ফিচার ডেস্ক
জীবনের বেশির ভাগ জিনিসের মতো একবাক্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে ভালো বা খারাপ বলা যায় না। কীভাবে ব্যবহার করা হয় তার ওপর নির্ভর করে এর ফলাফল। এর যে অনেক ভালো দিক আছে, সেটা অস্বীকার করা যায় না। আবার এর মন্দ দিকটিও অস্বীকার করা যায় না। কিন্তু এর মন্দ দিকটি বরাবর আলোচনার বাইরে থেকে যায়। যদিও এখন বেশ জোরের সঙ্গে সেগুলো নিয়ে কথা শুরু হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতি আসক্তি এর অন্ধকার দিকটির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ। এখন বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, এটি সব ধরনের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সঙ্গে জড়িত। তাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতি আসক্তি বিষয়টিকে এখন পৃথিবীর কোথাও আর হালকাভাবে নেওয়া হচ্ছে না।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অত্যধিক ব্যবহার যে সবকিছুতে আমাদের মনোযোগ কমিয়ে দিয়েছে, এ বিষয়টি এখন বেশ স্পষ্ট। এটি আমাদের কাজ বা পড়াশোনার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করছে ভীষণভাবে। শুধু তা-ই নয়, এটি এমনকি আমাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি করছে। পাশাপাশি বসে থাকা দুজন মানুষ এখন মিনিটের পর মিনিট এমনকি ঘণ্টা ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সময় দিচ্ছে। ফলে দাম্পত্য সম্পর্ক হোক বা বন্ধুত্বের সম্পর্কই হোক, তাতে যত্নের অভাব দেখা দিচ্ছে। আর এর পরিণতি খুব সুখকর হচ্ছে বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। অন্তত মানসিক বিষয়ে পরামর্শকেরা তেমন কোনো সুখের সংবাদ আমাদের দিতে পারছেন না।
তবে হ্যাঁ। সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক সংবাদ আছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের। এ মাধ্যমে খুঁজে পাওয়া যায় হারিয়ে যাওয়া মানুষদের, যারা হয়তো একসময় একই বৃত্তে ছিল। আবার বিভিন্ন কারণে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া সম্পর্কগুলো কোনো না কোনোভাবে কাছাকাছি আসতে পারছে এ মাধ্যমের কারণেই। আবার দূরবর্তী সম্পর্ক বা লং ডিসটেনস রিলেশনশিপ রক্ষার ক্ষেত্রে কখনো কখনো সামাজিক যোগাযোগ ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে পারে।
নেতিবাচক অবস্থা দূর করতে যা করতে পারেন—
জীবনের বেশির ভাগ জিনিসের মতো একবাক্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে ভালো বা খারাপ বলা যায় না। কীভাবে ব্যবহার করা হয় তার ওপর নির্ভর করে এর ফলাফল। এর যে অনেক ভালো দিক আছে, সেটা অস্বীকার করা যায় না। আবার এর মন্দ দিকটিও অস্বীকার করা যায় না। কিন্তু এর মন্দ দিকটি বরাবর আলোচনার বাইরে থেকে যায়। যদিও এখন বেশ জোরের সঙ্গে সেগুলো নিয়ে কথা শুরু হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতি আসক্তি এর অন্ধকার দিকটির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ। এখন বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, এটি সব ধরনের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সঙ্গে জড়িত। তাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতি আসক্তি বিষয়টিকে এখন পৃথিবীর কোথাও আর হালকাভাবে নেওয়া হচ্ছে না।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অত্যধিক ব্যবহার যে সবকিছুতে আমাদের মনোযোগ কমিয়ে দিয়েছে, এ বিষয়টি এখন বেশ স্পষ্ট। এটি আমাদের কাজ বা পড়াশোনার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করছে ভীষণভাবে। শুধু তা-ই নয়, এটি এমনকি আমাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি করছে। পাশাপাশি বসে থাকা দুজন মানুষ এখন মিনিটের পর মিনিট এমনকি ঘণ্টা ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সময় দিচ্ছে। ফলে দাম্পত্য সম্পর্ক হোক বা বন্ধুত্বের সম্পর্কই হোক, তাতে যত্নের অভাব দেখা দিচ্ছে। আর এর পরিণতি খুব সুখকর হচ্ছে বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। অন্তত মানসিক বিষয়ে পরামর্শকেরা তেমন কোনো সুখের সংবাদ আমাদের দিতে পারছেন না।
তবে হ্যাঁ। সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক সংবাদ আছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের। এ মাধ্যমে খুঁজে পাওয়া যায় হারিয়ে যাওয়া মানুষদের, যারা হয়তো একসময় একই বৃত্তে ছিল। আবার বিভিন্ন কারণে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া সম্পর্কগুলো কোনো না কোনোভাবে কাছাকাছি আসতে পারছে এ মাধ্যমের কারণেই। আবার দূরবর্তী সম্পর্ক বা লং ডিসটেনস রিলেশনশিপ রক্ষার ক্ষেত্রে কখনো কখনো সামাজিক যোগাযোগ ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে পারে।
নেতিবাচক অবস্থা দূর করতে যা করতে পারেন—
দেশের বাজারে মিডরেঞ্জের সেরা পারফর্মিং স্মার্টফোন অনার এক্স৭সি নিয়ে এসেছে অনার বাংলাদেশ। সর্বাধুনিক ফিচারসমৃদ্ধ এই স্মার্টফোনের দাম মাত্র ২২ হাজার ৯৯৯ টাকা। গত ১২ নভেম্বর থেকে বিক্রি শুরু হয়েছে, যা ডিভাইসটি অনারের ব্র্যান্ড বা যেকোনো রিটেইল শপে কেনা যাচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসুরক্ষা টুলগুলো কীভাবে কাজ করে তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য এক ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে গুগল। টুল দুটি এখন গুগল পিক্সেল ৬ ও নতুন মডেলগুলোতে চালু হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের গুগল বেটা প্রোগ্রামের ব্যবহারকারীরা স্ক্যাম ডিটেকশন ইন ফোন টুলটি ব্যবহার করতে পারবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেস্যুট পরে সার্ফিং করা থেকে শুরু করে স্ত্রীর জন্য ভাস্কর্য তৈরির মতো কিছু অদ্ভুত কাজের জন্য এই বছর ইন্টারনেটের আলোচনায় এসেছেন মার্ক জাকারবার্গ। এবার গানও গেয়ে শুনালেন মেটার সিইও। তাঁর স্ত্রী প্রিসিলা চ্যানের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতের বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে গত বুধবার গানটি প্রকাশ করেন তিনি।
২১ ঘণ্টা আগেনতুন মাইলফলক অর্জন করেছে এক্সের (সাবেক টুইটার) বিকল্প মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম ব্লুস্কাই। প্ল্যাটফর্মটিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ১৫ মিলিয়ন বা ১ কোটি ৫০ লাখ। মাত্র এক মাস আগেই ব্লুস্কাইয়ের ব্যবহারকারী ছিল ১৩ মিলিয়ন বা ১ কোটি ৩০ লাখ। অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়াটিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। কারণ আর
১ দিন আগে