অনলাইন ডেস্ক
নাগরনো-কারাবাখ থেকে ১ লাখেরও বেশি মানুষ পালিয়ে গেছে। অফিশিয়ালি বিবেচনা করলে বর্তমানে আজারবাইজানের নিয়ন্ত্রণে থাকা এই ছিটমহলের প্রায় শতভাগ মানুষই এলাকা ছেড়ে চলে গেছে। এমনটাই দাবি করেছেন আর্মেনিয়া সরকারের এক শীর্ষ কর্মকর্তা। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নাগরনো-কারাবাখ থেকে পালিয়ে যাওয়া লোকদের প্রায় সবাই আর্মেনিয়ায় পৌঁছেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ানের মুখপাত্র নাজেলি বাগদাসরিয়ান বলেছেন, ‘আমাদের দেশে প্রবেশ করা শরণার্থীর সংখ্যা গত সপ্তাহেই ১ লাখ ৪১৭ জনে পৌঁছেছে।’
দীর্ঘদিন ধরেই নাগরনো-কারাবাখের সশস্ত্র বিদ্রোহীরা অঞ্চলটির স্বাধীনতার দাবি করে আসছিল, কিন্তু বিষয়টি নিয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসতে পারছিল না। এরপর প্রায় সপ্তাহ দুয়েক আগে আজারবাইজানের সশস্ত্র বাহিনী আকস্মিক আক্রমণের মাধ্যমে অঞ্চলটির দখল নেয়। এরপর থেকেই অঞ্চলটি থেকে আর্মেনীয় নৃগোষ্ঠীর লোকেরা আর্মেনিয়ায় চলে যাওয়া শুরু করে।
নাগরনো-কারাবাখ আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের বলে স্বীকৃত, কিন্তু সেখানকার আর্মেনীয় নৃগোষ্ঠী কয়েক দশক ধরে স্বাধীনতার দাবি করে আসছিল। কিন্তু আজারবাইজানের সর্বশেষ অভিযানে ১ লাখ ২০ হাজার বাসিন্দার এই অঞ্চলের বিদ্রোহীরা পরাজিত হয় এবং আনুষ্ঠানিকভাবে অঞ্চলটিকে আজারবাইজানের সঙ্গে মিশে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।
এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর আজারবাইজানের সেনারা নাগরনো-কারাবাখে অভিযান চালায় এবং সেখানকার বিচ্ছিন্নতাবাদীদের চূড়ান্তভাবে দমন করে। গ্রেপ্তার করে ‘রিপাবলিক নাগরনো-কারাবাখের’ প্রধানকে। পরে তাঁকে বন্দী করা হয় আজারবাইজানের একটি কারাগারে। তাঁর ছবিও প্রকাশ করে বাকু। সেই অভিযানের পর থেকেই নাগরনো-কারাবাখের আর্মেনীয়রা বাড়িঘর ছেড়ে পালাচ্ছিল।
কিছুদিন আগেই এই অঞ্চল নিয়ে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে তীব্র যুদ্ধ হয়। পরে রাশিয়া ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় তাদের মধ্যে একটি শান্তিচুক্তি সই হয়। তবে সেই শান্তিচুক্তি সই হওয়ার কয়েক মাসের মাথায় এবার অঞ্চলটি পুনরায় দখলের ঘোষণা দিল আজারবাইজান। স্থানীয়রা মনে করছেন, সামনে আরও বড় যুদ্ধ শুরু হতে পারে।
নাগরনো-কারাবাখ থেকে ১ লাখেরও বেশি মানুষ পালিয়ে গেছে। অফিশিয়ালি বিবেচনা করলে বর্তমানে আজারবাইজানের নিয়ন্ত্রণে থাকা এই ছিটমহলের প্রায় শতভাগ মানুষই এলাকা ছেড়ে চলে গেছে। এমনটাই দাবি করেছেন আর্মেনিয়া সরকারের এক শীর্ষ কর্মকর্তা। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নাগরনো-কারাবাখ থেকে পালিয়ে যাওয়া লোকদের প্রায় সবাই আর্মেনিয়ায় পৌঁছেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ানের মুখপাত্র নাজেলি বাগদাসরিয়ান বলেছেন, ‘আমাদের দেশে প্রবেশ করা শরণার্থীর সংখ্যা গত সপ্তাহেই ১ লাখ ৪১৭ জনে পৌঁছেছে।’
দীর্ঘদিন ধরেই নাগরনো-কারাবাখের সশস্ত্র বিদ্রোহীরা অঞ্চলটির স্বাধীনতার দাবি করে আসছিল, কিন্তু বিষয়টি নিয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসতে পারছিল না। এরপর প্রায় সপ্তাহ দুয়েক আগে আজারবাইজানের সশস্ত্র বাহিনী আকস্মিক আক্রমণের মাধ্যমে অঞ্চলটির দখল নেয়। এরপর থেকেই অঞ্চলটি থেকে আর্মেনীয় নৃগোষ্ঠীর লোকেরা আর্মেনিয়ায় চলে যাওয়া শুরু করে।
নাগরনো-কারাবাখ আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের বলে স্বীকৃত, কিন্তু সেখানকার আর্মেনীয় নৃগোষ্ঠী কয়েক দশক ধরে স্বাধীনতার দাবি করে আসছিল। কিন্তু আজারবাইজানের সর্বশেষ অভিযানে ১ লাখ ২০ হাজার বাসিন্দার এই অঞ্চলের বিদ্রোহীরা পরাজিত হয় এবং আনুষ্ঠানিকভাবে অঞ্চলটিকে আজারবাইজানের সঙ্গে মিশে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।
এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর আজারবাইজানের সেনারা নাগরনো-কারাবাখে অভিযান চালায় এবং সেখানকার বিচ্ছিন্নতাবাদীদের চূড়ান্তভাবে দমন করে। গ্রেপ্তার করে ‘রিপাবলিক নাগরনো-কারাবাখের’ প্রধানকে। পরে তাঁকে বন্দী করা হয় আজারবাইজানের একটি কারাগারে। তাঁর ছবিও প্রকাশ করে বাকু। সেই অভিযানের পর থেকেই নাগরনো-কারাবাখের আর্মেনীয়রা বাড়িঘর ছেড়ে পালাচ্ছিল।
কিছুদিন আগেই এই অঞ্চল নিয়ে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে তীব্র যুদ্ধ হয়। পরে রাশিয়া ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় তাদের মধ্যে একটি শান্তিচুক্তি সই হয়। তবে সেই শান্তিচুক্তি সই হওয়ার কয়েক মাসের মাথায় এবার অঞ্চলটি পুনরায় দখলের ঘোষণা দিল আজারবাইজান। স্থানীয়রা মনে করছেন, সামনে আরও বড় যুদ্ধ শুরু হতে পারে।
ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১১ মিনিট আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগে