পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, বাংলাদেশের আসিয়ানে যোগ দেওয়াটা আপাতত সম্ভব নয়। বিশেষ করে, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যখন বাংলাদেশ হিমশিম খাচ্ছে, তখন বিষয়টি খুব একটা সহজ হবে না।
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম ভারত সফর করছেন। দেশটির সঙ্গে মালয়েশিয়ার সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অর্থনৈতিক জোট ব্রিকসের সদস্য হওয়ার জন্য ভারতের সহায়তা চাওয়াও এই সফরের অন্যতম লক্ষ্য। এমনটাই জানা গেছে জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়ার প্রতিবেদন থেকে
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশ উদীয়মান অর্থনীতির জোট ব্রিকসে যোগ দিতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। সর্বশেষ দেশ হিসেবে এই তালিকায় নাম লিখিয়েছে মালয়েশিয়া। এর পেছনে বিশ্ব অর্থনীতির অঙ্গনকে বৈচিত্র্যময় করার আকাঙ্ক্ষা কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্লেষকেরা।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের অধিকাংশ জনগণই যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে চীনের সঙ্গে মৈত্রীর বন্ধনে আবদ্ধ হতে বেশি আগ্রহী। আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত সিঙ্গাপুরভিত্তিক একটি থিংকট্যাংক পরিচালিত জরিপের ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা গেছে
মিয়ানমারে ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে সামরিক বাহিনী। এরপর থেকেই দেশটির বিদ্রোহী গোষ্ঠী ও জান্তা বাহিনীর মধ্যে চলছে সংঘাত। গত তিন বছরে গৃহযুদ্ধ মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে দেশটির অর্থনীতি ও সমাজব্যবস্থায়।
রিজিওনাল কম্প্রিহেনসিভ অ্যান্ড ইকোনমিক পার্টনারশিপে (আরসিইপি) ’ যোগ দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ। জোটটির অন্যতম শীর্ষ অংশীদার বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন। বিষয়টি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রতিবেশী ভারতকে ভাবিয়ে তুলেছে। এই অবস্থায় ঢাকার সঙ্গে একটি মুক্তবাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) বাস্তবায়ন
হামাস ২০১৭ সালের এক নীতিনির্ধারণী নথিতে ইঙ্গিত দিয়েছিল, তারা ১৯৬৭ সালের ছয় দিনের যুদ্ধে ইসরায়েল যেসব অঞ্চল দখল করেছিল সেসব অঞ্চল ছেড়ে দিয়ে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করা হলে তারা তা মেনে নেবে। কিন্তু ইসরায়েল বারবার এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। এমনকি বর্তমান প্রধানমন্ত্র
সামরিক অভ্যুত্থানে জর্জরিত মিয়ানমারের অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও পশ্চিমা বিশ্বের নিষেধাজ্ঞায় প্রায় মুখ থুবড়ে পড়েছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দেশটি পুরোনো মিত্র চীন, রাশিয়া ও ভারতের জোট ব্রিকসে যোগ দিতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। চালাচ্ছে জোরালো কূটনৈতিক তৎপরতা। থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের
বিশ্বের অর্থনৈতিক ও আর্থিক খাত একটি বড় ধরনের ফাটলের ঝুঁকির মুখে রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস এই সতর্কবাণী দিয়েছেন। ইন্দোনেশিয়ায় চলমান আসিয়ান জোটের সঙ্গে চীন, যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য দেশের সম্মিলিত বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন
মিয়ানমারে চলমান সহিংসতা এবং সংকট নিরসনে নতুন ‘পদ্ধতির’ বিষয়ে সম্মত হয়েছেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের নেতারা। গতকাল মঙ্গলবার ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় চলমান আসিয়ানের তিন দিনব্যাপী সম্মেলনে, মিয়ানমারের সংকট নিরসনে পাঁচ দফা