মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
বেইলি রোডের আগুন
‘বেইলি রোড’ এখন দেশ ও দেশের বাইরের আগুনে পোড়া দগদগে এক খবর। হঠাৎ করে লিপ ইয়ারের রাতে এমন কী ঘটে গেল সেখানে?
দায়ী তাহলে মৃতরা অথবা ফুড ভ্লগাররা!
প্রতিটি ঘটনাতেই কদিন খুব বিলাপ চলে। কান্নাকাটি থামলেই বসে নানা আলোচনা-সমালোচনার আসর। আলোচনায় ঘি ঢালে ব্যক্তির রাজনৈতিক, ধর্মীয়সহ আরও নানা পরিচয়। কী নিয়ে যে আলোচনা শুরু হয়েছিল, সেটিই তখন মনে করা মুশকিল হয়ে দাঁড়ায়। ভিউ বাণিজ্যের কথা না-ইবা বললাম।
মুক্তিযুদ্ধের অর্জন রক্ষা করা যায়নি
মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি। মুক্তিযুদ্ধে ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়ন যৌথ গেরিলা বাহিনীর কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
দায় এড়াতে পারে না কর্তৃপক্ষ-ভবনমালিক
একটি ভবনের নকশা করা হয় তার ব্যবহারের ওপর ভিত্তি করে। ঢাকা শহরে রেস্তোরাঁর যে ছড়াছড়ি দেখা যাচ্ছে, সেই সব ভবনের সিংহ ভাগের ব্যবহার ছাড়পত্র বা অকুপেন্সি সার্টিফিকেট দেওয়া আছে বাণিজ্যিক ভবন হিসেবে, সমাবেশ ভবন হিসেবে নয়।
জ্বালানির সংকট কি অব্যাহত থাকবে
সাধন-ভজনের জন্য নির্দিষ্ট সময় থাকে। এ কথা শুধু যে দার্শনিকেরা বলেছেন তা নয়, পৃথিবীর প্রতিটি ধর্মেও সাধন-ভজনের জন্য সুনির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
মিয়ানমার নিয়ে কূটনৈতিক কৌশল বদলাতে হবে
মিয়ানমারের আরাকান রাজ্য বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিবেশী। সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যে যে সহিংসতা চলছে, তা নিয়ে বাংলাদেশের উদ্বিগ্ন হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে। এই সহিংস পরিস্থিতিতে নতুন করে রোহিঙ্গা শরণার্থী প্রবেশের আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
‘বিক্ষুব্ধ নগরীর ভয়াল গর্জন’
অনেক আগে থেকেই বাঙালির মনে দানা বাঁধা ক্ষোভ-অসন্তোষ একাত্তরের মার্চে রূপ নিয়েছিল অসহযোগ আন্দোলনে। মাত্র চার মাস আগেই অর্থাৎ ১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন ছিল গোটা পাকিস্তানের ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার
ব্যয় হ্রাসের সুযোগ নিন সম্ভাব্য সব ক্ষেত্রে
শবে বরাত থেকেই রমজানের আমেজ শুরু হয়ে যায় দেশে এবং এর অর্থনীতি চাঙা হতে থাকে। মিডিয়ায় খবর—মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে রমজান সামনে রেখে কয়েকটি পণ্যের দামে বড় ছাড় দেওয়া হয়েছে। এর সিংহভাগই নিত্যপণ্য। আর দেশে খবর হলো, শুল্ক ছাড় দেওয়ার পরও বাড়ার প্রবণতা চিনির দামে! এর আগেও চিনির দাম কমাতে এই ধারার পদক্ষেপ নেয়
বারবার মৃত্যুর মিছিল: অসাধু ব্যবসায়ীদের দোষ, কিন্তু কর্তৃপক্ষ কেন দায়ী নয়
উদাসীন, মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের আকস্মিক অসুবিধায় ক্রেতা ও ভোক্তাসাধারণেরা হয়তো তখন প্রতিশোধ স্পৃহা মিটিয়ে নেওয়ার আনন্দ পেয়েছেন। গণমাধ্যমে সচিত্র ও ভিডিওসহ প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে। কর্মকর্তারা বাহবা পেয়েছেন। ব্যস, ওইটুকুই!
একাত্তরের ১ মার্চ ইয়াহিয়ার ফাঁদে পা দেননি বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসে মার্চ মাস অসংখ্য অগ্নিঝরা ঘটনাপ্রবাহে স্মরণীয় হয়ে আছে। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসের ১ তারিখে পাকিস্তানের সামরিক শাসক প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান আকস্মিকভাবে এক বেতার ভাষণে তাঁরই পূর্বঘোষিত ৩ মার্চের গণপরিষদ অধিবেশন স্থগিত করেন। অধিবেশন স্থগিত করার কারণ হিসেবে ভাষণে ইয়াহিয়া উল্লেখ
স্বাধীন ও স্বাধীনতা
এখনো কেউ কেউ প্রশ্ন তোলেন—স্বাধীনতা মানে কী, আর মানুষইবা কতটা স্বাধীন? উত্তরে কেউ বলেন, স্বাধীনতা মানে ইচ্ছেমতো কাজ করা। অথচ মানুষ ইচ্ছেমতো কাজ করতে পারে না। মানুষকে বাধা দেওয়া হয়, আটক করা হয়। ফলে তাদের দৃষ্টিতে অনেকেই স্বাধীন নয়, কেউ কেউ স্বাধীন। কেউবা গম্ভীর হয়ে বলেন, স্বাধীনতা হলো রাষ্ট্রের সাংবি
তাজুলের ইচ্ছাশক্তি
বাল্যকালে পাঠ্যপুস্তকে পড়েছিলাম ‘ডি ভ্যালেরার ইচ্ছাশক্তি’ শিরোনামের একটি রচনা। ডি ভ্যালেরা ইংল্যান্ডের হাত থেকে আয়ারল্যান্ডের স্বাধীনতাসংগ্রামের মহান নেতা। কারাবন্দী অবস্থায় কী করে কারাগারের তালার নকশা সাবানের মধ্যে ফুটিয়ে তুলে সেই সাবান বাইরে পাঠিয়ে চাবি তৈরির ব্যবস্থা করে, সেই চাবি জেলের ভেতরে এনে
দাঁড়াও পথিক-বর, জন্ম যদি তব বঙ্গে...
আজ লিপ ইয়ার, অর্থাৎ অধিবর্ষ। চার বছর পর পর ফেব্রুয়ারি মাসটি একটা দিন বেশি নিয়ে আসে। এই দিনেই আমার জন্ম। ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসটাও লিপ ইয়ারে ছিল। সেই মাসে কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে পৃথিবীরও এক দিন বয়স বেড়ে গিয়েছিল। হিসাব করে দেখেছি, তখন আমার চার বছর বয়স। ‘বাপের বাড়িতে’ আমার মায়ের ছিল অবাধ যাতায়াত। মামাব
আলোকিত হওয়ার শিক্ষা কোথায়
‘রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই’—এই দাবি নিয়ে ১৯৫২ সালে যাঁরা শহীদ হলেন, যাঁদের বুকের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে ১৯৬২-র শিক্ষা আন্দোলন, ’৬৬-র ৬ দফা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান এবং ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ হলো, সেই ’৫২-র দাবি, বাংলা ‘রাষ্ট্র ভাষা’ হলেও কার্যত তা অকার্যকরই রয়ে গেল। যদি বলা যায়, অফিস-আদালতের সর্বত্র কি বা
বাংলা ভাষার উন্নয়ন ও প্রসারে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দায়
ভাষাশহীদদের আত্মত্যাগের মহিমায় দীপ্ত ফেব্রুয়ারি মাস এলেই আমরা আবেগে ভারাক্রান্ত হই। নানা আনুষ্ঠানিকতায় পালন করি ‘শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’। পুষ্পের ডালি সাজিয়ে শ্রদ্ধা-ভালোবাসার অর্ঘ্য নিবেদন করতে হাজির হই শহীদ মিনারে। শুধু তাই নয়, আলোচনা সভার আয়োজনসহ নানা আনুষ্ঠানিকতায় দিনটি অতিবাহিত ক
একুশের আন্দোলন শেষ হয়ে যায়নি
স্বাধীন বাংলাদেশ হিসেবে একটা নতুন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠার পরেও একুশে ফেব্রুয়ারি, অর্থাৎ ভাষা আন্দোলন বিষয়টি আমাদের কাছে তাৎপর্যপূর্ণ, আজকেও আমাদের কাছে এর আবেদন বহমান, আজকেও আমাদের ডাকে, আমাদের মনে এক অনুভূতি সৃষ্টি করে। কেন করে? সে কি শুধু এ কারণেই করে যে, বাংলা ভাষা শিক্ষার সর্বস্তরে প্রযুক্ত হয়নি? স
বাংলা ভাষায় ইতিহাস চর্চার শুরু যখন
ইতিহাস চর্চার ঐতিহ্য হাজার বছরের পুরোনো হলেও বাংলা ভাষায় ইতিহাস চর্চার সূত্রপাত খুব বেশি দিনের নয়। ঔপনিবেশিক শাসনামলেই বাংলা ভাষায় ইতিহাস চর্চার ধারা শুরু হয়েছিল। অষ্টাদশ শতকে কলকাতায় এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠার পর গবেষকদের হাতে যখন ভারতবিদ্যার জ্ঞান বিস্ফোরিত হচ্ছিল, তখন থেকেই ইতিহাস চর্চার ধারা শু