ক্রীড়া ডেস্ক
নতুন মৌসুম শিরোপা দিয়ে শুরু করল বায়ার্ন মিউনিখ। জার্মান সুপার কাপে রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে লাইপজিগকে ৫-৩ ব্যবধানে হারিয়েছে বায়ার্ন। বায়ার্নের হয়ে ১ গোল করে নিজের অভিষেকটাও দারুণভাবে রাঙিয়েছেন সাদিও মানে।
লাইপজিগের রেড বুল অ্যারেনায় শুরু থেকেই ম্যাচে আধিপত্য দেখিয়েছে বার্য়ান। তারা প্রথমার্ধে ৩ গোল করেছে, যার শুরুটা করেছেন জামাল মুসিয়ালা। ১৪ মিনিটে প্রথম লিড এনে দেন লিগ চ্যাম্পিয়নদের। বায়ার্নের নেওয়া কর্নার কিক লাইপজিগের ডিফেন্ডাররা ঠিকমতো ক্লিয়ার করতে না পারার সুযোগ কাজে লাগান আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার। পরে দলের হয়ে ২ গোলে সহায়তাও করেছেন তরুণ এই ফুটবলার। দলের দ্বিতীয় গোলটি করেছেন এই মৌসুমে যোগ দেওয়া সাদিও মানে। বায়ার্নের হয়ে অভিষেকেই গোল পেয়েছেন সেনেগালিজ তারকা। আর বিরতিতে যাওয়ার আগে তৃতীয় গোলটি করেছেন বেনজামিন পাভার্দ। ৪৫ মিনিটে গোলটি করেন দলটির ডিফেন্ডার।
বিরতির পর ম্যাচে ফিরে আসার চেষ্টা করেন লাইপজিগ। আন্দ্রে সিলভার হেড লক্ষ্যভ্রষ্ট না হলে ৫৬ মিনিটেই গোল পেত স্বাগতিকেরা। সুযোগটি হাতছাড়া হওয়ার পর অবশ্য গোল পেতে খুব বেশি সময় নেননি লাইপজিগের ফুটবলাররা। তিন মিনিট পরেই দলের হয়ে প্রথম গোল করেন মার্সেল হলস্টেনবার্গ। গোলটি করে লাইপজিগ ফুটবলাররা ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। তবে সের্গে নাব্রি দলের চতুর্থ গোলটি করাতে স্বাগতিকেরা ম্যাচ থেকে আবার ছিটকে পড়ে। তবে ৭৭ ও ৮৯ মিনিটে ক্রিস্টোফার এনকঙ্কু ও দানি ওলমোরের ২ গোলে ম্যাচের স্কোর দাঁড়ায় ৪-৩। লাইপজিগের ফুটবলাররা রোমাঞ্চকর ম্যাচের শেষ দিকে অতিরিক্তি সময় ৭ মিনিট পেলেও গোল শোধ করতে পারেননি। উল্টো বায়ার্নের বদলি ফুটবলার লেরয় সানে তাদের জালে দলের পঞ্চম গোল করেন। ৮ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচটি বায়ার্ন জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে।
জার্মান সুপার কাপের ইতিহাসে ৮ গোলের ম্যাচ আগে কখনো হয়নি। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোল ছিল সাতটি। ১৯৮৯ সালের ম্যাচটিতে বায়ার্ন খেলেছিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে। ফলে গতকালের ম্যাচটি ৮ গোলের নতুন রেকর্ড গড়েছে। বায়ার্ন দ্বিতীয়বারের মতো হ্যাটট্রিক শিরোপা জিতেছে। এর আগে ২০১৬ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত হ্যাটট্রিক শিরোপা জিতেছিল ক্লাবটি। আর সব মিলিয়ে বুন্দেসলিগা চ্যাম্পিয়নদের এটি দশম শিরোপা।
নতুন মৌসুম শিরোপা দিয়ে শুরু করল বায়ার্ন মিউনিখ। জার্মান সুপার কাপে রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে লাইপজিগকে ৫-৩ ব্যবধানে হারিয়েছে বায়ার্ন। বায়ার্নের হয়ে ১ গোল করে নিজের অভিষেকটাও দারুণভাবে রাঙিয়েছেন সাদিও মানে।
লাইপজিগের রেড বুল অ্যারেনায় শুরু থেকেই ম্যাচে আধিপত্য দেখিয়েছে বার্য়ান। তারা প্রথমার্ধে ৩ গোল করেছে, যার শুরুটা করেছেন জামাল মুসিয়ালা। ১৪ মিনিটে প্রথম লিড এনে দেন লিগ চ্যাম্পিয়নদের। বায়ার্নের নেওয়া কর্নার কিক লাইপজিগের ডিফেন্ডাররা ঠিকমতো ক্লিয়ার করতে না পারার সুযোগ কাজে লাগান আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার। পরে দলের হয়ে ২ গোলে সহায়তাও করেছেন তরুণ এই ফুটবলার। দলের দ্বিতীয় গোলটি করেছেন এই মৌসুমে যোগ দেওয়া সাদিও মানে। বায়ার্নের হয়ে অভিষেকেই গোল পেয়েছেন সেনেগালিজ তারকা। আর বিরতিতে যাওয়ার আগে তৃতীয় গোলটি করেছেন বেনজামিন পাভার্দ। ৪৫ মিনিটে গোলটি করেন দলটির ডিফেন্ডার।
বিরতির পর ম্যাচে ফিরে আসার চেষ্টা করেন লাইপজিগ। আন্দ্রে সিলভার হেড লক্ষ্যভ্রষ্ট না হলে ৫৬ মিনিটেই গোল পেত স্বাগতিকেরা। সুযোগটি হাতছাড়া হওয়ার পর অবশ্য গোল পেতে খুব বেশি সময় নেননি লাইপজিগের ফুটবলাররা। তিন মিনিট পরেই দলের হয়ে প্রথম গোল করেন মার্সেল হলস্টেনবার্গ। গোলটি করে লাইপজিগ ফুটবলাররা ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। তবে সের্গে নাব্রি দলের চতুর্থ গোলটি করাতে স্বাগতিকেরা ম্যাচ থেকে আবার ছিটকে পড়ে। তবে ৭৭ ও ৮৯ মিনিটে ক্রিস্টোফার এনকঙ্কু ও দানি ওলমোরের ২ গোলে ম্যাচের স্কোর দাঁড়ায় ৪-৩। লাইপজিগের ফুটবলাররা রোমাঞ্চকর ম্যাচের শেষ দিকে অতিরিক্তি সময় ৭ মিনিট পেলেও গোল শোধ করতে পারেননি। উল্টো বায়ার্নের বদলি ফুটবলার লেরয় সানে তাদের জালে দলের পঞ্চম গোল করেন। ৮ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচটি বায়ার্ন জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে।
জার্মান সুপার কাপের ইতিহাসে ৮ গোলের ম্যাচ আগে কখনো হয়নি। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোল ছিল সাতটি। ১৯৮৯ সালের ম্যাচটিতে বায়ার্ন খেলেছিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে। ফলে গতকালের ম্যাচটি ৮ গোলের নতুন রেকর্ড গড়েছে। বায়ার্ন দ্বিতীয়বারের মতো হ্যাটট্রিক শিরোপা জিতেছে। এর আগে ২০১৬ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত হ্যাটট্রিক শিরোপা জিতেছিল ক্লাবটি। আর সব মিলিয়ে বুন্দেসলিগা চ্যাম্পিয়নদের এটি দশম শিরোপা।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৪২ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৫ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৬ ঘণ্টা আগে