এখনকার বিকেলগুলো বেশ ভয়ংকর হয়ে উঠেছে! একে তো পৌষ মাস। দুপুরের পর থেকেই মনে হয়, এই শীতে ধরল! তার ওপর আছে চোখ আর নাকে দর্শন ও ঘ্রাণজনিত অত্যাচার। পাড়ার মোড়ে মোড়ে কেমন বেকুবের মতো বসে গেছে চটপটির গাড়ি
উৎসব ও আয়োজনে হেঁশেলে নানান পদের খাবার ও পানীয় তৈরি হয়। তবে সুস্বাদু খাবার রান্না করাই এখন আর শেষ কথা নয়। সুদৃশ্য থালাবাটিতে সেসব খাবার পরিবেশন করাটাও এখন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
পশ্চিম সীমারেখায় সাগরের পানিতে ডুবে যাচ্ছে টকটকে লাল সূর্য। আর আপনি গরম কাপড় গায়ে বিশাল ছাতার তলায় কাঠের চেয়ারে আধশোয়া হয়ে মনের সুখে খাচ্ছেন সামুদ্রিক কোনো মাছ ভাজা। সাগর সৈকতে গেলে, বিশেষ করে কুয়াকাটায় গেলে এখন এমন দৃশ্য হামেশা চোখে পড়বে যে কারও।
ভৈরব কমলপুর আমলাপাড়ার সুধন মিষ্টি ভান্ডার। সাইনবোর্ড, ব্যানারহীন এ দোকানটির নাম জানে শুধু এখানকার স্থানীয় মানুষজনই। বাইরের মানুষ চেনে স্টেশনের মিষ্টির দোকান হিসেবে। প্রায় ষাট বছর ধরে চলে আসা এই দোকানের ঝাঁপ বন্ধ থাকে দিনের বেশির ভাগ সময়।
খাওয়ার জন্য আমরা প্রতিদিন বাজার করি না। তাই শাকসবজি তাজা রাখতে ভালোভাবে সংরক্ষণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সে জন্য কিছু ব্যবস্থা নিতে পারেন...
ডিম ৬ টি, বড় পেঁয়াজে এক টি, হলুদ গুঁড়ো আধা চা চামচ, মরিচ গুঁড়ো আধা চা চামচ, জিরা গুঁড়ো আধা চা চামচ, গরম মসলার গুঁড়ো আধা চা চামচ, লবণ ১ চা চামচ, আস্ত জিরা ১ চা চামচ, তেজপাতা ১ টি, তেল ৪ টেবিল চামচ, আদা বাটা আধা চা চামচ, টমেটো বাটা এক কাপ...
মাফিন ছাঁচে তেল মাখিয়ে ময়দা ছড়িয়ে নিন। বাড়তি ময়দা ঝেড়ে ফেলুন। একটি পাত্রে ময়দা, লবণ ও বেকিং পাউডার একসঙ্গে চেলে নিন। অন্য একটি পাত্রে ফেটানো ডিম, ভ্যানিলা এসেন্স, দই, চিনি, তেল একসঙ্গে ফেটিয়ে নিন। এবার চকলেট গলিয়ে নিতে হবে। একটি ধাতব পাত্রে ১ টেবিল চামচ তেল নিয়ে চকলেট বারটি টুকরো সেখানে রাখুন।
মুড়ি-মুড়কি-নাড়ু-মোয়া-নিমকির মতো লোকায়ত খাবারগুলো যখন পাত থেকে উবে যাচ্ছে, লোহাই হাটে তখন এসব খাবারের জমজমাট বিকিকিনি। হাটের এক দিকে সারি সারি দোকান।
সবজি পোলাও এবং ভুনা খিচুড়ি প্লেট প্রতি ৪০ টাকা, সাদা ভাত ১০ টাকা, রুটি প্রতিটি ৫ টাকা এবং সবজি প্রতি বাটি ১০ টাকা করে বিক্রি হয় এখানে। সবজি চাহিদামতো দ্বিতীয়বার সরবরাহ করা হয়।
চেন্নাই এক্সপ্রেস, চেন্নাই শহর, শাহরুখ খান, নুর আলম ও মোমো! না, শাহরুখ খানের সঙ্গে নুর আলমের দেখা হয়নি।
খাবারের একটি অপরিহার্য অংশ যেন সালাদ। শীত হোক বা গ্রীষ্ম কিংবা বর্ষা, প্রতিটি ঋতুতেই আমাদের খাবারের টেবিলে দেখা যায় হরেক রকমের সালাদ। কাঁচা খাওয়া যায় এমন যেকোনো সবজি বা শাকই সালাদ হিসেবে খাওয়া যায়।
ধরুন, আপনি দেড় কেজি চালের ভাত খেলেন। সে জন্য খাওয়া শেষে আপনাকে দেওয়া হলো এক গ্লাস দুধ, এক গ্লাস দই, একটি কোমলপানীয়। আবার ধরুন, আপনি তিন বাটি ভাত খেয়েছেন। তার জন্য আপনাকে দেওয়া হলো যাতায়াত এবং নাশতা বাবদ ১০২ টাকা বকশিশ!
পাহাড়প্রেমী ভোজনরসিকদের খাবারের তালিকায় অনিবার্য হয়ে উঠেছে সুস্বাদু ব্যাম্বু চিকেন বা বাঁশ-মুরগি। পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থানীয় এ রেসিপি এখন পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে। প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা বাঁশের ভেতর এটি রান্নার পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
বিরিয়ানি শব্দটির সঙ্গে বরাবরই কোনো না কোনো শহর বা জায়গার নাম জুড়ে যায়। যেমন ঢাকাই বিরিয়ানি বা কলকাতা কিংবা দিল্লি অথবা হায়দরাবাদি বিরিয়ানি। এর ফলে স্থান মাহাত্ম্য বাড়ে নাকি বিরিয়ানির স্বাদ বাড়ে, সেটা বলা কঠিন। কিন্তু বিষয়টি ঘটে।
প্রথমে চালকুমড়ার খোসা ছিলে বড় বড় টুকরো করে নিন। খোসা এমনভাবে ছিলে নিন যাতে সবুজ আস্তরণ না থাকে। এবার একটি কাঁটাচামচ বা খেজুরের কাঁটার সাহায্যে খুব ভালোভাবে প্রতিটি টুকরো কেচে নিন।
অগ্রহায়ণ প্রায় মাঝামাঝিতে। সঙ্গে বইছে শীতের আমেজ। শীত এলে জমে ওঠে নতুন ধানের চালে তৈরি পিঠা-পুলি খাওয়া। এসব খাবারের অন্যতম অনুষঙ্গ গুড় ও চিনি।আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নানা পদের গুড় তৈরি হয়।
থরে থরে সাজানো বিভিন্ন স্বাদের পিঠা। একেকটির আকার ও উপাদান একেক রকম। শীত এসেছে বলেই নয়, এখানে পিঠা পাওয়া যায় সারা বছর। জেনে অবাক হবেন। এটি কেবল পিঠা বিক্রির জায়গা নয়, পিঠা নিয়ে গবেষণারও জায়গা।