শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
নদীভাঙন
পাড়ের বালু দিয়েই নদের পাড় মেরামত, ভাঙন
ভাঙন রোধে নদের পাড় মেরামত করার জন্য সেই পাড় থেকেই করা হচ্ছে বালু উত্তোলন। অভিযোগ উঠেছে, মেরামত করা স্থানের মাত্র ১০ হাত দূর থেকেই বালু তুলে জিও ব্যাগে ভর্তি করা হয়। এতে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার গঙ্গারামখালী গড়াই নদসংলগ্ন এলাকায় ভাঙা স্থান মেরামত করতে গিয়ে নতুন করে সমতলভূমিতে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
ভূখণ্ডের পরিধি কমছে, ভরাট হচ্ছে জলাশয়
বিশ্বের রোমাঞ্চকর অরণ্যগুলোর মধ্যে সুন্দরবন অন্যতম একটি বন। অথচ এই বন দুষ্কৃতকারীদের মাধ্যমে তছরুপের শিকার হচ্ছে যেমন, তেমনি প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কবলেও পড়ছে বারবার। বিভিন্নভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সুন্দরবন। যেমন ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, বৃক্ষনিধন, অগ্নিকাণ্ড, চোরাকারবারির আধিপত্যসহ নানাভাবে বন তছরুপের শিকার হচ্
নদীতীরের মাটি যাচ্ছে ভাটায়, ভাঙন-আতঙ্ক
বরিশালের মুলাদী উপজেলায় পন্টুনে খননযন্ত্র (ভেকু) তুলে নদীপাড় থেকে মাটি কেটে ইটভাটায় নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের সাহেবেরচর এলাকায় আড়িয়াল খাঁ থেকে এক মাস ধরে খননযন্ত্র দিয়ে মাটি কেটে নিচ্ছেন প্রভাবশালীরা। এতে নদীভাঙন বাড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে নদীতীরের বাসিন্দাদের মধ্যে।
বালুমহালে ইজারা-জাদুতে ভাঙছে যাদুকাটা
বালুমহাল ইজারার সময় বলা হয়েছে, সনাতন পদ্ধতিতে হাত, বালতি, বেলচা দিয়ে বালু তুলতে হবে। কিন্তু ইজারাদারের লোকজন এই পদ্ধতি এড়িয়ে দ্রুত বেশি বালু তুলতে ব্যবহার করছেন ড্রেজার। এ ছাড়া ‘যাদুকাটা-১’ ও ‘যাদুকাটা-২’ বালুমহাল হিসেবে ৫০০ একর জায়গা জেলা প্রশাসন থেকে ইজারা নেওয়া হলেও বালু তোলা হচ্ছে কয়েক কিলোমিটার
ধলেশ্বরী নদীভাঙন রোধে কার্যকর পদক্ষেপের দাবি, এলাকাবাসীর মানববন্ধন
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার চিত্রকোট ইউনিয়নের ডাকেরহাটি ও তুলশীখালি দুটি গ্রামে ধলেশ্বরী নদীর তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে বসতভিটা, বিদ্যুতের টাওয়ার, ফসলি জমিসহ বিস্তীর্ণ এলাকা নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় নদীভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। আজ শনিবার
জীবন বদলেছেন তারাবানু
উত্তরের জনপদ গাইবান্ধা। সাতটি উপজেলা নিয়ে তৈরি গাইবান্ধা জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে ছোট-বড় ১২টি নদ-নদী। এগুলোর মধ্যে চারটি উপজেলায় আছে ২০০-র বেশি চর। এসব চরে কমপক্ষে ৭ লাখ লোকের বসবাস। এসব চরে শুকনো মৌসুমে খরা আর বর্ষা মৌসুমে পানির আধিক্য দেখা যায়। তার ওপর নদীভাঙনে ঘরবাড়ি থেকে শুরু করে ফসলি জমি ব
স্রোতে ভাঙছে সড়ক, প্লাবিত নতুন এলাকা
নওগাঁর আত্রাই উপজেলার আত্রাই নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় একের পর এক পাকা সড়ক ভেঙে যাচ্ছে। গতকাল বুধবার রাত থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত নতুন করে উপজেলার আরও তিনটি স্থানে পাকা সড়ক ভেঙে গেছে। এতে আত্রাই উপজেলা সদরের সঙ্গে পূর্বাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে আ
‘কপাল ভালো ভাঙন টের পাইছি, না হইলে মানুষ সুদ্দায় ভাসি গেইলাম হয়’
অবস্থা এমন খারাপ যে সামলায় যায় না! কোনটা ধরি কোনটা সরাই! গাছপালা, খড়ের পালা সউগ (সব) শ্যাষ! খালি ঘরের চালটা করি সরাবার পাছি। এলা যে কোটাই যায়া থাকমো সেটায় কবার পাই না...
মুলাদীতে দুই নদীর ভাঙনে বিপর্যস্ত ১৯ গ্রাম, ঝুঁকিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাট-বাজার
বর্ষা মৌসুম শেষ হলেও অব্যাহত বৃষ্টি এবং পানি বৃদ্ধির ফলে বরিশালের মুলাদী উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদ ও জয়ন্তী নদীতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে নতুন করে হুমকির মুখে পড়েছে আগে থেকেই ভাঙন কবলিত ১৯টি গ্রাম। এসব গ্রামের অনেক বাড়ি-ঘর ইতিমধ্যে নদীর পেটে গেছে। ঝুঁকিতে আছে বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, রাস্তা-ঘাট
‘হামাকগুলাক পথের ফকির বানাইছে এই তিস্তা নদী’
‘ওই যে দেখেনচোল উচা বালুখান, ঔখানে হামার প্রায় ৫০ ঘরের (পরিবারের) বাড়ি আছিল। হামার সউগ শ্যাষ করি দেছে এই তিস্তা নদী। হামাকগুলাক সবাকে আইজ পথের ফকির বানাইছে এই তিস্তা।’ বলেন সিরাজুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি। তিনি রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার বিনবিনা চরের বাসিন্দা। একটু থেমে দীর্ঘশ্বাস ফেললেন।
পাইকগাছায় কপোতাক্ষ নদে ভাঙন, বিলীনের মুখে ২ গ্রাম
পাইকগাছায় কপোতাক্ষ নদে ভাঙন শুরু হয়েছে। নদের পানি বৃদ্ধি ও পানির গতিবেগ বৃদ্ধি পাওয়ায় এই ভাঙন দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। কপোতাক্ষ নদের ভাঙনে কপিলমুনি ইউনিয়নের ভেদামারি গ্রাম ও হরিঢালী ইউনিয়নে দর্গামহল গ্রাম বিলীন হতে চলেছে। ঘরবাড়ি পানিতে ভেসে যাওয়ায় এখানকার মানুষ নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে
আড়িয়াল খাঁ-সুগন্ধায় ভাঙনবিলীন বসতবাড়ি ও সড়ক
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার লোহালিয়া গ্রামে আড়িয়াল খাঁ নদে আকস্মিক ভাঙন শুরু হয়েছে। এদিকে সুগন্ধা নদীর ক্ষুদ্রকাঠির বটতলা নামক স্থানে ভাঙন শুরু হওয়ায় রহমতপুর-মীরগঞ্জ সড়ক হুমকিতে পড়েছে।
কপোতাক্ষের বাঁধের সংস্কারকাজ সপ্তাহ না পেরোতেই ভাঙন
সাতক্ষীরার তালা উপজেলা সদরের মেলা বাজার এলাকায় কপোতাক্ষ নদের বাঁধের সংস্কার কাজ শেষ হওয়ার সপ্তাহ না পেরোতেই ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে সড়ক, মন্দিরসহ বিভিন্ন ঘরবাড়ি নদের গর্ভে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কর্তৃপক্ষ যথাযথ পদক্ষেপ না নেওয়ায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে দাবি স্থানীয়দের।
রুদ্র যমুনার পেটে চরাঞ্চলের রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি
সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলায় রুদ্ররূপ ধারণ করেছে যমুনা নদী। ভাঙনে বিলীন হচ্ছে চরাঞ্চলের ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি, বিদ্যালয় ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। গত কয়েক দিনের ভাঙনে তেকানী ইউনিয়নের কান্তনগরের হাড্ডির ঘাট পুরোটাই বিলীন হয়েছে। এ ছাড়া ইউনিয়নটির বিভিন্ন এলাকা ও নিশ্চিন্তপুরের ডিগ্রী দোরতা গ্রামে ব্
হরিরামপুরে ৩০ মিনিটে পদ্মায় বিলীন ১২টি বাড়ি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে পদ্মা নদীর পাড় ভাঙনে ৩০-৪০ মিনিটের মধ্যে ১২টি বাড়ি, ধান-ভুট্টাসহ ৪টি ঘর পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। সেই সঙ্গে বিলীনের পথে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ইতিমধ্যে ওই বিদ্যালয়টির একটি পিলার নদীতে চলে গেছে...
দিশেহারা গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রামের নদীপারের মানুষ
মাথা গোঁজার একমাত্র ঠাঁই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। চেয়ে চেয়ে সেই দৃশ্য দেখতে হচ্ছে গাইবান্ধার নদীপারের বাসিন্দাদের। এক সপ্তাহে বিলীন হয়েছে ঘরবাড়িসহ কয়েক শ বিভিন্ন স্থাপনা। ঝুঁকিতে রয়েছে বিদ্যালয়সহ শতাধিক স্থাপনা। ভাঙনে মাথা গোঁজার ঠাঁই হারানো অনেক পরিবার আশ্রয় নিয়েছে ওয়াপদার বাঁধ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
‘মায়ের কবরটার অস্তিত্বও নেই, ঘর থেকে আর মাত্র ৫ হাত দূরে নদী’
‘আমার মায়ের কবরটার অস্তিত্বও নেই। ঘর থেকে নদীর দূরত্ব মাত্র পাঁচ হাত। কয়েক দিন আগেই আমার ভাই ২-৩ লাখ টাকা খরচ করে পুরোনো ঘর ভেঙে নতুন ঘর তোলে। সেই ঘরটাও এখন যেকোনো মুহূর্তে নদীতে বিলীন হয়ে যাবে। আমার বাবার ১০০-১৫০ শতাংশ জমি এই নদীর পেটে গেছে। আমার দাদা, দাদি, ফুফু, বাবা কবরও গেছে নদীর ভয়াল গ্রাসে।’