প্রত্নতাত্ত্বিকেরা ধূমপানের উল্লেখযোগ্য স্থায়ী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আবিষ্কার করেছেন। তাঁদের গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে, তামাক ধূমপায়ীদের হাড়ে যে চিহ্ন তৈরি করে—তা কেবল তাদের জীবিতাবস্থায় নয়, মৃত্যুর পরেও বহু শতাব্দী ধরে রয়ে যায়।
ধূমপান না করেও শিকার হচ্ছেন দেশের প্রায় চার কোটি মানুষ। তামাকের কারণে দেশে বছরে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ৭ কোটি ৬২ লাখ মানুষ। এর মধ্যে ৩ কোটি ৭৮ লাখ মানুষ তামাক ব্যবহার করে এবং ৩ কোটি ৮৪ লাখ মানুষ পরোক্ষভাবে ধূমপানের শিকার হয়। আজ সোমবার রাজধানীর বিএমএ ভবনে ‘প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪০ সালের পূর্বেই তামাকমুক্ত
দিনের বড় সময় অফিসে কাটাতে হয় একজন কর্মজীবীকে। নয়টা-পাঁচটা, শুধুই কি অফিস কর্ম? খাওয়া থেকে টয়লেট ব্যবহার পর্যন্ত ব্যক্তিগত জরুরি প্রয়োজন অফিসেই মেটাতে হয়। এসব জরুরি প্রয়োজন মেটানোর সঙ্গে জড়িত স্বাস্থ্যবিধি, পরিচ্ছন্নতাসহ নানা শিষ্টাচার। কিন্তু এসব শিষ্টাচার কি আমরা মেনে চলি?
ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার আইনটি দীর্ঘদিন ধরে সংশোধনের প্রক্রিয়া আটকে রয়েছে। জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতিগুলো সুরক্ষায় গ্রহণ করা হচ্ছে না কোনো সমন্বিত পদক্ষেপ। এসব সংকটে প্রতিনিয়ত লম্বা হচ্ছে মানুষের মৃত্যুর মিছিল। পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-২০২৩ সংশোধন করে তামাকের মতো ক্ষতিকারক পণ্যকে পুনরায় লাল তালিকা
বাংলাদেশে বিভিন্ন জনসমাগমস্থল ও গণপরিবহনে প্রতিদিন প্রায় ৩ কোটি ৮৪ লক্ষ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হচ্ছেন। বিদ্যমান ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ (সংশোধিত ২০১৩) এর দুর্বলতার কারণে বিপুলসংখ্যক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তাই বিদ্যমান আইনের দুর্বলতাগুলো চিহ্নিত কর
অন্য কারণের মতো জেনেটিক বা জিনগত কারণও অকালমৃত্যুর জন্য দায়ী হতে পারে। তবে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে জিনগত মৃত্যুর ঝুঁকি কমিয়ে জীবনকাল উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াতে সহায়তা করতে পারে বলে নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে।
ধূমপান ক্ষতিকর, আমরা সবাই তা জানি। তামাকের তৈরি সিগারেটের ক্ষতি থেকে বাঁচতে অনেকে আশ্রয় নিয়েছিলেন ভেইপ বা ই-সিগারেটের। তবে এবার সেই বিষয়েও সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা বলছেন, যেসব তরুণ দিনে ৮ বারের বেশি ভেইপ বা ই-সিগারেট পান করেন তাদের শরীরে ইউরেনিয়াম বা সিসার মতো বিষাক্ত ধাতব জমার আশঙ্কা অনেক
বাংলাদেশের সর্বপ্রথম মেডিকেল স্টুডেন্টস সোসাইটি (বিএমএসএস) এবং স্ট্যান্ডিং কমিটি অন পাবলিক হেলথ (স্কফ) জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় আন্তর্জাতিক চুক্তি এফসিটিসি এর আর্টিকেল-৫.৩ কে সমর্থন জানিয়ে তামাক কোম্পানিকে অসহযোগিতার নীতি গ্রহণ করেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের ধূমপান একটি সাধারণ অভ্যাস। বাজারে ই-সিগারেট এবং ভ্যাপ সহজলভ্য হওয়ার সঙ্গে ধূমপানের বিকল্প উপায় এখন হাতের নাগালে। দেশটিতে তামাকজাত পণ্য ক্রয় এবং ভোগের দিন দিন মাত্রা ছাড়াচ্ছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে ধূমপান খুবই সাধারণ একটি ঘটনা। দেশটির রাস্তা-ঘাটে প্রায় সময়ই সিগারেটসহ ভ্যাপস এবং সিসা টানতে দেখা যায় ধূমপায়ীদের। এ অবস্থায় ধূমপানের ওপর বেশ কিছু বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়েছে।
গবেষকেরা এই দুই সেট তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে বলেছেন, ১০ বছর সময়কালের মধ্যে যারা বাইপোলার ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত তাদের মৃত্যুর আশঙ্কা স্বাভাবিক আক্রান্ত ব্যক্তিদের তুলনায় অন্তত ৬ গুণ বেশি। তবে ৬০ বছর সময়সীমায় এই আশঙ্কা ২ দশমিক ৩ গুণ বেশি। আবার ধুমপায়ীদের তুলনায় বাইপোলার ডিসঅর্ডারে
খুব শিগগির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে সমাজের জন্য ধূমপানের মতোই ক্ষতিকর হিসেবে বিবেচনা করা হবে বলে মত দিয়েছেন প্রথিতযশা বিশ্লেষক ব্রনউইন উইলিয়ামস। গত সপ্তাহে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে জনস্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক ঘোষণা করা নিউইয়র্কের মেয়র এরিক অ্যাডামসের প্রসঙ্গও টানেন ব্রনউইন।
বাইরে বড় করে লেখা মাতৃদুগ্ধ সেবনকেন্দ্র। তবে দূর থেকেই দেখা যায় কয়েকজন পুরুষ সেখানে বসে ধূমপান করছেন। আশপাশে সবাই শ্রমিক অথবা পুরুষ যাত্রী। ভেতরে চারটি মোটরসাইকেল রাখা। মেঝেতে ময়লা আর বিড়ি-সিগারেটের অবশিষ্টাংশ। এই মাতৃদুগ্ধ সেবনকেন্দ্রের অবস্থান মহাখালী বাস টার্মিনালের বাইরের অংশে রাস্তার পাশেই।
আমরা সবাই জানি, ধূমপান ফুসফুসের ক্ষতি করে। কিন্তু আপনি কি জানেন, এটি আপনার চোখেরও ক্ষতি করে? বহু মানুষেরই অজানা, সুস্থ দৃষ্টিশক্তির জন্য জরুরি রেটিনা, লেন্স ও ম্যাকুলার মতো অংশ ধূমপানের কারণে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তামাকের ধোঁয়ায় প্রায় ৭ হাজারের বেশি রাসায়নিক উপাদান রয়েছে। মূলত এসব উপাদানই
স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটানো প্রতিটি বছর আমাদের গড় প্রত্যাশিত আয়ু বাড়ায়। স্কুলে না যাওয়া ধূমপান বা মদ্যপানের মতোই ক্ষতিকর। দীর্ঘায়ুর সঙ্গে শিক্ষাকে সরাসরি যুক্ত করে তৈরি প্রথম পদ্ধতিগত গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
বিশ্বজুড়ে ক্রমাগত কমছে তামাক সেবনকারীর সংখ্যা। মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) প্রকাশিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) ২০০০–২০৩০ পর্যন্ত তামাক সেবনের প্রবণতা বিষয়ক প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২২ সালের জরিপ বলছে, বিশ্বে প্রতি পাঁচজনে একজন তামাক সেবন করে। এর আগে ২০০০ সালে বিশ্বে প্রতি তিনজনে একজন তামাক সেবন করত
জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় চলমান দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণায় সিগারেট, বিড়ি, গুল, জর্দাসহ সব তামাকজাত দ্রব্য বিতরণ ও ব্যবহার না করার অনুরোধ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে ১৫টি তামাকবিরোধী সংগঠন।