ক্রীড়া ডেস্ক
যেকোনো সম্পর্ক থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সময় দুই পক্ষই চায় বিদায় বেলায় যেন যতটা সম্ভব কষ্ট কম হয়। তখন দুই পক্ষের চেষ্টা থাকে হাসিমুখে বিদায় নেওয়ার। তবে সবার ভাগ্যে তা জোটে না।
যেমনটি জোটেনি পিএসজির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার কথা বলা লিওনেল মেসি-সার্জিও রামোসের সঙ্গে ক্রিস্তফ গালতিয়েরের। মৌসুমের শেষ ম্যাচটা নিশ্চয়ই জয়ে শেষ করতে চেয়েছিলেন সবাই। কিন্তু তা আর হয়নি। হারের হতাশা নিয়েই লিগ চ্যাম্পিয়নদের বিদায় বলতে হবে তাঁদের।
গতকাল পার্ক দ্য প্রিন্সেসে ক্লেরমঁর বিপক্ষে ৩-২ গোলে হেরেছে পিএসজি। ঘরের মাঠে শুরুটা অবশ্য ভালো কিছুর স্বপ্নই দেখাচ্ছিল। দলকে ১৬ মিনিটে লিড এনে দিয়েছিলেন বিদায় জানানো রামোস। শেষ ম্যাচে গোল নিশ্চয়ই তাঁকে অন্যরকম অনুভূতি দিচ্ছিল। সঙ্গে ২১ মিনিটে পেনাল্টি থেকে কিলিয়ান এমবাপ্পের গোল।
দুই গোলের লিডটা অবশ্য বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি পিএসজি। পরের পুরো গল্পটাই ক্লেরমঁর। ২৪ মিনিটে ১ গোল শোধ দেন গাস্তিয়ান। প্রথম গোলের ১২ মিনিট পরেই সমতায় ফেরার দারুণ সুযোগ পায় সফরকারী। পেনাল্টি থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন গ্রেজন কেয়ি। সমতায় ফেরার এমন দারুণ সুযোগ হাতছাড়া হলেও প্রথমার্ধেই গোল শোধ দেয় ক্লেরমঁ। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে দলকে সমতায় ফেরান মাহদী জেফানে।
বিরতির পর আবারও লিড নেওয়ার দুর্দান্ত এক সুযোগ পেয়েছিল পিএসজি। কিন্তু অবিশ্বাস্যভাবে সুযোগটি হাতছাড়া করেন মেসি। ৫৪ মিনিটে এমবাপ্পের কাছ থেকে পাওয়া ক্রসে প্রতিপক্ষের গোলরক্ষককে একা পাওয়ার পরও পোস্টের ওপর দিয়ে বল মারেন সাতবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ী। আর্জেন্টাইন অধিনায়কের এমন মিসের বড় মূল্য দিতে হয় পরে পিএসজিকে। মেসি পরে প্রায়শ্চিত্ত করার সুযোগ না পেলেও ক্লেরমঁর পেনাল্টি মিস করা কেয়ি পেয়েছেন। ৬৩ মিনিটে গোল করে দলকে জয় এনে দিয়েছেন তিনি।
শেষ ম্যাচে হারলেও লিগ জয়ের উৎসব করেছে পিএসজি। দলীয় উদ্যাপনের সময় সতীর্থদের সঙ্গে নেইমারকেও দেখা গেছে। এর আগে ম্যাচ শুরুর সময় ঘোড়দৌড়ে আহত হওয়া দলের গোলরক্ষক সের্হিও রিকোর জন্য তৈরি করা বিশেষ জার্সি পরে সতীর্থের সুস্থতা কামনা করেছেন মেসি-এমবাপ্পেরা।
সতীর্থের জন্য প্রার্থনার রাতে বিদায়ী ম্যাচেও দুয়ো শুনেছেন মেসি। একাদশ ঘোষণার সময় তাঁর উদ্দেশে দুয়ো দেন কিছু সমর্থক।
যেকোনো সম্পর্ক থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সময় দুই পক্ষই চায় বিদায় বেলায় যেন যতটা সম্ভব কষ্ট কম হয়। তখন দুই পক্ষের চেষ্টা থাকে হাসিমুখে বিদায় নেওয়ার। তবে সবার ভাগ্যে তা জোটে না।
যেমনটি জোটেনি পিএসজির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার কথা বলা লিওনেল মেসি-সার্জিও রামোসের সঙ্গে ক্রিস্তফ গালতিয়েরের। মৌসুমের শেষ ম্যাচটা নিশ্চয়ই জয়ে শেষ করতে চেয়েছিলেন সবাই। কিন্তু তা আর হয়নি। হারের হতাশা নিয়েই লিগ চ্যাম্পিয়নদের বিদায় বলতে হবে তাঁদের।
গতকাল পার্ক দ্য প্রিন্সেসে ক্লেরমঁর বিপক্ষে ৩-২ গোলে হেরেছে পিএসজি। ঘরের মাঠে শুরুটা অবশ্য ভালো কিছুর স্বপ্নই দেখাচ্ছিল। দলকে ১৬ মিনিটে লিড এনে দিয়েছিলেন বিদায় জানানো রামোস। শেষ ম্যাচে গোল নিশ্চয়ই তাঁকে অন্যরকম অনুভূতি দিচ্ছিল। সঙ্গে ২১ মিনিটে পেনাল্টি থেকে কিলিয়ান এমবাপ্পের গোল।
দুই গোলের লিডটা অবশ্য বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি পিএসজি। পরের পুরো গল্পটাই ক্লেরমঁর। ২৪ মিনিটে ১ গোল শোধ দেন গাস্তিয়ান। প্রথম গোলের ১২ মিনিট পরেই সমতায় ফেরার দারুণ সুযোগ পায় সফরকারী। পেনাল্টি থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন গ্রেজন কেয়ি। সমতায় ফেরার এমন দারুণ সুযোগ হাতছাড়া হলেও প্রথমার্ধেই গোল শোধ দেয় ক্লেরমঁ। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে দলকে সমতায় ফেরান মাহদী জেফানে।
বিরতির পর আবারও লিড নেওয়ার দুর্দান্ত এক সুযোগ পেয়েছিল পিএসজি। কিন্তু অবিশ্বাস্যভাবে সুযোগটি হাতছাড়া করেন মেসি। ৫৪ মিনিটে এমবাপ্পের কাছ থেকে পাওয়া ক্রসে প্রতিপক্ষের গোলরক্ষককে একা পাওয়ার পরও পোস্টের ওপর দিয়ে বল মারেন সাতবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ী। আর্জেন্টাইন অধিনায়কের এমন মিসের বড় মূল্য দিতে হয় পরে পিএসজিকে। মেসি পরে প্রায়শ্চিত্ত করার সুযোগ না পেলেও ক্লেরমঁর পেনাল্টি মিস করা কেয়ি পেয়েছেন। ৬৩ মিনিটে গোল করে দলকে জয় এনে দিয়েছেন তিনি।
শেষ ম্যাচে হারলেও লিগ জয়ের উৎসব করেছে পিএসজি। দলীয় উদ্যাপনের সময় সতীর্থদের সঙ্গে নেইমারকেও দেখা গেছে। এর আগে ম্যাচ শুরুর সময় ঘোড়দৌড়ে আহত হওয়া দলের গোলরক্ষক সের্হিও রিকোর জন্য তৈরি করা বিশেষ জার্সি পরে সতীর্থের সুস্থতা কামনা করেছেন মেসি-এমবাপ্পেরা।
সতীর্থের জন্য প্রার্থনার রাতে বিদায়ী ম্যাচেও দুয়ো শুনেছেন মেসি। একাদশ ঘোষণার সময় তাঁর উদ্দেশে দুয়ো দেন কিছু সমর্থক।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১০ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে