নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হার তো আগেই মেনে বসে ছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক আশরাফুল ইসলাম! চার বছর বাদে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ফেরার ম্যাচে বাংলাদেশ অধিনায়কের প্রত্যাশা ছিল একটাই, যতটা কম সম্ভব গোল হজম করে সম্মানজনক হার। র্যাঙ্কিংয়ে এশিয়ান দলগুলোর মধ্যে সবার ওপরে থাকা ভারত যেন সেই অবশ্য কোনো প্রকার দয়াই দেখায়নি আশরাফুলদের। ক্রমাগত আক্রমণে ব্যতিব্যস্ত রেখে স্বাগতিকদের জালে দিল ৯ গোল!
পাঁচ বছর আগে মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামে এশিয়া কাপে বাংলাদেশকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল ভারত। একই স্টেডিয়ামে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে আজ টোকিও অলিম্পিকে ব্রোঞ্জজয়ী দলের গোল সংখ্যা বাড়ল আরও গোটা দুই। স্টিক হাতে ভারতের খেলোয়াড়দের পেছনে জিমি-আশরাফুলদের ছোটাছুটি আর খানিক বাদে বাদে পেনাল্টি কর্নার থেকে গোল হজম; পুরো ৬০ মিনিট এই করেই কাটিয়েছে বাংলাদেশ।
রক্ষণাত্মক খেলে ১১ মিনিট পর্যন্ত ভারতকে আটকে রাখাটাই এই ম্যাচে বাংলাদেশের বড় প্রাপ্তি। এই ১১ মিনিটে ভারত আদায় করলো সাতটি পেনাল্টি কর্নার। ১২ মিনিটে বাংলাদেশের অর্ধে জটলার ভেতর থেকে হিটে ভারতের গোল মেলার উদ্বোধন করলেন দিলপ্রীত সিং। পরে করেছেন হ্যাটট্রিকও। প্রথম ১৫ মিনিট বা কোয়ার্টারে এই এক গোলেই এগিয়ে ছিলেন মানপ্রিত সিংরা।
এই দিলপ্রীতের মাপা শট থেকেই ২২ মিনিটে দ্বিতীয় গোল পায় ভারত। সুমিতের পুশ থেকে বাংলাদেশ গোলরক্ষক নিপ্পনের দুই পায়ের মাঝ দিয়ে দ্বিতীয় গোল তুলে নেন দিলপ্রীত।
২৯ মিনিটে নিজেদের নবম পেনাল্টি কর্নার থেকে তৃতীয় গোল ভারতের। হার্দিক সিংয়ের পুশ থেকে ২৯ মিনিটে ললিতকুমার উপাধ্যায়ের পেনাল্টি কর্নার গোল।
তৃতীয় কোয়ার্টারে তিন গোল করে টোকিও অলিম্পিকে ব্রোঞ্জজয়ী দলটি। ৩১ মিনিটে জার্মানপ্রিত সিং পেনাল্টি কর্নার গোলে স্কোরলাইন ৪-০ করেন। ৪৩ মিনিটে স্কোরলাইন ৫-০ করেন জার্মানপ্রিত সিং। ৪৪ মিনিটে দিলপ্রিত সিং ফিল্ড গোলে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন। স্কোরলাইন হয় ৬-০।
৫৪ মিনিটে ফিল্ড গোলে ভারতকে ৭-০ ব্যবধানে এগিয়ে নেন আকাশদ্বীপ সিং। পাঁচ বছর আগে ৭ গোল করার স্মৃতি ফেরানোর পর মনে হচ্ছিল হয়তো এখানেই থামবে ভারত। কিন্তু পরের মিনিটেই ব্যবধান ৮-০ করেন মানদ্বীপ মোর। ৫৭ মিনিটে হারমানপ্রিত সিং গোলে ৯-০ হওয়ার পর থামেই ভারত।
হার তো আগেই মেনে বসে ছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক আশরাফুল ইসলাম! চার বছর বাদে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ফেরার ম্যাচে বাংলাদেশ অধিনায়কের প্রত্যাশা ছিল একটাই, যতটা কম সম্ভব গোল হজম করে সম্মানজনক হার। র্যাঙ্কিংয়ে এশিয়ান দলগুলোর মধ্যে সবার ওপরে থাকা ভারত যেন সেই অবশ্য কোনো প্রকার দয়াই দেখায়নি আশরাফুলদের। ক্রমাগত আক্রমণে ব্যতিব্যস্ত রেখে স্বাগতিকদের জালে দিল ৯ গোল!
পাঁচ বছর আগে মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামে এশিয়া কাপে বাংলাদেশকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল ভারত। একই স্টেডিয়ামে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে আজ টোকিও অলিম্পিকে ব্রোঞ্জজয়ী দলের গোল সংখ্যা বাড়ল আরও গোটা দুই। স্টিক হাতে ভারতের খেলোয়াড়দের পেছনে জিমি-আশরাফুলদের ছোটাছুটি আর খানিক বাদে বাদে পেনাল্টি কর্নার থেকে গোল হজম; পুরো ৬০ মিনিট এই করেই কাটিয়েছে বাংলাদেশ।
রক্ষণাত্মক খেলে ১১ মিনিট পর্যন্ত ভারতকে আটকে রাখাটাই এই ম্যাচে বাংলাদেশের বড় প্রাপ্তি। এই ১১ মিনিটে ভারত আদায় করলো সাতটি পেনাল্টি কর্নার। ১২ মিনিটে বাংলাদেশের অর্ধে জটলার ভেতর থেকে হিটে ভারতের গোল মেলার উদ্বোধন করলেন দিলপ্রীত সিং। পরে করেছেন হ্যাটট্রিকও। প্রথম ১৫ মিনিট বা কোয়ার্টারে এই এক গোলেই এগিয়ে ছিলেন মানপ্রিত সিংরা।
এই দিলপ্রীতের মাপা শট থেকেই ২২ মিনিটে দ্বিতীয় গোল পায় ভারত। সুমিতের পুশ থেকে বাংলাদেশ গোলরক্ষক নিপ্পনের দুই পায়ের মাঝ দিয়ে দ্বিতীয় গোল তুলে নেন দিলপ্রীত।
২৯ মিনিটে নিজেদের নবম পেনাল্টি কর্নার থেকে তৃতীয় গোল ভারতের। হার্দিক সিংয়ের পুশ থেকে ২৯ মিনিটে ললিতকুমার উপাধ্যায়ের পেনাল্টি কর্নার গোল।
তৃতীয় কোয়ার্টারে তিন গোল করে টোকিও অলিম্পিকে ব্রোঞ্জজয়ী দলটি। ৩১ মিনিটে জার্মানপ্রিত সিং পেনাল্টি কর্নার গোলে স্কোরলাইন ৪-০ করেন। ৪৩ মিনিটে স্কোরলাইন ৫-০ করেন জার্মানপ্রিত সিং। ৪৪ মিনিটে দিলপ্রিত সিং ফিল্ড গোলে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন। স্কোরলাইন হয় ৬-০।
৫৪ মিনিটে ফিল্ড গোলে ভারতকে ৭-০ ব্যবধানে এগিয়ে নেন আকাশদ্বীপ সিং। পাঁচ বছর আগে ৭ গোল করার স্মৃতি ফেরানোর পর মনে হচ্ছিল হয়তো এখানেই থামবে ভারত। কিন্তু পরের মিনিটেই ব্যবধান ৮-০ করেন মানদ্বীপ মোর। ৫৭ মিনিটে হারমানপ্রিত সিং গোলে ৯-০ হওয়ার পর থামেই ভারত।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩৯ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৫ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৬ ঘণ্টা আগে