অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের অর্থনৈতিক ও আর্থিক খাত একটি বড় ধরনের ফাটলের ঝুঁকির মুখে রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস এই সতর্কবাণী দিয়েছেন। ইন্দোনেশিয়ায় চলমান আসিয়ান জোটের সঙ্গে চীন, যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য দেশের সম্মিলিত বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বৈঠকে জাতিসংঘের মহাসচিব বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করেন। এর মধ্যে বিশ্বজুড়ে চলমান ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা, বহুপক্ষীয় আর্থিক উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয় উল্লেখযোগ্য। এ সময় গুতেরেস বিশ্বনেতাদের প্রতি আসন্ন সংকট মোকাবিলায় একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
বিশ্বের আর্থিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে গুতেরেস বলেন, ‘বিরোধপূর্ণ নিরাপত্তা কাঠামো, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং প্রযুক্তির কৌশলগত বিরোধের কারণে বিশ্বের অর্থনৈতিক ও আর্থিক কাঠামো বড় ধরনে ফাটলের হুমকির মুখে।’ তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কোনো মন্তব্য করেননি। তিনি এমন একটি পদ্ধতির আহ্বান জানান, যেখানে ঋণে জর্জরিত দেশগুলোর জন্য ঋণ স্থগিত, দীর্ঘমেয়াদি ঋণ এবং স্বল্প সুদের ঋণসুবিধা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
বৈঠকে জাতিসংঘের মহাসচিব উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) মাধ্যমে বিভিন্ন উন্নয়ন ব্যাংকের সহায়তায় আরও ১০০ বিলিয়ন ডলার ঋণসুবিধা নিশ্চিতের আহ্বান জানান। যা দেশগুলোর তারল্য বাড়াবে এবং অর্থনৈতিক প্রয়োজন মেটাতে সহায়ক হবে।
এর আগে, ২০২১ সালে উন্নত দেশগুলো আইএমএফের অব্যবহৃত তহবিল বিভিন্ন দেশকে দেওয়ার বিষয়ে সম্মত হয়েছিল। সে বছর প্যারিসের এক সম্মেলনে বিশ্বনেতারা বিশ্ব ব্যাংকের মতো বহুমুখী উন্নয়ন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে দেশগুলোকে মূলধন বাড়ানোর বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছায়।
গুতেরেস আরও বলেন, তিনি ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে মিয়ানমারের রাজনৈতিক, মানবিক ও মানবাধিকার পরিস্থিতির ক্রমাবনতির জন্য গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। তিনি বলেন, ‘আমি মিয়ানমারের সামরিক কর্তৃপক্ষকে দেশটির জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা শোনার জন্য, সমস্ত রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দিতে এবং গণতান্ত্রিক শাসনে ফিরে আসার দরজা খুলে দেওয়ার জন্য আমার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করছি।’
বিশ্বের অর্থনৈতিক ও আর্থিক খাত একটি বড় ধরনের ফাটলের ঝুঁকির মুখে রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস এই সতর্কবাণী দিয়েছেন। ইন্দোনেশিয়ায় চলমান আসিয়ান জোটের সঙ্গে চীন, যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য দেশের সম্মিলিত বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বৈঠকে জাতিসংঘের মহাসচিব বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করেন। এর মধ্যে বিশ্বজুড়ে চলমান ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা, বহুপক্ষীয় আর্থিক উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয় উল্লেখযোগ্য। এ সময় গুতেরেস বিশ্বনেতাদের প্রতি আসন্ন সংকট মোকাবিলায় একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
বিশ্বের আর্থিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে গুতেরেস বলেন, ‘বিরোধপূর্ণ নিরাপত্তা কাঠামো, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং প্রযুক্তির কৌশলগত বিরোধের কারণে বিশ্বের অর্থনৈতিক ও আর্থিক কাঠামো বড় ধরনে ফাটলের হুমকির মুখে।’ তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কোনো মন্তব্য করেননি। তিনি এমন একটি পদ্ধতির আহ্বান জানান, যেখানে ঋণে জর্জরিত দেশগুলোর জন্য ঋণ স্থগিত, দীর্ঘমেয়াদি ঋণ এবং স্বল্প সুদের ঋণসুবিধা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
বৈঠকে জাতিসংঘের মহাসচিব উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) মাধ্যমে বিভিন্ন উন্নয়ন ব্যাংকের সহায়তায় আরও ১০০ বিলিয়ন ডলার ঋণসুবিধা নিশ্চিতের আহ্বান জানান। যা দেশগুলোর তারল্য বাড়াবে এবং অর্থনৈতিক প্রয়োজন মেটাতে সহায়ক হবে।
এর আগে, ২০২১ সালে উন্নত দেশগুলো আইএমএফের অব্যবহৃত তহবিল বিভিন্ন দেশকে দেওয়ার বিষয়ে সম্মত হয়েছিল। সে বছর প্যারিসের এক সম্মেলনে বিশ্বনেতারা বিশ্ব ব্যাংকের মতো বহুমুখী উন্নয়ন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে দেশগুলোকে মূলধন বাড়ানোর বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছায়।
গুতেরেস আরও বলেন, তিনি ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে মিয়ানমারের রাজনৈতিক, মানবিক ও মানবাধিকার পরিস্থিতির ক্রমাবনতির জন্য গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। তিনি বলেন, ‘আমি মিয়ানমারের সামরিক কর্তৃপক্ষকে দেশটির জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা শোনার জন্য, সমস্ত রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দিতে এবং গণতান্ত্রিক শাসনে ফিরে আসার দরজা খুলে দেওয়ার জন্য আমার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করছি।’
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে