শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
নৈতিকতা
ইসলামে বই পড়ার গুরুত্ব
বই মানুষের কথা বলার উত্তম বন্ধু। জ্ঞানার্জনের মাধ্যম। বই মানুষের মনের খোরাক জোগায়। বই পড়া ছাড়া মানুষ সত্যিকারার্থে সফল হতে পারে না। বই পড়লে মস্তিষ্ক চিন্তা করার খোরাক পায়, সৃজনশীলতা বাড়ে এবং জ্ঞানের ভান্ডার সমৃদ্ধ হয়।
গিবত করা বড় গুনাহ
গিবত শব্দের অর্থ পরনিন্দা করা, কুৎসা রটানো, পেছনে সমালোচনা করা ইত্যাদি। কারও অনুপস্থিতিতে তার দোষ অন্যের সামনে তুলে ধরার নাম গিবত। এটি মানুষের আমলখেকো বদঅভ্যাস। গিবত করা ইসলামে কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। পবিত্র কোরআনে গিবতকে মৃত ভাইয়ের গোশত খাওয়ার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমাদের ক
ওপরে ওঠা ও নিচে নামার জিকির
জীবনের সর্বক্ষেত্রে আল্লাহ তাআলাকে স্মরণ করা মুমিনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তাঁর মহিমা কীর্তন বান্দার মনে কোমলতা তৈরি করে এবং ভালো কাজে সম্পৃক্ত হতে উদ্বুদ্ধ করে। আল্লাহর ভয় জাগরূক রাখতে সকল কাজে তাঁর স্মরণ এক উত্তম উপায়। উঁচু স্থানে ওঠার সময় এবং নিচু স্থানে নামার সময় আল্লাহকে স্মরণ করা সুন্নত।
নিভৃতে ইবাদতের ফজিলত
ইসলামের ফরজ বিধানগুলো পালনের ক্ষেত্রে গোপনীয়তা অবলম্বনের সুযোগ নেই। বরং তা প্রকাশ করেই আদায় করতে হয়। যেমন নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত ইত্যাদি। এর বাইরে অন্য নফল ইবাদতগুলো যথাসম্ভব নিভৃতে সম্পাদন করা উত্তম। যেমন দোয়া করা, তাসবিহ ও জিকির করা, নফল নামাজ পড়া, নফল রোজা রাখা, নফল সদকা করা ইত্যাদি।
গাছ লাগানোর ফজিলত
পরিবেশ সতেজ ও ভারসাম্যপূর্ণ রাখতে গাছ লাগানোর বিকল্প নেই। ইসলাম গাছের পরিচর্যায় বিশেষভাবে উৎসাহ দেয়। সবুজ গাছগাছালি ও বনের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা পৃথিবীকে সুশোভিত ও সৌন্দর্যমণ্ডিত করেছেন।
দরুদ পাঠের গুরুত্ব ও ফজিলত
দরুদ অত্যন্ত বরকতময় ও ফজিলতপূর্ণ আমল। রাসুল (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠকারীদের আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত করেন এবং তাদের ওপর অগণিত রহমত বর্ষণ করেন। রাসুল (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠ করা প্রত্যেক মুমিনের জন্য আবশ্যক। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর জীবনে একবার দরুদ পাঠ করা ফরজ। এতে কারও দ্বিমত নেই। (তাফসিরে
সেজদা আল্লাহর পছন্দের ইবাদত
সেজদা আল্লাহর অত্যন্ত পছন্দের ইবাদত। কারণ এর মাধ্যমেই আল্লাহর প্রতি বান্দার আনুগত্যের সর্বোচ্চ প্রকাশ ঘটে। এ কারণেই নামাজের প্রতি রাকাতের চূড়ান্ত ধাপে সিজদার বিধান রাখা হয়েছে। সেজদা নামাজে যেমন আছে, তেমনি নামাজের বাইরেও সেজদা একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। সেজদায় গিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করলে আল্লাহ সেই দোয়া ক
বিতর নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত
পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নামাজ বিতর। বিতর অর্থ বিজোড়। এই নামাজ তিন রাকাতবিশিষ্ট হওয়ায় কিংবা এর মাধ্যমে রাতে আদায় করা নামাজগুলোর রাকাতসংখ্যা বিজোড় হয়ে যায় বিধায় একে বিতর বলা হয়।
রিজিক অনুসন্ধানের তাগিদ
আল্লাহ তাআলা সব সৃষ্টির রিজিক বণ্টন করেন। তিনি বিভিন্ন অসিলায় কর্মসংস্থানের মাধ্যমে মানুষকেও রিজিক দিয়ে থাকেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ যাকে চান, বিনা হিসাবে রিজিক দেন।
লজ্জা মুমিনের ভূষণ
লজ্জা পবিত্রতা। লজ্জা চারিত্রিক সুষমা। লজ্জা মুমিনের ভূষণ। লজ্জা ইমানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। লজ্জার বিপরীত হলো নির্লজ্জতা, বেহায়াপনা, অশ্লীলতা ও কদর্যতা। সুস্থ রুচির মানুষমাত্রই নির্লজ্জতা ও বেহায়াপনাকে ঘৃণা করে। লজ্জা মানুষের স্বভাবজাত একটি গুণ। কিন্তু বেহায়াপনার চর্চা ও খারাপ পরিবেশ এ স্বভাবজা
প্রতিবেশীর অধিকার
মানুষ সামাজিক জীব। সমাজের যে মানুষগুলো আমাদের আশপাশে বসবাস করে, তারাই আমাদের প্রতিবেশী। সুখে-দুঃখে, যেকোনো প্রয়োজনে প্রতিবেশীরাই সবার আগে এগিয়ে আসে। তাই সহমর্মিতা পাওয়ার অধিকারও তাদেরই বেশি। ইসলাম প্রতিবেশীর অধিকার রক্ষায় গুরুত্বারোপ করেছে। একজন মানুষের জন্য তার প্রতিবেশীর প্রতি রয়েছে বেশ কিছু দায়িত
মীমাংসা করে দেওয়ার সওয়াব
মানুষ সামাজিক জীব। সমাজে বসবাস করতে গিয়ে বিভিন্ন কারণে তাদের মধ্যে অন্তঃকলহ বা মনোমালিন্য হতেই পারে। এ মনোমালিন্য তৃতীয় পক্ষ কর্তৃক মীমাংসা করে দেওয়া খুবই পুণ্যের কাজ। আল্লাহ বলেন, ‘আর যদি মুমিনদের দুটি দল যুদ্ধে লিপ্ত হয়, তাহলে তোমরা তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দাও।...তারপর যদি দলটি ফিরে আসে তাহলে তাদে
ইসলামে আমানতদারির গুরুত্ব
মানবতার মুক্তিদূত মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মানবতার শিক্ষক হিসেবে দুনিয়ার বুকে আবির্ভূত হয়েছিলেন। তাঁর অনন্য গুণ ছিল সত্যবাদিতা, বিশ্বস্ততা ও ন্যায়পরায়ণতা। এ কারণে কাফির-মুশরিকেরাও তাঁকে ‘আল-আমিন’ বা ‘বিশ্বস্ত’ বলে ডাকত। আমানতদার ব্যক্তি সব সমাজেই প্রশংসিত।
মুমূর্ষু ব্যক্তির সঙ্গে করণীয়
একটি প্রাচীন আরবি প্রবাদ আছে—‘মরার জন্যই বেঁচে থাকো এবং ভাঙার জন্যই গড়ো’। কারও জীবন আছে মানে তাকে একদিন মৃত্যুর স্বাদ অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে। মৃত্যু হলো ক্ষণস্থায়ী জীবনের শেষ সীমানা। তা পার হয়েই তাকে যাত্রা করতে হয় অনন্তকালের জগতে। এই সীমান্ত পার হওয়ার সময় মানুষ মুখোমুখি হয় কঠিন পরীক্ষার। সে সময় একজন
ডাকাতির শাস্তি ভয়াবহ
ধন-সম্পদের নিরাপত্তা লাভ ব্যক্তিজীবনের উন্নতির প্রধান চাবিকাঠি। সমাজ ও রাষ্ট্রের অগ্রগতির জন্যও এটি মৌলিক প্রয়োজন হিসেবে বিবেচিত হয়। অন্যের সম্পদের ওপর যেকোনো ধরনের সীমালঙ্ঘনকে ইসলাম কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। বলপ্রয়োগের মাধ্যমে মানুষের সম্পদ হরণ করাই ডাকাতি। যেভাবে এবং যে নামেই হোক, অন্যায়ভাবে ম
ইতিহাসের কালো অধ্যায় কারবালা
হিজরি ৬১ সনের ১০ মহররম ইরাকের ফোরাত নদীর তীরে সংঘটিত হয় ইতিহাসের সবচেয়ে বেদনাদায়ক ঘটনাটি। এই দিনে কারবালার ময়দানে মহানবী (সা.)-এর আদরের নাতি হজরত হুসাইন (রা.)কে সপরিবারে শহীদ করে দেওয়া হয়। পিপাসায় কাতর নবীপরিবারের সদস্যদের এক ফোঁটা পানি পর্যন্ত পান করতে দেওয়া হয়নি। এই নিষ্ঠুর-বর্বর ঘটনার খলনায়কদের ই
এতিমদের সঙ্গে সদাচার
মানুষের কাছে এতিমেরা অবহেলিত হলেও আল্লাহর কাছে বড়ই মূল্যবান। পবিত্র কোরআনের বেশ কিছু আয়াতে আল্লাহ তাআলা তাদের মর্যাদার কথা বলেছেন। তাদের প্রতি সহানুভূতির আচরণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাদের লালনপালনের দায়িত্ব নিতে বলেছেন। তাদের প্রতি কোনো ধরনের অন্যায়-অবিচার হলে সমাজের সদস্যদের আল্লাহর কাছে জবাবদিহি কর