নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা : সোমবার রাতে স্তেফানোস সিৎসিফাসের বিপক্ষে প্রথম দুই সেট হারা নোভাক জোকোভিচ মরণপণ লড়াই করে জিতলেন নিজের দ্বিতীয় ফ্রেঞ্চ ওপেন শিরোপা। জয়ের পর ধাতস্থ হতে কিছুটা সময় নিলেন। এরপর আকাশের দিকে তাকিয়ে স্বভাবসুলভ উদ্যাপন। কে বলবে এই জোকোভিচকে নিয়েই একটা সময় মানুষ আফসোস করত! বলা হতো, বড্ড ভুল সময়ে জন্মেছেন তিনি!
ফেদেরার–নাদালের দাপটে বাকিদের তখন নাভিশ্বাস ওঠার অবস্থা। কিন্তু জোকোভিচ তো সার্বিয়ান সন্ত! এত সহজে হার মানবেন কেন? ধীরে ধীরে পায়ের নিচে মাটি জমিয়েছেন। সবাই যখন ফেদেরার–নাদালে বুঁদ, তখন বেলগ্রেডের এই যোদ্ধা নীরবেই লিখছিলেন জয়ের উপাখ্যান। ১৯ গ্র্যান্ড স্লামে এখন ফেদেরার–নাদালের সমান্তরালেই উচ্চারিত হচ্ছে জোকোভিচের নাম।
গ্র্যান্ড স্লামে জোকোভিচের পথচলার শুরুটা ২০০৫ সালে। ২০০৭ পর্যন্ত টেনিস বিশ্বে নামটা তেমন পরিচিতও ছিল না। সে বছরই ইউএস ওপেনের ফাইনালে উঠে প্রথম আলোচনায় আসেন জোকোভিচ। কিন্তু ফেদেরারের বিপক্ষে সরাসরি সেটে হেরে শিরোপা থেকে বঞ্চিত হন। কয়েক মাস পর ফের ২০০৮ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে জো উইলফ্রেড সোঙ্গাকে হারিয়ে প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জেতেন জোকোভিচ। পরের দুই বছর আর কোনো গ্র্যান্ড স্লাম জিততে পারেননি। তবে ২০১১–১২ সালে আবারও স্বরূপে ফেরেন তিনি। এ দুই বছরে জেতেন ৪টি গ্র্যান্ড স্লাম।
২০১৫ সালের পর থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি জোকোভিচকে। গত ছয় বছরে সব মিলিয়ে ১৫টি গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে উঠেছেন। এর ১২টিতেই শিরোপা জিতেছেন। চোট না ভোগালে এত দিনে হয়তো ফেদেরার–নাদালকেও ছাড়িয়ে যেতে পারতেন। তবে ছন্দ ও বয়স বলছে, এখনো আরও অনেক পথ পাড়ি দেওয়ার আছে। তবে যে গতিতে এই ‘সার্বিয়ান সাবমেরিন’ ছুটছেন, কোথায় গিয়ে থামেন দেখার অপেক্ষা।
কেবল কোর্টে নয়, কোর্টের বাইরেও জোকোভিচ সমান জনপ্রিয়। ভালোবেসে অনেকেই তাঁকে ডাকেন ‘জোকার’ বলে। টেনিস কোর্টেও কখনো কখনো দেখা যায় তাঁর জোকারগিরি। ২০১৮ সালের উইম্বলডনের কথাই ধরা যাক। ফেদেরারের বিপক্ষে রোমাঞ্চকর লড়াই জিতে মাঠে বসে কিছুক্ষণ ধরে উইম্বলডনের ঘাস চিবিয়ে দেখলেন! কেমন স্বাদ ছিল সেটা মুখে না বললেও অভিব্যক্তি বলে দিচ্ছিল এই ঘাস নিশ্চয়ই সুস্বাদু!
কোর্টের লড়াকু জোকোভিচ মাঝে মাঝে যে এমনই শিশু!
ঢাকা : সোমবার রাতে স্তেফানোস সিৎসিফাসের বিপক্ষে প্রথম দুই সেট হারা নোভাক জোকোভিচ মরণপণ লড়াই করে জিতলেন নিজের দ্বিতীয় ফ্রেঞ্চ ওপেন শিরোপা। জয়ের পর ধাতস্থ হতে কিছুটা সময় নিলেন। এরপর আকাশের দিকে তাকিয়ে স্বভাবসুলভ উদ্যাপন। কে বলবে এই জোকোভিচকে নিয়েই একটা সময় মানুষ আফসোস করত! বলা হতো, বড্ড ভুল সময়ে জন্মেছেন তিনি!
ফেদেরার–নাদালের দাপটে বাকিদের তখন নাভিশ্বাস ওঠার অবস্থা। কিন্তু জোকোভিচ তো সার্বিয়ান সন্ত! এত সহজে হার মানবেন কেন? ধীরে ধীরে পায়ের নিচে মাটি জমিয়েছেন। সবাই যখন ফেদেরার–নাদালে বুঁদ, তখন বেলগ্রেডের এই যোদ্ধা নীরবেই লিখছিলেন জয়ের উপাখ্যান। ১৯ গ্র্যান্ড স্লামে এখন ফেদেরার–নাদালের সমান্তরালেই উচ্চারিত হচ্ছে জোকোভিচের নাম।
গ্র্যান্ড স্লামে জোকোভিচের পথচলার শুরুটা ২০০৫ সালে। ২০০৭ পর্যন্ত টেনিস বিশ্বে নামটা তেমন পরিচিতও ছিল না। সে বছরই ইউএস ওপেনের ফাইনালে উঠে প্রথম আলোচনায় আসেন জোকোভিচ। কিন্তু ফেদেরারের বিপক্ষে সরাসরি সেটে হেরে শিরোপা থেকে বঞ্চিত হন। কয়েক মাস পর ফের ২০০৮ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে জো উইলফ্রেড সোঙ্গাকে হারিয়ে প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জেতেন জোকোভিচ। পরের দুই বছর আর কোনো গ্র্যান্ড স্লাম জিততে পারেননি। তবে ২০১১–১২ সালে আবারও স্বরূপে ফেরেন তিনি। এ দুই বছরে জেতেন ৪টি গ্র্যান্ড স্লাম।
২০১৫ সালের পর থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি জোকোভিচকে। গত ছয় বছরে সব মিলিয়ে ১৫টি গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে উঠেছেন। এর ১২টিতেই শিরোপা জিতেছেন। চোট না ভোগালে এত দিনে হয়তো ফেদেরার–নাদালকেও ছাড়িয়ে যেতে পারতেন। তবে ছন্দ ও বয়স বলছে, এখনো আরও অনেক পথ পাড়ি দেওয়ার আছে। তবে যে গতিতে এই ‘সার্বিয়ান সাবমেরিন’ ছুটছেন, কোথায় গিয়ে থামেন দেখার অপেক্ষা।
কেবল কোর্টে নয়, কোর্টের বাইরেও জোকোভিচ সমান জনপ্রিয়। ভালোবেসে অনেকেই তাঁকে ডাকেন ‘জোকার’ বলে। টেনিস কোর্টেও কখনো কখনো দেখা যায় তাঁর জোকারগিরি। ২০১৮ সালের উইম্বলডনের কথাই ধরা যাক। ফেদেরারের বিপক্ষে রোমাঞ্চকর লড়াই জিতে মাঠে বসে কিছুক্ষণ ধরে উইম্বলডনের ঘাস চিবিয়ে দেখলেন! কেমন স্বাদ ছিল সেটা মুখে না বললেও অভিব্যক্তি বলে দিচ্ছিল এই ঘাস নিশ্চয়ই সুস্বাদু!
কোর্টের লড়াকু জোকোভিচ মাঝে মাঝে যে এমনই শিশু!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২৩ মিনিট আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৩ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে