ক্রীড়া ডেস্ক
হলুদ কার্ডটা না পেলে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো হয়তো গতকাল লুক্সেমবার্গের বিপক্ষে খেলতে পারতেন। যে লুক্সেমবার্গের বিপক্ষে রোনালদো সব সময়ই ভালো খেলেন। তবে টানা দুই হলুদ কার্ড খাওয়ায় পর্তুগাল দলে ছিলেন না এই তারকা ফরোয়ার্ড। তিনি না খেললেও ইউরো বাছাইয়ে লুক্সেমবার্গকে নিয়ে ছেলেখেলা করেছে পর্তুগিজরা।
আলগার্ভে স্টেডিয়ামে দ্রুতই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল পর্তুগাল। ৯ মিনিটে হেড থেকে গোলের সুযোগ হাতছাড়া করেন গনসালো রামোস। কর্নার থেকে ক্রস করে অ্যাসিস্ট করেন ব্রুনো ফার্নান্দেজ। এই মিসের পরই লুক্সেমবার্গের জালে গোলবন্যা শুরু করে পর্তুগিজরা। ১২ মিনিটে কর্নার থেকে একই ভাবে ক্রস করেন ফার্নান্দেজ। গনসালো ইনাসিও এবার হেডে লক্ষ্যভেদ করেন। এরপর ১৭ মিনিটে বার্নার্দো সিলভার অ্যাসিস্টে গোল করেন রামোস। ৩৩ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোল করেন রামোস। আর প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে ইনাসিও করেন নিজের দ্বিতীয় গোল। প্রথমার্ধে ৪-০ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করে পর্তুগাল।
প্রথমার্ধের দাপট পুরো ম্যাচেই ধরে রাখে পর্তুগাল। দ্বিতীয়ার্ধে লুক্সেমবার্গের জালে আরও ৫ গোল করেছে। লুক্সেমবার্গকে ৯-০ গোলে হারিয়ে নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড করেছে পর্তুগিজরা। রামোস, ইনাসিও, দিয়োগো জোটা-তিন ফুটবলার করেছেন জোড়া গোল। একটি করে গোল করেছেন ব্রুনো ফার্নান্দেজ, রিকার্দো হোর্তা ও হোয়াও ফেলিক্স। পর্তুগালের এর আগে ৮-০ গোলে জয়ের রেকর্ড ছিল। পর্তুগিজরা এই রেকর্ড করেছে তিনবার। ১৯৯৪, ১৯৯৯—এই দুবার পর্তুগিজদের প্রতিপক্ষ ছিল লিখটেনস্টাইন। আর ২০০৩ সালে কুয়েতের জালে ৮ গোল করেছিল পর্তুগাল।
হলুদ কার্ডটা না পেলে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো হয়তো গতকাল লুক্সেমবার্গের বিপক্ষে খেলতে পারতেন। যে লুক্সেমবার্গের বিপক্ষে রোনালদো সব সময়ই ভালো খেলেন। তবে টানা দুই হলুদ কার্ড খাওয়ায় পর্তুগাল দলে ছিলেন না এই তারকা ফরোয়ার্ড। তিনি না খেললেও ইউরো বাছাইয়ে লুক্সেমবার্গকে নিয়ে ছেলেখেলা করেছে পর্তুগিজরা।
আলগার্ভে স্টেডিয়ামে দ্রুতই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল পর্তুগাল। ৯ মিনিটে হেড থেকে গোলের সুযোগ হাতছাড়া করেন গনসালো রামোস। কর্নার থেকে ক্রস করে অ্যাসিস্ট করেন ব্রুনো ফার্নান্দেজ। এই মিসের পরই লুক্সেমবার্গের জালে গোলবন্যা শুরু করে পর্তুগিজরা। ১২ মিনিটে কর্নার থেকে একই ভাবে ক্রস করেন ফার্নান্দেজ। গনসালো ইনাসিও এবার হেডে লক্ষ্যভেদ করেন। এরপর ১৭ মিনিটে বার্নার্দো সিলভার অ্যাসিস্টে গোল করেন রামোস। ৩৩ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোল করেন রামোস। আর প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে ইনাসিও করেন নিজের দ্বিতীয় গোল। প্রথমার্ধে ৪-০ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করে পর্তুগাল।
প্রথমার্ধের দাপট পুরো ম্যাচেই ধরে রাখে পর্তুগাল। দ্বিতীয়ার্ধে লুক্সেমবার্গের জালে আরও ৫ গোল করেছে। লুক্সেমবার্গকে ৯-০ গোলে হারিয়ে নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড করেছে পর্তুগিজরা। রামোস, ইনাসিও, দিয়োগো জোটা-তিন ফুটবলার করেছেন জোড়া গোল। একটি করে গোল করেছেন ব্রুনো ফার্নান্দেজ, রিকার্দো হোর্তা ও হোয়াও ফেলিক্স। পর্তুগালের এর আগে ৮-০ গোলে জয়ের রেকর্ড ছিল। পর্তুগিজরা এই রেকর্ড করেছে তিনবার। ১৯৯৪, ১৯৯৯—এই দুবার পর্তুগিজদের প্রতিপক্ষ ছিল লিখটেনস্টাইন। আর ২০০৩ সালে কুয়েতের জালে ৮ গোল করেছিল পর্তুগাল।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে