নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বে প্রতিটি খাত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। যেখানে জীবন আছে, সেখানেই এআই দরকার হবে। এটা মানুষকে যেমন কর্মহীন করবে, সেভাবে নতুন কাজের সুযোগও তৈরি করবে। তবে এআইয়ের কারণে বুদ্ধিমত্তার পরিবর্তে শারীরিক সক্ষমতার ভিত্তিতে কর্মী নিয়োগ বেড়ে যেতে পারে। সরকার এআই প্রয়োগের নীতিমালা তৈরি করছে।
আজ সোমবার রাজধানীর এফবিসিসিআই ইনোভেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার ভবনে ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) : সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত’ শীর্ষক সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। এফবিসিসিআই-আইআরসি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় যৌথভাবে এ সভার আয়োজন করে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের মূল চালিকা শক্তি। বাংলাদেশকে এই বিপ্লবের অংশ হতে হলে আমাদের এআইয়ের প্রতি আগ্রহী হতে হবে এবং এর সম্ভাব্য ব্যবহার সম্পর্কে জানতে হবে। বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এআই প্রয়োগের সুযোগ রয়েছে। সরকার এআইয়ের উন্নয়ন ও প্রয়োগের জন্য নীতিমালা তৈরি করছে। এআইয়ের দক্ষ জনবল তৈরির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআই-আইআরসির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু। তিনি বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা জালিয়াতি এড়াতে সাহায্য করছে। ভবিষ্যতে আমরা এআইয়ের ওপর নির্ভর করতে শুরু করব। এআইয়ের চ্যালেঞ্জ হলো, ভবিষ্যতে শারীরিক সক্ষমতা ও শক্তির ওপর ভিত্তি করে নিয়োগ দেওয়া বেড়ে যাবে। কারণ, বুদ্ধিমত্তার সকল কাজই করতে পারবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ২০৪১ সালের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে লক্ষ্যমাত্রার দিকে এগিয়ে চলতে হবে।’
সভায় উদ্যোক্তাদের এআইয়ের ওপর দক্ষতা অর্জনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়। এআইয়ের বিভিন্ন দিক নিয়ে ব্যবসায়ী, শিক্ষাবিদ, গবেষক ও নীতিনির্ধারকদের মধ্যে আলোচনা হয়। এফবিসিসিআই ইনোভেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের সাথে এআই সার্টসের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
আয়োজকেরা জানান, এআই সার্টস যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত প্রত্যয়িত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ব্লক চেইন জ্ঞানের সঙ্গে ভবিষ্যতের ক্ষমতায়নের জন্য প্রতিষ্ঠিত একটি প্রতিষ্ঠান। এটি আইটি সেক্টরে দক্ষতা উন্নয়নের পাশাপাশি বাংলাদেশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ব্লক চেইনের ক্ষেত্রেও অবদান রাখতে আগ্রহী। এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ও বাইরে বিশেষজ্ঞ জনশক্তির কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
বিশ্বে প্রতিটি খাত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। যেখানে জীবন আছে, সেখানেই এআই দরকার হবে। এটা মানুষকে যেমন কর্মহীন করবে, সেভাবে নতুন কাজের সুযোগও তৈরি করবে। তবে এআইয়ের কারণে বুদ্ধিমত্তার পরিবর্তে শারীরিক সক্ষমতার ভিত্তিতে কর্মী নিয়োগ বেড়ে যেতে পারে। সরকার এআই প্রয়োগের নীতিমালা তৈরি করছে।
আজ সোমবার রাজধানীর এফবিসিসিআই ইনোভেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার ভবনে ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) : সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত’ শীর্ষক সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। এফবিসিসিআই-আইআরসি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় যৌথভাবে এ সভার আয়োজন করে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের মূল চালিকা শক্তি। বাংলাদেশকে এই বিপ্লবের অংশ হতে হলে আমাদের এআইয়ের প্রতি আগ্রহী হতে হবে এবং এর সম্ভাব্য ব্যবহার সম্পর্কে জানতে হবে। বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এআই প্রয়োগের সুযোগ রয়েছে। সরকার এআইয়ের উন্নয়ন ও প্রয়োগের জন্য নীতিমালা তৈরি করছে। এআইয়ের দক্ষ জনবল তৈরির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআই-আইআরসির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু। তিনি বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা জালিয়াতি এড়াতে সাহায্য করছে। ভবিষ্যতে আমরা এআইয়ের ওপর নির্ভর করতে শুরু করব। এআইয়ের চ্যালেঞ্জ হলো, ভবিষ্যতে শারীরিক সক্ষমতা ও শক্তির ওপর ভিত্তি করে নিয়োগ দেওয়া বেড়ে যাবে। কারণ, বুদ্ধিমত্তার সকল কাজই করতে পারবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ২০৪১ সালের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে লক্ষ্যমাত্রার দিকে এগিয়ে চলতে হবে।’
সভায় উদ্যোক্তাদের এআইয়ের ওপর দক্ষতা অর্জনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়। এআইয়ের বিভিন্ন দিক নিয়ে ব্যবসায়ী, শিক্ষাবিদ, গবেষক ও নীতিনির্ধারকদের মধ্যে আলোচনা হয়। এফবিসিসিআই ইনোভেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের সাথে এআই সার্টসের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
আয়োজকেরা জানান, এআই সার্টস যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত প্রত্যয়িত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ব্লক চেইন জ্ঞানের সঙ্গে ভবিষ্যতের ক্ষমতায়নের জন্য প্রতিষ্ঠিত একটি প্রতিষ্ঠান। এটি আইটি সেক্টরে দক্ষতা উন্নয়নের পাশাপাশি বাংলাদেশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ব্লক চেইনের ক্ষেত্রেও অবদান রাখতে আগ্রহী। এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ও বাইরে বিশেষজ্ঞ জনশক্তির কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির ওপর জোর দেওয়ার জন্য ১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করছে বিশ্বের অন্যতম চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানি এএমডি। প্রযুক্তি বিশ্বে এআই কতটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে তা কোম্পানিটির এই সিদ্ধান্ত থেকে বোঝা যায়। বিশেষ করে এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির সাফল্য দেখে বড় বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো এ
২ ঘণ্টা আগেফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটাকে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭৯৮ মিলিয়ন বা ৭৯ কোটি ৭৭ লাখ ২০ হাজার ইউরো (৮৪ কোটি ডলার) জরিমানা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। ফেসবুকের মার্কেটপ্লেসে শ্রেণিবদ্ধ বিজ্ঞাপন পরিষেবায় ব্যবহারকারীদের স্বয়ংক্রিয় প্রবেশাধিকার দেওয়ার মাধ্যমে একচেটিয়া ব্যবসা সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘন করায় এই জরিমানা
৩ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে মিডরেঞ্জের সেরা পারফর্মিং স্মার্টফোন অনার এক্স৭সি নিয়ে এসেছে অনার বাংলাদেশ। সর্বাধুনিক ফিচারসমৃদ্ধ এই স্মার্টফোনের দাম মাত্র ২২ হাজার ৯৯৯ টাকা। গত ১২ নভেম্বর থেকে বিক্রি শুরু হয়েছে, যা ডিভাইসটি অনারের ব্র্যান্ড বা যেকোনো রিটেইল শপে কেনা যাচ্ছে।
১৭ ঘণ্টা আগেসুরক্ষা টুলগুলো কীভাবে কাজ করে তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য এক ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে গুগল। টুল দুটি এখন গুগল পিক্সেল ৬ ও নতুন মডেলগুলোতে চালু হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের গুগল বেটা প্রোগ্রামের ব্যবহারকারীরা স্ক্যাম ডিটেকশন ইন ফোন টুলটি ব্যবহার করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগে