ক্রীড়া ডেস্ক
রেকর্ড যে গড়বেন সেটা মৌসুম শুরুর সময়ই বার্তা দিয়েছিলেন আর্লিং হালান্ড। শুধু অপেক্ষা ছিল সময়ের। সেই অপেক্ষাও শেষ হয়েছে গতকাল। নিজেদের মাঠ ইতিহাদে প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড গড়েছেন নরওয়েজীয় তারকা।
৩৫ গোল নিয়ে হালান্ডই এখন লিগটির ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা। সেটা হোক ৩৮ কিংবা ৪২ ম্যাচের।এতদিন ৩৪ গোল নিয়ে যৌথভাবে শীর্ষে ছিলেন অ্যালান শিয়েরার ও অ্যান্ডি কোল। ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে শিয়েরার ও ১৯৯৪-৯৫ মৌসুমে কোল ৪২ ম্যাচে এই রেকর্ড গড়েছিলেন। আর তাঁদেরকে মাত্র ৩৩ ম্যাচেই ছাড়িয়ে গেছেন ম্যানচেস্টার সিটির তারকা। মৌসুম শেষে গোলের সংখ্যা এখানেই শেষ হচ্ছে না এটা না বললেও চলে।
এমন দারুণ এক কীর্তির জন্য সতীর্থ ও কোচিং স্টাফদের কাজ থেকে গার্ড অব অনার পেয়েছেন হালান্ড। যা সাধারণ খেলোয়াড়দের বিদায় নেওয়ার সময়ই দেখা যায়। আবার সব ফুটবলার যে বিদায়ের সময় এই সম্মান পান সেটা কিন্তু না। সেদিক বিবেচনায় নরওয়েজীয় স্ট্রাইকার প্রথম মৌসুমেই পেলেন। আসলে তিনি যে কীর্তি গড়েছেন সেটা পাওয়ারই যোগ্য।
হালান্ডকে গার্ড অব অনার দেওয়া নিয়ে কোচ পেপ গার্দিওলা বলেছেন, ‘সে একজন আনন্দদায়ক একজন ফুটবলার। তাঁকে পেয়ে আমরা খুশি। লিগের সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডও হয়তো ভাঙবে, ভবিষ্যতে সেই ভাঙতে পারে। কারণ সে অনেক গোর করবে। অ্যান্ডি কোল ও অ্যালেন শিয়েরার অবিশ্বাস্য স্ট্রাইকার। তবে মনে করি, সে এটির যোগ্য ছিল। আর যখন কোনো বিশেষ উপলক্ষ আসে তখন দেখাতে হয় এটা বিশেষ কিছু।’
হালান্ডের রাতে গার্দিওলারও একটি রেকর্ড হয়েছে। স্প্যানিশ কোচের অধীনে ম্যানসিটি ১০০০ গোল পেয়েছে। ইতিহাদে প্রথমার্ধে ওয়েস্ট হামের বিপক্ষে কোনো গোল করতে না পারলেও বিরতির পর ৩ গোল দেয় স্বাগতিকেরা। গোল তিনটি করেছেন নাথান আকে, হালান্ড ও ফিল ফোডেন। ফোডেনের গোলেই গার্দিওলার স্মরণীয় মুহূর্তটির সৃষ্টি হয়। তাঁদের গোলেই প্রতিপক্ষকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে সিটিজেনরা।
এ জয়ে আবারও পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে উঠেছে সিটি। ৩৩ ম্যাচে ৭৯ পয়েন্ট তাদের। আর দুইয়ে থাকা আর্সেনাল এক ম্যাচ বেশি খেলেও ৩৪ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৭৮।
রাতের অন্য ম্যাচে সিটির মতোই ঘরের মাঠে ফুলহামকে হারিয়েছে লিভারপুল। অ্যানফিল্ডে ৩৯ মিনিটে মোহাম্মদ সালাহর পেনাল্টিতে প্রতিপক্ষকে ১-০ গোলে হারায় অল রেডরা। এ জয়ে আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে সুযোগ পাওয়ার দৌড়টা তাদের এখনও টিকে রয়েছে। তবে ৩৪ ম্যাচে ৫৯ পয়েন্টে সেরা চারে থাকার লড়াইটা বেশ কঠিন তাদের জন্য। তিন ও চারে থাকা নিউক্যাসল ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড তাদের চেয়ে কম ম্যাচ খেলে পয়েন্টে বেশ এগিয়ে থাকায় সুযোগ পাওয়াটা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
রেকর্ড যে গড়বেন সেটা মৌসুম শুরুর সময়ই বার্তা দিয়েছিলেন আর্লিং হালান্ড। শুধু অপেক্ষা ছিল সময়ের। সেই অপেক্ষাও শেষ হয়েছে গতকাল। নিজেদের মাঠ ইতিহাদে প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড গড়েছেন নরওয়েজীয় তারকা।
৩৫ গোল নিয়ে হালান্ডই এখন লিগটির ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা। সেটা হোক ৩৮ কিংবা ৪২ ম্যাচের।এতদিন ৩৪ গোল নিয়ে যৌথভাবে শীর্ষে ছিলেন অ্যালান শিয়েরার ও অ্যান্ডি কোল। ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে শিয়েরার ও ১৯৯৪-৯৫ মৌসুমে কোল ৪২ ম্যাচে এই রেকর্ড গড়েছিলেন। আর তাঁদেরকে মাত্র ৩৩ ম্যাচেই ছাড়িয়ে গেছেন ম্যানচেস্টার সিটির তারকা। মৌসুম শেষে গোলের সংখ্যা এখানেই শেষ হচ্ছে না এটা না বললেও চলে।
এমন দারুণ এক কীর্তির জন্য সতীর্থ ও কোচিং স্টাফদের কাজ থেকে গার্ড অব অনার পেয়েছেন হালান্ড। যা সাধারণ খেলোয়াড়দের বিদায় নেওয়ার সময়ই দেখা যায়। আবার সব ফুটবলার যে বিদায়ের সময় এই সম্মান পান সেটা কিন্তু না। সেদিক বিবেচনায় নরওয়েজীয় স্ট্রাইকার প্রথম মৌসুমেই পেলেন। আসলে তিনি যে কীর্তি গড়েছেন সেটা পাওয়ারই যোগ্য।
হালান্ডকে গার্ড অব অনার দেওয়া নিয়ে কোচ পেপ গার্দিওলা বলেছেন, ‘সে একজন আনন্দদায়ক একজন ফুটবলার। তাঁকে পেয়ে আমরা খুশি। লিগের সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডও হয়তো ভাঙবে, ভবিষ্যতে সেই ভাঙতে পারে। কারণ সে অনেক গোর করবে। অ্যান্ডি কোল ও অ্যালেন শিয়েরার অবিশ্বাস্য স্ট্রাইকার। তবে মনে করি, সে এটির যোগ্য ছিল। আর যখন কোনো বিশেষ উপলক্ষ আসে তখন দেখাতে হয় এটা বিশেষ কিছু।’
হালান্ডের রাতে গার্দিওলারও একটি রেকর্ড হয়েছে। স্প্যানিশ কোচের অধীনে ম্যানসিটি ১০০০ গোল পেয়েছে। ইতিহাদে প্রথমার্ধে ওয়েস্ট হামের বিপক্ষে কোনো গোল করতে না পারলেও বিরতির পর ৩ গোল দেয় স্বাগতিকেরা। গোল তিনটি করেছেন নাথান আকে, হালান্ড ও ফিল ফোডেন। ফোডেনের গোলেই গার্দিওলার স্মরণীয় মুহূর্তটির সৃষ্টি হয়। তাঁদের গোলেই প্রতিপক্ষকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে সিটিজেনরা।
এ জয়ে আবারও পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে উঠেছে সিটি। ৩৩ ম্যাচে ৭৯ পয়েন্ট তাদের। আর দুইয়ে থাকা আর্সেনাল এক ম্যাচ বেশি খেলেও ৩৪ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৭৮।
রাতের অন্য ম্যাচে সিটির মতোই ঘরের মাঠে ফুলহামকে হারিয়েছে লিভারপুল। অ্যানফিল্ডে ৩৯ মিনিটে মোহাম্মদ সালাহর পেনাল্টিতে প্রতিপক্ষকে ১-০ গোলে হারায় অল রেডরা। এ জয়ে আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে সুযোগ পাওয়ার দৌড়টা তাদের এখনও টিকে রয়েছে। তবে ৩৪ ম্যাচে ৫৯ পয়েন্টে সেরা চারে থাকার লড়াইটা বেশ কঠিন তাদের জন্য। তিন ও চারে থাকা নিউক্যাসল ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড তাদের চেয়ে কম ম্যাচ খেলে পয়েন্টে বেশ এগিয়ে থাকায় সুযোগ পাওয়াটা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৪ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৫ ঘণ্টা আগে