রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
সাহিত্য
শুভাশিস সিনহার একগুচ্ছ কবিতা
অনেক অনেক দিন যাই না তোমার কাছে তুমি তো সবুজ ঘাস, ধুলোয় গিয়েছ ঢেকে...
জাকির তালুকদারের উপন্যাসে চলনবিলের দীর্ঘশ্বাস
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিল চলনবিল। রাজশাহী, পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলার অংশবিশেষ জুড়ে এর অবস্থান। এ বিল বিভিন্ন জলখাত দ্বারা পরস্পর সংযুক্ত ছোট-বড় অনেকগুলো বিলের সমষ্টি। বর্ষাকালে তা প্রায় ৩৬৮ বর্গ কিমি বিস্তৃত একটি জলরাশিতে পরিণত হয়। ‘হাঁটতে থাকা মানুষের গান’ উপন্যাসজুড়ে ঔপন্যাসিক জাকির তালুকদার চলনবিলের
চিরকালের বাঙালি রবীন্দ্রনাথ
অনেক সময় মনে হয় রবীন্দ্রনাথ লোক ছিলেন না অতিশয় দীনহীন এই বাংলাদেশের। পৌরুষে-প্রাণে, স্বভাবে-আচরণে, উদ্যম-উদ্ভাবনায় একক তিনি, একাকীও; তাঁর সঙ্গে এ দেশের আর-পাঁচটি খর্বাকৃতি বস্তুর সাদৃশ্য নেই। মনে হয় অনেক ঊর্ধ্বে তিনি, এসেছেন ব্যত্যয় হিসেবে, অতিপ্রাকৃতিক ঘটনার মতো আকস্মিকতায়, অপ্রত্যাশিত রূপে। কিন্তু
রবীন্দ্রনাথকে নিবেদিত দুটি ভিন্ন ভাষার কবিতা
আমি আপনার কাছ থেকে পান করিআপনি পর্বতের ঝরনাধারা,আপনি ফুঁসে উঠে নিচে নেমে আসেন দ্রুত মর্মর প্রস্তর, বাঁক ও শ্যামলিমা ধুয়ে দেন।(আপনার স্বচ্ছপুষ্পমাল্য, আপনার ফেস্টুন! ও সৌর-আভার একটি মুহূর্ত!)
বিলাতে রবীন্দ্রনাথের প্রথম ঠিকানায় পা
সম্প্রতি প্রায় দেড় শ বছর পর বিলাতে রবীন্দ্রনাথের প্রথম ঠিকানাটি খুঁজে বের করা হলো এবং সেখানে বসানো হলো একটা ফলক। সুযোগ হলো সেই আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার। সে গল্পটাই শোনাই।
আবুল হাসানের অনন্য আলেখ্য
আমরা যারা গত শতকের নব্বইয়ের দশকে লেখালেখি শুরু করেছিলাম, তাদের মধ্যে এমন কাউকে পাওয়া কঠিন হবে, যে অবলীলায় বলে দিতে পারবে না আবুল হাসানের কবিতার পঙ্ক্তি। ‘ঝিনুক নীরবে সহো/ঝিনুক নীরবে সহো, ঝিনুক নীরবে সহে যাও/ভিতরে বিষের বালি, মুখ বুজে মুক্তা ফলাও!’ —এ রকম উজ্জ্বল পঙ্ক্তি মুখে মুখে ফিরত। তো, আমাদেরই
রবীন্দ্রনাথকে নতুন করে ব্যাখ্যার সুযোগ রয়েছে
প্রথমেই বলি, যেকোনো শিল্পকর্ম বহুমাত্রিক ব্যাখ্যার দাবিদার। একধরনের ব্যাখ্যা পাওয়া যায় পাঠ্যপুস্তকে, যাকে প্রথাগত বলা যায়। একাডেমিক চর্চায় মাঝেমধ্যে নতুন ব্যাখ্যা পাওয়া যায়, কিন্তু বেশির ভাগ একাডেমিক চর্চাই ঘুরেফিরে একই কথা বলে। ৭০-৮০ বছর ধরে চিন্তার জগতে নানা আলোড়ন সৃষ্টি হচ্ছে। এক-দুই দশক পর পরই ন
মহাদেব সাহা: কবিতা ছাড়া যাঁর আর কোনো সম্বল নেই
কবি মহাদেব সাহার তেমন বৈষয়িক কোনো প্রত্যাশা নেই, প্রলোভনও নেই। চাইলেই উপার্জন করতে পারতেন বাড়ি-গাড়ি, উচ্চ পদ-পদবি। জীবনে বৈষয়িক তেমন কিছুই করেননি। শুধু কবিতায় সমর্পণ করেছেন নিজেকে। কবিতা নিয়ে একটা জীবন রীতিমতো ছেলেখেলা করেছেন। সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘কবিই আমার একমাত্র পরিচয়। এর বাইরে আমার অন্য কোনো পরি
সাম্প্রতিক কালে রবীন্দ্রসাহিত্য কতখানি প্রাসঙ্গিক?
সাম্প্রতিক কালে রবীন্দ্রনাথ ও রবীন্দ্রসাহিত্য কতখানি প্রাসঙ্গিক—এ রকম একটি প্রশ্ন কেউ কেউ তুলতে চান, তুলেও থাকেন। সাহিত্যের দীক্ষিত পাঠক থেকে শুরু করে অদীক্ষিত শখের পাঠকও দ্বিধান্বিত হয়ে পড়েন—আদতেই রবীন্দ্রনাথ কিংবা রবীন্দ্রসাহিত্যের ‘দরকার’ আছে কি না! প্রশ্নটি অথবা প্রশ্নগুচ্ছে জড়িয়ে থাকে প্রায়োগিক
তামিম ইয়ামীনের চারটি কবিতা
যেসব পাখিরা সুখী সঙ্গমের নিজস্ব নিয়মে কবুলবিহীন যারা মিলে যায় ঠোঁটে ও পাখায় তার সেই পাখসাট শূন্যে খসে পড়ার আগেই অনুবাদ করে নিই যথারীতি বাংলা ভাষায়
রবীন্দ্রনাথের তাল
নতুন তালের অধিকাংশ কবির নিরীক্ষাধর্মী মনোভাব থেকে উৎসারিত। সেগুলো খুব পরিকল্পিত কিছু ছিল না বলেই মনে হয়। যে কারণে পরবর্তী জীবনে সেই সব তালে আর গান রচনা করেননি তিনি। আবার এই তালগুলোর মধ্যে শুধু রূপ কড়া, নবতাল আর একাদশী এই তিনটি তালের বোল বা ঠেকা লিখে গেছেন কাঙালীচরণ সেন। অন্যগুলোর প্রামাণ্য ঠেকা পাওয
বর্ষা
রাগ করেছে সুয্যি মামা মুখ করেছে ভার মামার হাসি কেড়ে নেবে সাধ্যি আছে কার? বর্ষা এসে মামার নাকি দরজা করে লক খুকুর কানে খবর দিলো সাদা ডানার বক। খুকু বলে, বকের কাছে বর্ষা থাকে কই?
ব্যবধান কমছে দ্রুত
কই যাস? পথিক থমকে দাঁড়ায়। চারদিকে তাকায়, কাউকে দেখে না কোথাও। দূরের আকাশে কালো কাক উড়ছে, ডানা মেলে। কোন শালায় কথা কয়? খিক খিক হাসি কানে আসে পথিকের, আমি, আমি কথা কই! আবার ঘুরে তাকায় পথিক, দেখি না তো কাউরে। কোন শালায় কয় কথা? ওপরের দিকে না তাকাইয়া নিচের দিকে তাকা।
বৃষ্টির কবিতামালা
হলুদ পাঞ্জাবির দিকে তাকালে অলকানন্দার অভিশাপ উজ্জ্বলতর হয়ে ফোটে। ধরুন তখন আপনি হাঁটছেন— পিছু পিছু সাইলেন্ট বৃষ্টি। আপনি পিছনে তাকালেন না, আপনি হাঁটছেন— কার্যত কদমের কুঁড়ি নাচছে এবং যখন আপনি ভাবলেন থামবেন ততক্ষণে আপনার ব্রেক ফেল করে গেছে। বৃষ্টি শুকাচ্ছে, কষ্ট আত্তি করে যদিও দাঁড়ালেন দ
স্বীকারোক্তি
-নাম কী তোর? -রানা। -বয়স কত? -সতারো। -পড়াশোনা করোস? -ক্লাস সেবেন পর্যন্ত করসি। এহন ইস্কুলে যাই না। -বাড়িতে কে কে আছে? -মা আর রুবেল ভাইজান। -তোর একটাই ভাই?
তোমার জন্য চিঠি-১
শান্ত কোমল সৃষ্টি তুমি, বিনাশ নও মেঘ তো ছিলেই এবার তুমি বৃষ্টি হও
প্রণয়
ড্রয়ার খুলে চিঠির স্তূপ বের করল চৈতি। গুনে গুনে দেখল মোট ৪৮টি চিঠি। এই ৪৮টি চিঠি ৪৮ জনের পাঠানো বিভিন্ন সময়ে। কিন্তু কোনো ছেলেকেই মনে ধরেনি চৈতির। তাই সবিনয়ে সবগুলো প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছে। কিন্তু সৌরভকে দেখার পর তার বুকের ভেতরটা কেমন যেন করে উঠল। ফলে সে বুঝতে পেরেছে এই পৃথিবীতে প্রেম বলে সত্যি সত্যি