রাজধানীর বেইলি রোডে কোজি কটেজ ভবনে অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৪ জুলাই তারিখ ধার্য করা হয়েছে। মঙ্গলবার প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন....
রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টের মালিক সোহেল সিরাজকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে আগুনে ৪৬ জনের প্রাণহানির পর ওই রোডের ১৩টি রেস্তোরাঁ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর নগরীর আরও কিছু স্থানে রেস্তোরাঁয় অভিযান চালায় সিটি করপোরেশন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক), ফায়ার সার্ভিসসহ বিভিন্ন সংস্থা। কিন্তু এ ধরনের দুর্ঘটনা থেকে পুরো রাজধানীকে নিরাপদ
রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে আগুনের ঘটনায় আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর বেইলি রোড ও শান্তিনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
রাজধানীর ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডের গাউছিয়া টুইন পিক ভবনের ১৩টি রেস্তোরাঁ বন্ধ করে দেওয়ার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। ফলে গাউসিয়া টুইন পিক টাওয়ারের ১৩ রেস্তোরাঁ বন্ধই থাকছে
বহুতল ভবনে অনেক রেস্তোরাঁ থাকাতে দোষের কিছু নেই। কিন্তু পর্যাপ্ত ব্যবস্থা, পরিকল্পনা ও অনুমোদন ছাড়াই যখন তা করা হয়, তখন তা শুধু দোষ নয়, তখন এই অপরিকল্পিত নির্মাণ পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের শামিল। আমরা সব সময় পুরান ঢাকার ঝুঁকির কথা বলি, কিন্তু বেইলি রোডের মর্মান্তিক ঘটনাটি আমরা কীভাবে নতুন ঢাকা গড়ে তুলছি
ঈদে প্রচারের জন্য ‘একটি খোলাচিঠি’ নামের নাটক নির্মাণ করেছেন রেজানুর রহমান। নাটকটির গল্প ও চিত্রনাট্যও রচনা করেছেন তিনি। গ্রামের একজন সৎ শিক্ষককে নিয়ে তৈরি হয়েছে কাহিনি। উঠে এসেছে গত মাসে বেইলি রোডে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা।
বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার জের ধরে এবার স্থায়ীভাবে বন্ধ হচ্ছে এ এলাকার ১২টি রেস্তোরাঁ ও কফিশপ। এসব রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স স্থায়ীভাবে বন্ধ করার অংশ হিসেবে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে (ডিএসসিসি) চিঠি দিয়েছে। রাজউকের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিন উদ্দিন সম্প্রত
‘যারা ষড়যন্ত্র করে মেয়ের লাশ আটকে রেখেছিল, তাদের কাছে কোনো প্রমাণ ছিল না। একটা সাদা কাগজে এটুকু দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আমাকে ১১ দিন হয়রানি করা হয়েছে।’
রাজধানী ঢাকার বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে নিহত সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুনকে পারিবারিক কবরস্থানে বড় চাচার পাশে সমাহিত করা হয়েছে। সোমবার রাত ৮টা ২০ মিনিটের দিকে বৃষ্টি খাতুনের মরদেহ বাহী অ্যাম্বুলেন্সটি তার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বেতবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বনগ্রাম পশ্চিমপাড়ায় পৌঁছায়।
বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ হারানো বৃষ্টি খাতুনের মরদেহ ১১ দিন পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গ থেকে বাবা শাবলুল আলম ওরফে সবুজ খান মরদেহটি বুঝে নেন
বেইলি রোডের ভবনটির ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর সরকারি সংস্থাগুলো জোরদার অভিযান চালাচ্ছে অনিয়ম খুঁজে বের করতে। প্রতিদিন সংবাদপত্রে সেই সব অভিযানের সচিত্র খবর প্রকাশিত হচ্ছে। সরকারি সংস্থাগুলোর অভিযানের বিবরণ পাঠ করে মনে প্রশ্ন জাগাটা স্বাভাবিক, দায়িত্ব-কর্তব্য পালনে এই তাদের উৎসাহ এত দিন কোথায় লুক্কায়িত ছি
বেইলি রোডের আগুনে ছেলে, পুত্রবধূ ও নাতিকে হারিয়ে শোকে কাতর আবুল কাশেম। আজ রোববার সকালে তিনি স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে ছুটে আসেন গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের সামনে। আক্ষেপ করে বলেন, এত নিরাপত্তা তখন ছিল কোথায়। তখন যদি প্রশাসন নিরাপত্তা দিত তাহলে এতগুলো মানুষ মরত না
রাজধানীর বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে নিহত নারী সাংবাদিক ‘অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর’ পরিচয় জটিলতায় তাঁর মরদেহ ৯ দিন ধরে মর্গে পড়ে আছে। ঠিক কত দিন পর তাঁর লাশ হস্তান্তর করা যাবে, এর সঠিক জবাব দিতে পারছে না সংশ্লিষ্ট কেউ। তবে পুলিশের ধারণা মাসখানেক না গেলে এর সুরাহা হওয়ার সম্ভাবনা নেই
রাজধানীর বেইলি রোডের যে ভবনে আগুন লাগে সেটির নকশা অনুমোদন দিয়েছিলেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) কর্মকর্তা মো. খালেকুজ্জামান চৌধুরী। বর্তমানে গণপূর্তের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর দায়িত্বে থাকা এই কর্মকর্তা ২০১১ সালে নকশা অনুমোদনের সময় ছিলেন অথরাইজড অফিসার। সে সময় রাজউকের রেখাকার হিসেবে বেইলি রো
বেইলি রোডের ভবনে আগুনে ৪৬ জনের প্রাণহানির পর রাজধানীর রেস্তোরাঁগুলোর অগ্নি নিরাপত্তাব্যবস্থা দেখতে চলমান অভিযানে রেস্তোরাঁয় ঠাসা খিলগাঁওয়ের এক ভবন সিলগালা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
দুনিয়ার শাসকেরা এখন অনেক চালাক, তারা ন্যায্যমূল্যের খোলাবাজারে লাফিং গ্যাস বেচে। বোকা জনতা হাসতে হাসতে বুকে খিল লেগে মরে যায়! পোস্টমর্টেম রিপোর্টে দেখানো হয় হার্ট অ্যাটাক অথবা আত্মহত্যা। বৃহৎ পরিসংখ্যান বড় জোর বিবেকের তাড়না অথবা অসন্তোষের শঙ্কা জাগায়, তাই বণ্টিত হয় কাগজে ছাপা আনুষ্ঠানিক শোক। বহু হম্