শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
কবিতা
‘জনৈক বঙ্গমহিলা’র মৃত্যুদিন
তাঁর ছদ্মনাম ‘জনৈক বঙ্গ মহিলা’। এই নামে তাঁকে অনেকে না চিনলেও ‘করিতে পারি না কাজ/সদা ভয় সদা লাজ’ তাঁর অন্তত এ কবিতাটি বাংলা ভাষার বেশির ভাগ মানুষ পড়েছেন বা শুনেছেন। জনৈক বঙ্গ মহিলা আসলে কামিনী রায়। ১৮৮৯ সালে মাত্র ১৫ বছর বয়সে তাঁর লেখা প্রথম কবিতার বই ‘আলো ও ছায়া’ প্রকাশিত হয়।
মাশুল
রক্তাক্ত হওয়ার এখনো অনেক বাকী দিনের আলোতেও পথ হাতড়ে চলা লক্ষ নিযুত ভুলের দেয়ালে মাথা কুটে স্বপ্ন বিসর্জন প্রকৃত পথ আরো দীর্ঘ দূর হোঁচট খেতে খেতে পার হওয়া লক্ষ যোজন
সময়ের কাজ
জীবন পালটে গেছে, ব্যর্থতার সাথে পরিচয় পড়ন্ত বেলায় চুপিসারে, আগুন বিদ্রোহ করে অন্তরের গভীরে, ছুটে যেতে চায় অরণ্যে দাবানল সহসা নিভে যায়, কথা ভেসে ওঠে–সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়।
অনুবাদ কবিতা: চার্লস বুকোস্কি
কবি পরিচিতি: চার্লস বুকোস্কি একজন জার্মান আমেরিকান কবি, ঔপন্যাসিক ও গল্পকার। সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক অসংগতি যেমন উঠে এসেছে তার কবিতায় আর লেখনীতে, একইভাবে জীবনকে নিয়ে, নিজেকে নিয়ে তাঁর যে অদ্ভুত বিদ্রূপ, তাচ্ছিল্য রয়েছে তা সত্যিই আমাদের নিজের অস্তিত্ব, আর অবস্থান নিয়ে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করে
কবিতা নিয়ে সিনেমা ‘যশোর রোড’
মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অত্যাচারে এক কোটির বেশি মানুষ শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নেন ভারতে। শরণার্থী শিবিরে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে দিন কাটান তাঁরা। ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বরে মার্কিন মুল্লুক থেকে কলকাতায় এসেছিলেন কবি অ্যালেন গিন্সবার্গ। দেশে ফিরে গিয়ে লিখেছিলেন ‘সেপ্টেম্বর অন
খচ্চরের রাখাল
যুগের খচ্চর চড়ে—ব্রাত্য মানুষের পিঠ, কাঁধ, ঘাড়, বুক বেয়ে; এক চালাক রাখাল বহু ছদ্মনামে হেসে বেড়ায়, ভেসে বেড়ায়।
পা
যাবার আগেই পৌঁছে যাচ্ছি। যাচ্ছি আজ তোমার কাছে। মেঘ যাচ্ছি। ট্রাম-ট্রেন পাখি যাচ্ছি। বাতাস-শিশির ফুল যাচ্ছি। ধানের পাতা দুল যাচ্ছি।
এই বৃষ্টিস্নাত সকালে, পুঁজির ধারণা থেকে...
বৃষ্টি এলে রোমান্টিক হবো নাকি কিঞ্চিৎ হিসেবি ভাবনায় পড়ে যাই, এর চেয়ে তুলনামূলক সাহিত্যতত্ত্বের অধ্যাপক হওয়া ভালো
এমন নিদ্রা নিয়ে ফুটেছে হরিদ্রা
এমন নিদ্রা নিয়ে ফুটেছে হরিদ্রা যাই তাকে ছুঁয়ে দিয়ে বলি ঘুম কেন আসে চোখে নির্ঘুম পতঙ্গদের নিয়ে চলা এ ক্ষণ
মগজ খুলে রেখেছি
আমি আমার মগজ খুলে রেখেছি টেবিলে— মগজ থেকে বোধগুলো প্রজাপতি হয়ে উড়ে যায় কোন্ দূরে, সেখানে মেঘেরা সাদা হাঁস হয়ে উড়ে উড়ে রঙধনু আঁকে স্বপ্ন দিয়ে; চশমার কাচ পরিষ্কার করে দেখতে পাই কিছু স্মৃতি পুকুরঘাটে কাঁদে
প্রিয় সুকুমার
রামগরুড়ের ছানা হাসে হুলোর শোনায় গান, কে ধরছে আবোল তাবোল গোষ্টপুরের তান। মনের মাঝে তবলা বাজে ধাঁই ধপাধপ ধাঁই, খেয়াল রসে সবাই মজে রসের ফর্দাফাঁই।
সুকুমার রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি
সুকুমার রায় এক অমর সাহিত্যিক। আজ ১০ সেপ্টেম্বর এই বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মানুষটির প্রয়াণ দিবস। এক এক করে পেরিয়ে গেছে তাঁর মৃত্যুর ১০০টি বছর। সুকুমারের নিজের ভাষায়
সুকুমার সাহিত্যে রসনাতৃপ্তি
ময়মনসিংহের মসূয়া গ্রামের সৃষ্টিশীল রায়চৌধুরী পরিবার। বংশানুক্রমে ছেলেপুলের হাতে সাহিত্য সৃষ্টির ব্যাটন ধরিয়ে দিয়েছিলেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী। রবিঠাকুরের রাজর্ষি উপন্যাসের দুটি চরিত্র হাসি ও তাতার নামানুসারে তাঁর বড় মেয়ে এবং বড় ছেলের ডাকনাম রেখেছিলেন সুখলতা ও সুকুমার। এই তাতা বা আমাদের প্রিয় সুকুমা
সুকুমার রায় ও বাংলা শিশুসাহিত্যে তাঁর জাদুকরি প্রভাব
একটি অন্ধ ভিখারি রোজ মন্দিরে পূজা করতে যায়। প্রতিদিন ভক্তিভরে পূজা শেষ করে মন্দিরের দরজায় প্রণাম করে সে ফিরে আসে; মন্দিরের পুরোহিত সেটা ভাল করে লক্ষ্য করে দেখেন। এইভাবে কত বৎসর কেটে গেছে কেউ জানে না। একদিন পুরোহিত ভিখারিকে ডেকে বললেন, “দেখ হে! দেবতা তোমার উপর সন্তুষ্ট হয়েছেন। তুমি কোন একটা বর চাও। ক
আবোল তাবোল আর সুকুমার
‘আবোল তাবোল’ বকো না তো খাও ‘খিচুড়ি’ পেট ভরে ‘কাঠবুড়ো’কে দেখি না আজ ‘কুমড়োপটাশ’ কার ঘরে? ‘কাতুকুতু বুড়ো’ কোথায়? ‘গানের গুতো’ খাচ্ছে কী?
অমর কবি
সমাজের অনাচার যত ভুল আছে, অনিয়ম দেখা যায় দূরে আর কাছে। কর্তা গিন্নি বাবু সাহেবের কাজে, সংসারে যখনই বারোটা বাজে।
সুকুমার রায়
হাঁস আর শজারুকে হাঁসজারু করে, গোমুণ্ডু জুড়ে দেন মোরগের ধড়ে। কাতুকুতু বুড়োটাকে ছেড়ে দেন মাঠে, হুঁকোমুখো হ্যাংলাটা টিংটিং হাঁটে।