গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কবরস্থানে ১১টি কবর খুঁড়ে চারটি কঙ্কাল চুরি করে নিয়েছে চোরেরা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে কবরগুলো খোঁড়া দেখতে পায়। এদিকে এভাবে কবর খুঁড়ে কঙ্কাল চুরির ঘটনায় জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে।
অসংখ্য কালজয়ী বাংলা চলচ্চিত্রের অভিনেত্রী, দেশবরেণ্য কিংবদন্তি চিত্রনায়িকা, সবার অতি প্রিয় মিষ্টিমেয়েখ্যাত কবরী। এই মহান অভিনেত্রীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। তিনি ২০২১ সালের ১৭ এপ্রিল, করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স...
চুয়াডাঙ্গায় অভিনেত্রী সারাহ্ বেগম কবরীর রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় শহরের কবরী রোডের সেতাব মঞ্জিলে এ আয়োজন করা হয়।
কবরীর একটা দুঃখ ছিল, জীবনে একজন ভালো বন্ধু মেলেনি, ভালো স্বামীও না। সন্তানেরা যার যার মতো করে আছে। কিন্তু সঙ্গ দেওয়ার মতো ভাগ্যে একজন ভালো মানুষ ছিল না। এমন কেউ ছিল না, যাকে বলতে পারেন, ‘এসো, এক কাপ চা খাই, একটু গল্প করি।’ এটাই হয়তো মানুষের জীবন। জীবনে কত কী পেয়েছেন!
সালটা ইংরেজী ১৯৮৯। আমি এফডিসির নির্বাচিত নতুন মুখের শিল্পীদের নিয়ে ঠিক করলাম একটা ছবি করবো। এর আগে ওদের নিয়ে একটা শর্ট ফিল্ম করেছিলাম ‘ঘোড়ার ডিম।’ সেখানে একটা চরিত্রের সংলাপ ছিলো পুলিশ বাহিনী যদি সৎ হোত তবে দেশে একটা অন্যায়ও হতে পারতো না। সেন্সার বোর্ড সংলাপটা কেটে দিতে বলেছিলো আমি কাটিনি ছবিটি ন
প্রায় ২৫টির মতো সিনেমায় একসঙ্গে অভিনয় করেছেন আলমগীর-কবরী। তাঁদের ‘লাভ ইন সিমলা’ দেশের প্রেমের সিনেমায় একটি মাইলস্টোন। কবরীর চলে যাওয়ার দিনে স্মৃতিচারণা করলেন আলমগীর।
চিত্রনায়িকা কবরীর মৃত্যু আমাদের বিষণ্ন করে তোলে। তাঁকে যারা কাছ থেকে দেখেছেন, তাঁরা জানেন কতটা সাধারণ ছিলেন তিনি। নায়িকারা তারকা, অর্থাৎ নক্ষত্র। দূর দেশেই থাকেন তাঁরা। তাঁদের কাছাকাছি হওয়া কঠিন।
কবরীর দীর্ঘদিনের সহকর্মী নায়িকা ববিতাও স্মৃতির জানালা খুলেছেন। কবরীর মৃত্যুতে ভীষণ মন খারাপ তাঁর। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন তিনি। বিশ্বাস করতে পারছেন না, কবরী নেই!
বাংলা চলচ্চিত্রের আরেকটি যুগের অবসান হলো। কিংবদন্তি অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী শায়িত হলেন চিরনিদ্রায়। ১৭ এপ্রিল বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে তাই কালোদিন হয়ে থাকলো। দীর্ঘ পাঁচ দশকের বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে দাড়ি চিহ্ন বসিয়ে কবরী চলে গেলেন এদিন।
বরেণ্য অভিনেত্রী সারাহ কবরীর সিনেমায় অভিষেক হয় ১৯৬৪ সালে সুভাষ দত্ত পরিচালিত ‘সুতরাং’ দিয়ে। খ্যাতিমান নির্মাতা ঋত্বিক ঘটকের ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ সিনেমায় অভিনয় করে আলোচিত হয়ে উঠেন কবরী। ১৯৭৩ সালে মুক্তি পায় সিনেমাটি। ঋত্বিক ঘটকের সঙ্গে তার পরিচয়, কাজের অভিজ্ঞতাসহ সুভাষ দত্তের চলচ্চিত্রে প্রথম সুযোগ
কালজয়ী সব গান উঠে এসেছে কবরীর ঠোঁটে। সাদা-কালো ফ্রেমে সে সব গান আজও একই রকম জনপ্রিয়। এসব গানে কবরীর সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন রাজ্জাক, সোহেল রানা, বুলবুল আহমেদের মতো নায়কেরা। তাঁদের সঙ্গে পর্দায় কবরীর রোমান্স, অভিমান, অনুযোগ গানগুলোর চিত্রায়নে দিয়েছে অন্যমাত্রা। কবরীর কিছু গানের খোঁজ থাকলো এ আয়োজনে।
সবাইকে কাঁদিয়ে পরপারে পাড়ি জমালেন বাংলা সিনেমার মিষ্টি মেয়ে কবরী। করোনা আক্রান্ত হয়ে ১৩ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা ২০ মিনিটে মারা যান এই অভিনেত্রী ও রাজনীতিক। খবরটি শুক্রবার প্রথম প্রহরে আসার পর ঘুমন্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি যেন দুঃস্বপ্নে জেগে উঠলো।
প্রয়াত অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী ছিলেন প্রবল রাজনীতিসচেতন। অভিনয়ের পাশাপাশি প্রত্যক্ষ রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। হয়েছিলেন সংসদ সদস্যও। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করেছিলেন তিনি।
সব চেষ্টাকে ব্যর্থ করে চলেই গেলেন মিষ্টি মেয়ে' কবরী। বাংলা সিনেমার অন্যতম সেরা অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী আজ শুক্রবার রাত ১২টা ২০ মিনিটে রাজধানীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন
জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও নির্মাতা সারাহ বেগম কবরীকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছে। ঢাকাই সিনেমার এক সময়কার জনপ্রিয় এ অভিনেত্রীর ফুসফুসের অবস্থা ভালো নয়।
করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ঢাকাই সিনেমার মিষ্টি মেয়ে খ্যাত অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী। কিছু শারীরিক জটিলতার কারণে এ অভিনেত্রীকে রাজধানীর কুর্মিটোলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।