শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
কবিতা
গানে-কবিতায় বুলবুল মহলানবীশের স্মৃতিচারণ
গান, কবিতা আর স্মৃতিচারণ করে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিক বীর মুক্তিযোদ্ধা বুলবুল মহলানবীশকে স্মরণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম-মুক্তিযুদ্ধ ’৭১, কেন্দ্রীয় নারী কমিটির আয়োজনে এই স্মরণসভা করা হয়
ফররুখ আহমদ
ত্রিশের কবিদের নিয়ে আমাদের বিস্ময়ের শেষ নেই। সেই কবিদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চল্লিশের দশকে আশ্চর্য সুন্দর নান্দনিক কবিতা যিনি লিখেছেন, তিনিই ফররুখ আহমদ। প্রথম থেকেই ১৮ মাত্রার সনেটে স্বাচ্ছন্দ্য ছিলেন তিনি। মুক্তক ছন্দ, অক্ষরবৃত্ত আর ৬ মাত্রার মাত্রাবৃত্তেও তাঁর দখল ছিল বিস্ময়কর। ফররুখ আহমদের মধ্যে আমর
লুইজ এলিজাবেথ গ্ল্যিকের একগুচ্ছ কবিতা
লুইজ এলিজাবেথ গ্ল্যিক ১৯৯৩ সালে পুলিৎজার পুরস্কার আর ২০০৩-২০০৪ সালে পোয়েট লোরিয়েট পুরস্কার পেয়েছেন। তাঁর কবিতার উল্লেখযোগ্য দিকগুলোর মধ্যে কেবল বৌদ্ধিক দিকই নয়, বরং কিছু চিত্রাবলি, রূপকল্প কেমন করে যেন খুব নিভৃতেই জায়গা করে নেয় মনে। তিনি যখন মানুষের জীবন নিয়ে কবিতায় চিত্রকল্প ব্যবহার করছেন, আমি ভাবছ
উৎপাতশূন্যতন্ত্রী
প্রমা-ই জিজীবিষা যেন মনীষা কোন দুর্মতি নয়, অথচ চমকও প্রীতির ঘনিষ্ঠতা অব্যক্ত রাখে না
আকাঙ্ক্ষাপত্র
বরই ফুলের পাশে মখমল রোদ উঠেছিল কাল ,আমি আকাশ দেখার লোভে খুলতে চেয়েছিলাম, বৈচিত্র্যের পুঁজি আর মানুষের তৈরি মানববাদ- গাছের স্বত্ব নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছিলাম ঢের ,অথচ অনড় থেকেছিলাম পুঁজিবাদের পক্ষে!
প্রতিবাদী গান কবিতা নাটকে ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দাবি
প্রতিবাদী গান, কবিতা, পথনাটক, পারফরম্যান্স আর্ট ও চিত্রকর্মের মাধ্যমে ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দাবিতে সাংস্কৃতিক সমাবেশ করেছে কবি, লেখক, শিক্ষক, শিল্পী ও সাংবাদিকেরা। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়
তা দিচ্ছে প্রণয়
জীবন চলার পথে কত ইচ্ছে হাতছানি দেয়, সব ইচ্ছে পূরণ হয় না, তবু রঙিন রঙিন, কত ইচ্ছে ডানা মেলে ওড়ে বহুদূর
তালপাতার পাখা
টিনের ঘরে গোঁজা ছিল তালপাতার এক পাখা পাখাটিতে আমার মায়ের আদর সোহাগ মাখা।
লেজ-ঝুলঝুল পাখি
লেজ-ঝুলঝুল একটি পাখি পাখায় দিয়ে ভর শিরীষগাছের শাখায়-শাখায় তোলে তুমুল ঝড়।
ভূত
চোখ পাকিয়ে গোল ছুটলে কোথায় কোন পাড়াতে কোন ছেলেটার ভূত ছাড়াতে কোন গাছে আজ চড়বে তুমি কোথায় খাবে দোল!
শিয়াল
‘লাউয়াছড়া’ গভীর বনে শিয়াল সাজে টিচার ‘হুক্কাহুয়া’ ডাক দিলে কয় বনমোরগে, জি স্যার! বলল শিয়াল ‘হুক্কাহুয়া’ ডাকতে হবে সবাই হুক্কাহুয়ার টিচিং নেবে? আমরা আছি ছ’ভাই!
মিঠুর নেশা
আবিষ্কারের চাপলে নেশা মাথায় ডুবল মিঠুন বিশ্বজ্ঞানের পাতায়। আরকিমিডিস গ্যালিলিও কুরি পড়ছে মিঠুন ভরছে জ্ঞানের ঝুড়ি।
ছড়া
ভালুক গেল ভাগলপুরে বিচ ভলিবল খেলতে, বিড়াল মাছের দাওয়াত বলো কও কি পারে ফেলতে! শেয়াল যাবে শিয়ালদহে মুরগি বাড়ি বেড়াতে, কুমির গেল কুমারগঞ্জে আর ফেরেনি সে রাতে।
নাগিনডান্স | বিকেল | রিসাইকেল বিন
বিকেলজুড়ে নাগিনডান্স, এমন মাতোয়ারা, হাঁটুগেড়ে বসে গেছে রোদ আর কোমর দুলিয়ে নামছে ঝরাপাতা। এমন আনন্দের অপেক্ষা করতে গিয়ে টেনে আনি ডিলিট প্রসঙ্গ। রিসাইকেল বিন থেকে কুড়াই স্মৃতি, বিদায় সংলাপ।
পায়ের নিচে মাটি ও ঘাস
মানুষ কথা বলা শিখেছে কথা কিনে খাই। বাজারে আগুন--সে আঁচ বুকে করে আনি বাড়িতে ছানাপোনা, ঘরসংসার তাদের সেদ্ধ করে দেই কথার প্রলাপ
আমি জুডাস নই যিশু, আমি তোমার ভাই
মেষপালক ও ও যিশু শোনো বলি, এই পৃথিবী ডালিম দানা রক্ত-ভূমি। তুমি’তো বলো যুদ্ধ ও শান্তি, শান্তি ও যুদ্ধ পরস্পর ভাই। আঙুরের খেত লকলক করে যেন গমফুল।
শাসক একটি চরিত্র মাত্র
যেকোনো আদিম বিষয়ে উৎসাবলির মতো এখানেও কিছু পরিসীমা অঙ্কন করে ফেলা যায়। তবে অতীতের দোয়াত নিয়ে অপেক্ষাকৃত কম চোয়ালের দম পদ্ধতি আমাদের গাড়ন প্রকার সম্পর্কে অবগত করে ফেলতে পারে। তাতে কেটে যায় বেলা–সহমৃতের আকার যেন যাপিত অলংকার–পৌঁছে দেয় ভোর।