মো. ফরিদ রায়হান, অষ্টগ্রাম
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের কলমা ইউনিয়নের মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয় থেকে মোহনতলা বাজার পর্যন্ত ১২৫ মিটার অংশ বর্ষা এলেই তলিয়ে যায়। তাই প্রতিবছর বর্ষার সময় মোহনতলা বাজারের বণিক সমিতি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে দেয়। তখন এই সাঁকোতে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ পারাপার হয়। তবে প্রতিদিন এই সাঁকো থেকে পানিতে পড়ে কেউ না কেউ আহত হন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও শিক্ষার্থীরা বলছেন, রাস্তা কম হলেও ভোগান্তি অনেক। তাঁদের দাবি মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয় থেকে মোহনতলা বাজার পর্যন্ত পথের ১২৫ মিটার অংশে এমনভাবে সড়ক তৈরি হোক, যেটা বর্ষায় ডুববে না অথবা এই অংশে একটি সেতু নির্মাণ করা হোক।
জানা গেছে, শুকনো মৌসুমে স্বাভাবিকভাবে চলাচল করা গেলেও বর্ষা এলে সড়কের এই অংশে পানিতে ডুবে যায়। প্রায় ১০ বছর ধরে মোহনতলা বাজার বণিক সমিতি বর্ষার সময় ১২৫ মিটার লম্বা বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে দেয়।
চলতি বর্ষায় ৮০ হাজার টাকায় নির্মাণ করা হয়েছে সাঁকোটি। পানি শুকিয়ে গেলে এসব বাঁশ বিক্রি করা হয় ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকায়। এতে মোহনতলা বাজার বণিক সমিতির লোকসান হবে ৬০-৬৫ হাজার টাকা।
বর্ষাকালে উপজেলার কলমা ইউনিয়নের সাপান্ত, বাজুরী, বড়হাটি ও আদমপুর ইউনিয়নের চৌদন্ত, বাবুর হাটি, গাজীর হাটির ৮ থেকে ১০ হাজার মানুষের মোহনতলা বাজার, সাপান্ত বাজার ও গ্রামগুলোতে যাতায়াতের একমাত্র ভরসা এই সাঁকো। এ ছাড়া মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয় ও বাজুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কয়েক শ শিক্ষার্থীকে এই বাঁশের সাঁকো দিয়ে বিদ্যালয়ে আসতে হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা মনোরঞ্জন দাস (৪৭) বলেন, ‘বৃদ্ধ ও বাচ্চাদের চলাচল করতে সমস্যা হয়। প্রায়ই এই সাঁকো পার হওয়ার সময় ছাত্র-ছাত্রীরা বইপত্র নিয়ে পড়ে আহত হয়। এটুকু জায়গায় উঁচু সড়ক তৈরি করলে আমরা সুন্দরভাবে চলাফেরা করতে পারব। অথবা এই অংশে একটা সেতু তৈরি করা হোক।’
মোহনতলা বাজার বণিক সমিতির সভাপতি কৃঞ্চধন দাস (৬০) বলেন, ‘মানুষের চলাফেরার জন্য সাঁকো তৈরি করতে ব্যবসায়ীরা প্রতিবছর টাকা দেন। এবার ৮০ হাজার খরচ হয়েছে। প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের বারবার বলেও কোনো লাভ হয়নি। আমরা চাই সরকার এখানে একটি সড়ক কিংবা স্থায়ী সেতু নির্মাণ করুক।’
কলমা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাধাকৃষ্ণ দাস বলেন, এখানে সাবমার্সিবল একটি সড়ক আছে, যা বর্ষাকালে কাজে আসে না। বর্ষাকালে ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকোতে পারাপার হতে হয়। ছাত্র-ছাত্রী ও মানুষের সুবিধা এবং নিরাপত্তার জন্য এখানে সেতু নির্মাণ করা দরকার।
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের কলমা ইউনিয়নের মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয় থেকে মোহনতলা বাজার পর্যন্ত ১২৫ মিটার অংশ বর্ষা এলেই তলিয়ে যায়। তাই প্রতিবছর বর্ষার সময় মোহনতলা বাজারের বণিক সমিতি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে দেয়। তখন এই সাঁকোতে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ পারাপার হয়। তবে প্রতিদিন এই সাঁকো থেকে পানিতে পড়ে কেউ না কেউ আহত হন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও শিক্ষার্থীরা বলছেন, রাস্তা কম হলেও ভোগান্তি অনেক। তাঁদের দাবি মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয় থেকে মোহনতলা বাজার পর্যন্ত পথের ১২৫ মিটার অংশে এমনভাবে সড়ক তৈরি হোক, যেটা বর্ষায় ডুববে না অথবা এই অংশে একটি সেতু নির্মাণ করা হোক।
জানা গেছে, শুকনো মৌসুমে স্বাভাবিকভাবে চলাচল করা গেলেও বর্ষা এলে সড়কের এই অংশে পানিতে ডুবে যায়। প্রায় ১০ বছর ধরে মোহনতলা বাজার বণিক সমিতি বর্ষার সময় ১২৫ মিটার লম্বা বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে দেয়।
চলতি বর্ষায় ৮০ হাজার টাকায় নির্মাণ করা হয়েছে সাঁকোটি। পানি শুকিয়ে গেলে এসব বাঁশ বিক্রি করা হয় ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকায়। এতে মোহনতলা বাজার বণিক সমিতির লোকসান হবে ৬০-৬৫ হাজার টাকা।
বর্ষাকালে উপজেলার কলমা ইউনিয়নের সাপান্ত, বাজুরী, বড়হাটি ও আদমপুর ইউনিয়নের চৌদন্ত, বাবুর হাটি, গাজীর হাটির ৮ থেকে ১০ হাজার মানুষের মোহনতলা বাজার, সাপান্ত বাজার ও গ্রামগুলোতে যাতায়াতের একমাত্র ভরসা এই সাঁকো। এ ছাড়া মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয় ও বাজুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কয়েক শ শিক্ষার্থীকে এই বাঁশের সাঁকো দিয়ে বিদ্যালয়ে আসতে হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা মনোরঞ্জন দাস (৪৭) বলেন, ‘বৃদ্ধ ও বাচ্চাদের চলাচল করতে সমস্যা হয়। প্রায়ই এই সাঁকো পার হওয়ার সময় ছাত্র-ছাত্রীরা বইপত্র নিয়ে পড়ে আহত হয়। এটুকু জায়গায় উঁচু সড়ক তৈরি করলে আমরা সুন্দরভাবে চলাফেরা করতে পারব। অথবা এই অংশে একটা সেতু তৈরি করা হোক।’
মোহনতলা বাজার বণিক সমিতির সভাপতি কৃঞ্চধন দাস (৬০) বলেন, ‘মানুষের চলাফেরার জন্য সাঁকো তৈরি করতে ব্যবসায়ীরা প্রতিবছর টাকা দেন। এবার ৮০ হাজার খরচ হয়েছে। প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের বারবার বলেও কোনো লাভ হয়নি। আমরা চাই সরকার এখানে একটি সড়ক কিংবা স্থায়ী সেতু নির্মাণ করুক।’
কলমা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাধাকৃষ্ণ দাস বলেন, এখানে সাবমার্সিবল একটি সড়ক আছে, যা বর্ষাকালে কাজে আসে না। বর্ষাকালে ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকোতে পারাপার হতে হয়। ছাত্র-ছাত্রী ও মানুষের সুবিধা এবং নিরাপত্তার জন্য এখানে সেতু নির্মাণ করা দরকার।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে