শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
সাঁকো
১৫ গ্রামের ভরসা বাঁশের সাঁকো
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বালচ নদে সেতু না থাকায় দুই ইউনিয়নের মানুষের চলাচলের একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো। স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও বালচে নির্মাণ করা হয়নি একটি সেতু। ফলে বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে নদী পার হতে হয় গ্রামবাসীকে। এতে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। তবে বালচ নদে সেতু নির্মাণের ব্যাপারে আলোচনা চলছে বলে জান
সাঁকো দিয়ে সেতু পারাপার
১১ বছর আগে নির্মিত হয়েছে সেতু। কিন্তু ২ পাশের সংযোগ সড়ক নির্মাণ হয়নি। ফলে সেতুতে উঠতে নির্মাণ করা হয়েছে বাঁশের সাঁকো। কোটি টাকার সেতু থেকে ১১ বছরে কোনো সুফল পাননি উপজেলাবাসী।
সেতুর ওপর সাঁকোতে চলাচল
গত জুলাই মাসে সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনো পুরোনো সেতু অপসারণের কাজই শেষ করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ফলে উপজেলার ছোট মৌশা, কৈয়ামধু, সিলিমপুর, প্রতিমা বংকীসহ অন্তত ১০ গ্রামের মানুষ দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
পানির নিচে সেতু, সাঁকো বানিয়ে চলছে পারাপার
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে ধসে যাওয়া একটি সেতু পাঁচ বছরেও সংস্কার করা হয়নি। দুই পাশে পাকা সংযোগ সড়ক থাকলেও পানিতে ডুবে থাকা সেতুটির কারণে বন্ধ রয়েছে যানবাহন চলাচল। লোকজন ঝুঁকি নিয়ে কোনোরকমে সাঁকোতে পারাপার হন।
রাস্তা কম, ভোগান্তি অনেক
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের কলমা ইউনিয়নের মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয় থেকে মোহনতলা বাজার পর্যন্ত ১২৫ মিটার অংশ বর্ষা এলেই তলিয়ে যায়। তাই প্রতিবছর বর্ষার সময় মোহনতলা বাজারের বণিক সমিতি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে দেয়। তখন এই সাঁকোতে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ পারাপার হয়। তবে প্রতিদিন এই সাঁকো থেকে পানিতে পড়ে কেউ না
সেতু ভাঙা, সাঁকোয় পারাপার
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার ড্যাইনেরপাড় এলাকায় বয়ে গেছে মালিঝি নদী। ছয় গ্রামের মানুষের নদী পারাপারের একমাত্র ভরসা ছিল কাঠের তৈরি সেতু। গত ৯ জুন পাহাড়ি ঢলের স্রোতের তোড়ে ভেঙে যাওয়া সেতুটি দেড় মাসেও সংস্কার করা হয়নি। এমন অবস্থায় দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয়রা।
স্রোতে ভেঙে গেছে সাঁকো, দুর্ভোগ ১০ গ্রামের মানুষের
তারাকান্দা উপজেলার কালনীকান্দা ও চাড়িয়া গ্রামের মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে কালিয়ান নদী। ওই নদীর দাইবাড়ী ঘাটে বাঁশের সাঁকো পানির স্রোতে ভেঙে গেছে। এতে দুই পাড়ের অন্তত ১০ গ্রামের মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছেন।
সেতুর জায়গায় বাঁশের সাঁকো এলাকাবাসীর স্বস্তি
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার রোয়াইলবাড়ি আমতলা ইউনিয়নের রোয়াইলবাড়ি-বঙ্গবাজার সড়কের তাঁতিপাড়া এলাকায় খালের ওপর সেতুর জায়গায় অবশেষে একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছে।
‘নয়া কাটের বিরিজ হইল, হামরা অনেক খুশি’
আগে এটে বাঁশের সাঁকো আছিল। তাক ভাঙ্গি নদীত পড়ি গেইছে। ম্যালাদিন থাকি হামারগুলার খুব কষ্ট হইছে। এমপি স্যার এটে কাঠ দিয়া বিরিজ করি দিলেন। হামরা আইজ সবাই খুব খুশি...
৩০ বছর ধরে ভরসা সাঁকো
দাকোপের পানখালী ইউনিয়নের বারুইখালী খালে বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হয় এলাকার হাজারো মানুষ। স্থানীয়রা কয়েক মাস পরপর নিজ খরচে সাঁকোটি মেরামত করে আসছেন। অন্তত ৩০ বছর ধরে এ ভোগান্তি সহ্য করে যাচ্ছেন খোনা ও সাতঘরিয়া গ্রামের মানুষ...
ভরসা বাঁশের নড়বড়ে সাঁকো
আগৈলঝাড়ায় উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের বড় বাশাইল গ্রামে উপজেলা পরিষদের রাস্তার পাশের খালের ওপরে একটি বাঁশের সাঁকো রয়েছে। নড়বড়ে সাঁকোটি দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার পথচারীসহ স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছেন।
বাঁশের সাঁকো নির্মিত হলো এলাকাবাসীর স্বেচ্ছাশ্রমে
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় গ্রামবাসীর উদ্যোগে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মাণ করা হলো বাঁশের সাঁকো। উপজেলার বড়টিয়া ইউনিয়নের হিজুলিয়া গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ইছামতী নদীর ওপর এই বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়। গতকাল বুধবার বিকেলে গ্রামবাসীর চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় সাঁকোটি।
পাহাড়ি ঢলে ভেঙে গেল বাঁশের সাঁকো
কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট পাহাড়ি ঢলে ভেঙে গেছে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার ২ নম্বর রাইখালী ইউনিয়নের নারানগিরিমুখ এলাকার হাজারো মানুষের পারাপারের একমাত্র বাঁশের সাঁকো। ফলে যাতায়াতের চরম সমস্যায় ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
‘ভোটে জিতে খোঁজ নেন না’
‘জন্মের পর থাকি এখানে কখনো কাঠের সাঁকো আবার কখনো বাঁশের সাঁকো দেখে আসতেছি। সেটিও করা হয় এলাকার মানুষের স্বেচ্ছাশ্রম এবং নিজস্ব অর্থায়নে। প্রত্যেক বছরে দুবার করে করা হয় সংস্কার। তখন কেউ পাশে থাকেন না। তবে ভোটের সময় হলেই প্রার্থীরা ফেরেশতা হয়, অবতরণ করেন বুড়াইল নদীর এই সাঁকোর পাড়ে।
‘খালি আইসে ছবি তোলে, ব্রিজ হয় না’
‘খালি আইসে (আসে), আর ছবি তুলি নিয়া যায়। মাস যায়, বছর যায় হামার (আমার) ব্রিজ হয় না। এমাকে (তাকে) বান্দি (বেঁধে) থোন। এখন থাকি যাই (যে-ই) আইসবে, তাকে বান্দি থোয়া নাইগবে (লাগবে)। তা ছাড়া হামার ব্রিজ হবার নয় (হবে না)।’ সরকারি লোক ভেবে গণমাধ্যমকর্মীদের দেখে এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করলেন ভেঙে যাওয়া নড়বড়ে বাঁশ
‘বানের পানি আসলে হামার বিপদ হয়’
উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা এলাকার মাঠের পাড় ভোলার ছড়ায় ২০১৫ সালের বন্যায় ভেঙে যায় চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি। পরে স্থানীয়দের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে দুর্ভোগ কমাতে একটি কাঠের সাঁকো নির্মাণ করা হয়।
খাল পারাপারে হাজারো মানুষের ভরসা সাঁকো
সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার খাষকাউলিয়া ইউনিয়নের কেআর পাইলট মডেল সরকারি উচ্চবিদ্যালয়সংলগ্ন মরা খালের ওপর নির্মিত বাঁশের সাঁকোয় ভোগান্তিতে পড়তে হয় স্থানীয়দের। ঝুঁকিপূর্ণ জানার পরও বিকল্প উপায় না থাকায় বাধ্য হয়েই সাঁকো দিয়ে খাল পারাপার হন প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।