নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দিনের প্রথম ম্যাচে কাজটা সহজ করে রেখেছিল ভারত। সাফে র্যাঙ্কিংয়ে তলানির দল শ্রীলঙ্কার সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করেছিলেন সুনীল ছেত্রীরা। মালদ্বীপকে কোনোরকমে হারাতে পারলেই ২০০৫ সালের পর সাফের ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখতে পারতেন জামাল ভূঁইয়ারা। কিন্তু ম্যাচে হলো উল্টোটা। স্বাগতিক মালদ্বীপের কাছে ২-০ গোলে হেরে বরং ফাইনালের জটিল সমীকরণে পড়ে গেছে অস্কার ব্রুজোনের দল।
রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে গ্রুপে ১৩ অক্টোবর শেষ ম্যাচে জামালদের প্রতিপক্ষ নেপাল। তিন ম্যাচের সমান একটি করে জয়, হার ও ড্র দেখা বাংলাদেশের পয়েন্ট এখন ৪। প্রথম দুই ম্যাচে ৬ পয়েন্ট পাওয়া নেপাল টেবিলের শীর্ষে। দুই ম্যাচে মালদ্বীপের পয়েন্ট ৩। ভারতের ২। ফাইনালে খেলতে হলে নেপালকে শেষ ম্যাচে হারাতেই হবে জামালদের। বাড়াতে হবে গোল ব্যবধান। তিন ম্যাচে বাংলাদেশ গোল করেছে দুটি, হজম করেছে তিনটি। শেষ ম্যাচে জয় পেলে অন্য দলগুলোর পয়েন্ট সমীকরণটা পক্ষে গেলে আর গোল ব্যবধান বেশি থাকলে তবেই ফাইনালের দুয়ার খুলে যাবে বাংলাদেশের সামনে।
ভারত ম্যাচের একাদশ থেকে দুই পরিবর্তনে মালদ্বীপের বিপক্ষে একাদশ সাজান অস্কার ব্রুজোন। কার্ড সংক্রান্ত জটিলতায় এ ম্যাচে যথারীতি ছিলেন না ফরোয়ার্ড রাকিব হোসেন ও ডিফেন্ডার বিশ্বনাথ ঘোষ। একাদশে খেলেছেন রহমত মিয়া ও সোহেল রানা।
আলী আশফাক, আলী ফাসিরদের নিয়ে দক্ষিণ এশিয়ান ফুটবলে সেরা আক্রমণভাগ বানিয়েছে মালদ্বীপ। স্বাগতিকদের এমন আক্রমণের বিপক্ষে নিজের রক্ষণকে সেরা বলে দাবি করেছিলেন অস্কার ব্রুজোন। ম্যাচের প্রথম মিনিট পর্যন্ত বাংলাদেশ কোচের কথাটাই ফলল। ৬৯ শতাংশ বলের দখল নিয়ে মালদ্বীপ একের পর এক আক্রমণ করেও নিজেদের গোলপোস্টে কোনো বল ঢুকতে দেননি তপু বর্মণরা।
২৯ মিনিটে মালদ্বীপকে প্রায় এগিয়েই দিয়েছিলেন হুসাইন নিহান। হাইসাম হাসানের উড়িয়ে বাড়ানো পাস থেকে ভালো জায়গায় বল পেয়েছিলেন স্বাগতিকদের তারকা স্ট্রাইকার আলী আশফাক। আশফাক ঠিকভাবে শট নিতে পারলেও বলতে গেলে ফাঁকায় বল পেয়ে গিয়েছিলেন নিহান। তবে তাঁর শট লক্ষ্যে না থাকায় সে যাত্রায় রক্ষা পায় বাংলাদেশ। ৪৪ মিনিটে আশফাকের ফ্রি-কিক থেকে পোস্ট বরাবর আলী ফাসিরের শট কর্নারের বিনিময়ে ফিরিয়ে দেন রহমত মিয়া। দুই মিনিট পরেই আশফাকের আরেকটি ফ্রি-কিক ঝাঁপিয়ে ঠেকান বাংলাদেশ গোলরক্ষক জিকো।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেও আক্রমণাত্মক মালদ্বীপ। ৫৩ মিনিটে ৩০ গজ দূর থেকে জোরালো এক শট নিয়েছিলেন আলী ফাসির। জিকো-দেয়ালে আটকে যায় সে শটও। তবে দুই মিনিট পর অবশ্য আর মালদ্বীপ আক্রমণ আর ঠেকাতে পারেনি বাংলাদেশের রক্ষণ। ৫৫ মিনিটে হুসাইন নিহানের হেড থেকে দারুণ এক বাইসাইকেল কিকে বাংলাদেশের জালে বল জড়ান হামজা মোহাম্মদ।
আক্রমণের ধার বাড়াতে ৬৬ মিনিটে সুমন রেজা, জুয়েল রানা ও মাহবুবুর রহমান সুফিলকে একসঙ্গে মাঠে নামান বাংলাদেশ কোচ। ৭০ মিনিটে ভালো একটা সুযোগও এসেছিল। ডি-বক্সের বাইরে থেকে জামাল ভূঁইয়ার নিচু শট মতিন মিয়ার গায়ে না লাগলে হয়তো সমতা ফেরানোর একটা সুযোগ থাকত বাংলাদেশের সামনে। কিন্তু বেশি আক্রমণ করতে গিয়েই বিপদটা আরও বেড়েছে।
ম্যাচের ৭৩ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাকে মাঠের মাঝখান থেকে বাংলাদেশের ডি-বক্সে ঢুকে পড়েছিলেন নাইজ হাসান। তাঁকে ডি-বক্সে ফেলে মালদ্বীপকে পেনাল্টি উপহার দেন সোহেল রানা। পরের মিনিটে স্পটকিকে বাংলাদেশকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেন স্বাগতিক অধিনায়ক আলী আশফাক।
দিনের প্রথম ম্যাচে কাজটা সহজ করে রেখেছিল ভারত। সাফে র্যাঙ্কিংয়ে তলানির দল শ্রীলঙ্কার সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করেছিলেন সুনীল ছেত্রীরা। মালদ্বীপকে কোনোরকমে হারাতে পারলেই ২০০৫ সালের পর সাফের ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখতে পারতেন জামাল ভূঁইয়ারা। কিন্তু ম্যাচে হলো উল্টোটা। স্বাগতিক মালদ্বীপের কাছে ২-০ গোলে হেরে বরং ফাইনালের জটিল সমীকরণে পড়ে গেছে অস্কার ব্রুজোনের দল।
রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে গ্রুপে ১৩ অক্টোবর শেষ ম্যাচে জামালদের প্রতিপক্ষ নেপাল। তিন ম্যাচের সমান একটি করে জয়, হার ও ড্র দেখা বাংলাদেশের পয়েন্ট এখন ৪। প্রথম দুই ম্যাচে ৬ পয়েন্ট পাওয়া নেপাল টেবিলের শীর্ষে। দুই ম্যাচে মালদ্বীপের পয়েন্ট ৩। ভারতের ২। ফাইনালে খেলতে হলে নেপালকে শেষ ম্যাচে হারাতেই হবে জামালদের। বাড়াতে হবে গোল ব্যবধান। তিন ম্যাচে বাংলাদেশ গোল করেছে দুটি, হজম করেছে তিনটি। শেষ ম্যাচে জয় পেলে অন্য দলগুলোর পয়েন্ট সমীকরণটা পক্ষে গেলে আর গোল ব্যবধান বেশি থাকলে তবেই ফাইনালের দুয়ার খুলে যাবে বাংলাদেশের সামনে।
ভারত ম্যাচের একাদশ থেকে দুই পরিবর্তনে মালদ্বীপের বিপক্ষে একাদশ সাজান অস্কার ব্রুজোন। কার্ড সংক্রান্ত জটিলতায় এ ম্যাচে যথারীতি ছিলেন না ফরোয়ার্ড রাকিব হোসেন ও ডিফেন্ডার বিশ্বনাথ ঘোষ। একাদশে খেলেছেন রহমত মিয়া ও সোহেল রানা।
আলী আশফাক, আলী ফাসিরদের নিয়ে দক্ষিণ এশিয়ান ফুটবলে সেরা আক্রমণভাগ বানিয়েছে মালদ্বীপ। স্বাগতিকদের এমন আক্রমণের বিপক্ষে নিজের রক্ষণকে সেরা বলে দাবি করেছিলেন অস্কার ব্রুজোন। ম্যাচের প্রথম মিনিট পর্যন্ত বাংলাদেশ কোচের কথাটাই ফলল। ৬৯ শতাংশ বলের দখল নিয়ে মালদ্বীপ একের পর এক আক্রমণ করেও নিজেদের গোলপোস্টে কোনো বল ঢুকতে দেননি তপু বর্মণরা।
২৯ মিনিটে মালদ্বীপকে প্রায় এগিয়েই দিয়েছিলেন হুসাইন নিহান। হাইসাম হাসানের উড়িয়ে বাড়ানো পাস থেকে ভালো জায়গায় বল পেয়েছিলেন স্বাগতিকদের তারকা স্ট্রাইকার আলী আশফাক। আশফাক ঠিকভাবে শট নিতে পারলেও বলতে গেলে ফাঁকায় বল পেয়ে গিয়েছিলেন নিহান। তবে তাঁর শট লক্ষ্যে না থাকায় সে যাত্রায় রক্ষা পায় বাংলাদেশ। ৪৪ মিনিটে আশফাকের ফ্রি-কিক থেকে পোস্ট বরাবর আলী ফাসিরের শট কর্নারের বিনিময়ে ফিরিয়ে দেন রহমত মিয়া। দুই মিনিট পরেই আশফাকের আরেকটি ফ্রি-কিক ঝাঁপিয়ে ঠেকান বাংলাদেশ গোলরক্ষক জিকো।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেও আক্রমণাত্মক মালদ্বীপ। ৫৩ মিনিটে ৩০ গজ দূর থেকে জোরালো এক শট নিয়েছিলেন আলী ফাসির। জিকো-দেয়ালে আটকে যায় সে শটও। তবে দুই মিনিট পর অবশ্য আর মালদ্বীপ আক্রমণ আর ঠেকাতে পারেনি বাংলাদেশের রক্ষণ। ৫৫ মিনিটে হুসাইন নিহানের হেড থেকে দারুণ এক বাইসাইকেল কিকে বাংলাদেশের জালে বল জড়ান হামজা মোহাম্মদ।
আক্রমণের ধার বাড়াতে ৬৬ মিনিটে সুমন রেজা, জুয়েল রানা ও মাহবুবুর রহমান সুফিলকে একসঙ্গে মাঠে নামান বাংলাদেশ কোচ। ৭০ মিনিটে ভালো একটা সুযোগও এসেছিল। ডি-বক্সের বাইরে থেকে জামাল ভূঁইয়ার নিচু শট মতিন মিয়ার গায়ে না লাগলে হয়তো সমতা ফেরানোর একটা সুযোগ থাকত বাংলাদেশের সামনে। কিন্তু বেশি আক্রমণ করতে গিয়েই বিপদটা আরও বেড়েছে।
ম্যাচের ৭৩ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাকে মাঠের মাঝখান থেকে বাংলাদেশের ডি-বক্সে ঢুকে পড়েছিলেন নাইজ হাসান। তাঁকে ডি-বক্সে ফেলে মালদ্বীপকে পেনাল্টি উপহার দেন সোহেল রানা। পরের মিনিটে স্পটকিকে বাংলাদেশকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেন স্বাগতিক অধিনায়ক আলী আশফাক।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৪ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৫ ঘণ্টা আগে