সাধারণত, ভূমিকম্প হলে একাধিক কম্পন অনুভূত হয়। এ থেকে বিশেষজ্ঞরা ধরে নিচ্ছেন যে, এখানে ভূগর্ভে একটি ব্যাপক বিস্ফোরণ হয়েছে। তবে অতীতে কোনো দেশই এত গভীরে গিয়ে পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়নি। কারণ, এটি খুবই ব্যয়বহুল। সাধারণভাবে, পারমাণবিক বোমার পরীক্ষার জন্য আদর্শ গভীরতা হিসেবে ২৪০০ মিটার থেকে ৩০০০ মিট
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতির ঘোষণা দিয়েছে এশিয়ার দেশ আর্মেনিয়া। গাজায় চলমান যুদ্ধের মধ্যেই দেশটির এ ঘোষণা এল। আজ শুক্রবার দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ঘোষণা দেয়। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আরব নিউজ।
বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন কপ-২৯ অনুষ্ঠিত হবে ২০২৪ সালের নভেম্বরে। এই শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আজারবাইজানে। আয়োজকের সম্ভাব্য তালিকা থেকে বুলগেরিয়া নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায় একমাত্র অবশিষ্ট দেশ হিসেবে পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করবে বাকু
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সংঘাতপূর্ণ আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান পরস্পর বন্দিবিনিময় ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণে সম্মত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার এক যৌথ বিবৃতিতে দেশ দুটি এ কথা জানিয়েছে। বিরোধপূর্ণ ভূখণ্ড নিয়ে তিন দশকের সংঘাতের পর এ সমঝোতায় পৌঁছাল দুই দেশ। খবর এএফপির।
তৃতীয়বারের মতো শরণার্থীর খাতায় নাম লিখিয়েছেন আর্মেনীয় এলাদা সার্গসিয়ান। তাঁর জন্ম আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে। সোভিয়েত ইউনিয়নে ভাঙন শুরু হলে ১৯৮৮ সালে ১৯ বছর বয়সে জন্মস্থান ছেড়ে পালিয়ে যান এলাদা।
নাগরনো-কারাবাখ থেকে ১ লাখেরও বেশি মানুষ পালিয়ে গেছে। অফিশিয়ালি বিবেচনা করলে বর্তমানে আজারবাইজানের নিয়ন্ত্রণে থাকা এই ছিটমহলটির প্রায় শতভাগ মানুষই এলাকা ছেড়ে চলে গেছে। এমনটাই দাবি করেছেন আর্মেনিয়া সরকারের এক শীর্ষ কর্মকর্তা
নাগরনো-কারাবাখে প্রায় প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার আর্মেনীয় বসবাস করত। তার মধ্যে অন্তত ৬৫ হাজার মানুষ এরই মধ্যে পালিয়ে গেছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি উদ্বাস্তু পৌঁছেছে দক্ষিণ আর্মেনিয়ার গরিস শহরে। এলাকা ছাড়ার স্রোতে ভেসে গেছে অনেকে, বেশ কিছুসংখ্যক মানুষকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না
নাগর্নো-কারাবাখের একটি জ্বালানি ডিপোতে এক বিস্ফোরণে ২০ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় আর্মেনীয় কর্তৃপক্ষ। এই বিস্ফোরণের ঘটনায় প্রায় ৩০০ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা এখনো আশঙ্কাজনক।
বিচ্ছিন্নতাবাদী আর্মেনীয়রা অস্ত্র সমর্পণের পর বিতর্কিত অঞ্চল নাগোরনো-কারাবাখে মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে। আজারবাইজানের সেনাসদস্যরা জব্দ করা অস্ত্র নিয়ে অঞ্চলটিতে কুচকাওয়াজ করছেন। বিপরীতে কয়েক হাজার সাধারণ নাগরিক কোনো আশ্রয় ছাড়াই দিনযাপন করছে। জাতিগত আর্মেনীয় নেতারা বলছেন, সহস্রাধিক মানুষ খাবার ও আশ্রয় স
জাতিগত নিধনের ভয়ে নাগোরনো–কারাবাখ থেকে আর্মেনিয়া চলে যাচ্ছেন ১ লাখ ২০ হাজার মানুষ। আজ রোববার বিচ্ছিন্ন অঞ্চলটির নেতারা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, কারাবাখে অবস্থিত আর্মেনীয় জাতি আজারবাইজানের অংশ হয়ে থাকতে চান না।
প্রায় তিন দশক ধরে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার বিরোধের মূলে রয়েছে নাগর্নো-কারাবাখ অঞ্চল। সম্প্রতি এই অঞ্চলে সংঘর্ষের ঘটনা বেড়েছে। নাগর্নো-কারাবাখ আজারবাইজানের অংশ। তবে জাতিগতভাবে আর্মেনিয়ান সংখ্যাগরিষ্ঠ বাসিন্দারাই তিন দশক ধরে অধিকাংশ এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে। বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের কেন্দ্রবিন্দু
ইউক্রেন যুদ্ধের ধাক্কা বিশ্বব্যাপীই দৃশ্যমান। তবে এর মধ্যে বিশেষ করে দক্ষিণ ককেশাসে এর প্রভাব তীব্র হয়েছে। নাগোরনো-কারাবাখে সর্বশেষ যুদ্ধের দুই বছর পর, ২০২২ সালের শেষের দিকে আর্মেনিয়া এবং আজারবাইজান আরেকটি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান এই অঞ্চলের হিসাব–নিকাশ আরও জটিল করে
আর্মেনিয়ার একটি সামরিক ঘাঁটিতে আজ বৃহস্পতিবার ভোরে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। এতে অন্তত ১৫ জন সৈন্য নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন। আর্মেনিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট।
রাশিয়াকে ঘিরে থাকা বলয়ে মস্কোকে বেশ কয়েকটি পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হচ্ছে একই সময়ে। এসব পরীক্ষাই নির্ধারণ করে দেবে রাশিয়ার ভবিষ্যৎ অবস্থান। তাই কাজাখস্তান যদি রাশিয়ার মুঠো ফসকে বেরিয়ে যায় এবং তা রুখতে যদি নতুন আরেকটি ফ্রন্টে যুদ্ধ শুরু করতে হয় তা রাশিয়ার জন্য খুবই দুর্ভাগ্যজনক হবে। একই সঙ্গে সাবেক
২০২০ সালের পর নাগোরনো-কারাবাখ নিয়ে এটাই সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের ঘটনা, যা ওই অঞ্চলে নতুন করে যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা তৈরি করেছে। তাই দুই পক্ষের প্রতি লড়াই বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়...
আজারবাইজানের সঙ্গে সংঘর্ষে আর্মেনিয়ার অন্তত ৪৯ জন সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে। ইয়েরেভানের তরফ থেকে এই ৪৯ সৈন্যের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। দুই দেশের সীমান্তে সংঘর্ষ আরও তীব্র হওয়ায় রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র উভয় দেশকে সংযম প্রদর্শনের আহ্বান
সংঘাতের জন্য আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া একে অপরকে দোষারোপ করছে। আর্মেনিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আজারবাইজানের সশস্ত্রবাহিনীর বেশ কয়েকটি অবস্থান, আশ্রয়কেন্দ্র ও সামরিক স্থাপনা আর্মেনীয় সেনাবাহিনীর হামলার শিকার হয়েছে...