ক্রীড়া ডেস্ক
জেনিফার হারমোসোকে চুমু দেওয়ায় স্প্যানিশ ফুটবল প্রধান লুইস রুবিয়ালেসের ওপর দিয়ে তো ঝড় কম যায়নি। একের পর এক সমালোচনা, নিষেধাজ্ঞা, মামলা হচ্ছিল নিয়মিত। এসব কারণেই যেন ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন রুবিয়ালেস। পদত্যাগ করলেন স্প্যানিশ ফুটবল প্রধান।
গত ২০ আগস্ট ইংল্যান্ডকে ১-০ গোলে হারিয়ে ২০২৩ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়ন হয় স্পেন। জয়ের আতিশয্যেই হারমোসোর ঠোঁটে চুমু দিয়ে বসেন রুবিয়ালেস। মুহূর্তে এই দৃশ্য ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এমনকি দুজনের চুম্বন দৃশ্যের সংবাদটি প্রকাশ হয়েছিল স্প্যানিশ গণমাধ্যমগুলোতেও। তখন থেকেই বিতর্কের মুখে পড়েন তিনি। পদত্যাগের গুঞ্জন তখন শোনা গেলেও তিনি তখন করেননি। এরপর ধীরে ধীরে তা জটিল হতে থাকে। ফিফার থেকে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন। এমনকি হারমোসো কথার ভোল পাল্টাচ্ছিলেন বারবার। তাঁর (রুবিয়ালেস) বিরুদ্ধে হারমোসো শারীরিক নির্যাতনের মামলা করেন গত মঙ্গলবার।
এসব ঘটনায় রীতিমতো মানসিক চাপ বাড়তে থাকে রুবিয়ালেসের ওপর। এ কারণেই স্প্যানিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রধানের পদ ছাড়লেন তিনি। পিয়ার্স মরগানের টিভি শোতে গতকাল রুবিয়ালেস বলেন, ‘আমি আমার দায়িত্ব চালিয়ে যেতে পারছি না। ফিফার থেকে নিষেধাজ্ঞার পর আমার বিরুদ্ধে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল, তাতেই বুঝতে পেরেছিলাম যে আমার জায়গায় আমি ফিরতে পারব না। জেদ করে কোনো কিছু আঁকড়ে ধরে রাখলে ভালো কিছু হয় না। সেটা ফেডারেশন হোক বা স্প্যানিশ ফুটবল। একের পর এক মিথ্যাচারের ঘটনায় আমার মেয়েরা, পরিবার অনেক ভুগেছে। তবে এটাও সত্যি যে সত্য একদিন প্রকাশ হবেই।’
রুবিয়ালেসের চুমুকাণ্ডের ঘটনায় এক সপ্তাহ যেতে না যেতেই প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছিলেন নারী ফুটবলাররা। এমনকি ফুটবল ছাড়ারও ঘোষণা দিয়েছিলেন নারী ফুটবলাররা। ফুটবলারদের সংগঠন ফুটপ্রোর মাধ্যমে হারমোসো এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছিলেন, ‘ছবিতে আপনারা যা দেখছেন, সেই ব্যাপারে আমি পরিষ্কার করে বলতে চাই। তিনি যে চুমু দিয়েছেন, তাতে আমার কোনো সম্মতি ছিল না। আমার কথা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হলে কিছুতেই তা সহ্য করব না।’ হারমোসোর বিবৃতির সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন স্পেনের বিশ্বজয়ী ২৩ ফুটবলার। রুবিয়ালেস দায়িত্বে যতদিন থাকবেন, ততদিন তারা জাতীয় দলে ফিরবেন না। তাঁদের সঙ্গে আরও সাবেক ৫৮ ফুটবলারও জাতীয় দল বয়কটের ডাক দিয়েছিলেন। এরপর রুবিয়ালেসের মা প্রতিবাদ অনশনে নেমেছিলেন। এমনকি স্পেনের বিশ্বজয়ী নারী ফুটবল দলের কোচ হোর্হে ভিলদাকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
জেনিফার হারমোসোকে চুমু দেওয়ায় স্প্যানিশ ফুটবল প্রধান লুইস রুবিয়ালেসের ওপর দিয়ে তো ঝড় কম যায়নি। একের পর এক সমালোচনা, নিষেধাজ্ঞা, মামলা হচ্ছিল নিয়মিত। এসব কারণেই যেন ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন রুবিয়ালেস। পদত্যাগ করলেন স্প্যানিশ ফুটবল প্রধান।
গত ২০ আগস্ট ইংল্যান্ডকে ১-০ গোলে হারিয়ে ২০২৩ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়ন হয় স্পেন। জয়ের আতিশয্যেই হারমোসোর ঠোঁটে চুমু দিয়ে বসেন রুবিয়ালেস। মুহূর্তে এই দৃশ্য ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এমনকি দুজনের চুম্বন দৃশ্যের সংবাদটি প্রকাশ হয়েছিল স্প্যানিশ গণমাধ্যমগুলোতেও। তখন থেকেই বিতর্কের মুখে পড়েন তিনি। পদত্যাগের গুঞ্জন তখন শোনা গেলেও তিনি তখন করেননি। এরপর ধীরে ধীরে তা জটিল হতে থাকে। ফিফার থেকে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন। এমনকি হারমোসো কথার ভোল পাল্টাচ্ছিলেন বারবার। তাঁর (রুবিয়ালেস) বিরুদ্ধে হারমোসো শারীরিক নির্যাতনের মামলা করেন গত মঙ্গলবার।
এসব ঘটনায় রীতিমতো মানসিক চাপ বাড়তে থাকে রুবিয়ালেসের ওপর। এ কারণেই স্প্যানিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রধানের পদ ছাড়লেন তিনি। পিয়ার্স মরগানের টিভি শোতে গতকাল রুবিয়ালেস বলেন, ‘আমি আমার দায়িত্ব চালিয়ে যেতে পারছি না। ফিফার থেকে নিষেধাজ্ঞার পর আমার বিরুদ্ধে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল, তাতেই বুঝতে পেরেছিলাম যে আমার জায়গায় আমি ফিরতে পারব না। জেদ করে কোনো কিছু আঁকড়ে ধরে রাখলে ভালো কিছু হয় না। সেটা ফেডারেশন হোক বা স্প্যানিশ ফুটবল। একের পর এক মিথ্যাচারের ঘটনায় আমার মেয়েরা, পরিবার অনেক ভুগেছে। তবে এটাও সত্যি যে সত্য একদিন প্রকাশ হবেই।’
রুবিয়ালেসের চুমুকাণ্ডের ঘটনায় এক সপ্তাহ যেতে না যেতেই প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছিলেন নারী ফুটবলাররা। এমনকি ফুটবল ছাড়ারও ঘোষণা দিয়েছিলেন নারী ফুটবলাররা। ফুটবলারদের সংগঠন ফুটপ্রোর মাধ্যমে হারমোসো এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছিলেন, ‘ছবিতে আপনারা যা দেখছেন, সেই ব্যাপারে আমি পরিষ্কার করে বলতে চাই। তিনি যে চুমু দিয়েছেন, তাতে আমার কোনো সম্মতি ছিল না। আমার কথা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হলে কিছুতেই তা সহ্য করব না।’ হারমোসোর বিবৃতির সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন স্পেনের বিশ্বজয়ী ২৩ ফুটবলার। রুবিয়ালেস দায়িত্বে যতদিন থাকবেন, ততদিন তারা জাতীয় দলে ফিরবেন না। তাঁদের সঙ্গে আরও সাবেক ৫৮ ফুটবলারও জাতীয় দল বয়কটের ডাক দিয়েছিলেন। এরপর রুবিয়ালেসের মা প্রতিবাদ অনশনে নেমেছিলেন। এমনকি স্পেনের বিশ্বজয়ী নারী ফুটবল দলের কোচ হোর্হে ভিলদাকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৪ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৫ ঘণ্টা আগে