ্গে পরিচিত নয় তারা। অথচ গতকাল শনিবার গ্রীষ্মের এই ভরা মৌসুমে কুয়াশা প্রত্যক্ষ করেছে দিনাজপুরবাসী...
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় গ্রীষ্মকালীন আগাম জাতের পেঁয়াজ চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন চাষিরা। স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বাজারে ব্যাপক চাহিদা ও বাজার মূল্য বেশি থাকায় লাভবান হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা।