অনলাইন ডেস্ক
ঘরে ইন্টারনেট সংযোগের জন্য ব্রডব্যান্ড সেবা ব্যবহার করে থাকেন অনেকেই। তবে এর বিকল্প হিসেবে ৫জি হোম ইন্টারনেট সেবা বর্তমানে জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। এই আধুনিক প্রযুক্তি দ্রুত ও স্থিতিশীল ইন্টারনেট সংযোগ দেয়, যা গতিশীল ডিজিটাল জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৫জি হোম ইন্টারনেটের মাধ্যমে উচ্চগতিতে ডাউনলোড ও আপলোড করা যায়, গেমিংয়ের বা স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে এই নেটওয়ার্কে কম লেটেন্সি থাকে। এটি একটি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য ইন্টারনেট সংযোগ। আসুন জেনে নিই ৫জি হোম ইন্টারনেটের কার্যপদ্ধতি এবং এটি আপনার জন্য কতটুকু উপকারী হতে পারে।
৫জি কী
ফাইভ জি বা ৫জি হলো পঞ্চম প্রজন্মের, অর্থাৎ পরবর্তী প্রজন্মের ওয়্যারলেস মোবাইল নেটওয়ার্ক। স্বাভাবিকভাবেই এর গতি ও প্রকৃতি বর্তমানে ব্যবহৃত ৪জি প্রযুক্তির চেয়ে উন্নত হবে। ৫জি নেটওয়ার্কে ডেটা ট্রান্সফারের জন্য একটি ভিন্ন এনকোডিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে। এটি দ্রুত ডেটা সরবরাহ করতে পারে এবং একই সঙ্গে অনেক বেশি ডিভাইস সংযুক্ত রাখতে পারে।
গবেষকেরা বলেছেন, ৫জি নেটওয়ার্কের গতি হবে ১০ জিবিপিএস বা সেকেন্ডে ১০ গিগাবাইট পর্যন্ত। যদিও ৫জির নেটওয়ার্ক ডিজাইনে এর সর্বোচ্চ গতি ধরা হয়েছে ২০ গিগাবাইট।
৫জি হোম ইন্টারনেট কী
ব্রডব্যান্ডের বিকল্প হলো ৫জি হোম ইন্টারনেট। এর ফলে কোনো কেবল ছাড়াই ৫জি সেলুলার নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হওয়া যায়। এই প্রযুক্তি একটি স্থির রিসিভার ব্যবহার করে, যা আপনার বাড়ির ভেতরে বা বাইরের দিকে থাকতে পারে। তবে এখনো একটি মডেম ও রাউটার প্রয়োজন হবে, যা আগত সিগন্যালকে ওয়াই-ফাইতে রূপান্তর করে এবং বাড়িজুড়ে ছড়িয়ে দেয়। এই রাউটারে একটি সিম কার্ড ব্যবহার করতে হয় এবং ফোনের মতো একটি সেবার জন্যও সাইনআপ করতে হবে।
৪জি এলটিইর মাধ্যমেও হোম ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যায়। এই প্রযুক্তিও একইভাবে কাজ করে এবং এর জন্যও একটি রিসিভারের প্রয়োজন রয়েছে। তবে ৫জি বেশি দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা দেয়। তাত্ত্বিকভাবে ৫জির গতি ১০ গিগাবাইটও বেশি হতে পারে এবং লেটেন্সি মাত্র ১ মিলিসেকেন্ড হতে পারে। তবে বাস্তবিকভাবে ৫জির ১ গিগাবাইটও গতি বেশি পাওয়া যায়। ব্রডব্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে থাকতে ৫জির ১ গিগাবাইট গতি যথেষ্ট। আর যেখানে ৪জি এলটিই সাধারণত ১০০ এমবিপিএসে সীমাবদ্ধ থাকে এবং বাস্তবে এর গতি আরও কম থাকে।
৫জি হোম ইন্টারনেট নাকি ব্রডব্যান্ড
৫জি হোম ইন্টারনেট নাকি ব্রডব্যান্ড কোনটি ভালো—এর উত্তর অতটা সরল নয়। এটি বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। বাড়িতে ফাইবার অপটিক কেব্ল সংযুক্ত থাকলে অত্যন্ত দ্রুতগতির ইন্টারনেট পাওয়া যায়। তবে ইন্টারনেটের সাধারণ তামা দিয়ে তৈরি কেবলে ওপর নির্ভর করলে ইন্টারনেটের গতি কম পাওয়া যেতে পারে।
এ ছাড়া এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্কের টাওয়ার কত দূরে অবস্থিত এবং ইন্টারনেট চাহিদার ওপর এর গতি নির্ভর করে। কিছু অঞ্চলে কেব্ল সংযোগের অভাব হতে পারে, এবং দূরবর্তী এলাকাগুলোতে সাধারণত ৫জি নেটওয়ার্কের ভালো কভারেজ পাওয়া যায় না।
তবে এলাকায় শক্তিশালী ৫জি ইন্টারনেট কভারেজ থাকলে এবং ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের চেয়ে সাশ্রয়ী ৫জি হোম ইন্টারনেট একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।
৫জি হোম ইন্টারনেটের সুবিধা
ওয়ায়ারড ব্রডব্যান্ডের তুলনায় ৫জি হোম ইন্টারনেটের কিছু সুবিধা রয়েছে। তিনটি প্রধান সুবিধার কথা উল্লেখ করা হলো—
১.৫জি হোম ইন্টারনেটের জন্য কোনো বাহ্যিক কেবলের প্রয়োজন হয় না, তাই ইনস্টলেশনও অনেক সহজ। কোনো বিশেষজ্ঞ ছাড়া এটি নিজেই সেটআপ করা যাবে।
২. আপনার এলাকায় ভালো ৫জি কভারেজ থাকলে ব্রডব্যান্ডের চেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট উপভোগ করতে পারবেন।
৩. কিছু কিছু মোবাইল পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সময়ে মূল্যছাড় দিয়ে থাকে। তাই এই ব্যবস্থা ওয়ায়ারড ইন্টারনেটের তুলনায় সস্তা হতে পারে।
৪. নির্দিষ্ট এলাকার মধ্যে ৫জি হোম ইন্টারনেট অনেক ডিভাইস একসঙ্গে ব্যবহার করা যায় এবং প্রতিটি ডিভাইসে স্থিতিশীল এবং নির্ভরযোগ্য নেটওয়ার্ক প্রদান করে।
৫জি হোম ইন্টারনেটের অসুবিধাগুলো
৫জি হোম ইন্টারনেটের কিছু সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধাও রয়েছে। এখানে কিছু সম্ভাব্য অসুবিধা তুলে ধরা হলো—
১. শহরের অনেক অঞ্চলে এখনো ৫জি নেটওয়ার্কের কভারেজ ভালো না। আর গ্রামীণ বা দূরবর্তী এলাকায় কভারেজ সীমিত থাকতে পারে। এলাকায় ভালো ৫জি কভারেজ না থাকে, তবে এই প্রযুক্তি আপনার জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে।
২. সেরা ফলাফলের জন্য আপনাকে টাওয়ারের দিকে একটি রিসিভার রাখতে হবে। অর্থাৎ আপনার বাড়ির বাইরের দিকে একটি অ্যানটেনা সংযুক্ত করতে হবে। কারণ দেওয়ালে মধ্য দিয়ে ৫জি সিগন্যাল ভালোমতো প্রবাহিত হতে পারে না এবং ইন্টারনেট সংযোগে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
৩. এ ছাড়া ৫জি ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের ওপর বেশি চাপ থাকলে হোম ইন্টারনেট গতি ধীর হয়ে যেতে বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্ন হতে পারে।
৫জি হোম ইন্টারনেট সেবা পাবেন যেভাবে
আপনার ঘরের অবস্থান ও এলাকার ওপর ৫জি কভারেজের ওপর এই সেবা নির্ভর করে। আপনার এলাকায় কোন কোন টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক সেবা প্রদানকারী কোম্পানি এই ৫জি সেবা দেয় তা জানতে হবে। এ জন্য তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে এই তথ্য জেনে নিতে হবে। সেই সঙ্গে ৫জি সিম সমর্থিত রাউটার কিনতে হবে।
তথ্যসূত্র: ওয়্যারড
ঘরে ইন্টারনেট সংযোগের জন্য ব্রডব্যান্ড সেবা ব্যবহার করে থাকেন অনেকেই। তবে এর বিকল্প হিসেবে ৫জি হোম ইন্টারনেট সেবা বর্তমানে জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। এই আধুনিক প্রযুক্তি দ্রুত ও স্থিতিশীল ইন্টারনেট সংযোগ দেয়, যা গতিশীল ডিজিটাল জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৫জি হোম ইন্টারনেটের মাধ্যমে উচ্চগতিতে ডাউনলোড ও আপলোড করা যায়, গেমিংয়ের বা স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে এই নেটওয়ার্কে কম লেটেন্সি থাকে। এটি একটি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য ইন্টারনেট সংযোগ। আসুন জেনে নিই ৫জি হোম ইন্টারনেটের কার্যপদ্ধতি এবং এটি আপনার জন্য কতটুকু উপকারী হতে পারে।
৫জি কী
ফাইভ জি বা ৫জি হলো পঞ্চম প্রজন্মের, অর্থাৎ পরবর্তী প্রজন্মের ওয়্যারলেস মোবাইল নেটওয়ার্ক। স্বাভাবিকভাবেই এর গতি ও প্রকৃতি বর্তমানে ব্যবহৃত ৪জি প্রযুক্তির চেয়ে উন্নত হবে। ৫জি নেটওয়ার্কে ডেটা ট্রান্সফারের জন্য একটি ভিন্ন এনকোডিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে। এটি দ্রুত ডেটা সরবরাহ করতে পারে এবং একই সঙ্গে অনেক বেশি ডিভাইস সংযুক্ত রাখতে পারে।
গবেষকেরা বলেছেন, ৫জি নেটওয়ার্কের গতি হবে ১০ জিবিপিএস বা সেকেন্ডে ১০ গিগাবাইট পর্যন্ত। যদিও ৫জির নেটওয়ার্ক ডিজাইনে এর সর্বোচ্চ গতি ধরা হয়েছে ২০ গিগাবাইট।
৫জি হোম ইন্টারনেট কী
ব্রডব্যান্ডের বিকল্প হলো ৫জি হোম ইন্টারনেট। এর ফলে কোনো কেবল ছাড়াই ৫জি সেলুলার নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হওয়া যায়। এই প্রযুক্তি একটি স্থির রিসিভার ব্যবহার করে, যা আপনার বাড়ির ভেতরে বা বাইরের দিকে থাকতে পারে। তবে এখনো একটি মডেম ও রাউটার প্রয়োজন হবে, যা আগত সিগন্যালকে ওয়াই-ফাইতে রূপান্তর করে এবং বাড়িজুড়ে ছড়িয়ে দেয়। এই রাউটারে একটি সিম কার্ড ব্যবহার করতে হয় এবং ফোনের মতো একটি সেবার জন্যও সাইনআপ করতে হবে।
৪জি এলটিইর মাধ্যমেও হোম ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যায়। এই প্রযুক্তিও একইভাবে কাজ করে এবং এর জন্যও একটি রিসিভারের প্রয়োজন রয়েছে। তবে ৫জি বেশি দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা দেয়। তাত্ত্বিকভাবে ৫জির গতি ১০ গিগাবাইটও বেশি হতে পারে এবং লেটেন্সি মাত্র ১ মিলিসেকেন্ড হতে পারে। তবে বাস্তবিকভাবে ৫জির ১ গিগাবাইটও গতি বেশি পাওয়া যায়। ব্রডব্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে থাকতে ৫জির ১ গিগাবাইট গতি যথেষ্ট। আর যেখানে ৪জি এলটিই সাধারণত ১০০ এমবিপিএসে সীমাবদ্ধ থাকে এবং বাস্তবে এর গতি আরও কম থাকে।
৫জি হোম ইন্টারনেট নাকি ব্রডব্যান্ড
৫জি হোম ইন্টারনেট নাকি ব্রডব্যান্ড কোনটি ভালো—এর উত্তর অতটা সরল নয়। এটি বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। বাড়িতে ফাইবার অপটিক কেব্ল সংযুক্ত থাকলে অত্যন্ত দ্রুতগতির ইন্টারনেট পাওয়া যায়। তবে ইন্টারনেটের সাধারণ তামা দিয়ে তৈরি কেবলে ওপর নির্ভর করলে ইন্টারনেটের গতি কম পাওয়া যেতে পারে।
এ ছাড়া এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্কের টাওয়ার কত দূরে অবস্থিত এবং ইন্টারনেট চাহিদার ওপর এর গতি নির্ভর করে। কিছু অঞ্চলে কেব্ল সংযোগের অভাব হতে পারে, এবং দূরবর্তী এলাকাগুলোতে সাধারণত ৫জি নেটওয়ার্কের ভালো কভারেজ পাওয়া যায় না।
তবে এলাকায় শক্তিশালী ৫জি ইন্টারনেট কভারেজ থাকলে এবং ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের চেয়ে সাশ্রয়ী ৫জি হোম ইন্টারনেট একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।
৫জি হোম ইন্টারনেটের সুবিধা
ওয়ায়ারড ব্রডব্যান্ডের তুলনায় ৫জি হোম ইন্টারনেটের কিছু সুবিধা রয়েছে। তিনটি প্রধান সুবিধার কথা উল্লেখ করা হলো—
১.৫জি হোম ইন্টারনেটের জন্য কোনো বাহ্যিক কেবলের প্রয়োজন হয় না, তাই ইনস্টলেশনও অনেক সহজ। কোনো বিশেষজ্ঞ ছাড়া এটি নিজেই সেটআপ করা যাবে।
২. আপনার এলাকায় ভালো ৫জি কভারেজ থাকলে ব্রডব্যান্ডের চেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট উপভোগ করতে পারবেন।
৩. কিছু কিছু মোবাইল পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সময়ে মূল্যছাড় দিয়ে থাকে। তাই এই ব্যবস্থা ওয়ায়ারড ইন্টারনেটের তুলনায় সস্তা হতে পারে।
৪. নির্দিষ্ট এলাকার মধ্যে ৫জি হোম ইন্টারনেট অনেক ডিভাইস একসঙ্গে ব্যবহার করা যায় এবং প্রতিটি ডিভাইসে স্থিতিশীল এবং নির্ভরযোগ্য নেটওয়ার্ক প্রদান করে।
৫জি হোম ইন্টারনেটের অসুবিধাগুলো
৫জি হোম ইন্টারনেটের কিছু সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধাও রয়েছে। এখানে কিছু সম্ভাব্য অসুবিধা তুলে ধরা হলো—
১. শহরের অনেক অঞ্চলে এখনো ৫জি নেটওয়ার্কের কভারেজ ভালো না। আর গ্রামীণ বা দূরবর্তী এলাকায় কভারেজ সীমিত থাকতে পারে। এলাকায় ভালো ৫জি কভারেজ না থাকে, তবে এই প্রযুক্তি আপনার জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে।
২. সেরা ফলাফলের জন্য আপনাকে টাওয়ারের দিকে একটি রিসিভার রাখতে হবে। অর্থাৎ আপনার বাড়ির বাইরের দিকে একটি অ্যানটেনা সংযুক্ত করতে হবে। কারণ দেওয়ালে মধ্য দিয়ে ৫জি সিগন্যাল ভালোমতো প্রবাহিত হতে পারে না এবং ইন্টারনেট সংযোগে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
৩. এ ছাড়া ৫জি ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের ওপর বেশি চাপ থাকলে হোম ইন্টারনেট গতি ধীর হয়ে যেতে বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্ন হতে পারে।
৫জি হোম ইন্টারনেট সেবা পাবেন যেভাবে
আপনার ঘরের অবস্থান ও এলাকার ওপর ৫জি কভারেজের ওপর এই সেবা নির্ভর করে। আপনার এলাকায় কোন কোন টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক সেবা প্রদানকারী কোম্পানি এই ৫জি সেবা দেয় তা জানতে হবে। এ জন্য তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে এই তথ্য জেনে নিতে হবে। সেই সঙ্গে ৫জি সিম সমর্থিত রাউটার কিনতে হবে।
তথ্যসূত্র: ওয়্যারড
দেশের বাজারে মিডরেঞ্জের সেরা পারফর্মিং স্মার্টফোন অনার এক্স৭সি নিয়ে এসেছে অনার বাংলাদেশ। সর্বাধুনিক ফিচারসমৃদ্ধ এই স্মার্টফোনের দাম মাত্র ২২ হাজার ৯৯৯ টাকা। গত ১২ নভেম্বর থেকে বিক্রি শুরু হয়েছে, যা ডিভাইসটি অনারের ব্র্যান্ড বা যেকোনো রিটেইল শপে কেনা যাচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসুরক্ষা টুলগুলো কীভাবে কাজ করে তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য এক ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে গুগল। টুল দুটি এখন গুগল পিক্সেল ৬ ও নতুন মডেলগুলোতে চালু হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের গুগল বেটা প্রোগ্রামের ব্যবহারকারীরা স্ক্যাম ডিটেকশন ইন ফোন টুলটি ব্যবহার করতে পারবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেস্যুট পরে সার্ফিং করা থেকে শুরু করে স্ত্রীর জন্য ভাস্কর্য তৈরির মতো কিছু অদ্ভুত কাজের জন্য এই বছর ইন্টারনেটের আলোচনায় এসেছেন মার্ক জাকারবার্গ। এবার গানও গেয়ে শুনালেন মেটার সিইও। তাঁর স্ত্রী প্রিসিলা চ্যানের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতের বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে গত বুধবার গানটি প্রকাশ করেন তিনি।
২১ ঘণ্টা আগেনতুন মাইলফলক অর্জন করেছে এক্সের (সাবেক টুইটার) বিকল্প মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম ব্লুস্কাই। প্ল্যাটফর্মটিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ১৫ মিলিয়ন বা ১ কোটি ৫০ লাখ। মাত্র এক মাস আগেই ব্লুস্কাইয়ের ব্যবহারকারী ছিল ১৩ মিলিয়ন বা ১ কোটি ৩০ লাখ। অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়াটিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। কারণ আর
১ দিন আগে