শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
সাহিত্য
সময়ের কাজ
জীবন পালটে গেছে, ব্যর্থতার সাথে পরিচয় পড়ন্ত বেলায় চুপিসারে, আগুন বিদ্রোহ করে অন্তরের গভীরে, ছুটে যেতে চায় অরণ্যে দাবানল সহসা নিভে যায়, কথা ভেসে ওঠে–সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়।
অনুবাদ কবিতা: চার্লস বুকোস্কি
কবি পরিচিতি: চার্লস বুকোস্কি একজন জার্মান আমেরিকান কবি, ঔপন্যাসিক ও গল্পকার। সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক অসংগতি যেমন উঠে এসেছে তার কবিতায় আর লেখনীতে, একইভাবে জীবনকে নিয়ে, নিজেকে নিয়ে তাঁর যে অদ্ভুত বিদ্রূপ, তাচ্ছিল্য রয়েছে তা সত্যিই আমাদের নিজের অস্তিত্ব, আর অবস্থান নিয়ে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করে
শরদিন্দুর স্টাইল
উকিলবাবুর বাড়ির আলমারি ঠাসা বইপত্তর, নামকরা সব সাহিত্য পত্রিকায়। কম বয়সেই সেসব পড়তে শুরু করেছিলেন উকিলবাবুর ছেলে। প্রথম দিকে ইংরেজি বইটই পড়তেন। ওই বয়সে বাংলা চলতি উপন্যাস পড়া নিষেধ ছিল তাঁর। তবু লুকিয়েটুকিয়ে কিছু পড়ে ফেলেছিলেন, কিন্তু ভালো লাগেনি। প্রথম মুগ্ধ হয়েছিলেন রমেশচন্দ্র দত্ত পড়ে। পনেরো বছর
দূর-দিগন্তের মানুষ
কাঁঠালিচাঁপার ঝোপের পাশে এক সন্ধ্যাকালে পিতাকে সে দেখেছিল নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকতে। তখন মেয়েটির চোখ থেকে ঝরছিল বিস্ময়ের বৃষ্টি। এক কি দুপলক। পরমুহূর্তেই বাড়ি ছুটে গিয়েছিল মাকে কথাটা জানাতে। মা ঘরে ছিল না। শাক কুড়াতে গিয়েছিল মাঠের ধানখেতের আলে। কার্তিকের মাঠে তখন কুয়াশা কিংবা ওস্ ঝরছিল। ওস্ ভেজা ঘেসো পথ
উজানি মাছেদের বউজীবন
বাদলার মরসুম এলেই ঘোড়াউত্রার জলে যেন কী এক রহস্য খেলে যায়। এমনিতেই বছর-কাবারি তার ভাব-সাবের তেমন অদল-বদল নাই। আর দশটা নদ-নদী যেভাবে চলে-ফেরে, ঘাড়-ঘুরিয়ে, কোমর বাঁকিয়ে অন্য পথে ধায়—ঘোড়াউত্রাও তেমনি চলে। সারা বৎসর তেমন চেত-বেধ নাই, শুধু বাদলার মরসুম এলেই ভিন্নকথা। তখন আষাঢ়ে-জলধর আসমানে সামান্য
খচ্চরের রাখাল
যুগের খচ্চর চড়ে—ব্রাত্য মানুষের পিঠ, কাঁধ, ঘাড়, বুক বেয়ে; এক চালাক রাখাল বহু ছদ্মনামে হেসে বেড়ায়, ভেসে বেড়ায়।
পা
যাবার আগেই পৌঁছে যাচ্ছি। যাচ্ছি আজ তোমার কাছে। মেঘ যাচ্ছি। ট্রাম-ট্রেন পাখি যাচ্ছি। বাতাস-শিশির ফুল যাচ্ছি। ধানের পাতা দুল যাচ্ছি।
এই বৃষ্টিস্নাত সকালে, পুঁজির ধারণা থেকে...
বৃষ্টি এলে রোমান্টিক হবো নাকি কিঞ্চিৎ হিসেবি ভাবনায় পড়ে যাই, এর চেয়ে তুলনামূলক সাহিত্যতত্ত্বের অধ্যাপক হওয়া ভালো
এমন নিদ্রা নিয়ে ফুটেছে হরিদ্রা
এমন নিদ্রা নিয়ে ফুটেছে হরিদ্রা যাই তাকে ছুঁয়ে দিয়ে বলি ঘুম কেন আসে চোখে নির্ঘুম পতঙ্গদের নিয়ে চলা এ ক্ষণ
মগজ খুলে রেখেছি
আমি আমার মগজ খুলে রেখেছি টেবিলে— মগজ থেকে বোধগুলো প্রজাপতি হয়ে উড়ে যায় কোন্ দূরে, সেখানে মেঘেরা সাদা হাঁস হয়ে উড়ে উড়ে রঙধনু আঁকে স্বপ্ন দিয়ে; চশমার কাচ পরিষ্কার করে দেখতে পাই কিছু স্মৃতি পুকুরঘাটে কাঁদে
নিসর্গ ও বাস্তুতন্ত্র প্রসঙ্গে দ্বিজেন শর্মা
দ্বিজেন শর্মা-উত্তর পরিবেশ ও বাস্ততন্ত্রচর্চা প্রসঙ্গে অনেকে হতাশা ব্যক্ত করেছেন। এমনই একজন মুক্তিযুদ্ধ গবেষক তাজুল মোহাম্মদ। তাঁর অভিমত, যেভাবে দ্বিজেন শর্মাকে মূল্যায়নের কথা ছিল, সেভাবে করছি না। আসলেই আমরা তা করছি না। কারণ, তাঁর কাজের প্রয়োজন আমরা অনুধাবন করিনি। এ সমাজ সেই বোধ থেকে অনেক দূরে, তা স
অক্সফোর্ডে প্রথম বাংলাদেশি ‘আর্টিস্ট ইন রেসিডেন্স’ হলেন সুরভি
যুক্তরাজ্যে অনন্য গৌরব অর্জন করেছেন বাংলাদেশের তরুণ শিল্পী সোমা সুরভি জান্নাত। প্রথম কোনো বাংলাদেশি হিসেবে তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘আর্টিস্ট ইন রেসিডেন্স’ হয়েছেন তিনি।
প্রিয় সুকুমার
রামগরুড়ের ছানা হাসে হুলোর শোনায় গান, কে ধরছে আবোল তাবোল গোষ্টপুরের তান। মনের মাঝে তবলা বাজে ধাঁই ধপাধপ ধাঁই, খেয়াল রসে সবাই মজে রসের ফর্দাফাঁই।
শব্দের বাগানে এক নির্ভেজাল চাষি–সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
কথাসাহিত্যিক ও কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের (৭ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪-২৩ অক্টোবর ২০১২) জন্মদিন আজ। প্রথিতযশা এই সাহিত্যিক একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, সম্পাদক, সাংবাদিক ও কলামিস্ট। তাঁর লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস দুই বাংলার পাঠকদের ছুঁয়েছে বহতা নদীর মতো। তাঁর জন্মদিনে আজকের পত্রিকার শ্রদ্ধাঞ্জলি।
কর্নেল নীলাদ্রি সরকারের রহস্যের ভুবনে স্বাগত
সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের অনবদ্য সৃষ্টি কর্নেল নীলাদ্রি সরকার চরিত্রটি। কোথাও দুর্লভ প্রজাপতি, পাখি, অর্কিড, ক্যাকটাসের খবর পেলেই হলো, হাজির হয়ে যান সেখানে। তা সেটা যতই দুর্গম পাহাড় কিংবা অরণ্য হোক না কেন। তবে তাঁর সবচেয়ে বড় খেয়াল রহস্যের পিছু নেওয়া।
ক্রিটিসিজম
নূতন কাগজের নূতন সম্পাদকরা, যখন আমাকে তাদের কাগজের পৃষ্ঠা-পূরণ করতে অনুরোধ করেন, তখন আমি উভয় সংকটে পড়ি। কেন, সে কথা আমি বহু বার বলেছি। আসল কথা, এ ক্ষেত্রে কী লিখব ভেবে পাইনে। আর নূতন সম্পাদকরাও কী লিখতে হবে, তা বলে দেন না। যদি দিতেন, তা হলে আরও মুশকিলে পড়তুম। কারণ, ফরমায়েশি লেখা আমি লিখতে পারিনে।
সাহিত্যের কলহ
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সমালোচক প্রমথ চৌধুরী। তাঁর অনেক অগ্রন্থিত লেখা এখানে ওখানে ছড়িয়ে থাকা লেখাপত্র বিভিন্ন পত্রিকা থেকে সংগ্রহ করেছেন মলয়েন্দু দিন্দা। তাঁর সংগৃহীত লেখাগুলো মন ফকিরা থেকে, প্রথম প্রকাশ পেয়েছে প্রমথ চৌধুরীর দুটি বই অগ্রন্থিত রচনা-১, অগ্রন্থিত রচনা-২ নামে।