অনলাইন ডেস্ক
ল্যাপটপ, স্মার্টফোন থেকে শুরু করে সিসি ক্যামেরার মতো একাধিক ডিভাইসে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগের জন্য ওয়াইফাই রাউটার ব্যবহার করা হয়। তবে রাউটার নেটওয়ার্কও হ্যাক করে ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে হ্যাকাররা। তাই আগে থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
রাউটার হ্যাক করে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ড নম্বর, ব্যাংক রেকর্ড, বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের লগ-ইনের তথ্য জেনে নিতে পারে হ্যাকাররা। এমনকি লাইভ ক্যামেরার ভিডিও দেখতে পারে এবং রেকর্ড করেও রাখতে পারে। এ ছাড়া ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ঘরের বা অফিসের বাইরের মানুষ ব্যবহার করলে নেটওয়ার্কটির গতি কমে যেতে পারে।
নিরাপদ থাকতে ১০টি টিপস মেনে চলতে পারেন। তবে টিপসগুলো অনুসরণ করলেই ওয়াইফাই রাউটার সম্পূর্ণ সুরক্ষিত থাকবে এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই।
১. ঘরের মাঝামাঝি জায়গায় রাউটার রাখুন
রাউটার নিরাপদে ব্যবহার করার জন্য ঘরের মাঝামাঝি জায়গায় রাউটার রাখুন। এর ফলে ঘরের সব জায়গায় নেটওয়ার্ক সমানভাবে পৌঁছাবে। ঘরের মধ্যেই ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক সীমাবদ্ধ থাকবে, বাইরে যাবে না। ফলে হ্যাকাররা এটি সহজে হ্যাকও করতে পারবে না। ঘরের মাঝামাঝি জায়গায় রাউটার রাখার আরেকটি সুবিধা হলো ঘরের প্রতিটি জায়গা থেকে ওয়াইফাইয়ের ভালো সংযোগ পাওয়া যাবে।
২. ওয়াইফাইয়ের জন্য শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করুন
ওয়াইফাইয়ের পাসওয়ার্ড যত শক্তিশালী হবে তত হ্যাকারদের হ্যাক করা কঠিন হয়ে যাবে। কিছুদিন পরপর বা অন্তত ছয় মাসে একবার ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড পরিবর্তনও করা জরুরি। আর পাসওয়ার্ড হিসেবে জন্মদিনের তারিখ, ১২৩৪ সংখ্যা, ফোন নম্বর, জন্মস্থান ইত্যাদি ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ হ্যাকাররা খুব সহজেই এসব পাসওয়ার্ড অনুমান করতে পারে। ক্যাপিটাল বর্ণ, সংখ্যা, বিভিন্ন সংকেতের সমন্বয়ে পাসওয়ার্ড তৈরি করুন।
৩. রাউটারের লগইন ডেটা পরিবর্তন করুন
রাউটারের জন্য আলাদা পাসওয়ার্ড ও অ্যাডমিনের নাম ব্যবহার করতে হয়। এই পাসওয়ার্ড ও ওয়াইফাইয়ের পাসওয়ার্ড একই বিষয় নয়। রাউটারের সেটিংস থেকে অ্যাডমিন নাম ও পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা যায়। এ জন্য কোনো ব্রাউজারে রাউটারের আইপি অ্যাড্রেস দিয়ে সার্চ করুন। আইপি অ্যাড্রেস রাউটারের গায়ে লেখা থাকে বা ম্যানুয়াল গাইডে লেখা থাকে। এরপর ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে রাউটারের সেটিংস প্রবেশ করতে হবে। সেটিংস থেকে পাসওয়ার্ড ও ইউজানর নেম পরিবর্তন করতে হবে। আগের ইজার নেম ও পাসওয়ার্ড না জানা থাকলে সংশ্লিষ্ট ওয়াইফাই সেবাদাতাদের কাছ থেকে জেনে নিতে হবে।
৪. ফায়ারওয়াল ও ওয়াইফাই এনক্রিপশন চালু করুন
হ্যাকিং বন্ধে ও রাউটারের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অনেক রাউটারেই ফায়ারওয়াল ও ওয়াইফাই এনক্রিপশন ফিচার রয়েছে। এগুলো সাধারণত ডিফল্টভাবে চালু থাকে। তবে ফিচারগুলো চালু রয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে।
এ জন্য রাউটারের সেটিংসে লগ ইন করুন। এরপর ফায়ারওয়াল ও ওয়াই-ফাই এনক্রিপশন ফিচার চালু রয়েছে কি না, তা দেখে নিতে হবে। ফিচারগুলো বন্ধ থাকলে চালু করে নিতে হবে।
৫. গেস্ট নেটওয়ার্ক তৈরি করুন
অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে বাসায় আসা অতিথিদের জন্য আলাদাভাবে গেস্ট নেটওয়ার্ক তৈরি করুন। অতিথিরা ওয়াইফাই দিয়ে নিজস্ব ডিভাইসে বিভিন্ন কনটেন্ট ডাউনলোড করার সময় ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার আপনার নেটওয়ার্ককে আক্রমণ করতে পারে।
বিভিন্ন আইওটি ডিভাইসের জন্যও গেস্ট নেটওয়ার্ক তৈরি করা ভালো। কারণ ওয়াইফাই ক্যামেরা, স্মার্ট স্পিকারের মতো আইওটি ডিভাইসের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেও হ্যাক করা যেতে পারে।
৬. ভিপিএন ব্যবহার করুন
ভালো মানের ভিপিএন ব্যবহার করলে এটি হ্যাকারদের কাছ থেকে রাউটারের আইপি অ্যাড্রেস লুকিয়ে রাখবে। এ ছাড়া ওয়াইফাই ব্যবহার করে আপনি কী কী করছেন তাও জানতে পারবে না।
অনেকেই যাচাই-বাছাই না করেই বিনা মূল্যের ভিপিএন ব্যবহার করেন, তা করা উচিত হবে না। কারণ এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।
৭. রাউটার ও ডিভাইসের সফটওয়্যারের আপডেট রাখুন
রাউটার ও সংযুক্ত ডিভাইসকে সুরক্ষা দিতে এবং ত্রুটি দূর করতে কোম্পানিগুলো বিভিন্ন সফটওয়্যারের আপডেট দেয়। এগুলো ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে হবে। সেটিংস থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেটের ফিচারটি চালু করে রাখুন।
৮. রিমোট রাউটার অ্যাকসেস ফিচার বন্ধ রাখুন
ওয়াইফাইয়ের মাধ্যমে দূরবর্তী অবস্থান থেকে ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করা যায়। রিমোট রাউটার অ্যাকসেস ফিচারের মাধ্যমে এই সুবিধা পাওয়া যাবে। তবে প্রয়োজন না হলে ফিচারটি বন্ধ করে রাখাই ভালো। ফিচারটি বন্ধ করার জন্য রাউটারের অ্যাডমিন সেটিংস থেকে পরিবর্তন করতে হবে।
৯. ডিভাইসের ভ্যারিফিকেশন
নিজের রাউটারের ওয়াফাইয়ের সঙ্গে কোন কোন ডিভাইস যুক্ত, তা মাঝে মাঝে লক্ষ করতে হবে। কোনো ডিভাইস নিয়ে সন্দেহ হলে সঙ্গে সঙ্গে ওয়াইফাইয়ের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে।
১০. ডাব্লুএপিএ ৩ রাউটার কিনুন
ডাব্লুএপিএ ৩ হলো রাউটারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে উন্নত নিরাপত্তা প্রোটোকল। এটি ওয়াইফাইয়ের নেটওয়ার্ককে সুরক্ষিত করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।
নতুন রাউটার কেনার সময় ওয়াইপিএ ৩-এর সমর্থন রয়েছে কি না, তা দেখতে হবে।
আপনার রাউটারটি ২০১৮ সালের আগে কেনা হলে এতে ওয়াইপিএ ২-প্রযুক্তি থাকারই সম্ভাবনা বেশি।
তথ্যসূত্র: সিনেট
ল্যাপটপ, স্মার্টফোন থেকে শুরু করে সিসি ক্যামেরার মতো একাধিক ডিভাইসে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগের জন্য ওয়াইফাই রাউটার ব্যবহার করা হয়। তবে রাউটার নেটওয়ার্কও হ্যাক করে ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে হ্যাকাররা। তাই আগে থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
রাউটার হ্যাক করে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ড নম্বর, ব্যাংক রেকর্ড, বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের লগ-ইনের তথ্য জেনে নিতে পারে হ্যাকাররা। এমনকি লাইভ ক্যামেরার ভিডিও দেখতে পারে এবং রেকর্ড করেও রাখতে পারে। এ ছাড়া ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ঘরের বা অফিসের বাইরের মানুষ ব্যবহার করলে নেটওয়ার্কটির গতি কমে যেতে পারে।
নিরাপদ থাকতে ১০টি টিপস মেনে চলতে পারেন। তবে টিপসগুলো অনুসরণ করলেই ওয়াইফাই রাউটার সম্পূর্ণ সুরক্ষিত থাকবে এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই।
১. ঘরের মাঝামাঝি জায়গায় রাউটার রাখুন
রাউটার নিরাপদে ব্যবহার করার জন্য ঘরের মাঝামাঝি জায়গায় রাউটার রাখুন। এর ফলে ঘরের সব জায়গায় নেটওয়ার্ক সমানভাবে পৌঁছাবে। ঘরের মধ্যেই ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক সীমাবদ্ধ থাকবে, বাইরে যাবে না। ফলে হ্যাকাররা এটি সহজে হ্যাকও করতে পারবে না। ঘরের মাঝামাঝি জায়গায় রাউটার রাখার আরেকটি সুবিধা হলো ঘরের প্রতিটি জায়গা থেকে ওয়াইফাইয়ের ভালো সংযোগ পাওয়া যাবে।
২. ওয়াইফাইয়ের জন্য শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করুন
ওয়াইফাইয়ের পাসওয়ার্ড যত শক্তিশালী হবে তত হ্যাকারদের হ্যাক করা কঠিন হয়ে যাবে। কিছুদিন পরপর বা অন্তত ছয় মাসে একবার ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড পরিবর্তনও করা জরুরি। আর পাসওয়ার্ড হিসেবে জন্মদিনের তারিখ, ১২৩৪ সংখ্যা, ফোন নম্বর, জন্মস্থান ইত্যাদি ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ হ্যাকাররা খুব সহজেই এসব পাসওয়ার্ড অনুমান করতে পারে। ক্যাপিটাল বর্ণ, সংখ্যা, বিভিন্ন সংকেতের সমন্বয়ে পাসওয়ার্ড তৈরি করুন।
৩. রাউটারের লগইন ডেটা পরিবর্তন করুন
রাউটারের জন্য আলাদা পাসওয়ার্ড ও অ্যাডমিনের নাম ব্যবহার করতে হয়। এই পাসওয়ার্ড ও ওয়াইফাইয়ের পাসওয়ার্ড একই বিষয় নয়। রাউটারের সেটিংস থেকে অ্যাডমিন নাম ও পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা যায়। এ জন্য কোনো ব্রাউজারে রাউটারের আইপি অ্যাড্রেস দিয়ে সার্চ করুন। আইপি অ্যাড্রেস রাউটারের গায়ে লেখা থাকে বা ম্যানুয়াল গাইডে লেখা থাকে। এরপর ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে রাউটারের সেটিংস প্রবেশ করতে হবে। সেটিংস থেকে পাসওয়ার্ড ও ইউজানর নেম পরিবর্তন করতে হবে। আগের ইজার নেম ও পাসওয়ার্ড না জানা থাকলে সংশ্লিষ্ট ওয়াইফাই সেবাদাতাদের কাছ থেকে জেনে নিতে হবে।
৪. ফায়ারওয়াল ও ওয়াইফাই এনক্রিপশন চালু করুন
হ্যাকিং বন্ধে ও রাউটারের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অনেক রাউটারেই ফায়ারওয়াল ও ওয়াইফাই এনক্রিপশন ফিচার রয়েছে। এগুলো সাধারণত ডিফল্টভাবে চালু থাকে। তবে ফিচারগুলো চালু রয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে।
এ জন্য রাউটারের সেটিংসে লগ ইন করুন। এরপর ফায়ারওয়াল ও ওয়াই-ফাই এনক্রিপশন ফিচার চালু রয়েছে কি না, তা দেখে নিতে হবে। ফিচারগুলো বন্ধ থাকলে চালু করে নিতে হবে।
৫. গেস্ট নেটওয়ার্ক তৈরি করুন
অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে বাসায় আসা অতিথিদের জন্য আলাদাভাবে গেস্ট নেটওয়ার্ক তৈরি করুন। অতিথিরা ওয়াইফাই দিয়ে নিজস্ব ডিভাইসে বিভিন্ন কনটেন্ট ডাউনলোড করার সময় ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার আপনার নেটওয়ার্ককে আক্রমণ করতে পারে।
বিভিন্ন আইওটি ডিভাইসের জন্যও গেস্ট নেটওয়ার্ক তৈরি করা ভালো। কারণ ওয়াইফাই ক্যামেরা, স্মার্ট স্পিকারের মতো আইওটি ডিভাইসের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেও হ্যাক করা যেতে পারে।
৬. ভিপিএন ব্যবহার করুন
ভালো মানের ভিপিএন ব্যবহার করলে এটি হ্যাকারদের কাছ থেকে রাউটারের আইপি অ্যাড্রেস লুকিয়ে রাখবে। এ ছাড়া ওয়াইফাই ব্যবহার করে আপনি কী কী করছেন তাও জানতে পারবে না।
অনেকেই যাচাই-বাছাই না করেই বিনা মূল্যের ভিপিএন ব্যবহার করেন, তা করা উচিত হবে না। কারণ এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।
৭. রাউটার ও ডিভাইসের সফটওয়্যারের আপডেট রাখুন
রাউটার ও সংযুক্ত ডিভাইসকে সুরক্ষা দিতে এবং ত্রুটি দূর করতে কোম্পানিগুলো বিভিন্ন সফটওয়্যারের আপডেট দেয়। এগুলো ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে হবে। সেটিংস থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেটের ফিচারটি চালু করে রাখুন।
৮. রিমোট রাউটার অ্যাকসেস ফিচার বন্ধ রাখুন
ওয়াইফাইয়ের মাধ্যমে দূরবর্তী অবস্থান থেকে ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করা যায়। রিমোট রাউটার অ্যাকসেস ফিচারের মাধ্যমে এই সুবিধা পাওয়া যাবে। তবে প্রয়োজন না হলে ফিচারটি বন্ধ করে রাখাই ভালো। ফিচারটি বন্ধ করার জন্য রাউটারের অ্যাডমিন সেটিংস থেকে পরিবর্তন করতে হবে।
৯. ডিভাইসের ভ্যারিফিকেশন
নিজের রাউটারের ওয়াফাইয়ের সঙ্গে কোন কোন ডিভাইস যুক্ত, তা মাঝে মাঝে লক্ষ করতে হবে। কোনো ডিভাইস নিয়ে সন্দেহ হলে সঙ্গে সঙ্গে ওয়াইফাইয়ের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে।
১০. ডাব্লুএপিএ ৩ রাউটার কিনুন
ডাব্লুএপিএ ৩ হলো রাউটারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে উন্নত নিরাপত্তা প্রোটোকল। এটি ওয়াইফাইয়ের নেটওয়ার্ককে সুরক্ষিত করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।
নতুন রাউটার কেনার সময় ওয়াইপিএ ৩-এর সমর্থন রয়েছে কি না, তা দেখতে হবে।
আপনার রাউটারটি ২০১৮ সালের আগে কেনা হলে এতে ওয়াইপিএ ২-প্রযুক্তি থাকারই সম্ভাবনা বেশি।
তথ্যসূত্র: সিনেট
দেশের বাজারে মিডরেঞ্জের সেরা পারফর্মিং স্মার্টফোন অনার এক্স৭সি নিয়ে এসেছে অনার বাংলাদেশ। সর্বাধুনিক ফিচারসমৃদ্ধ এই স্মার্টফোনের দাম মাত্র ২২ হাজার ৯৯৯ টাকা। গত ১২ নভেম্বর থেকে বিক্রি শুরু হয়েছে, যা ডিভাইসটি অনারের ব্র্যান্ড বা যেকোনো রিটেইল শপে কেনা যাচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসুরক্ষা টুলগুলো কীভাবে কাজ করে তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য এক ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে গুগল। টুল দুটি এখন গুগল পিক্সেল ৬ ও নতুন মডেলগুলোতে চালু হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের গুগল বেটা প্রোগ্রামের ব্যবহারকারীরা স্ক্যাম ডিটেকশন ইন ফোন টুলটি ব্যবহার করতে পারবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেস্যুট পরে সার্ফিং করা থেকে শুরু করে স্ত্রীর জন্য ভাস্কর্য তৈরির মতো কিছু অদ্ভুত কাজের জন্য এই বছর ইন্টারনেটের আলোচনায় এসেছেন মার্ক জাকারবার্গ। এবার গানও গেয়ে শুনালেন মেটার সিইও। তাঁর স্ত্রী প্রিসিলা চ্যানের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতের বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে গত বুধবার গানটি প্রকাশ করেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগেনতুন মাইলফলক অর্জন করেছে এক্সের (সাবেক টুইটার) বিকল্প মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম ব্লুস্কাই। প্ল্যাটফর্মটিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ১৫ মিলিয়ন বা ১ কোটি ৫০ লাখ। মাত্র এক মাস আগেই ব্লুস্কাইয়ের ব্যবহারকারী ছিল ১৩ মিলিয়ন বা ১ কোটি ৩০ লাখ। অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়াটিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। কারণ আর
১ দিন আগে