শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)
কোরআনের যে গল্প রয়েছে সাংবাদিকতার পাঠ
পবিত্র কোরআনে বেশ গুরুত্বের সঙ্গে বিভিন্ন পাখির আলোচনা এসেছে। আল্লাহর নবী সোলায়মান (আ.)-এর রাজত্বকালের হুদহুদ পাখির গল্প সেসবের একটি। গল্পটিতে রয়েছে সংবাদ সংগ্রাহক ও পরিবেশকদের জন্য বিরাট শিক্ষা। হুদহুদের গতি, বুদ্ধিমত্তা, সুষ্ঠু-নির্মোহ সংবাদ সংগ্রহ এবং নিখুঁত উপস্থাপন বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।
ইবাদত যেন বান্দাকে দাম্ভিক করে না তোলে
‘মানুষের কোনো আমলই তাকে জান্নাতে নিতে পারবে না’—রাসুল (সা.)-এর এমন কথার পরিপ্রেক্ষিতে হজরত আয়েশা (রা.) প্রশ্ন করেন, ‘আপনার আমলও কি আপনাকে জান্নাতে নিতে পারবে না?’ তিনি উত্তরে বলেছেন, ‘না। আমার আমলও আমাকে জান্নাতে নিতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ তাআলা আমাকে তাঁর অনুগ্রহে ঢেকে না রাখবেন।’ (বুখারি
যে অহংকারে ধ্বংস হয়েছিল আদ জাতি
মানবজাতির সুদীর্ঘ ইতিহাসে পৃথিবীর বুকে গড়ে উঠেছিল অসংখ্য সভ্যতা। আবার স্রষ্টার অবাধ্যতা, স্বেচ্ছাচারিতা, জুলুম, পাপাচার ইত্যাদির কারণে সেগুলোর বিনাশও ঘটেছিল। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আদ সভ্যতা সেগুলোর অন্যতম। হজরত ইসা আ.-এর আনুমানিক দুই বা তিন হাজার বছর আগে এ সভ্যতা প্রতিষ্ঠিত ছিল। আল্লাহ তাআলা তাদের ক
অবৈধ আয়ে সমাজসেবা করলে কি সওয়াব হবে
দান-সদকার মাধ্যমে দানশীল ব্যক্তির সম্পদ পবিত্র হয় এবং তিনি বিপুল সওয়াবের মালিক হন। তবে শর্ত হলো, দান-সদকার সম্পদ বৈধ পথে আয় করতে হবে। হারাম উপার্জন থেকে দান-সদকা, জনকল্যাণ, ধর্মের সেবা বা সমাজসেবা করলে এর বিনিময়ে কোনো সওয়াব পাওয়া যাবে না।
হিজরতের পর সাহাবিদের ভ্রাতৃত্ব
মক্কার কাফিরদের অত্যাচারে যখন মুসলমানেরা অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন, তখন আল্লাহ তাআলার আদেশে সাহাবিরা মদিনায় হিজরত করতে শুরু করেন। মহানবী (সা.) যখন হজরত আবু বকর (রা.)-কে সঙ্গে নিয়ে সব ষড়যন্ত্রের জাল ছিঁড়ে মদিনায় পৌঁছালেন, তখন মদিনাবাসী তাঁকে উষ্ণ অভিবাদন জানায়। এরপর তিনি মদিনায় একটি সমৃদ্ধ ইসলামি সমাজ প্রতিষ্ঠ
নবীজির রওজা জিয়ারতে আদব
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা জিয়ারত করা এবং সরাসরি তাঁকে সালাম জানানো নিঃসন্দেহে সৌভাগ্যের ব্যাপার। তবে এর জন্য রয়েছে নির্দিষ্ট কিছু শিষ্টাচার ও আদব।
কোরবানির মাংস কত দিন রেখে খাওয়া যাবে, শরিয়তের বিধান কী
কোরবানিদাতা কোরবানির পশু থেকে যে মাংস পান, সাধারণত তা থেকে কিছু অংশ গরিব-মিসকিনদের দিয়ে দেন, কিছু অংশ নিজেরা খান আর কিছু অংশ সংরক্ষণ করে রাখেন। কেউ কেউ আবার কোরবানির কোনো মাংস সংরক্ষণ করে রাখেন না; সবটুকু দান করে দেন বা খেয়ে ফেলেন। তাঁরা মনে করেন,
হালাল পশুর যেসব অঙ্গ খেতে অপছন্দ করতেন মহানবী (সা.)
আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য কিছু পশু হালাল করেছেন। সেই পশুগুলোর মধ্য থেকে কিছু পশু কোরবানির জন্য বৈধ ঘোষণা করেছেন। যেমন—গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, মহিষ, উট। এসব পশুর মাংস খাওয়া সম্পূর্ণ বৈধ। তবে এগুলোর কিছু কিছু অঙ্গ খাওয়া মহানবী (সা.) পছন্দ করতেন না।
কোরবানির পশুর প্রতি সদাচারের নির্দেশ
কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং কোরবানির পশু মহান আল্লাহর অন্যতম নিদর্শন। কোরবানির বিধান অবতীর্ণ হওয়ার পর থেকে রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনো কোরবানি বাদ দেননি। সামর্থ্য থাকার পরও কোরবানি আদায় না করা ব্যক্তিদের ঈদগাহে আসাই উচিত নয় মর্মে রাসুলুল্লাহ (সা.) সতর্ক করেছেন। কোরবানির দিন পশু কোরবানি করার চেয়ে
হাদিসে সুরমার উপকারিতার কথা
সুরমা ব্যবহার মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। প্রায় প্রতি রাতেই তিনি সুরমা ব্যবহার করতেন। সুরমা ব্যবহারের কয়েকটি উপকারের কথাও হাদিসে এসেছে। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের জন্য ইসমিদ সুরমা সবচেয়ে উত্তম। কারণ তা দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং এর ফলে অধিক ভ্রু জন্মায়।’
মহানবী (সা.) কখন নবুওয়ত লাভ করেন
মহানবী (সা.) কখন নবুওয়ত লাভ করেন? কোরআন-হাদিসের আলোকে জানালে উপকৃত হব।
মদিনা নগরী কেন এত মর্যাদাপূর্ণ
মদিনাতুন নবী বা নবী (সা.)-এর শহর পবিত্র মদিনা মুসলিম উম্মাহর ভালোবাসা, আবেগ ও উচ্ছ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু। সেখানে শুয়ে আছেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। মদিনার আকাশ-বাতাসে মিশে আছে তাঁর পবিত্র নিশ্বাসের সুবাস। মদিনার ভূমি তাঁর পা মোবারকের স্পর্শে ধন্য। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর স্মৃতিবিজড়িত, ইসলাম ও মুসলমানদ
জাহিলি যুগের হজ ও নবীজির সংস্কার
হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর সময়ে আল্লাহ তাআলা হজের বিধান দেন। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ তাতে ব্যাপক বিকৃতি ঘটায় এবং একসময় কাবাঘরে মূর্তি স্থাপন করে সেই বিকৃতির চূড়ান্ত রূপ দেয়। ইসলাম-পূর্ব যুগের এই নৈরাজ্যপূর্ণ সময়কে জাহিলি যুগ বলা হয়। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আবির্ভাবে আরবে নতুন বিপ্লবের সূচনা হয়।
পানি সরবরাহে এক সাহাবির কালজয়ী পদক্ষেপ
ইসলামের তৃতীয় খলিফা ও মহানবী (সা.)-এর জামাতা ওসমান ইবনে আফফান (রা.) ছিলেন আরবের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। জীবদ্দশায় তিনি মানবকল্যাণে অঢেল সম্পদ দান করেছেন। তাঁর সেই সব দান ও ওয়াক্ফকৃত সম্পদ থেকে এখনো উপকৃত হচ্ছে বহু মানুষ। সৌদি আরবে এখনো সচল আছে তাঁর নামে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট। শুধু তা-ই নয়, প্রতি মাসে তাঁ
নবীজির চোখে যারা পূর্ণ মুমিন নয়
ইমানের নানা শাখা-প্রশাখা রয়েছে। সব ইসলামে বিশ্বাসী মানুষ ইমানদার হলেও সবার ইমান সমান নয়। কেউ পরিপূর্ণ ইমানদার আর কেউ অপরিপূর্ণ ইমানদার। কিছু স্বভাব ও আচরণের কারণে ইমান পরিপূর্ণ হয় না। হাদিসে এমন কিছু স্বভাব ও আচরণের কথা বর্ণিত হয়েছে।
গরমের তীব্রতা সম্পর্কে যা বলেছেন নবীজি
শীত ও গরমের তীব্রতা সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা রয়েছে। ভৌগোলিক কারণে এটি হয়ে থাকে। তবে অতিরিক্ত শীত বা গরম মানুষের জন্য কষ্ট ও ক্ষতির কারণ, যা আমাদের জাহান্নামের আজাবের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। সেদিকে ইঙ্গিত করেই মহানবী (সা.) বলেছেন, শীত ও গ্রীষ্মের তীব্রতা আসে জাহান্নামের নিশ্বাস থেকে।
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
ফরজ নামাজের দুর্বলতা কাটাতে যেমন নফল নামাজ রয়েছে, তেমনি ফরজ রোজার কমতি কাটাতে রয়েছে শাওয়ালের ছয় রোজা। শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখা মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। এই ছয় নফল রোজা রমজানের ফরজ রোজার সব ত্রুটিবিচ্যুতির ক্ষতিপূরণ।